![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার গণপরিবহন সঙ্কটে আরও বাস দরকার। তাই রাজধানীর গণপরিবহন সঙ্কট সমাধানে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ হাতে নেয়া হয়েছে। ঢাকার পরিবহন সঙ্কট লাঘবে বিদেশ থেকে চার হাজার বাস আনা হচ্ছে। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি ১৫ এপ্রিল থেকে সিটিং সার্ভিস বন্ধের ঘোষণা দেয়। এরপর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ ঢাকায় সিটিং সার্ভিস বন্ধে ১৬ এপ্রিল থেকে অভিযান চালায়।। এতে বেশিরভাগ মালিকরা গাড়ি বন্ধ করে যাত্রিদের ভোগান্তিতে ফেলে। কেউ গাড়ি না নামিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করতে চাইলে রুট পারমিটও বাতিল করা হবে বলে জানানো হয়। গত রবিবার সেই ঘোষণার বাস্তবায়ন শুরুর পর গত চারদিন ধরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে বচসা-মারামারির ঘটনা ঘটছে বিভিন্ন স্থানে। অনেক মালিক রাস্তায় গাড়ি না ছাড়ায় যাত্রীরা ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়ে। সরকারের লক্ষ্যে কিন্তু সেবা করা। জনস্বার্থ যদি কোথাও বেগ পায় তাহলে এমন কোন সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারে না। যে সিদ্ধান্তের কারণে জনগণ ভোগান্তির কবলে পড়ে। সিল্কলাইন ট্র্যাভেলস কোরিয়া থেকে উন্নতমানের গাড়ি এনেছে। গণপরিবহনের সঙ্কট লাঘবে এর মালিক কে বলার পর তিনি নয়টি গাড়ি রাস্তায় নামিয়েছেন। গাড়িতে সংবাদপত্র, কফি, স্ন্যাকসের ব্যবস্থা থাকবে। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ ভাগ ছাড় থাকবে। সূচনার এসব সেবা যেন অব্যাহত থাকে তা মনে রাখতে হবে। আমাদের শুরুটা হয় ঢাকঢোল পিটিয়ে, শেষটা হয় ঘ্যানঘানানি দিয়ে। যা যা প্রতিশ্রুতি আছে তা যেন থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানুষ সেবা পেলে পরিবহনেরও ব্যবসা ভাল হবে। বাস মালিকদের শুধু লাভের আশা না করে জনসেবার দিকটা একটু খেয়াল রাখতে হবে। জনবান্ধব সরকার জনগনের ভোগান্তি কমাতে চার হাজার বাস নামানোর সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
জোয়ান অব আর্ক বলেছেন: বি আর টি সির কোন বিশ্বাস নেই। কয়েক মাস রুটে চলবে, তারপর হয় স্টাফ বাস নয়ত লং রুটে চলা শুরু করে দেবে। যাত্রি হয়রানি লাঘবের সৎ উদ্দেশ্য কারওই নেই।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সুমন কর বলেছেন: দেখা যাক, কি হয় ???
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যাত্রী ভোগান্তি কখনোই কমবে না। এক ভোগান্তি যাবে, আরেক ভোগান্তি আসবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল উদ্যোগ ।