নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ht

স্টকহোম

স্টকহোম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাংসদ হীরন আপডেটঃ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের জরুরি অবতরণ ব্যাংককের হাসপাতালে হিরণ !

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৭



লাইফ সাপোর্টে থাকা বরিশালের সাবেক মেয়র ও সদর আসনের সাংসদ শওকত হোসেন হিরণকে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার সময় তাকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যান্ত্রিক ক্রটিতে পড়েছে। পরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে জরুরি অবতরণ করে। বর্তমানে সাংসদ হিরণকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে সাময়িকভাবে রাখা হয়েছে।



জানা গেছে, এয়ার এ্যাম্বুলেন্সের ত্রুটি দূর করে অথবা অপর কোন এয়ার এ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত হিরণকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে রাখা হবে।



এয়ার এ্যাম্বুলেন্সে হিরনের সাথে তার স্ত্রী জেবুন্নেছা আফরোজ ও মেয়ে রোশনী হোসেন তৃণা এবং এ্যাপোলো হাসপাতালের একজন চিকিৎসক ছিলেন।



এদিকে ঢাকায় পৌঁছানোর পরপরই সাংসদকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকার বারিধারার অ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হবে বলে নিশ্চিত করেছে তার পারিবারিক সূত্র। সেখানে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হবে।



সাংসদকে ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালের আইসিইউ’তে ভর্তির যাবতীয় ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ট বন্ধু ডা. আনোয়ার হোসেন।



ডা. আনোয়ার হোসেন আরো জানান, গত কয়েকদিন ধরে তার অবস্থার উন্নতি কিংবা অবনতি কোনটাই পরীলক্ষিত না হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের সন্মতিতে সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দেন। বাংলাদেশে আনার জন্য বুধবারই গ্লেনঈগলস হাসপাতাল থেকে তার ছাড়পত্র নেয়া হয়।



বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক অ্যাডভেঅকেট আফজালুল করিম জানান, সিঙ্গাপুরের যে হাসপাতালে হিরণ এমপি চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখানে চিকিৎসা খুবই ব্যয় বহুল। সেখানে প্রতিদিন অন্তত ১০ লাখ টাকা দরকার। ঢাকার এ্যাপোলোতে প্রতিদিন প্রয়োজন হবে প্রায় ১ লাখ টাকা। তাই পরিবারের সন্মতিতেই তাকে দেশে এনে চিকিৎসা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এখন শুধু মহান আল্লাহ তালার উপরে ভরসা।



এদিকে প্রতিদিনই বরিশালে সাংসদ হিরণের সুস্থতা কামনায় মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মোনাজাত করা হচ্ছে। এতে দলমত নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিচ্ছেন এসব দোয়া মোনাজাতে। সকলের আশা মৃত্যুকে জয় করে ঠিকই বরিশালে ফিরে আসবেন হিরণ।লাইফ সাপোর্টে থাকা বরিশালের সাবেক মেয়র ও সদর আসনের সাংসদ শওকত হোসেন হিরণকে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার সময় তাকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যান্ত্রিক ক্রটিতে পড়েছে। পরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে জরুরি অবতরণ করে। বর্তমানে সাংসদ হিরণকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে সাময়িকভাবে রাখা হয়েছে।



জানা গেছে, এয়ার এ্যাম্বুলেন্সের ত্রুটি দূর করে অথবা অপর কোন এয়ার এ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত হিরণকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে রাখা হবে।



এয়ার এ্যাম্বুলেন্সে হিরনের সাথে তার স্ত্রী জেবুন্নেছা আফরোজ ও মেয়ে রোশনী হোসেন তৃণা এবং এ্যাপোলো হাসপাতালের একজন চিকিৎসক ছিলেন।







এদিকে ঢাকায় পৌঁছানোর পরপরই সাংসদকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকার বারিধারার অ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হবে বলে নিশ্চিত করেছে তার পারিবারিক সূত্র। সেখানে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হবে।



সাংসদকে ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালের আইসিইউ’তে ভর্তির যাবতীয় ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ট বন্ধু ডা. আনোয়ার হোসেন।



ডা. আনোয়ার হোসেন আরো জানান, গত কয়েকদিন ধরে তার অবস্থার উন্নতি কিংবা অবনতি কোনটাই পরীলক্ষিত না হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের সন্মতিতে সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দেন। বাংলাদেশে আনার জন্য বুধবারই গ্লেনঈগলস হাসপাতাল থেকে তার ছাড়পত্র নেয়া হয়।



বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক অ্যাডভেঅকেট আফজালুল করিম জানান, সিঙ্গাপুরের যে হাসপাতালে হিরণ এমপি চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখানে চিকিৎসা খুবই ব্যয় বহুল। সেখানে প্রতিদিন অন্তত ১০ লাখ টাকা দরকার। ঢাকার এ্যাপোলোতে প্রতিদিন প্রয়োজন হবে প্রায় ১ লাখ টাকা। তাই পরিবারের সন্মতিতেই তাকে দেশে এনে চিকিৎসা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এখন শুধু মহান আল্লাহ তালার উপরে ভরসা।



এদিকে প্রতিদিনই বরিশালে সাংসদ হিরণের সুস্থতা কামনায় মিলাদ মাহফিল ও দোয়া মোনাজাত করা হচ্ছে। এতে দলমত নির্বিশেষে সকলেই অংশ নিচ্ছেন এসব দোয়া মোনাজাতে। সকলের আশা মৃত্যুকে জয় করে ঠিকই বরিশালে ফিরে আসবেন হিরণ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: যাক ! মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনের মতো পুরা ভ্যানিশ হয়নাই , জাযাকাল্লাহ------

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০১

পথহারা নাবিক বলেছেন: হালাপুত আমগো টাকায় প্লেনে চড়ে!! আল্লাহ বলে কিছু যে আছে তার প্রমাণ এইটা!!

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: দৈনিক ১০ লাখ টাকা মাসে তিন কোটি টাকা লাগে সিংগাপুরের হাসপাতালে!! আর আমাদের নেতারা নেত্রিরা জোরে হাঁচি আসলে চলে যান সেখানে, সিংগাপুরে!! তার মানে আমাদের নেতাদের কত টাকা আছে? হাজার হাজার কোটি টাকা? মাল এবার বাজেট দিবে আড়াইলাখ কোটি টাকা! এখান থেকে এইসব নেতারা আমলারা মারবে দেড় লাখ কোটি টাকা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.