![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্নের সেতুর কাজ ত্বরিতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।কাজের গতি বাড়াতে সম্ভাব্য সব ধরনে কার্যক্রম নেয়া হচ্ছে। ভারী জিনিষপত্র উঠানোর জন্য উচ্চ ক্ষমতার ভাসমান ক্রেন বিদেশ থেকে কুতুবদিয়া চ্যানেলে এসে পৌঁছেছে। একই সঙ্গে এখান থেকে এটি মাওয়ায় পৌঁছানোর পুরো প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এত বড় ভাসমান ক্রেন নেয়ার মতো নৌযান পাওয়া যাচ্ছে না। তাই চট্টগ্রাম পোর্টের বিশেষ টাগ বোট দিয়ে এটি মাওয়ায় নেয়া হবে। ৩ হাজার ৬শ’ টন ক্ষমতার এই ক্রেন পদ্মা সেতুতে ব্যবহৃত সবচেয়ে বেশি ক্ষমতার ক্রেন। এই ক্রেন পদ্মা সেতুর সুপার স্ট্রাকচার স্থাপন করবে। প্রতিটি স্প্যান (১৫০ মিটার দীর্ঘ সুপার স্ট্রাকচার) সরাসরি পিলারে বাসাতে হবে। একেকটি স্প্যানের ওজন প্রায় ২ হাজার ৯শ’ টন। আর চীন থেকে আসা ভাসমান ক্রেনের ধারণ ক্ষমতা ৩ হাজার ৬শ’ টন। বাংলাদেশে ভাসমান ক্রেন হিসেবে কোরিয়ান উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয় ও নির্ভীকের ধারণ ক্ষমতা ১ হাজার ৪শ’ টন করে। আর চীনা এই ক্রেনের ক্ষমতা আড়াই গুণেরও বেশি। এই ভারি যন্ত্রটি চলে আসায় এখন সুপার স্ট্রাকচার স্থাপনের সব আয়োজনের সমাবেশ প্রায় সম্পন্ন। এখন ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের কাজ চলছে পুরোদমে। এই দু’পিলারের উপরই বসে প্রথম সুপার স্ট্রাকচার। ৩৭ নম্বর পিলারে কাজের অগ্রগতি অনেক এগিয়ে। পিলার সম্পন্ন হওয়ায় এখন পিয়ারের কাজের প্রস্তুতি চলছে। এই পিয়ার হলেই পিলার সম্পন্ন হবে। পরে বসবে সুপার স্টাকচার। পদ্মার ৩৭ নম্বর পিলারের পাইল গ্রুপ সম্পন্ন হয়ে গেছে। এখন থেকেই আরও দেড় শ’ ফুট উঁচু পিলার বসবে। আর পিলারের উপরেই বসবে সুপার স্ট্রাকচার (স্প্যান)। আর এই পিলার গ্রুপটি দীর্ঘ ১২৮ মিটার। এর মধ্যে নদীর তলদেশ থেকে মাটির নিচে রয়েছে ১শ’ ২২ মিটার। আর ছয় মিটার পানির মধ্যে। বর্তমান পানির লেভেল থেকে পাইল গ্রুপটির উপরি অংশ রয়েছে ছয় ফুট পানির নিচে। এখানে যাতে পানি ঢুকতে না পারে এমনভাবেই রাখা হয়েছে। আর পাইল গ্রুপে নামার জন্য রয়েছে সিঁড়ি। পদ্মা সেতুর পাইল গ্রুপ সম্পন্ন হওয়া এটি প্রথম পিলার। এখান থেকেই পিয়ার তৈরির কাজ চলছে। আর ৩৮ নম্বর পিলারের কাজও দ্রুততার সঙ্গে চলছে। এখানে চারটি পাইল সম্পন্ন হয়ে গেছে। বাকি দু’টিও হওয়ার পথে। সম্প্রতি জার্মানি থেকে আসা ২ হাজার কিলোজুল ক্ষমতার নতুন হ্যামার ৩৮ নম্বর পাইল স্থাপনে ব্যস্ত রয়েছে। আর পুরনো ২ হাজার ৪শ’ কিলোজুল ক্ষমতার হ্যামারটি এই সুযোগে সার্ভিসিং করা হচ্ছে। নতুন হ্যামারটি সপ্তাহখানেক আগে চালু করা হয়েছে। এদিকে পদ্মা সেতুর অন্যান্য প্যাকেজেও অগ্রগতি রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমের নদী শাসনের কাজও চলছে পুরোদমে।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
নতুন বলেছেন: কাজ ঠিক মতন হলেই ভালো .... কাজের খরচা না বাড়লেই হয়...।
কিন্তু আপনাদের মতন লোক দিয়ে প্রচারনা চালায় তারা যে আরো বড় কাজ কিভাবে দক্ষতার সাথে করবে তার ভরসা পাইনা।
পোস্ট করেছি: ১২৬টি
মন্তব্য করেছি: ১টি
মন্তব্য পেয়েছি: ১৪১টি
ব্লগ লিখেছি: ৫ মাস ২ সপ্তাহ
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ৭ জন
এটা ব্লগিং না.. সরকারী প্রেসরিজের প্রচারনা...
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৪
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: স্বপ্ন পূরণের কক্ষপথেই আছে দেশ।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
ওমদামিয়া পাহাড় বলেছেন: ৩৭ নম্বর পিলারে কাজের অগ্রগতি অনেক এগিয়ে। পিলার সম্পন্ন হওয়ায় এখন পিয়ারের কাজের প্রস্তুতি চলছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
গ্যাব্রিয়ল বলেছেন: এখন ১৮ সালের মধ্যে কাজ শেষ হইলেই হয়।