নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাবনার দীগন্তে মোহাম্মাদ (সা.)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭



১।মোহাম্মাদ (সা.) নিজ নামে ক’টা ভাল কথা প্রচার করলে বোদ্ধের মত তিনি নিজেই ভগবান হতে পারতেন। তাঁর ধর্মের নাম হয়ে যেত মোহাম্মদী ধর্ম।তা’ না করে তিনি লোকদের বলতে বললেন যে, ‘মোহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাছুলুহু-মোহাম্মাদ তাঁর (আল্লাহর) দাস ও রাছুল। কুরাইশ রাজ কুমার হয়ে গেলেন দাস? তিনি নিজেই যেখানে ভগবান হতে পারেন সেখানে তিনি তেমন কারো রাছুল ও দাস হতে যাবেন কেন?

২। মোহাম্মদ (সা.) কৃষ্ণের মত নিজেকে ভগবানের অবতার বলে প্রচার করলে তাঁর কি অসুবিধা হতো? যেখানে তিনি নিজেই ভগবানের আসনে বসতে পারেন, সেখানে আরেক জনকে সে আসন দিয়ে তিনি তাঁর নবি ও দাস হওয়ার মানে কি?

৩।মোহাম্মদ (সা.)যীশুর মত নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলে প্রচার করলে তাঁর অসুবিধা কি ছিল? ঈশ্বরের রাছুল ও দাসের চেয়েতো পুত্রের মর্যাদা বেশী।

৪। মোহাম্মদ (সা.)ইহুদী ধর্মের মতো তাঁর ধর্মের নাম রাখতে পারতেন কুরাইশী ধর্ম। সেটা না রেখে তিনি কেন তাঁর ধর্মের নাম ইসলাম রাখলেন?

৫। মোহাম্মদ (সা.) সৃষ্টিকর্তা নাই বলে জাহেলদের জাহেলী কাজে উৎসাহ যোগিয়ে তাদের বাহবা কুড়িয়ে তাদের নেতা হয়ে যেতে পারতেন।

এত্তসব লোভনীয় বিষয় বাদ দিয়ে তিনি কেন কোন এক জনের কষ্টকর ইবাদতে মশগুল হলেন? কারণ তাঁর নিকট তাঁর কাজ ছিল মহাসত্য এবং লাভ জনক।আর অন্যরা যারা তাঁকে মেনেছে তারা তাঁকে মিথ্যাবাদী ভাবতে পারেননি।

তিনি যা আল্লাহর বাণী বলে প্রচার করেছেন তা’ মানুষের বাণী নয়, কারণ তাতে ভুল নেই।মানুষ মাত্রই ভুল থাকায় মানুষেরবাণী হলে সে বাণীতে ভুল থাকার কথা ছিল।সংগত কারণে আল্লাহর সান্নিধ্য পেয়ে তিনি তাঁর ভয়ে ভীত হয়ে সহজ লাভের কোন কথা ভাবতে পারেননি।

বিঃদ্রঃ উপরে যাদের বিষয় উপস্থাপন করা হলো তাদের বিষয়ের চেয়ে মোহাম্মদের (স.) বিষয় তুলনা মুলক অলাভ জনক।আমার কথা হলো তিনি তেমন পথেইতো লাভের কথা ভাবতে পারতেন। সে সব বিষয়ের সত্যতা আমাদের আলচ্য বিষয় নয়।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: ভালো বলেছেন +++

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি। রাসূলুকে তারা বলেছিলো। তোমাকে ধনসম্পদ দেয়া হবে। আর আরবের সবচাইতে সুন্দরী কে বউ হিসেবে দেয়া হবে।। তুমি
তোমার কথা প্রচার বন্ধ করে দাও। তিনি তা মানেননি।।। তাকে তারা লোভ দেখিয়েছে।
রাসূল তা নেননি।।।।তিনি ইমানের দাওয়াত দিয়েছেন।।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: এখন পর্যন্ত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠত্ব ব্যক্তিত্ব মুহাম্মাদ (স)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

কে ত ন বলেছেন: আপনি অন্য ধর্মের অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছেন। একেক ধর্মের যুক্তি একেক রকম। ব্রিটিশ আমলে ভারতে যে ঠগী ধর্ম ছিল, তাদের ধর্ম ছিল মানুষ খুন করে তাদের মালামাল লুটে নেয়া। স্বয়ং ভবানী দেবী খুন হবার জন্য মানুষদেরকে পাঠাতেন তাদের কাছে। বিস্তারিত জানার জন্য আপনি লেখক শ্রীপান্থের 'ঠগীর জবানবন্দী' পড়ে দেখতে পারেন।

