নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানের কোন দল জাহান্নামী?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১



মহানবির (সা.) উম্মতের যে বাহাত্তর কাতার জাহান্নামী তার মধ্যে হানাফী শাফেঈ হাম্বলী মালেকী আহলে হাদিস শীয়া ও ইবাদী এর কোন দল সামিল আছে কি? এদের কোন দল জাহান্নামী বাহাত্তর কাতারভুক্ত হতে হলে এদের মধ্যে মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী থাকা জরুরী।কারণ মহানবি (সা.) বলেছেন, “মান কালা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ফাদাখালাল জান্নাতা-যে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলল সে যেন জান্নাতে প্রবেশ করল”।কাজেই কালেমা পাঠকারী মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী ছাড়া জাহান্নামী হবেনা।আমলগত ত্রুটির কারণে যদি কারো পাপের পাল্লা ভারি হয়ে পড়ে তবে সাজা ভোগের পর তারা জান্নাতে যাবে।যেহেতু বর্তমানে মুসলমানেরা হানাফী শাফেঈ হাম্বলী মালেকী আহলে হাদিস শীয়া ও ইবাদী নামে বিদ্যমান সেহেতু মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী ছাড়া এদের কেউ দায়েমী জাহান্নামী হবেনা বলেই আমার মত।কাজেই জাহান্নামী বাহাত্তর কাতারে তারা থাকতে পারে যাদের মধ্যে মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী বিদ্যমান। আমি বলতে চাই, শুধুমাত্র হানাফী শাফেঈ হাম্বলী মালেকী আহলে হাদিস শীয়া ও ইবাদী হওয়ার কারণে কেউ দায়েমী জাহান্নামী বা জাহান্নামী বাহাত্তর কাতারভুক্ত হবেনা। সে রকম কিছু হতে হলে মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী থাকতে হবে। আর মোনাফেকী, শিরিকী ও কুফুরী বিষয়ে শিউর না হয়ে কোন মুসলমান দাবীদারের পিছনে ইকতেদা করা থেকে আমি বিরত থাকবনা।এটাও আমার মত।কেউ হয়ত বলবে অন্য ধর্মের বিষয়ে আপনার মত কি? এ ক্ষেত্রে আমার জবাব হলো তারা যেহেতু আমাদের কথা বিশ্বাস করেনা কাজেই তাদের বিষয়ে মত প্রদান বেদরকারী এবং এ বিষয়ে আমি মত প্রদান করা থেকে বিরত থাকব।আর যেহেতু তারা আমাদের নামাজে ইমামতি করতে আসবেনা সেহেতু তাদের পিছনে ইকতেদা করারও কোন প্রশ্ন নেই।
সুরা বাকারা, আয়াত নং-৬২, ‘নিঃসন্দেহে যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার পুরস্কার তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না’।অনুযায়ী ব্লগার এ আর ১৫ এর মত হলো আল্লাহ ও পরকাল বিশ্বাসী সৎকর্মশীল সবাই জান্নাতে যাবে। তবে আল্লাহ ও পরকাল বিশ্বাস যারা করেনা তাদের জন্য কোন অপশন নেই, কারো মতেই নেই।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩২

ঢাবিয়ান বলেছেন: কিছু বিষয়ে জানতে চাই। টুপি, তজবি, হিজাব পড়ে, হজ্ব করে যারা দিবারাত্র মিথ্যাচার, দুর্নীতি সহ আরো অপরাধের সাথে যুক্ত, ইসলামের বিচারে এদের স্থান কোথায়? এদেরকে কি মোনাফেক বলা যাবে?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: হাদিস অনুযায়ী এরা গুণাহগার। মোনাফেক হলো যে মুসলমান নয় কিন্তু মুসলমান পরিচয় দিয়ে থাকে।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ মহান।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ মহত্বে অসীম।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: @ঢাবিয়ান অবশ্যই পারবেন। কারন মুনাফিকের চিনহ তিনটি-১- যখন বলে মিথ্যা বলে।২-কথা দিয়ে কথা রাখেনা।৩-আমানত খেয়ানত করা এদের স্বভাব।আর এরাই মুনাফেক।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: নিশ্চিত না হয়ে কাউকে মোনাফিক বলা ঠিক নয়।

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সূরা বাকারা'র ৬৫ নং আয়াতের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, যারা এক আল্লাহ এবং পরকালে বিশ্বাস রেখে সৎকর্ম করলে জান্নাত পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আল্লাহতালার পুরস্কার জান্নাতই হবে। জান্নাতের ও তো প্রকারভেদ আছে।

