নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হিন্দু না ওরা মুসলিম ঐ জিজ্ঞাসে কোনজন, কান্ডারি বলো ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা'র

পারভেজ আলম

হাসরের ময়দানে ইট কাঠ আর কংক্রিটের দেয়ালে, রক্তের কালিতে, কবিতা কালাম লিখে মরা মানুষএর মিছিলে দাঁড়ায় একবিংশের রাসুল। দুই হাত ভরা ব্যাগে নানান ব্র্যান্ডের আমলনামা।

পারভেজ আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহবাগের রাজনীতি

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩



রাজনীতি বিষয়ে আমাদের অধিকাংশের চিন্তাভাবনা এখনো সামন্তবাদী যুগের। এদেশে নেতার বউ, ছেলে, মেয়ে নেতা হিসাবে আবির্ভুত হন, পার্টি কালচার তাদেরকে কেন্দ্র করে নানান কিসিমের বাহুবলের রাজনীতি করে, ডাইনেস্টিক নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে এইদেশের জনগণ গণতন্ত্রের স্বপ্ন নির্মান করতে চায়। এদেশের গণতন্ত্রে বিরোধী দল মানে কথায় কথায় হরতাল, সরকারি দল মানে কথায় কথায় দমন নিপিড়ন। বিরোধী দলের রাজনীতি হলো সহিংস সন্ত্রাস, পুলিশের সাথে মারামারি, আর তীর্থের কাকের মতো একটা লাশের জন্যে অপেক্ষায় থাকা। ১টা লাশ পরলে হরতাল ডাকা যাবে, ২টা পরলে টানা হরতাল, আর ৩/৪টা পরলে তো কথাই নাই, হরতাল অবরোধের পিকনিক চলবে তখন রাজপথে। সংসদে বসে দেশের উন্নয়নের জন্যে, অগ্রগতির জন্যে, সারাদেশের জন্যে ভালো কোন ইস্যু বাস্তবায়নে এই দলগুলোর মধ্যে সুস্থ্য রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা হয়না।



শাহবাগে রাজনীতি আছে। শাহবাগে প্রতিনিয়ত রাজনীতি হচ্ছে। সেই রাজনীতিতে বিভিন্ন গোষ্ঠির মধ্যে সমস্বার্থ ও দাবি আছে, সেই রাজনীতিতে মতবিরোধীতা আছে, ক্ষমতার দ্বন্দ আছে, বিভিন্ন দলের মাঝে প্রতিযোগিতা আছে। শাহবাগে আউটার পলিটিক্স এবং ইনার পলিটিক্স দুইটাই উপস্থিত। শাহবাগের এই বহুমাত্রিক রাজনীতি ধারণ না করা গেলে বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যত অন্ধকার। সামন্তবাদী চিন্তা ভাবনা দিয়ে এই রাজনীতির মূল্যায়ন যারা করছে তারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রগতির যে অসামান্য সুযোগ আমাদের সামনে এসে হাজির হয়েছে তা ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতার কারনে সামন্তবাদী রাজনীতির প্রতিভুরা বাংলাদেশের ভবিষ্যত রাজনীতির মঞ্চ থেকে হাড়িয়ে যেতে পারেন, সেটা না হলে বাংলাদেশই হারিয়ে যাবে এমন আশংকা করি।



