![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি কখনো বুড়িমারী স্থলবন্দরে বেড়াতে যান তবে বুড়ির হোটেলে একবেলা খেতে ভুলবেন না। ছবিতে বুড়ির হোটেলে আমার খাওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষমান খাবারকে হাসি মুখে পোজ দিতে দেখা যাচ্ছে।
বুড়িমারীতে গেলে মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এই নাম হল কিভাবে? আরেকটু প্যাচ লাগে যখন আপনি জানবেন বুড়িমারীর সংগে লাগানো ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকার নাম চ্যাংড়াবান্ধা। অধ্যাপক আলিম উদ্দিন স্যারের একটা বইয়ে তিনি অনুমান করেছিলেন হতে পারে কোন বুড়িকে মেরে কোন চ্যাংড়া(ছেলে) পালিয়েছিল। তাই ঐ এলাকার নাম হয় বুড়িমারী। আর পালানোর সময় তাকে ধরে বেধে রাখা হয় যে এলাকায় তার নাম হল চ্যাংড়াবান্ধা। এরকম আরেকটি নাম হল গাইবান্ধা। জনশ্রুতি আছে বিরাট রাজার ছিল ষাট হাজার গাভী(গাই)। এই গাই বেধে রাখার স্থানটি হল গাইবান্ধা।
হে হে জনাব আসেন আরেকটু প্যাচ লাগাই।
এইস্থান গুলোর নাম অন্যভাবেও হতে পারে। উত্তরবংগে বিভিন্ন স্থানের নামের পাশে মারী শব্দটি দেখা যায়, যেমন-চীল মারী, রৌমারী। এভাবে বুড়ির আবাসস্থল বুড়িমারী নামে পরিচিত হতে পারে।
একই ভাবে চ্যাংড়াবান্ধার মত বিভিন্ন এলাকার নামে বান্ধা শব্দটিও পাওয়া যায়, যেমন-বাংলাবান্ধা। সুতরাং চ্যাংড়ার আবাসস্থল তাই হয়ত নাম হয়েছে চ্যাংড়াবান্ধা।
২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
মহাশুন্য বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
আজীব ০০৭ বলেছেন: হুমম