![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার 'কলম' আজো আছে আমার সাথে, আমার কষ্টের সঙ্গী হয়ে,আমার সুখের ভাগ নিয়ে দেনা-পাওনা চুকিয়ে,এক চিলতে হাসি হয়ে...
''পিঠাপুলির ধুম পড়েছে বাইতে
আঙ্গ বাইত আইয় পিঠা খাইতে
ব্লগের সবাই আইয় কিন্তু আমার গাঁয়ের বাইতে
পিঠাপুলির জেফত দিলাম মজা কইরা খাইতে।''
আমাদের ক্ষুদে ব্লগার সুমাইয়ার এই কবিতাটার কথা কি মনে আছে? আমার কিন্তু মনে আছে,যেহেতু আমার গ্রামের বাড়ি বলতে,এই শহরের বাড়িটাই,আর তাই সেখান থেকেই,ছড়ার সাথে সাথে সবার জন্য পিঠা-পুলি নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম
বর্তমানে শহর-গ্রামে হেমন্তের হিম হিম হাওয়াকে ছাঁপিয়ে শীত আসার জন্য একেবারে উঠে-পড়ে লেগেছে যেনো! রোদের তাপ যেমনই হোক,কুয়াশা আর রাতের ঠান্ডা আবহাওয়া খুব ভালো ভাবেই জানিয়ে দিচ্ছি,শীতের বুড়ি এবার বেশ দাপটের সাথেই আসছে! তবে সে যেভাবেই আসুক,আমাদের জন্য তো শীতের কাঁপুনির সাথে পিঠা খাওয়ার সুখ আছেই...
শীতের সময় আম্মু-খালামণিদের ব্যস্ততা দেখলে মনে হয়,তাদের জন্য বোধহয় গরমের সময়টাই ভালো!! শীত মানেই তো হরেক রকমের পিঠে তৈরী ধুম প্রায় দিন থাকবেই!
তবে শীত যেহেতু আসা শুরু হয়েই গেছে,তো চলেন আজকের ছুটির দিনে পিঠা খাওয়া শুরু করেই দেই! নবান্ন উৎসব বলেন কি পৌষের আমন্ত্রণ আয়োজন সব গুলো হয়ে যাক একসাথে...
প্রথমে শুরু করুন ভাপা পিঠে দিয়ে। আমাদের দেশে শীত মানেই ভাপা পিঠে,বলতে গেলে শীতের সময় সব পিঠার প্রধান হচ্ছে এই পিঠা। এই পিঠা কয়েক ভাবে তৈরী করা যায়,এবং সেগুলোর আলাদা নামও হয়।
যেমন,ভাপা পিঠা,খেজুরের রসের ভাপা পিঠা,শাহী ভাপা পিঠা ইত্যাদি। প্রতিটাতেই নানান উপকরণ দিয়ে তৈরী করা হয়,যার স্বাদ কিছুটা আলাদা হলেও অসাধারন।
এবার খেতে পারেন মজাদার চিতুই পিঠা ভাপা পিঠার মতোই আমাদের চিতুই পিঠাও অনেক ভাবেই তৈরী হয় এবং সেগুলোর নামও হয় আলাদা। এই যেমন,দুধ চিতুই,খোলা চিতুই,রসের চিতুই,ডিম চিতুই ইত্যাদি। আমাদের দেশে খোলা চিতুই আর ডিম চিতুই টা বলতে গেলে সারা বছরই পাওয়া যায়,তবে শীতের আমেজ অবশ্যই আলাদা। নানান রকমের ঝাল ঝাল ভর্তা দিয়ে শীতের সকালে কিংবা বিকেলে চিতুই পিঠা খেতে খেতে আড্ডা দেবার মজাই আলাদা,কি বলেন?