সরকারি সাপোর্টের বিষয়ে যারা কথা বলেন, তারা রাজনীতি বলতে শুধু সামন্তবাদী সহিংস রাজনীতিই বোঝেন। সংসদে কি সহিংসতা আছে? সংসদে কি দল মত নির্বিশেষে সাংসদরা সরকারী নিরাপত্ত্বা পান না? পান, এই নিরাপত্ত্বা তাদের প্রাপ্য। শাহবাগের আন্দোলনকারীরাও তাদের প্রাপ্য নিরাপত্ত্বা পাচ্ছে। এইটা তাদের আদায় করে নিতে হয়েছে, এমনি এমনি তারা পায় নাই। কিছুদিন আগে যখন সিপিবি-বাসদ এবং গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচার ও আরো কিছু জাতীয় ইস্যুতে হরতাল ডাকলো তখনো এইরকম অভিযোগ উঠেছিলো যে তারা সরকারী সাপোর্টে আন্দোলন করছে। সহিংসতা হইনি বলে সেই আন্দোলন তার মর্যাদা হারিয়েছে এই হলো সমালোচনার বটমলাইন। এইখানের রাজনীতিটা বুঝা দরকার। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বর্তমান সরকারের একমাত্র ইস্যু যেই ইস্যুটা কেন্দ্র করে তারা প্রায়ই নিজেদের মুখরক্ষা করেন, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের বৈধতা দাবি করেন। সেই ইস্যুতেই যখন কেউ আন্দোলন করে সরকারের পক্ষে তখন তার উপরে মারমুখি হওয়া আত্মহননের সামিল, এই সহজ রাজনীতিটা যারা বোঝেন না, তাদেরপক্ষে আসলেই গণতান্ত্রিক রাজনীতি বোঝা সম্ভব না। সামন্তবাদী সহিংসতা যাদের কাছে গণতন্ত্র তাদের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক রাজনীতির পাঠ ভবিষ্যত প্রজন্ম নেবেনা। শাহবাগের বিষয়টাও এমনি। সরকার চাইলেও এই আন্দোলনের উপর মারমুখি হতে পারবেনা। তাই তারা কি করছে? এই আন্দোলনে আওয়ামীলীগের যে সংগঠন এবং ব্যক্তিরা আছেন তাদের মাধ্যমে আন্দোলনটাকে নিজেদের জন্যে স্বস্তিদায়ক পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করছেন। আওয়ামীলীগের বাইরে যারা আছে তারা কি করছে। বামরা চাইছে গণতান্ত্রিক কায়দায় নিজেদের প্রতিনিধিত্ব বহাল রেখে দাবিদাওয়া আদায়ে সরকারকে যতোটা সম্ভব চাপে রাখা যায় ততোটা সম্ভব চাপে রাখা। এর বাইরে ব্লগাররা আছেন, অনলাইন একটিভিস্টরা আছে, রাজপথের একটিভিস্টরা আছে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন আছে, প্রত্যেকেরই নিজস্ব রাজনৈতিক বোধ এবং বিবেচনা আছে। একটা জায়গায় সবাই একমত, তা হলো যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত এবং সর্বোচ্চ বিচার। এর বাইরে এদের সবার মাঝে দ্বন্দ আছে, প্রতিযোগিতা আছে, বিদ্রোহ, ঠোকাঠুকি রাগারাগি আছে। কিন্তু সবার উপরে যা আছে তা হলো আন্দোলনের সাফল্য নিশ্চিত করার তাগিদ। এই তাগিদ জাতীয় স্বার্থে, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে।



শাহবাগে প্রবল রাজনীতি হচ্ছে। এখানে কেউ কেউ নেতৃত্বের নামে হটকারি কাজও করছে। তার বিরুদ্ধে আবার বিদ্রোহ হচ্ছে। সমঝোতা হচ্ছে। এখানে একদল মাঠ ছেড়ে দিলে আরেকদল এসে মাঠ দখল করে ফেলে। এখানে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভবিষ্যত মঞ্চায়িত হচ্ছে। শাহবাগে তরুন প্রজন্মের সাংস্কৃতিক বিপ্লব সংগঠিত হয়েছে। শাহবাগ বলছে বাংলাদেশ লিবারাল ডেমোক্রসির পথে যাত্রা করার জন্যে প্রস্তুত, যার উপর ভর করে এদেশের অর্থনীতি একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশের একটি সুদৃঢ় ভবিষ্যৎ নির্মান করবে। তার প্রমান দিতেই বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের তরুন সদস্যরা এখানে ঐক্য এবং দ্বন্দের নানান পদ্ধতিতে রাজনীতি করছে, দেশের স্বার্থে। তাদের সাথে তাল মেলাতে হচ্ছে মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর। লড়ছে বাংলাদেশের ভবিষ্যত বুদ্ধিজীবীরা, লড়ছে ভবিষ্যত সাংস্কৃতিক নেতৃত্ব। এই লড়াই, এই সুস্থ্য রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার বাইরে যারা আছেন তারা ভুল করছেন। আপনি হেরে যাবেন। বাইচান্স যদি জিতে যান, তাইলে বাংলাদেশ হারবে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