হাদিসে মুনাফিকের লক্ষণ আছে। কারো চরিত্রে সেই লক্ষণ স্পষ্ট হলে তাকে মোনাফেকের শ্রেণীতে ফেলা যাবে না কেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

সনেট কবি বলেছেন: কারো বাহিরটা আমরা দেখলেও ভিতরটা আমরা দেখিনা। নিজের ভিতরটা ব্যক্তি নিজে জানে। কাজেই সে নিজে মূল্যায়ন করবে সে কোথায় আছে। অপরের প্রতি অতি আগ্রহ ক্ষতিকর।

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হতে মানা করা হয়েছে। একটু ভালো কাজ করলেও তার পুরস্কার দেয়ার কথা বলা হয়েছে...

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মতের সাথে আমি সহমত।

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

বলেছেন: হযরত শাদ্দাদ বিন আওস (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা.) কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে নামায পড়ে সে শিরকে লিপ্ত হয়। যে ব্যক্তি লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে রোযা রাখে সে শিরক করে এবং যে ব্যক্তি লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে দান করে সে শিরক করে। [মুসনাদে আহমাদ]

এ উক্তি দ্বারা রাসূল (সা.) বলতে চান, যে কোন সৎকাজই করা হোক, তা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই করা উচিত। নিয়ত শুধু এই হবে যে, এটা আমার প্রতিপালকের নির্দেশ। আমি শুধু তার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই এ নির্দেশ পালন করছি। অন্যদের চোখে পুণ্যবান বলে খ্যাত হওয়া এবং অন্যদেরকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে যে সৎকাজ করা হবে তার কোন মূল্য নেই। মূল্য আছে শুধু সেই কাজের, আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে করা হবে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

ঢাকার লোক বলেছেন: একজন লোক যখন লা ইলাহা ইল্লালাহ বলবেন তখন তার পুরাপুরি অর্থ বুঝে এবং তার সব দাবী মেনে বলবেন, তবেই তিনি প্রকৃত মুসলমান ; এবং রাসূল (স) এর উক্ত হাদিসের আওতায় পড়বেন . শুধু মুখে বলে মুসলমান দাবী করলে এবং সেই সাথে হারাম থেকে বেঁচে না থাকলে এর আওতায় পড়বেন কিনা সে আল্লাহই বলতে পারেন.
মক্কার কোরাইশরা এর অর্থ বুঝেছিলো ঠিকমতো , তাই তারা তাদের বাপ্ দাদার উপাস্যগুলো, সেই সাথে তাদের দীর্ঘদিন লালিত বিভিন্ন অভ্যাস আচার আচরণ বাদ দিতে হবে বুঝেই রাসূল (স) এর চরম বিরোধিতা করেছিল. আমরা আজ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও বলি সেই সাথে নির্ধিধায় আল্লাহর সুস্পষ্ট নির্দেশ লংঘন করে বিভিন্ন হারামে লিপ্ত হই . এমতাবস্থায় আমাদের শেষ পরিণতি কোথায় হবে কে জানে ! আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ কলেমার সঠিক অর্থ বুঝার এবং তার সব দাবী মেনে চলার তৌফিক দেন করুন .
শেখ আব্দুল আজিজ ইবনে বাজ , সৌদি আরবের প্রাক্তন গ্রান্ড মুফতি , এ কলেমার অর্থ যেভাবে বুঝেছেন,
https://abdurrahmanorg.files.wordpress.com/2014/08/the-meaning-of-la-ilaha-illa-allah-shaykh-ibn-baaz.pdf

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

সনেট কবি বলেছেন: হারাম কাজ না করা মানে বিশ্বাস অনুযায়ী কাজ না করা, এর জন্য গুনাহগার হবে, বেঈমান হবেনা।

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

ঢাকার লোক বলেছেন: Click This Link

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বলার কথা বলেছেন। কাজেই করা না হলেও বলার ফল বাদ যাবেনা। করার ক্ষেত্রে অপারগতাও আসতে পারে। কাজেই চুরি করলে বেঈমান হবেনা বরং গুণাহগার হবে। হাদিসে সে কথাও মহানবি (সাঃ) ষ্পষ্ট করে বলেছেন। কাজেই এ নিয়ে তর্ক করা বৃথা।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: পাপী মুসলমানরা কিন্তু সাঁজা ভোগ করার পর বেহেশতে যাবে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

সনেট কবি বলেছেন: এটা অবশ্যই সঠিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.