শীতের সময় রসের চিতুই আর দুধ চিতুই বেশি তৈরী করা হয়,কারণ সংরক্ষন করতে সুবিধা হয়,নষ্ট হবার ভয় কম থাকে,যেহেতু গ্রামে ফ্রিজের প্রচলন কম,শহরেও অনেকেই ফ্রিজে এই পিঠে রাখতে চান না,স্বাদ কমে যাওয়ার ভয়ে।
হা হা হা...এসে গেছে আমার অসম্ভব প্রিয় কুলি পিঠা কুলি পিঠা যে কতো রকমের হতে পারে,এটা আসলে পিঠা উৎসবে না গেলে আমি জানতামই না!!প্রবীন লেখকরা ঠিকই বলতেন 'বঙ্গ নারীর পরিচয়ের একটা ধারক হচ্ছে তাদের রান্না,তাদের রান্নাতেই খুঁজে পাওয়া যায়,তাদের অসাধারন মেধা-গুণের অপূর্ব সমন্বয়'
আমি এই পর্যন্ত তিন রকমের কুলি পিঠা খেয়েছি,কিন্তু গতবার পিঠা উৎসবে যেয়ে জানলাম,কুলি পিঠা অনেক রকমের হতে পারে। এই যেমন, সিদ্ধ কুলি পিঠা,ভাজা কুলি পিঠা,ঝাল কুলি,তিলের কুলি,দুধের কুলি ইত্যাদি। তবে যতো রকমেরই হোক,স্বাদের দিক থেকে সব গুলোই সেরা।
আম্মু প্রায়ই বলেন,আমাকে যদি কোনদিন আমার চরম শক্রু কেউ দাওয়াত দিয়ে বলে,তোমাকে পাটি সাপটা পিঠা খাওয়াবো,আমি মনে হয় সব ভুলে রাজী হয়ে যাবো!! তো নিন,আপনাদের জন্যেও রাখলাম চরম মজার পাটি সাপটা পিঠা
আমাদের নানী-দাদী,মা-খালারা যে কতো বড় জিনিয়াস ছিলো,তা আসলে উনাদের রন্ধন শিল্প জ্ঞান দেখলেই বুঝা যায়। ঐতিহ্য ধরে রাখাই বলেন কি সুস্বাদু খাবার তৈরী সব কিছুকেই তারা ধরে রেখেছেন যত্নের সাথে। কতো যত্ন নিয়ে না তারা,মাথা খাটিয়ে যুগ যুগ ধরে তৈরী করে আসছে,এমন হরেক রকমের পিঠা।তার ফলে, এই পাটি সাপটা পিঠাও কয়েক রকমের হয়ে থাকে,যেমন, ক্ষীরে ভরা পাটি সাপটা,গাজরের পাটি সাপটা,চিংড়ি মাছের নোনতা পাটি সাপটা ইত্যাদি।
এবার নিতে পারেন, পাকান পিঠা । এটা পাকাইতে যদিও আমার কাছে কষ্টকর মনে হয়,তবে এর স্বাদ...কি বলবো,মুখে দিলে সব কষ্ট দূর হয়ে যায়!
আমাদের জিনিয়াস নারীদের কল্যাণে,এই পিঠেও অনেক রকমের হয়ে থাকে। যেমন, তেলে ভাজা পাকান পিঠা,সুন্দরী পাকান পিঠা,গোলাপ পাকান পিঠা ইত্যাদি।
এবার নিন, নকশী পিঠা । চিনি বা গুড়ের সিরায় ডুবিয়ে হাত-মুখ ভরিয়ে নকশি পিঠা খাবার মজাই আলাদা!! ডিজাইন যেমন ইচ্ছে তেমনই করা যায়,গ্রামে অনেক সময় বিয়ে-শাদীতে বর-কণের নাম লিখে এই পিঠা তৈরী করে থাকে।
এবার একটু ঝাল কিছু খাওয়া যাক। তো নিতে পারেন, বাদাম-নারিকেল ঝাল পিঠা। বাদাম-নারিকেল দুটোই মিষ্টি উপাদান হলেও,এখানে গোল মরিচ দেয়া হয়,আর তাই হয়েছে নাম ঝাল পিঠা! তবে খেতে কিন্তু ভীষন মজা।
কি?আর কতো খাবেন? কত্ত গুলো পিঠা খাওয়ালাম!! এবার পিঠা খাওয়া শেষ তবে নতুন চালের তৈরী পায়েস কিন্তু খাওয়ানো হয়নি...তাই না? নো চিন্তা...এই নিন,
পায়েস পছন্দ করে না,এমন মানুষ থাকাই উচিত না! আমাদের দেশে যে,কতো রকমের আর কতো স্বাদের পায়েস তৈরী হয় তা বলে শেষ করা যাবে না। যেমন ধরুন, গুড়ের পায়েস,ফুলকপির পায়েস,গাঁজরের পায়েস,খেজুরের রসের পায়েস,বাঁধাকপির পায়েস ইত্যাদি।
কবি সার্থক বলেছে,'এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি/সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি' কতো সমস্যা,কতো অভাব তারপরেও আমাদের অপার্থিব আনন্দ-সুখের শেষ নেই।আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু আছে,প্রতিটা ঋতুই অসাধারন বৈশিষ্ট্য-ঐতিহ্য নিয়ে আসে,সমস্যার সাথে সাথে আনন্দও নিয়ে আসে। মহান আল্লাহ সত্যিই আমাদেরকে অনেক দিয়েছেন,আর যা দিয়েছেন তার খানিকটা সঠিক ব্যবহার করেই আমরা অনেক সুখে থাকতে।
