নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বাস রাখি - মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশে। চাই - প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ পেশাজীবী ও উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ। এবং সেই দিন বদলের সংগ্রামের সাথে থাকতে। কাজ - পলিসি, আইসিটি, উদ্যোক্তা, কারিগরি শিক্ষা নিয়ে। করি - পথ দেখা-দেখানো। ধাক্কা দিয়ে শুরু করানো। সরকারি ও বেসরকারি - অবকাঠামো ও নীতিমালা নিয়ে ঠেলাঠেলি। হাতিয়ার - লেখালেখি, প্রশিক্ষণ, বক্তৃতা, রেডিও-টেলিভিশনে অনুষ্ঠান, পেশাজীবী ও গন-সংগঠন, বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি এবং যখন যা লাগে।
এবার ইলেকশনের ভোট ফ্যাক্টর হবে নাকি - ধর্ম।
রাজনৈতিক দলগুলো কে কতখানি ইসলাম দিতে পারে, তারই প্রতিযোগিতা হবে।
যে যত বেশি ইসলাম দেবে, জনগণ তাকেই ভোট দেবে।
মাহমুদুর রহমান নাকি - জাতির পালস আইডেন্টিফাই করে দিয়েছেন।
তিনি সফলভাবে প্রমাণ করে দিয়েছেন - এ রাষ্ট্রের কাছ থেকে, জাতির সবচেয়ে বড় প্রত্যাশার বিষয় হল ধর্ম। ইহজাগতিক কোন কিছু দিয়ে এই তৌহিদি জাতিকে ভুলানো যাবে না।
তাই - ধর্ম ব্যবসায়ী প্রতিটি দল এবং ব্যক্তিকে অগ্রিম খেলাফত মুবারক !!!
ইস্লামিক রাষ্ট্রের পাসপোর্টধারী হিসেবে, নাজাতের পথে কিছুটা এগিয়ে থাকায় - আপনাদেরকেও অভিনন্দন !!!
আপনারাই পারবেন - এদেশকে পাকিস্তানের মত একটি আদর্শ রাষ্ট্রে উন্নীত করতে।
আমাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নাই।
আমি কোন ভাবেই প্রশ্ন করবো না - উন্নয়নের সূচক, ফরেন রিজার্ভ, দুর্নীতির সূচক, ন্যায় বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কল্যাণ রাষ্ট্র, ইত্যাদি বিষয়ে।
আমরা ভয় পাব এসব অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে। কারণ এসব ইহজাগতিক ফালতু বিষয় রাষ্ট্রের কেন মাথাব্যথা থাকবে। রাষ্ট্রের কাছে মুল বিষয় হবে ধর্ম।
আমি জানি:
এসব প্রশ্ন করলে, প্রথমেই আমাকে জিজ্ঞেস করা হবে - আজকের জুম্মার নামাজ পড়েছ, ওজু জানো, কোনদিন কোরআন পড়েছ?
সে প্রশ্নে না হয় উতরে যেতে পারব।
কিন্তু যদি জিজ্ঞেস করা হয় - তুমি যে এসব প্রশ্ন করছ, তোমার দাড়ি কই?
তখন হজরতে মাহতরম মাহমুদুর রহমানের - কিশোর বয়স থেকে ঠেকিয়ে দেয়া শ্বেত শুভ্র দাড়ির কাছে, আমার চুটকি দাড়ি কি বেইল পাবে?
তাই আমি ভয় পাই।
এবং প্রপার লেবাস ছাড়া সবাইকে ভয় পেতে পরামর্শ দেই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১
বৃক্ষ বলেছেন: ধর্মই হবে সব সমস্যার হাস্যকর সমাধান। প্রশ্ন করেছেন, তো মরেছেন ।