নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বাস রাখি - মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশে। চাই - প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ পেশাজীবী ও উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ। এবং সেই দিন বদলের সংগ্রামের সাথে থাকতে। কাজ - পলিসি, আইসিটি, উদ্যোক্তা, কারিগরি শিক্ষা নিয়ে। করি - পথ দেখা-দেখানো। ধাক্কা দিয়ে শুরু করানো। সরকারি ও বেসরকারি - অবকাঠামো ও নীতিমালা নিয়ে ঠেলাঠেলি। হাতিয়ার - লেখালেখি, প্রশিক্ষণ, বক্তৃতা, রেডিও-টেলিভিশনে অনুষ্ঠান, পেশাজীবী ও গন-সংগঠন, বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি এবং যখন যা লাগে।
অনলাইন এ্যক্টিভিস্ট সহযোদ্ধাদের বলছি,
যুদ্ধাপরাধীর বিচার নিয়ে - আইনের যুক্তিতে - সময় নষ্ট করবেন না। আইন নিয়ে যুদ্ধ করা আমাদের কাজ না।
আইনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সরকারকে নির্বাচিত করেছি। সেই সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে, প্রসিকিউশন নিয়োগ দিয়েছে। বিচার পরিচালনা করছে। কারও আইন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে - ওরা প্রসিকিউশনের কাছে যাক, ট্রাইব্যুনালে যাক।
ট্রাইব্যুনাল ঠিকমতো কাজ না করলে, আমার আবার একত্রিত হব, প্রতিবাদ করবো। কিন্তু ছাগুদলের তেনা পেঁচানো আইনি প্রশ্নের জবাব দিয়ে সময় নষ্ট করবা না।
আপনারা সবাই জানেন:
পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যত গণহত্যার বিচারের জন্য আদালত হয়েছে, সবগুলোই প্রশ্নবিদ্ধ। একটাও বিতর্কের বাইরে না। এটা নতুন কিছু না। এ নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নাই।
কারণ যখন – প্রমাণিত অপরাধের বিচার হয়, তখন অপরাধীর আশ্রয়ের যায়গা হল– বিচার প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ করা। আদালত বা প্রসিকিউশনকে ভয় ভীতি দেখানো। এসব করে শাস্তিটা কমানোর চেষ্টা করে।
আমাদের কাজ:
– সাজা বাস্তবায়ন-কারী অর্গানগুলোর উপর নিয়মিত চাপ দিয়ে যাওয়া। সেগুলোর সাথে যুক্ত মানুষদেরকে কনফিডেন্স দেয়া।
– বিপক্ষের অর্গানগুলোর উপরে চাপ রাখা। যতখানি সম্ভব সেগুলোকে দুর্বল করা। তাদের নোংরা কাজগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরা।
– নিরপেক্ষ সেজে বিভ্রান্তি ছড়ানো (দেশি এবং বিদেশি) ছুপা ভণ্ডদের মুখোশ খুলে দেয়া। তাদের পক্ষ জনগণের সামনে পরিষ্কার করা।
সেদিকেই মনোযোগ রাখা দরকার বলে মনে করি।
©somewhere in net ltd.