![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
স্বাধীনতা অর্জনের গল্প ।।
************
১
সুনামগঞ্জ জেলার কংস নদীর তীর ঘেঁষা ধরমপাশা একটি থানা শহর ,. উত্তরে হিমালয় পাহাড় , বনাঞ্চল হাওড় বেষ্টিত লোকালয় যেন এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি ।।
কংস নদীর দক্ষিন অংশ থেকে জেলা শহর নেত্রকোনা পর্যন্ত মুল রাস্তা বিশ্রিত । আবার মোহনগঞ্জ থেকে নেত্রকোনায় রেল যোগাযোগ বিশ্রিত সারাদেশের সাথে ।। ৭১ এ পাক হানাদার বাহিনী যখন সারা দেশে চালায় নারকীয় বর্বর হত্তাযজ্ঞ । তখন ছাত্র , কৃষক শ্রমিক সহ সর্বস্তরের জনতা দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় ।।
গ্রামের নাম রাজনগর , ঘরের দাওয়ায় বসে আছে মাতবর ফজলুল হক , চাকর আবুল হোসেন প্রতিদিনের মত হুক্কায় তামাক সাজিয়ে সামনে দাঁড়ায় _______মিয়া ভাই হুনলাম দেশে ম্যালেটারি আইছে , হমানে মানুষ কুত্তার লাহান গুলি কইরা মারতাছে ?
যদি আমাগো এইহানে আইয়ে তয় আমরা কি বাচুম , আমাদের কি অইব ?
ঘর থেকে যুবতি মেয়ে কথার মধ্য বাগড়া দেয় । কি আর অইবেক , মরন ছাড়া আর গতি কি ?
এবার মৌনতা ভেঙ্গে বৃদ্ধ গলা সাধে , হুকায় ঠান দেয় , শব্দ আসে গর গর ।। _____ হ্যারে
মা দেশে শকুন আইছে এরা যা ইচ্ছা তাই করতাছে , রক্ত চুষার মত হমানে মানুষ মারতাছে , বাড়ি ঘর জালাইয়া দিতাছে , আমি কই কি মা , তোমরা আপাতত আজকেই তোমার নানা বাড়ি চইলা যাও ।
___বাজান এরা কি এইহানেও আইব ্ হা মা যা বললাম তাই কর , এখানে আসলে আমরা কেহই নিরাপদ নই , আবুল বরং তুমি আজকেই এদের লয়ে রয়ানা হও ।
____বাজান তুমি যাইবানা ।
__ না মা , আমার গুরুত্ব পূর্ণ মেলা কাজ ।
___না বাজান তুমি এইখানে নিরাপদ নও।
________সে আমি দেখব এবং আমি অবশ্যই তোমাদের সাথে মিলিত হব ।।
ওরা পরিবারের বেশ কয়জন সদস্য সহ চলে যায় পাহাড়ের পাদদেশ ঘেরা গ্রাম মহেশখলায় । যুদ্ধের এ পর্যায়ে হাজার হাজার মানুষ ছুটে শহর ছেড়ে গ্রামে ।।
মৃত্যুর ভয়াল খবরে মানুষ আতঙ্কিত । বাঙালী মুক্তিযুদ্ধাদের প্রতিরোধ সংগ্রামে একের পর এক লোকালয় থেকে সব সময় আসে গুলির আওয়াজ ।। ফজলুল হক সবে বেরিয়ে পড়ে ঘর ছেড়ে । , ৮ / ১০ জন লোক আসে তার বাড়ী , তাদের গেরুয়া বসন দুএকজনের নিকট বন্ধুক , ঐ লোক দের সর্দার ছালাম দেয় তাকে ,ছালামের উত্তর দেয় বৃদ্ধ ।
________ কি খবর আরমান হায়াত । আমি তোদের খুজেই মাত্র পা দিলাম আর তোরা যথা সময়ে উপস্থিত বেশ ভালই হল , চল কোথাও গিয়ে বসি ।।
_____না ফজু ভাই বসলে দেরি হয়ে যাবে যে , আজ আমাদের সাবুচান যে সংবাদ নিয়ে এল তাতে আমাদের মুহূর্ত ক্ষন বিলম্ব করা
উচিৎ নয় । শুধু আপনার পরামর্শের অপেক্ষায় ।।
______আচ্ছা সাবু সংবাদ টা জানি কি সবিস্তার বর্ণনা কর ।
________ স্যার , পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী মোহনগঞ্জে ঘাঁটি গেড়েছে , টিক আলকদিয়া গ্রামের ওপারে , বধ্যভুমি বানিয়ে নির্বিচারে হত্তা করা হয়েছে মোহন গঞ্জের বিশিষ্ট বাম নেতা বুদ্ধিজীবী সহ অনেক মানুষ কে । ওরা সম্ভবত আজ কালের মধ্যই আমাদের ধরম পাশা কংস পেরিয়ে চলে আসবে ।।
কথা শুনে কিছুক্ষন পায়চারি করে গেরিলা কমান্ডার শেখ ফজলুল হক ।
