নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাকতাড়ুয়া

স্পাউট রক

প্রতিটি জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্য বোঝার ক্ষমতা মানুষের নেই ,যদি কোনো মানুষের থেকে থাকে তবে সে মহামানব নয়ত মহাবেকুব ।

স্পাউট রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রসুনের রসায়ন

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

রসুন মানবদেহের সুস্থতার জন্য এক অতি প্রয়োজনীয় উপাদান । অনেকেই রসুনের গন্ধ সহ্য করতে পারেন না , আবার অনেকেই রসুন এড়িয়ে চলেন মুখে পড়ার ভয়ে । নিচে রসুনের কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হল ।



১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১

লাখ ইউনিট পেনিসিলিনের সমান

অ্যান্টিবায়োটিকের

কার্যক্ষমতা রয়েছে।



২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার

মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক

ডিসেনট্রি নির্মূলের ক্ষেত্রে রসুন

বেশ কার্যকরী ।



৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার

জন্য একসাথে তিন কোয়া রসুন

দিনে তিন থেকে চারবার

চিবিয়ে খান ।



৪. রক্তের চাপ ও রক্তের

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য

প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন

খেতে পারেন ।



৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের

কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ

প্রতিরোধে রসুনের ভূমিকা অপরিসীম ।

রসুন রক্ত জমাট

নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই

শক্তিশালী ।



৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে।

চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক

উপাদান এলিসিন নির্গত হবে না ।

এলিসিনই

হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক ।

অ্যান্টিবায়োটিক

ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য

কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম ।



৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত

সহজে বন্ধ হয় না , অতিরিক্ত রসুন

খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক । রসুন

রক্তের জমাট বাঁধার

ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে ।

ফলে রক্তপাত বন্ধ

হতে অসুবিধা হতে পারে ।



৮. অতিরিক্ত রসুন

শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে । এসব

ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই

উত্তম ।



৯. রসুন খাওয়ার

ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন ।



১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের

রসুন না খাওয়াই ভালো । কারণ রসুন

খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের

মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর

যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.