নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি ভালবাসার গল্প ও কিছু স্মৃতি

অতৃপ্ত আত্মার অনুচ্চ ক্রন্দনধ্বনি সেই কবেই মিলিয়ে গেছে স্তব্ধ বালুকাবেলায়। তারপরও স্মৃতির ঠাস বুননে একে একে গেঁথে নিয়েছি হৃদয়ের আবেগতাড়িত কখনওবা অবদমিত অসহায় ইচ্ছেগুলোকে। আর তাই,আজ আমি এখানে।

স্বপ্নচারী সুমন

অতৃপ্ত আত্মার অনুচ্চ ক্রন্দনধ্বনি সেই কবেই মিলিয়ে গেছে স্তব্ধ বালুকাবেলায়। তারপরও স্মৃতির ঠাস বুননে একে একে গেঁথে নিয়েছি হৃদয়ের আবেগতাড়িত কখনওবা অবদমিত অসহায় ইচ্ছেগুলোকে। আর তাই,আজ আমি এখানে

স্বপ্নচারী সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

:D:D:D:D:D:D:D ভাল্লাগছেনা। চলুন সবাই মিলে একটু হাসি। দম ফাটানো হাসির কিছু জোকস। ১৮+ :D:D:D:D:D:D

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৫১

জোকস ১-

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”



এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”



বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”



বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”



তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”



বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”





জোকস ২-

এক যুবকের ধারণা শহরের মেয়েদের চেয়ে গ্রামের মেয়েদের চরিত্র অনেক ভালো। তাই সে সিধ্দান্ত নিল গ্রামে বিয়ে করবে। করলোও তাই। নতুন বউ নিয়ে শহরে রিক্সায় যাওয়ার সময় এক জায়গায় এসে দেখলো অনেকগুলি মেয়ে দাড়িয়ে বাজে ইংগিত করছে। বউ জিগ্যাসা করলো এরা কারা ?

স্বামী বললো, এরা পতিতা, টাকার বিনিময়ে পুরুষেরা এদেরকে ভোগ করে। স্ত্রী আবার প্রশ্ন করলো, তা কত টাকা পায় এরা?

স্বামী বললো: একশো, দু'শো, পাঁচশো বিভিন্ন রকম রেট আছে। স্ত্রী আশ্চয হয়ে বললো: এত টাকা! তাহলে তো আমার খালাতো ভাইয়ে কাছে আমি অনেক টাকা পাবো।





জোকস ৩-

একটা প্রশ্ন- একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?









উত্তর - ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা মাস্টার কী (Master Key)





জোকস ৪-

একদিন ইভা রহমান

চা খাচ্ছিলো।

একটা বাচ্চা মাছি নতুন

উড়তে শিখেছে,তো মাছিটা উড়তে উড়তে চায়ের

কাপে পড়ে গেলো।

ইভা রহমান

না দেখে মাছি সহই

চা খেয়ে ফেলল।

পরে মাছিটার

বাবা খোঁজ

করতে এসে যা বলল

তা শুনে ইভা রহমান

অজ্ঞান হয়ে গেল।

কী বললো মাছিটার

বাবা??

.

.

.

.

“এই মেয়ে শোন,তোমার

পেটে আমার বাচ্চা”







জোকস ৫-

কোর্টে ধর্ষণ কেসের মামলা চলছে, আসামী ১০ বছরের এক পিচ্চি!!

জেরা পাল্টা জেরার এক পর্যায়ে আসামী পক্ষের সুন্দরী উকিল পিচ্চির প্যান্ট খুলে ফেলতে

বলল, তারপর সে পিচ্চির গোপনাঙ্গ ধরে বিচারকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেঃ-

"ইয়োর অনার, দেখুন এই ছোট্ট ও নাজুক লিঙ্গটিকে। বলুন ধর্ষণের মতো মারাত্মক কাজ কি এটার পক্ষে করা সম্ভব???"

পিচ্চি এবার ফিসফিস করে সুন্দরী উকিলের কানে বলেঃ-













"ওহ.........এইটা নিয়া আর বেশি টানাটানি কইরেন না...আমরা কেস হাইরা যামুতো!!"





