![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
সঠিত ধর্ম ও মতে জন্ম না নিয়ে বেঠিক ধর্ম ও মতে জন্ম নিলে জন্ম দোষে কেউ বেঠিক পথে চলে আর জন্মগুণে কেউ সঠিক পথে চলে এটা অনেকের ধারনা।এখন লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড করার জন্য কি করা উচিৎ? বেঠিক পথে যারা চলে তাদের কোন সন্তান হবেনা?নাকি সঠিক পথে চলে তাদের কোন সন্তান হবেনা? হায়রে সৃষ্টিকর্তা যেদিকেই যায় সে দিকেই দোষ!তো তিনি বলে দিলেন, তিনি যাকে পথ দেখান তার জন্য বিপথ নেই আর তিনি যাকে বিপথগামী করেন তার জন্য পথ নেই।কাকে তিনি পথ দেখান? যে পথ চায়না, যে বলে যে পথে সে আছে সে পথে সে বেশ আছে তাকে সৃষ্টিকর্তার পথ দেখানোর দরকার কি? বরং যে বলে দয়াকরে আমাকে পথ দেখাও, আমি সঠিক পথে চলতে চাই সৃষ্টিকর্তার তাকেই পথ দেখানোর কথা।এখানেও সমস্যা! সঠিক পথের পরিবারে যারা জন্মাল তারা নাকি জন্মসূত্রেই সঠিক পথের পথিক। তো সেজন্যই মনে হয় সঠিক পথ ও এর নবির (সা.) কানে আঙ্গুল দেওয়ার মত কূৎসা রটনা করা হয়।আর কূৎসার ঘটনা ঘটেছে মূলত সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায়।তা’ছাড়া সঠিক পথের পথিকের পরিবারে জন্মানোর পিছনে নেপথ্য কারণ অবশ্যই আছে কারণ সৃষ্টিকর্তার দাবী তিনি নির্দোষ।কাজেই সৃষ্টিকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করার চিন্তা বাদ দিয়ে আসুন সবাই সঠিক ধর্ম ও মত খুঁজে নিয়ে সে পথে চলার চেষ্টা করি।কারণ শেষ বিচারে সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারবেন। কাজেই নিজের দোষ সৃষ্টিকর্তার ঘাড়ে চাপানোর বৃথা চেষ্টা বাদ দিন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২১
সনেট কবি বলেছেন: ইসলামের মূল উৎস কোরআন। এর শুরুতে বলা আছে এতে ভুল নেই। মানুষের ভুল থাকায় এটা মানুষের কথা নয়। অন্য আর কোন গ্রন্থে এমন কথা নেই। যারা লেখা-পড়া জানেনা তারা আলেমদের কাছ থেকে এমন সব কথা শুনে ইসলামের সঠিকতা বুঝতে পারে।
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সৃষ্টি কর্তার চিন্তা করলে দুনিয়াটা মিথ্যা মনে হয় ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৭
সনেট কবি বলেছেন: তারপরো সৃষ্টিকর্তার চিন্তা করতে হবে। কারণ তাঁর হাতে আমাদের সব কিছু।
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪
ক্স বলেছেন: যে নিজের বিবেককে কাজে লাগানোর ক্ষমতা রাখে, সে অবশ্যই বুঝবে
- বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্ম ক্রিস্টিয়ানিটি, যার আচার অনুষ্ঠান কেবল চার্চেই সীমাবদ্ধ, বাস্তব জীবনে কোন প্রয়োগ নেই।
- তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম বৌদ্ধ, এতে নিরাকার ঈশ্বরের কোন অস্তিত্ব নেই, আদতে তা কোন ধর্মই নয়।
- চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম হিন্দু, যা আগে ছিল কুসংস্কারে পরিপূর্ণ, আধুনিকায়ন করার পর কিছু লোকাচারে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।
একমাত্র ইসলাম মানুষের সমস্ত প্রয়োজন বুঝে তাকে একটি নির্দিস্ট গন্ডির মধ্যে সামাজিকভাবে চলতে সহায়তা করছে। ইসলাম একটি দরকারি পণ্য, কেবল সুন্দর মোড়কের অভাবে তা বাজার পাচ্ছেনা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
সনেট কবি বলেছেন: একটু খোঁজ নিলেই ইসলামের আলাদা বৈশিষ্ট জানা যায়।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
এ.এস বাশার বলেছেন: কি বলব কবি ভাই, কিছু কিছু হাফেজ, মাওলানা এমন কি মুফতিরাও জোর দিয়ে বলেন যে সবার জন্য কোর-আন হাদিস পড়া ও অর্থ জানা জায়েজ নাই..... এই বিজ্ঞানের যুগেও এসব কথা শুনতে কেমন লাগে বলেন...