সোহাগ সকাল বলেছেন: সহমত।

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

নবদূত বলেছেন: ঠিক তাই

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১

ইনকগনিটো বলেছেন: গনতন্ত্র এর সুন্দর একটি উদাহরন- শাহবাগ চত্বর।


এরপরেও যারা ম্যাতকার দিবে, তাদের আসলে কাজই হইলো ম্যাতকার দেওয়া।

সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

বাংলার হাসান বলেছেন: এখানে বেশ কিছূ ফাঁক আছে যা পুরন করতে দেয়া হচ্ছে না। বা নিরপেক্ষ ব্লগারদের পিছনের কাতারে ঢেলে দেয়াকেই দায়ী করা যেতে পারে।

আমার "ধর্মকে হাতিয়ার করে যারা প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন তাদের বলছি।" এই শরোনামের লেখাটি দেখতে পারেন।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

চলতে ফিরতে দেখা বলেছেন: ডা. ইমরান সরকার কিন্তু সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি। তাই শাহাবাগ নিয়ে রাজনীতি শুরু থেকে হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে।
-শাহবাগের সিসিটিভি ক্যামেরাম্যান পুলিশকে হত্যা করল কারা? নিশ্চয় শাহাবাগিরা তাদের অপকর্ম ঢাকার জন্য পত্রিকার অনুসারে।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি শাহবাগের আন্দোলনের সাফল্যের উপর দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। যে পরিবর্তনের হাওয়া বইছে আমি প্রচন্ড আশাবাদী। আমার বিশ্বাস আমার ভাই ও বোনেরা সফল হবে।

জয় বাংলা !

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: শাহবাগে রাজনীতি হচ্ছে । অবশ্যই হচ্ছে । কিন্তু একটা বিষয়ে সবাই একমত । দেশের রাজনীতিতে যেই জিনিসটা সব চেয়ে বেশী মিসিং ।

শুধু শাহবাগ না সারা বাংলাদেশেও এই ধরণের রাজনীতি হওয়ার প্রয়োজন।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

তিক্তভাষী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

এই ধরণের রাজনীতির একটা মানানসই নাম হতে পারে 'গৃহপালিত রাজনীতি'।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

স্বাধীন_০৮ বলেছেন: দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ডেমোক্রেসির বিকল্প নাই। কিন্তু শাহাবাগ নিয়া এখন যা হচ্ছে তা হচ্ছে আপরাজনীতি। জামাতের সাথে যখন জোট করে তক্ষন বি এন পি ও আওয়ামীল এর রাজাকারদের প্রতি এত ঘৃনা এত ক্ষোভ কোথায় ছিল।একটা বিচার করল সেইটা নিয়াও রাজনীতি,জামাতি রাজাকার এর বিচার না ,সব রাজাকার এর বিচার চাওয়া উচিত।

আফসোস হল এটা চাওয়া হচ্ছে না। শুধু জামাত বধ করে কিছু হবে না।

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

স্বাধীন_০৮ বলেছেন: দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ডেমোক্রেসির বিকল্প নাই। কিন্তু শাহাবাগ নিয়া এখন যা হচ্ছে তা হচ্ছে আপরাজনীতি। জামাতের সাথে যখন জোট করে তক্ষন বি এন পি ও আওয়ামীল এর রাজাকারদের প্রতি এত ঘৃনা এত ক্ষোভ কোথায় ছিল।একটা বিচার করল সেইটা নিয়াও রাজনীতি,জামাতি রাজাকার এর বিচার না ,সব রাজাকার এর বিচার চাওয়া উচিত।