জোকস ৬-

কয়েক “বন্ধু” আড্ডা দিচ্ছে :P

কমলালেবুঃ আমি দেখতে একদম ক্রিকেট বলের মতো। পুলাপাইন আমারে কত ভালোবাসে!!!!

মাশরুমঃ আমি দেখতে একদম ছাতার মতো। বিপদে-আপদে মানুষ কে কত সাহায্য করি!!!

আখরোটঃ আমি দেখতে একদম মানুষের ব্রেনের মতো। দুনিয়ার সব কাজ তো আমি-ই করি!!!













হঠাৎ কলা বিব্রত ও অপ্রস্তুত হয়ে বলে উঠলো

“আরে ভাই তোরা কি বকবক করছিস, এই বিষয়ে কথা বলা বন্ধ কর না!!!





জোকস ৭-

আবুলের কাজ হচ্ছে মৃতদের পোস্ট মরটেম করা। তার এলাকারই মকবুল এক্সিডেন্টে মারা যায়। আবুল মকবুলের লাশ পরীক্ষা করতে গিয়ে আবিষ্কার করল যে মকবুলের লিঙ্গ তার জীবনে দেখা সব চেয়ে বড় লিঙ্গ। মানে ভয়াবহ রকমের বড় আর কি!!!

আবুল এই লিঙ্গ দেখে চিন্তা করলো মকবুল তো মরেই গেছে। কিন্তু এই লিঙ্গ টার এইভাবে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া ঠিক হবেনা!!! এই ভেবে সে ছুরি দিয়ে মকবুলের লিঙ্গটা কেটে নিলো!!! সে এটাকে একটা ব্যাগে করে বাসায় ফিরে তার বৌকে বিশাল গর্ব করে বলে

“আমি এখন তোমাকে এমন কিছু দেখাব যা তুমি নিজের চোখে দেখেও বিশ্বাস করতে পারবেনা!!!”

এই বলে সে মকবুলের কাটা লিঙ্গ বের করে বৌকে দেখাল।

বৌ লিঙ্গ টা দেখেই বুক ভরা আর্তনাদ করে চিল্লিয়ে উঠলো







“ওহ মকবুল তুমি দুনিয়া থেইকা চইলা গেলা গো......!!





জোকস ৮-

৭ জন মোবাইল ব্যবসায়ী তাদের বাসর রাতের পরদিন বসে গল্প করছে...



১ম জনঃ আমার বউ তো ১১১০, যেমনে খুশি তেমনি কর।



২য় জনঃ আমার বউ তো ৩৩১০, ৩৬ বছরের পুরান মডেল।



৩য় জনঃ আমার বউ তো N95,একটু আদর কইরা চালাইতে হয়।



৪র্থ জনঃ আমার বউ তো ব্লাকবেরী, সবকিছুই পাই কিন্তু একটু জটিল।



৫ম জনঃ আমার বউ তো ডাবল সিম, কখনও সামনে কখনো পিছে।



৬ষ্ঠ জনঃ আমার বউ শালা চায়না মোবাইল,এক রাইতেই ঝুইলা গেছে...



৭ম জনঃ কাদতে কাদতে, অই দোস্তরা আমার সেট সেকেন্ড হ্যান্ড বাইরাইছে!!কেঠা জানি আগেই কয়েকবার খুলছিলো!





জোকস ৯-

ছুটির একদিনে শাকিব খান তার বউ অপু বিশ্বাসরে নিয়া জন্মদিনের ড্রেসে বাথটাবে জলকেলী করতেছে।

গায়ে ফেনা লাগায়া আবার ধোয়াধুয়িও চলতেছে। ঠিক এমন সময় বাসার কলিং বেল বাইজা উঠলো।

শাকিব খান আইলসামি কইরা কইলোঃ ‘অপু জান, তোয়ালে প্যাচাইয়া যাওনা, দেখো কে আইসে?’

স্বামীভক্ত অপু বিশ্বাস তাই করলো। তোয়ালেতে শরীর ঢাইকা দরজা খুইলা অপু বিশ্বাস দেখলো পাশের বাড়ীর ইমরান হাশমি আইসে!!



