নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন বীথি

স্বপ্ন বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৪০ দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলার কৃষিপণ্য

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪


বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ৯০ ধরনের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানিকৃত খাদ্য পণ্যের মধ্যে রয়েছে ফলের জুস, পানীয়, স্ন্যাকস, বিস্কুট, ক্যান্ডি, আলু, মুড়ি, চিড়া, মসলা, সিঙ্গাড়া, বিভিন্ন ধরনের পিঠা, বাবল গাম, চানাচুর, ডাল ভাজা ও চিপস, কনফেকশনারি পণ্য, জ্যাম ও জেলি, বিভিন্ন ধরনের সস, কাসুন্দি, আলুপুরি, সবজির রোল, লুচি, সমুচা, জর্দা, হিমায়িত মাশরুম, বাদাম ভাজা, বিভিন্ন ধরনের চাটনি ও আচার, নুডলস, বিভিন্ন ধরনের সেমাই, লুচি ও পরোটা, খেজুর রস, মধু, পাপড়, বিভিন্ন ধরনের হিমায়িত সবজি। বেশি রপ্তানি হয় জুস, পানীয়, বিভিন্ন ধরনের মসলা, মুড়ি, চাটনি, আচার, হিমায়িত সবজি ও সেমাই। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, মরিশাস, ভারত, সুইডেন, গ্রিস, ক্যামেরুন, সাইপ্রাস, জাপান, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, ফ্রান্স, ব্রুনাই, কুয়েত, ভুটান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইথিওপিয়া, বাহরাইন, গাম্বিয়া, গিনি, আইভরি কোস্ট, ইতালি, সিয়েরা লিয়ন, শ্রীলঙ্কা, ইয়েমেন, সেনেগাল, নাইজার, নেপাল, পাকিস্তান, বেলজিয়াম প্রভৃতি দেশে রপ্তানি হচ্ছে এ সব কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য। তবে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য পণ্যের প্রধান প্রতিযোগী ভারত। এ ছাড়া আছে ভিয়েতনাম, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও ব্রাজিল। দেশের বাইরে দিন দিন বাড়ছে বাংলাদেশের কৃষিপণ্যের চাহিদা। আর এই চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখছে আমাদের এই সোনার বাংলা। কৃষি পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের পর তা রপ্তানির পরিমাণও বাড়ছে। ১০০’র বেশি প্রতিষ্ঠান সরাসরি খাদ্যপণ্য উৎপাদন ও রফতানি দুটিই করছে। আর ১৪০টি দেশে এ সব কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। শুধু প্রতিবেশী দেশগুলোতেই ১৫০ কোটি ডলারের কৃষিপণ্য রপ্তানির সুযোগ আছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে চা, কাঁচাপাট, হিমায়িত খাদ্য, কৃষি পণ্যের রপ্তানি আয় ৮ হাজার কোটি টাকা। খাদ্যশস্য উৎপাদনে সরকার সার ও বীজসহ বিভিন্ন খাতে ভর্তুকি প্রদানের পাশাপাশি গত অর্থ বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করে। এ ছাড়া ৩৭টি কৃষিভিত্তিক শিল্প খাতে ৪৫০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন সুবিধা প্রদান করছে। কৃষি উৎপাদন বাড়াতে সরকারের রয়েছে নানামুখী কর্মসূচিও। গবেষণা বৃদ্ধির মাধ্যমে অল্প জমিতে বেশি শস্য উৎপাদন করতে হবে। তবেই নিজেদের চাহিদা পূরণ শেষে অন্যের চাহিদাও পূরণ করা যাবে।বাংলাদেশের অনেকে মানুষ এখন দেশের বাইরে রয়েছে। তাদের বাংলাদেশি কৃষিপণ্যে চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া অন্যদেরও চাহিদা রয়েছে। এই চাহিদা পূরণের মাধ্যমে আমরা রপ্তানি আয় বাড়াতে পারছি।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এমন সুখবর সব সময় শুনতে চাই।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

ওমদামিয়া পাহাড় বলেছেন: কৃষি উৎপাদন বাড়াতে সরকারের রয়েছে নানামুখী কর্মসূচি।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: সম্ভাবনার দেশ, সোনার দেশ,
আমার এই বাংলাদেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.