_________কাজ কর , বেশি সময় নেওয়া যাবেনা আমাদের ১১ জনের মধ্য বন্ধুক মাত্র ২ টি
আমাদের এবারের মিশন হবে খুবই জুড়াল ।
কংশের সব যোগাযোগ বন্ধ করে দাও , আর আজ রাতেই আমরা সংঘটিত হয়ে একটা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলব ।
আমাদের সাথে সদ্য নতুন ট্রেনিং প্রাপ্ত বেশ কিছু তরুণ আজকেই যোগ দেবে ।।
______ জি স্যার ।।
কথাগুলু বলে একটু দম নিলেন গেরিলা কমান্ডার ফজলুল হক ।।সহকারি মুক্তিযুদ্ধা রবিন আবার স্মরণ করায় ।
________স্যার শুধু তাইনা , এদের চর রাজাকার , আলবদর আলছামস রা গ্রাম থেকে পালিয়ে লুকিয়ে
লুকিয়ে এদের সাথে মিলিয় হয়ে মুক্তি যুদ্ধাদের গোপন সংবাদ ক্যাম্পে পৌঁছে দেয় এবং
নারী দের সম্ভ্রম পর্যন্ত এদের হাত থেকে নিস্তার পায়না ।।
রাগে জ্বলে উটে গেরিলা কম্যান্ডার ।।
_______না না আর ওদের ক্ষমা নয়, এদের কে যেখানে পাওয়া যাবে , সেখানেই গাছের সাথে পশুর মত
বেধে উল্টা সব কয়টা হারামির গাঁয়ের চামড়া ছিলে লবন লাগাতে হবে ।। এরা মানুষ নয় এরা
মানুষ রূপী এক একটা জানোয়ার ।।
সবাই কথা কয়টা হজম করে আবার মাথা তুলে দ্বিগুণ রুষে নেতার দিক নির্দেশ এ এগিয়ে যায়
সম্মুখ পানে , চোখে স্বাধীনতার অবারিত স্বপ্ন বুকে অজেয় সাহস ।।
২ ,
মুক্তিযুদ্ধারা সাধারনত গেরিলা কায়দায় নানা বেশ ধারন করে খান সেনাদের ঘায়েল করার জন্য । এর মধ্য কেহ চাষা , লাঙ্গল কাঁধে আর কেহ দিন মজুর , অথবা পথের ভিখারি । ওদেরই মধ্য এক পেরিওয়ালা পাঁচিল ডিঙ্গিয়ে নির্ভয়ে ডুকে পড়ে পাকিস্থানি হানাদার ক্যাম্পে ।
বুকে ভয় এই বুঝি হানাদারের কালহাত তার গলা চেপে ধরবে । পা টিপে টিপে সামনে এগিয়ে যায় ক্ষুদে বালক । হটাৎ একজন পাকিস্থানি রক্তচক্ষু শাসিয়ে বন্ধুকের বেয়নেট চেপে ধরে তার গলায় ।।
_____হল্ট হল্ট , পিচ্ছি কামুশ । হল্ট
পিচ্ছির বুকটা প্রানভয়ে ধক করে উটে , অজানা আশংকায় থর থর করে কেঁপে উটে সারা গাঁ ।। তবুও দমে যায়নি সে , চিৎকার দিয়ে বলে_____ স্যার কলা কিনবেন , কলা ।। বস্তুত এক পাকনা কলার
কাঁদি তার মাথায় ।
___ কলা , হা হা হা
কটাক্ষ কুটিল হাসি দিয়ে একটা কলা ছিড়ে নেয় খান সেনা তার সাথে আরও সঙ্গি এসে জুটে হাসে হা হা হা ।
একেক জন একেক টা কলা মুখে পুড়ে আর হাসে
ভয় কাটে সুমনের , এবার তার আরও জানা চাই, ক্যাম্পের ভিতরে তড়িৎ চোখ বুলায় ।
____স্যার আরও লাগবে ,
নেতা গোছের লোকটি এবার চিৎকার করে উটে বুনু ষাঁড়ের মত ।
_______ হল্ট হল্ট শালা বাঙাল পিচ্ছি এদেক মে আয় ।।
আবারও ধক করে উটে সুমনের বুক , ইশ কলার দাম চাওয়া টা মনে হয় উচিৎ হয়নি ।।
বিরাট বড় ইয়া গুছ ঝুলফির মত নাকের ডগায় ।।
চোখ বড় বড় করে তাকায় আর খুন রাঙা ব্যাঙ্গ হাসিতে যেন সারা হল ঘর থরথর করে কাঁপে ।। শালা বাঙাল মুক্তি হ্যায় ,
বন্ধুকের বাট দিয়ে টাঁস করে আঘাত করে পিচ্ছির মাথায় ।
জ্ঞান হারিয়ে লুটায়ে পড়ে সে মাটিতে ।।
এবার বুট দিয়ে তার ঘিলু তে আঘাত করার জন্য যখন তার পা উচু করল টিক তখন তার জুনিয়র অফিসার এসে বলল
