![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধ হওয়ার প্রায় ৪৩ বছর পর চালু হচ্ছে খুলনা-কলকাতা লাইনে রেল যোগাযোগ। আগামী ৮ এপ্রিল দিল্লিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে পতাকা নেড়ে দ্বিতীয় মৈত্রী ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। এটা পরীক্ষামূলক। আশা করা যায় জুন থেকে খুলনা-কলকাতা নিয়মিত ট্রেন চলবে। এটি বনগাঁ লাইন দিয়ে সীমান্ত স্টেশন পেট্রাপোল-বেনাপোল দিয়ে চলাচল করবে। ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) মৈত্রী ট্রেনের মাধ্যমে চালু হয় বাংলাদেশ-ভারত রেল যোগাযোগ। ২০১৪ সালের এপ্রিলে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আন্তঃদেশীয় সরকারি রেলওয়ে সভায় খুলনা-কলকাতা একজোড়া মৈত্রী এক্সপ্রেস চালুর প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বনগাঁও-কলকাতা স্টেশনে সাব-আরবান ট্রেনের আধিক্য এবং সেকশনাল ক্যাপাসিটি না থাকার কারণে তখন খুলনা-কলকাতা লাইনে ট্রেন চালু সম্ভব নয় বলে জানায়। ওই বছরের ২৬ এপ্রিল কলকাতায় রেলওয়ে বোর্ডের সাথে বাংলাদেশ রেলওয়ের অনুষ্ঠিত সভায় খুলনা-কলকাতা মৈত্রী ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত হয়। খুলনা-কলকাতা এক সময় নিয়মিত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করত। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭২-৭৩ সালে চালু হয়। ওই সময় ভারতে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীরা দেশে ফেরেন ট্রেনে চড়ে। পরবর্তীতে আর কোনো যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করেনি। তবে ২০০১ সাল থেকে এ লাইনে মালগাড়ি চলাচল শুরু হয়। ৮ এপ্রিল দ্বিতীয় মৈত্রী ট্রেন খুলনা স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে। উদ্বোধন হবে বেনাপোলে। উল্লেখ, ১৯৬৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ ৬টি সীমান্ত দিয়ে রেল যোগাযোগ চালু ছিল। সেই লাইনগুলো আবার চালু করার ওপর জোর দিয়েছে দুই দেশ।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: রেল যোগাযোগ বাড়ানোর ফলে ভালো হবে না খারাপ হবে তা এখনো অনিশ্চিত। আশা রাখছি,বালো কিছুই হবে।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
নাইম রাজ বলেছেন: ভালো হবে বেশি বেশি করে ভারত যাবো।