![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছর আমনে সরকার ৩১ টাকা দরে দুই লাখ টন চাল সংগ্রহ করেছিল। তখন উৎপাদন খরচ প্রতি কেজি ধানে হয়েছিল ১৮ টাকা ৫০ পয়সা ও চালে ২৮ টাকা ৫০ পয়সা। এবার আমনে প্রতি কেজি ধান উৎপাদনে কৃষকের ব্যয় ১৯ টাকা ও চাল উৎপাদন ব্যয় ২৯ টাকা। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর কৃষকের উৎপাদন খরচ ৫০ পয়সা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সরকারী সংগ্রহ মূল্য ভবিষ্যতে হাসকিং মিলের চাল আর কেনা হবে না। চলতি মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ৩৩ টাকা কেজি দরে তিন লাখ মেট্রিকটন আমন চাল সংগ্রহ করবে সরকার। বিগত বছরের চেয়ে এবার এক লাখ মেট্রিক টন চাল বেশি সংগ্রহ করা হবে। আগামী ১ ডিসেম্বর শুরু হয়ে আমন সংগ্রহ কর্মসূচী চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত। ধানভাঙার মিলগুলোকে (হাসকিং মিল) অটোমেটিক মিলে রূপান্তরে বার বার নির্দেশনা দেয়া হলেও তারা তা মানেনি। অটোমেটিক মিলে রূপান্তরিত না হলেও সেমি-অটোমেটিক মিলেও রূপান্তর করা তাদের জন্য খুব একটা কষ্টকর নয়। তাদের বারবার সময় দেয়া হয়েছে। ২০১৪ পর্যন্ত শেষ সময় ছিল, পরে ২০১৫ পর্যন্ত সময় নেয় তারা। এখন পর্যন্ত অধিকাংশ হাসকিং মিল সেমি-অটোমিলে রূপান্তরিত হয়নি। যার ফলে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবারই হাসকিং মিল থেকে শেষবারের মতো চাল কেনার জন্য চুক্তিবদ্ধ হবে। আগামী বোরো মৌসুম থেকে আর কোন হাসকিং মিলের সাথে চাল কেনার চুক্তি করা হবে না। খাদ্যশস্যের মজুদ সন্তোষজনক, বর্তমানে প্রায় ৮ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুদ আছে। গত বছরের এই সময় ১৫ লাখ টনের উপরে মজুদ ছিল, সব মিলিয়ে বর্তমানে যে মজুদ আছে তা সন্তোষজনক।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩০
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: কৃষকের মুখে হাসি ফুটুক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: সরকারী বিজ্ঞাপন!