_____স্যার এক হুর এনেছি ধরে ।।
_____ বহুত আচ্ছা হে , আওরৎ হায় । তুম সাচ্ছা আদ্মি হায় । তুম বহুত ইনাম বকশিস
হুর , সাচ্ছা আদমে । হা হা হাসির রুল যেন থর থর করে বাতাসে সিস কাটে , শব্দ তরঙ্গ দূর বহুদুরে গিয়ে আন্দোলিত হয় ।
হুর এর সন্ধানে ছুটে নারকীয় যালিম অশ্লিল এক জানোয়ার ।।
অতর্কিত আক্রমনে দিশেহারা পাকিস্তানী হানাদার , কলা খেয়ে অনেক আগেই ঘুমের ঘুরে অচেতন বেশ কয়জন ।
যারা কৃষক শ্রমিক আর বিক্ষুক বেশ ধারন করে আশে পাশে লুক্কায়িত ছিল , তারা সবাই সসশ্র ,গর্জে উটে মুক্তিবাহিনীর হাতিয়ার । আরেক দল পালকী লয়ে বড় যাত্রী বেশে বধু নিয়ে এসেছিল , তাদের সামন দিয়ে নেছে গেয়ে আর আনন্দ উৎসবে মেতে । পাকিস্তানি পাক সেনারা সে আনন্দে মজা পায় , বউ কে ধরে নিয়ে যেতে চাইলে অপ্রস্তুত খান সেনারা মুহূর্ত পরিমান সময় পায়না , গেরিলাদের গুলির আঘাতে টাঁস টাঁস করে মারা পড়ে সব কটা খান সেনা জানুয়ার ।।
৩ ,
সেতু উপর দিয়ে গ্রামের দিকে এগুয় খান সেনারা , হাজার হাজার মানুষের রক্তের বন্যায় এরা আজ পশু , এরা আজ জানোয়ার ।
সুমন সমবয়সী অনেক বালক কিশোর দের নিয়ে প্লেন আঁটে , কলাগাছ আর জারমুনি বা কচুরি পানা দিয়ে নদী পেরুনোর রাস্তা বানায় ।গ্রামের সমস্ত নারী শিশুদের আগেই সরিয়ে নেয় তারা নিরাপদ স্থানে ।।
পাকিস্থানি সেনারা গাড়ী লয়ে যায় রাস্তা পেরুনোর উদ্দেশ্য । অমনি সব নদীর মধ্য ডুবে হাবুডুবু খায় আর মুক্তিবাহিনী অতর্কিত হামলা চালায় ।।
সুমন এমন বহু অপারেশন সার্চ এ অংশ নেয় এবং সাফল্যার সাথে প্রত্যক টা মিশনে সে ছিল দূরদর্শী ।।
৮ ই ডিসেম্ভর পাক সেনাদের গুলিতে নিহত হন গেরিলা কমান্ডার ফজলুল হক , তাকে কবরস্ত করে মুক্তি বাহিনীর সদস্যরা কটুর পন করে , রক্তে শপথ লয়ে শেষ লড়াই এর জন্য পাকিস্থানি ক্যাম্পে হামলা চালায় মুক্তি গেরিলারা ।।
রাস্তায় বড় বড় বৃক্ষ কপিকলে আটকানো আংটায় ঝুলিয়ে রাখে এবং খান সেনারা এদিক
দিয়ে যখন আসে তখন বৃক্ষের অপর প্রান্ত থেকে রশি কেটে দেয় । , সাথে সাথে যতজন খান সেনা আসে ভারী গাছের চাপায় পড়ে এক্কেবারে মাটিতে পিশে যায় ।।
একের পর এক হামলায় অনেক পাকিস্থানি হানাদার এর লাছ পড়ে থাকে শিয়াল কুকুরের ভক্ষনের জন্য আর বাদ বাঁকি যারা তারা পিছু হটতে থাকে ।।
সবার সাথে পিচ্ছি সাহসি সুমন , তার হাতে এখন স্টেনগান , আগে প্রাথমিক সময়ে তার কোণ অশ্র ছিলনা , সে গেরিলা কমান্ডার ফজলুল হকের সাথে থাকত এবং নানা খবরাখবর এক স্থান হতে অন্য স্থানে সাহসের সাথে তড়িৎ পৌঁছে দিত ।। বর্তমানে অনেক সঙ্গি সাথি কে সে হারিয়েছে যুদ্ধে । সে আজ ৩০ জনের গেরিলা দলের কমান্ডার ।।
আজ ক্যাম্প থেকে একটা মেয়েকে উদ্ধার করল ওরা ।।
পাশবিক নির্যাতনে মেয়েটির অবস্থা খুবই আশংকা জনক । জ্ঞান ফিরে এলে সুমন তাকে দেখে ভুত দেখার মত চমকে উটে ।
তুমি কনক আপু না ।।
হা , তুমি
______আমি সুমন , ঐ যে ফুজলুল হক কাকা তার মেয়ে রুমেনা , আপনি তার বান্ধবি না ।
____ হু
তা তুমি আমাকে চিনলে কেমন করে ,।