আফসোস হল এটা চাওয়া হচ্ছে না। শুধু জামাত বধ করে কিছু হবে না।

১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭

সায়েম মুন বলেছেন: ভাল লিখেছেন। আন্দোলনটা রাজনৈতিক বগলদাবা হয়ে গেল।

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

ম্যাকানিক বলেছেন: পারভেজ ভাই
আমি এখনও আশাবাদি

১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০২

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: কোনো মানব সমাজ যদি দীর্ঘ দিন ধরে দরিদ্র, অশিক্ষিত, যথাযথ কর্ম-সংস্থানহীন, নৈতিক অবক্ষয়-এর মধ্যে থাকে তবে সেই সমাজ ধীরে ধীরে ধংসপ্রাপ্ত হয় - জাতি পরিনত হয় হতদরিদ্র, কুশিক্ষিত, লোভী আর দুর্নীতিপ্রিয় এক অসভ্য সমাজে। বাংলাদেশেও এই প্রক্রিয়ার প্রভাব যথেষ্ট ক্রিয়াশীল। এই অবস্থায় "কল্যণমূখী গণতন্ত্র" তার স্বাভাবিক কার্যকারিতা হারায়, শাষন ব্যবস্থা পরিনত হয় সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট কু-রাজনীতিবিদদের হাতিয়ারে। বর্তমান বাংলাদেশ =সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ +দুর্নীতিবাজ আমলা +কুশিক্ষিত লোভী জনগোষ্ঠি। সুতরাং দেশের উপর রাজনৈতিক ধর্ষন চলতেই থাকবে, কারণ সংশ্লিষ্টজনদের কোনো সৎ-দেশপ্রেম নাই।

এই বাংলাদেশে রাজনীতি মানে নষ্ট-রাজনীতি - সাধারণ জনগণের মূর্খতা-দারিদ্রতাকে পুঁজি করে যে কোনো প্রকারে দেশের শাষক হয়ে দেশকে লুট-পাট করে নিজেদের আখের গুছানো। বদ নেতারা মুখে যাই বলুক না কেন, যে আন্দোলনেরই ডাক দিক না কেন, শেষ পর্যন্ত এদের গন্তব্য দেশে অরাজকতা বহাল রেখে চুরি-ডাকাতি করে নিজেদের পকেট ভারী করা। এই রাজনীতিবিদরা কেউই চায় না দেশে আইনের শাষন কায়েম হোক, দারিদ্রতার অবসান হোক, বা সৎ-সচেতন-সুশিক্ষিত সমাজ গড়ে উঠুক। আওয়ামীলীগ আর বিএনপি একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ - বিষয়টিকে ঘুরিয়ে দেখলে আমাদের সকল রাজনীতিবিদরাই (ডান-বাম-ধর্মীয়-ক্ষত্রিয়) মূলতঃ নৈতিকতাহীন, সন্ত্রাসপ্রিয়, দুর্নীতিবাজ। ফলে দেশের দুর্বল সাধারণ জনগণ বিষয়টি অনুমান করে অসহায় বোধ করে। শুধু ভোটের সময়ই কখনো কখনো তারা সুযোগ পায় নিজেদের অধিকার চর্চার। কিন্তু কাকে ভোট দেবে সবই সমান বদ - স্বাভাবিকভাবই বড় বদগুলিই প্রধান্য পায়।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দারুন, দারুন এবং দারুন বিশ্লেষন আপনার।

হ্যাঁ, বর্তমান শাহবাগ-ই হলো ভবিষ্যত বাংলাদেশ কোনপথে যাবে, কাদের হাতে যাবে তার ফয়সালাক্ষেত্র। সেখানে না গেলে এবং তার ভিতরের রাজনীতি না বুঝতে পারলে বাংলাদেশকে পরিপূর্নভাবে বোঝা সম্ভব নয়।

আকুল হয়ে তাকিয়ে আছি ভবিষ্যত বাংলাদেশের দিকে..............

১৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০

টয় বয় বলেছেন:

-

ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল আর সভাপতি সোহাগের নেতৃত্বে শাহ বাগে কি হইতাছে.......??

বাপ্পাদিত্য বসুর মত খুনি আর র' এর এজেন্টের নেতৃত্বে শাহ বাগে কি হইতাছে.......??


সরকারী সহযোগীতায়, সরকারের সরবারাহ করা গরম খিচুরি, বিরিয়ানীর প্যাকেট, ওয়াসার ঠান্ডা পানি দিয়ে কার বিরুদ্বে আন্দোলন, কার কাছে দাবী পেশ করা হইতাছে......??

পারভেজ সাব, আন্দোলনে আগে আপনি নিজে, শরৎ, জানা সহ আরো কয়েকজন সাধারন ব্লগাদের ডেকে নিয়ে ছাত্রলীগ,ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রী, আর ছাত্র ফ্রন্টের মত "রাজনীতি ব্যাবসায়ীদের" হাতে তুলে দিয়েছেন|

দায় কি আপনারা এড়াতে পারবেন.....??

১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: হিন্দু না ওরা মুসলিম ঐ জিজ্ঞাসে কোনজন, কান্ডারি বলো ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা'র

এইটুকু বুঝতে পারলে তো আর কোন সমস্যাই ছিল না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.