![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিমানবন্দর, কারাগার ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বাড়ানো হয়েছে বিশেষ নজরদারি। জঙ্গি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী যেন নাশকতা করতে না পারে সে জন্যে দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ সবকটি বিমানবন্দর, ৬৮টি কারাগার ও ৪১৮টি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। বিমানবন্দরে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তল্লাশি কার্যক্রম শুরু হয়েছে সবগুলো বিমানবন্দরে। রাজধানীতে রমনা টেলিকমিউনিকেশন ভবন, মগবাজার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবন, শাহবাগ ব্রডকাস্টিং হাউস, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, তেজগাঁও পুরান বিমানবন্দর, তেজগাঁওয়ের বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট প্রেস, সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস, প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় রেড টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, শেরেবাংলানগর ন্যাশনাল ব্রডকাস্টিং হাউস, মহাখালী ভূ-উপকেন্দ্র, শেরেবাংলানগর টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, গুলশান টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, কম্বাইন্ড অবজারভেটরি অ্যান্ড হাইড্রোজেন ফ্যাক্টরি ভবন, বাংলাদেশ বেতারের ট্রান্সমিটিং স্টেশন, তেজগাঁও সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর, নীলক্ষেত অটোমেটিক টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, ধানমন্ডি বিদ্যুৎ স্টেশনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার সদস্য সংখ্যা কয়েক গুণ বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের কথা বিবেচনা করে পুরো বাংলাদেশ নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে স্বাগত জানাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে নাসির নগরে এমনটি ঘটলো কিভাবে?