_______কেন ঐ যে মহেশ কলার মেলায় আমরা
যবনভোজনে অংশ নিয়েছিলাম মনে পড়েনা ।।
________ ও হা তাই ।।
আপু তুমি সুস্থ হওঁ , আমাদের আরও অনেক কাজ বাকি ।।
_________ সুমন ভাই আমার , আমি সুস্থ হলে আমাকে তোমাদের মত ট্রেনিং শেখাবে ।।তোমাদের সাথে নেবে , অন্তত যুদ্ধাহত যারা
তাদের সেবা তো করতে পারব ।।
_____ অবশ্যই শেখাব আপু এবং তোমার সব ইচ্ছাই আমরা যথাসাধ্য
মিটাতে চেষ্টা করব । সুমনের নয়নে তখন অশ্রু আর তার সহপাঠীদের বুকে দিপ্ত শিখা , তাদের বুকে কঠিন পন ।।
এক বিন্দু রক্ত থাকতে স্বাধীনতা পশুদের নিকট ভুলুন্টিত হতে দেবনা ।।
ইথারে ভেসে আসে স্বাধীন বাংলার গান , মোরা একটি ফুল কে
বাচাব বলে যুদ্ধ করি , মোরা একটি '''''''''''''''''
দেশ হানাদার মুক্ত হয় ১৪ ই ডিসেম্ভর ।। ঘরে ফিরে মানুষ / সারা বাংলায় তখন লাছের স্তূপ , যারা বেচে আছে তাদের বুকে রক্তিম করুন আর্তবিলাপ । অনেক মুক্তিকামী মানুষেরা নির্বাক নিজ পরিবারের সদস্যদের হারিয়ে । কেহ পাগলের মত খুজে ফিরে তাদের হারানো স্বজনদের । একটি বিক্রিত লাছের ভিড়ে ভেসে উটে স্বজন হারাদের প্রিয়মুখ ।
একটি স্বাধীন পতাকার জন্ম হল , বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাড়ায় বাঙালি জাতীয়তা । স্বপ্নের বাংলাদেশ ।
কিন্তু বীর কিশোর সুমন রা স্বাধীন বাংলায় আবার মুক্ত মানুষের প্রান চঞ্চলতায় ফিরে এসেছিল কিনা সে কথা আজও অজানা ।।
সত্য ঘটনার ছায়া অবলম্ভনে ।।
এম ,জি, আর মাসুদ রানা
১ । ১২ । ২০১৪ ং
রচনা ঢাকা মিরপুর ১২
রাত , ১১ ঘটিকা ।।
এই ছবির জন্য
কয়টা লাইক
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধাদের খুজ নেই ভুয়াদের অনেক ক্ষমতা । প্রকৃত বীরমুক্তিবাঙালি দামাল গেরিলাদের রক্ত কভু বৃথা যাবেনা । ধন্যবাদ ১ম কমেন্টে এহসান সাবির ।
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
সুমন কর বলেছেন: গল্প ভাল লাগল, কবি। তবে অারো গোছানো যেত।
অনেক টাইপো অাছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভেচ্ছা সুমনকর , পরে এসব টিক করে নেব ।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++
ভালো লিখেছেন বন্ধু ।
শুভকামনা ।।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান , ভাল কামনায় +++++++++++++++
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
আবু শাকিল বলেছেন: ভাল লাগল
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল থাকেন ।
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম । ধন্যবাদ বন্ধু ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বেয়াই বন্ধু । ব্লগ ডের খররাখবর জুড়ালো ভাবে পাওয়া যাচ্ছেনা , চিন্তায় আছি ।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভালো লাগলো যুদ্ধের গল্প ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভেচ্ছা বন্ধু যেন ভাল থাকা হয় সব সময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৩
এহসান সাবির বলেছেন: কিন্তু বীর কিশোর সুমন রা স্বাধীন বাংলায় আবার মুক্ত মানুষের প্রান চঞ্চলতায় ফিরে এসেছিল কিনা সে কথা আজও অজানা.........