হুমম... খুব তো খাওয়া হলো! এবার? এবার রিজিক দাতা আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেন,আর শুকনোপাতার জন্য কল্যাণ কামনা করে দোয়া করেন।
[উৎসর্গঃ ব্লগার শায়মা'পু কে । গত বছর পিঠাপুলি নিয়ে খুব সমৃদ্ধ একটা পোষ্ট দিয়েছিলেন,আমার তখন মনে হয়েছিলো,বিশাল এক পিঠার রাজ্যে প্রবেশ করেছিলাম! ]
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: ভাইরে ঠান্ডায় আমার অবস্থাও একাকার! এতো বাইরে বাইরে না খেয়ে,ঘরে বানায়ে খান,না হলে বানানোর ব্যবস্থা করেন।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: আপনার পিঠাপুলির জেফত দেখে তো জিবে জল এসে গেল, পিঠাপুলির দাওয়াতের অপেক্ষায় আছি।
পোস্টে+++++++++++++++আর ++++++++
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: আরে দাওয়াত তো দিলাম..
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! বেশ বেশ!! কিন্তু এই রকম উন্নত মানের খানাপিনার পোষ্ট দেখে আমার মত ভোজনরসিক ব্যক্তি মন খারাপ করবে এটাই স্বাভাবিক। যাই হোক, মন খারাপ কইরা প্লাস দিলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: মন খারাপ না করে,কষ্ট করে বানিয়ে খান,না হলে কাউকে দিয়ে বানিয়ে নেন।
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পুরো নবান্ন মার্কা পোস্ট। হেমন্ত আর শীত পিঠা উৎসবের দারুণ সময়। সে ই সময়ে অসাধারণ সময়োগী পেস্টের জন্য ধন্যবাদ। উৎসর্গ ও ভাল লেগেছে। খাওয়ার ইচ্ছা জাগলো । সব ইচ্ছা কি আর পূরণ হয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সমস্যা কি?বাসায় বলেন,দেন খাওয়া শুরু করেন
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:
চেটেপুটে খেতে ইচ্ছে করছে !
পোষ্টে মাইনাস !
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: হইবো না!!
মাইনাস নিবো না!
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: এই পোস্ট না দেখলে নবান্নের কথা মনেই আসতো না ।
নকশী পিঠা নাম্বার ওয়ান! আমার কাছের মানুষ সবাই জানে এটা আমার খুব প্রিয়, তাই মাঝেমধ্যেই স্বাদ নেয়ার সুযোগ পাই ।
তবে মিস করি রসের ভাপা পিঠা! সিলেটে এটা হয় না!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: আমি নকশী পিঠা বানাতে খুব পছন্দ করি তবে রসের পিঠা আমিও অনেকদিন খাই না,কারন,ঢাকাতে খাঁটি রস পাওয়া যায় না!
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ছবি দেখে পিটা খাইতে মন চাইতাছে
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: পিটা!!! হায়রে!!কি মনে চাইলো আপনার!
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কত্ত পিঠা ! পাটি সাপটার বিষয়ে একমত , আমারও প্রিয় পিঠা এটা ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: বাহ...কি মিল আমাদের!
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২১
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ক্ষিদা লাগছে.......
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সত্যি?!! বেশি লাগছে,নাকি কম?!!
