![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের ছয় কোটি জন-অধ্যুষিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ দ্রুত ও সহজ করতে পদ্মা সেতু তৈরি করা হচ্ছে। এটিই দেশের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো। এ সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হবে ২০১৮ সালে। এরই মধ্যে সব মিলিয়ে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজের অগ্রগতি ৩৯ ভাগে পৌঁছেছে। চলমান পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য কাজকে গতি এবং শক্তিশালী করতে আরও একটি ক্রেন যুক্ত হয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা ৩ হাজার ৬০০ টন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ভাসমান ক্রেনটি বর্তমানে মাওয়ায় পৌঁছেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের একটি বিশেষ টাগ বোটে করে ক্রেনটি গতকাল বুধবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মাওয়ায় পদ্মা সেতুর নির্মাণাধীন এলাকায় নিয়ে আসা হয়। সেতুর সুপারস্ট্রাকচার তুলে দুই পিলারের ওপর বসানোর কাজে এই ক্রেনটি ব্যবহার করা হবে। এটিই সেতুতে ব্যবহৃত সবচেয়ে বেশি ক্ষমতার ক্রেন। গত ১২ অক্টোবর চীনের জোহাও থেকে মাদার ভেসেলে করে ভাসমান এই ক্রেন বাংলাদেশের উদ্দেশে পাঠানো হয়। পদ্মা সেতুর প্রতিটি স্প্যান (১৫০ মিটার দীর্ঘ সুপার স্ট্রাকচার) সরাসরি পিলারে বসাতে হবে। একেকটি স্প্যানের ওজন প্রায় দুই হাজার ৯০০ টন। আর ক্রেনটির ধারণক্ষমতা তিন হাজার ৬০০ টন। ফলে স্প্যান বসাতে এই ক্রেন ভালো কাজে লাগবে। এর আগে ভাসমান ক্রেন হিসেবে কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিআইডাব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয় ও নির্ভীকের ধারণক্ষমতা এক হাজার ৪০০ টন করে। কিছুদিন আগে লুক্সেমবার্গ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল পদ্মা সেতুর রেললাইনের স্ট্রিংগার। এর আগে পাইলিং কাজের জন্য বিশেষ হ্যামার এসেছিল জার্মানি থেকে। এ ছাড়া ভারতের পাকুর থেকে আনা বিশেষ পাথরে সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ করা হয়েছে।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
বিজন রয় বলেছেন: একটি কুমিরের বাচ্চাকে ৭বার দেখায়।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৪
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: স্বপ্ন পূরণের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
ওমদামিয়া পাহাড় বলেছেন: কিছুদিন আগে লুক্সেমবার্গ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল পদ্মা সেতুর রেললাইনের স্ট্রিংগার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
eTa to er akhei diye selan। ekhoun abar khenu