![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ এমন একটি জাহাজের অভাববোধ করছিল দীর্ঘদিন ধরে। কারণ বিদ্যমান জাহাজ দিয়ে নদীতে জরিপ চালানো সম্ভব হলেও সমুদ্রে জরিপ ছিল অসম্ভব। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বাংলাদেশের জলসীমা বেড়েছে, যা আয়তনে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার। সমুদ্রের ২শ’ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ডিসেম্বরেই সাগরে নামছে মালয়েশিয়া থেকে কেনা অত্যাধুনিক জরিপ জাহাজ
‘আরভি মিন সন্ধানী’। প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারত থেকে অর্জিত বর্ধিত জলসীমায় জীব বৈচিত্র্যের জরিপ চালাবে ৬৬ কোটি ৫০ লাখ টাকায় সংগৃহীত এই জাহাজ। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাহাজটির কমিশন প্রদান করেন। আইনী লড়াই করে আমরা বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করেছি। স্থলসীমান্ত বিরোধের নিষ্পত্তি হয়েছে। আরভি মিন সন্ধানী নামের যে জাহাজটি কমিশনিং করা হয় তার দৈর্ঘ্য ৩৭ দশমিক ৮ মিটার, প্রস্থ ৯ দশমিক ২ মিটার এবং গভীরতা ৩ দশমিক ৩ মিটার। আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন জাহাজটিতে ২৮ জন ক্রু ও গবেষকের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সমুদ্রের পানিতে ৩৬০ ডিগ্রী অবতলে এবং ২শ’ মিটার গভীরতা পর্যন্ত জীবিত যে কোন প্রাণী চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে এই জাহাজ। আধুনিক এই জাহাজটি দিয়ে মৎস্য সম্পদ আহরণ ও গবেষায় নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: দেশের অর্থনিতিতে গতি বৃদ্ধি পাবে তাহলে।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৬
ওমদামিয়া পাহাড় বলেছেন: আধুনিক এই জাহাজটি দিয়ে মৎস্য সম্পদ আহরণ ও গবেষায় নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: দেশের অর্থনিতিতে গতি বৃদ্ধি পাবে তাহলে।