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
গোর্কি বলেছেন:
ম্যারা / ম্যাড়া পিঠা থাকলে জেফত পরিপূর্ণ হইত। এবার আসছে শীতে দেশে প্রচুর পিঠা খাইব বলিয়া পণ করিলাম। লালুস লাগানো পোস্টে কইষ্যা উত্তম ঝাঁঝা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: ম্যারা পিঠা আমারো প্রিয়,আমার নানু যখনই আসেন,নিয়ে আসেন আমার জন্য
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
বেঈমান আমি. বলেছেন: এইগুলা আপনে বানাইতে পারেন?নাকি খালি পোস্টই দিলেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: কিছু বানাতে পারি আর কিছু শিখছি!
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: কিছুদিন ধরে আমার পোষ্ট প্রথম পাতায় আসছে না। আশাকরি আমাকে একটু সাহায্য করবেন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: এমন কেন হচ্ছে!!! মডারেটরদের সাথে যোগাযোগ করে দেখেছেন?
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সায়েম মুন বলেছেন: এই আকালের ঠান্ডায় এখন পর্যন্ত ভাপা আর চিতই পিঠায় সীমাবদ্ধ আছি। তাও আবার দোকান থেকে কিনে খাওয়া। আপনার পোস্টের পিঠাগুলি দেখতে মনোহর। কবে খেতে পারবো জানিনা। ভার্সুয়াল খাওয়ায় কি আর পেট ভরে।
সহমত
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৮
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: আমিও ঠান্ডায় কাহিলরে ভাই!!
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: সেরাম
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২০
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খাও,খাও.. পিঠা খাও
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
ইখতামিন বলেছেন:
আমার বাসারটা আমি খাচ্ছি কিন্তু আপনার জেফতে দেওয়া পিঠা শত চেষ্টা করেও খেতে পারলাম না
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: এক জায়গারটা খেলেই হয়!
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পিঠা কই ?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: এত্ত গুলো দিয়ে রাখছি,দেখেন না?!!
১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
একজন আরমান বলেছেন:
সায়েম মুন বলেছেন: এই আকালের ঠান্ডায় এখন পর্যন্ত ভাপা আর চিতই পিঠায় সীমাবদ্ধ আছি। তাও আবার দোকান থেকে কিনে খাওয়া। আপনার পোস্টের পিঠাগুলি দেখতে মনোহর। কবে খেতে পারবো জানিনা। ভার্সুয়াল খাওয়ায় কি আর পেট ভরে
সব কথা সায়েম ভাই ই বলে দিয়েছেন।
ইয়ে মানে এলাকার বড় ভাই হিসেবে একটা ইস্পিশাল ইনভাইটেশন তো পাইতেই পারি ! কি বলেন?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: এরেঞ্জমেন্টটা কইরা দেন,তখন বড়-ছোট সব ভাইকেই খাওয়াবো.. পাক্কা!!
১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
কস্কি বলেছেন: ওওওওওও খাখাখালাম্মা ....!!
আমারে পাটিসাপটা কবে খাওয়াইবেন?? (শুকনাপাতারে কই নাই..... আমার খালাম্মারে কইছি.... )
এইহানে এক্টা গোপন কথা কই, আমি কিন্তুক মোটামুটি মানের পাটিসাপটা বানাইতে পারি!! :!> :!>, আর গতকয়েকদিন আগেই এই সিজনের পয়লা পিঠা বানালাম ................. আর প্রতিবারই যখন আমারে এক্টিং পাটিসাপটা মেকার বানায়া আম্মা আশেপাশে যায়!! তখনই আমি চামে চুরি কইরা ক্ষিরশা মুখে পুইরা দেই!! এইবার ও এইটার ব্যাতিক্রম অয় নাইক্কা!!
(ক্ষিরশা চুরিতে ............ কুনো শরম নাই!!! )
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সেই পিঠা খাওনের কপাল তো আর আমাগো নাই,সো খালাম্মারে ডাইকা লাভ নাই! হুহ
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
সায়েম মুন বলেছেন: এই আকালের ঠান্ডায় এখন পর্যন্ত ভাপা আর চিতই পিঠায় সীমাবদ্ধ আছি। তাও আবার দোকান থেকে কিনে খাওয়া। আপনার পোস্টের পিঠাগুলি দেখতে মনোহর। কবে খেতে পারবো জানিনা। ভার্সুয়াল খাওয়ায় কি আর পেট ভরে।