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
সনেট কবি বলেছেন: কে বলল সেটা বিষয় নয়। আপনার প্রয়োজনের কথা আপনাকেই ভাবতে হবে।
৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: মানুষের কল্যাণের জন্য ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মের মানুষ যদি উগ্রবাদী না হয়ে যথাযথ ভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করেন তাহলে অশান্তি হওয়ার কথা নয়। প্রায় প্রত্যেক ধর্মের মানুষ-ই ধর্মীয় উগ্রবাদে বিশ্বাসে। যেটা কোন ধর্ম-ই সমর্থন করেন না।
ইসলাম ধর্ম তো আরো করে না। কারণ, পবিত্র কোরআন শরীফে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে। এবং জোড় পূর্ব কাউকে ইসলাম ধর্মে প্রবেশ করাতেও নিষেধ করা হয়েছে।
আমরা ধর্মীয় অনুশাসন মানি না বলেই আমাদের মাঝে হিংসা, বিদ্বেষ আর হানাহানি লেগেই আছে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
সনেট কবি বলেছেন: যে যা করে এর সঠিকতা তাকেই ভেবে দেখতে হবে।
৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার যখন নাম চলে আসে তখন থেকে গ্রুপিং শুরু। আমরা যদি সৃষ্টি কর্তাকে বিশ্বাস করে কিংবা অবিশ্বাস করে তাকে কোন নাম ছাড়াই গ্রহণ করতে পারি তাহলে অনেকটা সমাধান হয়ে যাবে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩২
সনেট কবি বলেছেন: কে কি করছে কথা সেটা নয়, দেখতে হবে আমি কি করছি। আর আমার কাজ সঠিক কি না সেটা আমাকেই দেখতে হবে।
৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- সঠিক ধর্ম/বেঠিক ধর্ম ঠিক করার মানদণ্ড কি ? আর এই মানদণ্ড কে নির্ধারণ করবে ? সারা পৃথিবী জুড়ে বড়-ছোট মিলিয়ে 4,200 ধর্মমত চালু আছে। একজন ঈমানদার মুসলিমের দৃষ্টিকোণ হতে,একমাত্র ইসলাম-ই সত্যধর্ম বাকী সব ভূল,তেমনি অন্যান্য ধর্মের অনুসারীরা-ও নিজেদের সঠিক ভেবেই নিজ নিজ ধর্ম পালন করে চলেছে। সুতরাং ধর্মের সঠিক/বেঠিক নির্ণয়ের চেষ্টা..... বৃথা। তবে নিজ ধর্ম সঠিক ও শ্রেষ্ঠ ভেবে কিঞ্চিৎ আত্মতৃপ্তি পেতে পারেন... সান্ত্বনা অতটুকুই।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪
সনেট কবি বলেছেন: অন্যের চিন্তা করে সময়ে কুলাবেনা। দেখতে হবে আমি কি করছি, এবং আমার কাজ সঠিক কিনা। আর নিজের কাজ সঠিক মনে হলেতো আত্মতৃপ্তি আসবেই। আমাদের ম্যাসেজ হলো নিজের মত সঠিক কি না সেটা যাচাই করে মানা।
৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাজেই সৃষ্টিকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করার চিন্তা বাদ দিয়ে আসুন সবাই সঠিক ধর্ম ও মত খুঁজে নিয়ে সে পথে চলার চেষ্টা করি। এটাই সা কথা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬
সনেট কবি বলেছেন: সঠিকটা খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা সঠিক থাকতে হবে। আশাকরি এতে ক্ষতি থেকে বাঁচা যাবে।
৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
ক্স বলেছেন: ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ, সঠিক ধর্ম বুঝার মানদন্ড হচ্ছে খিলাফত। অর্থাৎ স্রষ্টা মানুষের পৃথিবীতে মানুষকে দিয়ে যা করাতে চান, তার সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন কোন ধর্মে আছে যা জাতি, বর্ণ গোত্রভেদে সবার জন্য প্রযোজ্য। যে ধর্ম মানুষের এই চাহিদা পূরণের পাশাপাশি স্রষ্টার কাছে তার প্রতিটি কর্মের জন্য দায়বদ্ধ করবে, সেটিই প্রকৃত ধর্মমত।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সনেট কবি বলেছেন: যুক্তি থাক আর না থাক ভিন্ন চিন্তা ভিন্ন চিন্তা করবেই।
১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: তা থাইকেন না আপনার তালগাছ নিয়া। বেঠিক ধর্ম আবার কি?
০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
সনেট কবি বলেছেন: সেটা খুঁজে বের করার দায়িত্ব প্রত্যেকের নিজের যদি সে বেঠিক থেকে আত্মরক্ষা করতে চায়।
১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১০
লায়নহার্ট বলেছেন: {চাঁদ তারার সাথে ইসলামের সম্পর্কটা বলুন তো?}
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকে, মুসলমানদের মাঝে এখনও গড়ে ৪০% লিখা পড়া জানে না; এরা ইসলাম ধর্ম এমনভাবে জানে না, যাতে করে খ্রীষ্টান বা ইহুদী ধর্মের সাথে তুলনা করে বের করতে পারবে যে, কমপক্ষে এই ৩ ধর্মের কোনটি সঠিক।