আমরা মুসলিমেরা আমাদের ধর্মকে সুপিরিয়র করার জন্য কিছু যুক্তি খুঁজে বের করেছি। আপনার ব্লগে সেটাই প্রকাশ পেয়েছে। ইরাকের ইয়াজিদি সম্প্রদায় মনে করে, ইবলিস শয়তান আল্লাহর আদেশ অমান্য করে ভুল করেনি। 'আল্লাহ ছাড়া কেউ সিজদা পেতে পারেনা' - এই আইনের উপর শ্রদ্ধা রেখেই সে আদমকে সিজদা করা থেকে বিরত ছিল।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: এখানে আঘাত করা হলো কোথায়? বলা হলো সে সব ধর্মের মত দাবী প্রচার করেও তিনি লাভবান হওয়ার চেষ্টা করতে পারতেন। আপনি বলেন তেমন করলে তাঁকে কে ঠেঁকাতো? আমি বুঝিনা অনুভুতির আঘাত এখানে কোথায়? এখানেতো এটা বলা হয়নি যে তাদের দাবী সঠিক নয়! এখানে বলা হয়েছে লোকেরা তাঁর দাবী সঠিক মনে করেছেন।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নজসু বলেছেন: সত্য, সুন্দর পোষ্ট।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১০

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: উনার জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে চললে পৃথিবীতে সুখ শান্তির অভাব হত না

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১১

সনেট কবি বলেছেন: ভাল বলেছেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

কানিজ রিনা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর উদ্ধৃতি দিয়েছেন। হযরত মোহাঃ
সাঃ যিনি আল্লাহর জ্ঞানে গুনাম্বিত শ্রেষ্ঠ মহা
মানব। আহাদ থেকে আহম্মদে মোহাঃ যিনি
সর্ব গুনে গুনাম্মিত শ্রেষ্ঠ রাসুল নবী মোহাঃ
সাঃ আঃ। খাদীজা রাঃ আঃ ধনবান ছিলেন
তার সমস্ত ধন রত্ন সবই আল্লাহর রাস্তায়
গরীব দুঃখির মাঝে বিলিয়ে দিয়ে তিনি গরীব
আনা হালে খাদীজা রাঃ আঃ সাথে জীবন
কাটিয়েছেন।
তিনি ছিলেন আল্লাহর জ্ঞানে আলোকীত
উজ্জল মহান জ্ঞানের অধিকারী। আল্লাহর
জ্ঞানে পরিপুর্নতা বলেই তাকে নূরের নবী
বলা হয়। আর আল্লাহর জ্ঞান হোল নূর।
তাইতো নজরুল বলেছিলেন নূরেরও দরিয়ায়
স্নান করিয়া কে এল মক্কায় আরবের নবী।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০০

কাতিআশা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৩

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহকে পেতে হলে আগে হরযতকে পেতে হবে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৩

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০০

এক হতভাগা বলেছেন: কবি ভাইয়ের সাথে সহমত । তবে ব্লগার কেতন মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব '' আশরাফুল মাকলুকাত'' , তার উপর আদম (আঃ) একজন নবী তাই আল্লাহ্‌ ইবলিশ কে সেজদা করতে বলেছিলেন কিন্তু ইবলিশ ছিলো অহংকারী তাই সে আল্লাহ্‌র কথা অমান্য করেছে । হতে পারে ইবলিশের জন্ম আল্লাহ্‌র লীলা খেলার অংশ কেননা ইবলিশ না থাকলে ভাল মন্দ বলতে কিছু থাকতো না ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১১

সনেট কবি বলেছেন: কেতন হয়ত আমার কথা বুঝতে ভুল করেছে।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই লেখাটা ভালো লাগল না। কারণ, হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) চাইলেই কিছু করতে পারতেন না। কারণ, তার সব কিছু আল্লাহর নির্দেশে ও ওহীর মাধ্যমে নির্ধারিত ছিল। তাই তিনি নিজেকে ঈশ্বর, ঈশ্বরের পুত্র, নিজ নামে ধর্ম - এসব যুক্তি দেয়া যুক্তিযুক্ত হবে না...

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনি হয়ত পোষ্ট মনযোগ দিয়ে পড়েননি। আমি বলেছি তিনি তাঁর দাবীতে সঠিক না হলে এমন কিছুও হতে পারতো।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদী ধর্ম প্রচার লাভ করেছিলো নবী মুসারও (আ: ) আগে; ভগবান কৃষ্ণ এসেছিলেন ৩ হাজার বছর আগে, গৌতম বুদ্ধা এসেছিলেন আড়াই হাজার বছর আগে; মোহাম্মদ (স: ) এসেছিলেন ১৪০০ বছর আগে; সময়ের সাথে সমাজ ও মানব সভ্যতা বদলেছে; গত ১৪০০ বছরেও অনেক কিছু বদলে গেছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: তবে তথাপিও সত্য অনুসন্ধান জরুরী। অন্তত সেটা নিজের তুষ্টির জন্য।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

আরোগ্য বলেছেন: ভালো লাগলো।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.