অপু বিশ্বাস ইমরান হাশমিরে জিগাইলোঃ ‘কি দরকার? শাকিব খান তো গোছলে আছে!’

ইমরান হাশমি একটু ভাইবা কইলোঃ ‘আইছিলাম এমনিতেই, থাক পরেই আমু আবার!

তয় আপনে চাইলে একটা ব্যবসা করতে পারেন! এখানেই নগদে টাকা পাইবেন!’



অপু বিশ্বাস উৎসাহী হইয়া কয়ঃ “কিরাম ব্যবসা?”

ইমরান হাশমি ব্যবসার প্রস্তাব দিলো এইভাবেঃ “যদি আপনে তোয়ালের উপরের অংশ খুইলা দেখান,

তাইলে আমি আপনেরে এক্ষন নগদে ৫০ হাজার টাকা দিমু।”

অপু বিশ্বাস ভাবলোঃ ‘শুধু তো দেখবো! আর তো কিছু না! ৫০ হাজার টাকা তো কম না!

তাই অপু বিশ্বাস খুইলা দেখাইলো! ইমরান হাশমি চোখ ভইরা দেখলো আর নগদে দিলো ৫০ হাজার টাকা!’



এহন তো নেশা চাপসে দুইজনেরই।

ইমরান হাশমি এইবার কইলোঃ “যদি পুরা তোয়ালেটাই খুইলা ফেলেন তাইলে দিমু আরো ৫০ হাজার টাকা!”

অপু বিশ্বাস ভাবলোঃ “একই কথা, দেখবোই তো। দিলো খুইলা। ইমরান হাশমি পুরা নগ্ন অপু বিশ্বাসরে দেইখা আরো ৫০ হাজার টাকা দিয়া গেলো গা!!”



অপু বিশ্বাস তো খুব খুশী!!

১ লাখ টাকা এত সহজে ইনকাম হইলো তাই সে খুশীতে নাচতে নাচতে গেলো বাথরুমে শাকিব খান এর কাছে!!

অপু বিশ্বাসের নাচ দেইখা, শাকিব খান জিগাইলোঃ ‘কি হইলো? কেডা আইছিলো?’

অপু বিশ্বাস কইলোঃ “পাশের বাসার ইমরান হাশমি ভাই আইছিলো…..”

শাকিব খান কথা কাইরা নিয়া কইলোঃ ‘ট্যাকা দিছে নি?! পুরা ১ লাখ দিছে তো?!’



( অপু বিশ্বাস তো পুরা টাশকি খাইয়া মনে মনে ভাবলোঃ ‘হায় হায় শাকিব খান কি তাইলে সব গোপন ব্যবসা দেইখা ফালাইলো?!’ )



তারপর অবাক হইয়া অপু বিশ্বাস কইলোঃ ‘না না আমি নিতে চাই নাই!! ইমরান হাশমি আমারে জোর কইরা……!!’



শাকিব খান এইবার চেইতা গিয়া কইলোঃ “হারামজাদি!! তুই মজা করস আমার লগে?!

আগে ক............









ইমরান হাশমি তোরে টাকা দিছে নি!? ১ লাখ টাকা পাইতাম হালার কাছে! ১ বছর ধইরা ঘুরাইতাসে





সর্বশেষ জোকস ১০-

রফিকের ৯ বাচ্চা ঘরের মধ্যে খুব চিল্লাচিল্লি করছিল। এমন সময় এক বুড়া সাধু বাবা ডান্ডা হাতে ঠক ঠক করে হেটে যাচ্ছিল।







... ঠক ঠক আওয়াজ শুনে রফিক বিরক্ত হয়ে বলল, আরে বাবা, কি ঠক ঠক শব্দ করতাছেন? ডান্ডার মাথায় একটা রাবার লাগায়া নিলেই তো এতো আওয়াজ হইতো না।











বাবাঃ হে বাছা, তুমিও যদি তোমার ডান্ডায় রাবার লাগায়া নিতা তবে তোমার ঘরেও এত আওয়াজ হইতো না!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪০

অর্ফিয়াস বলেছেন: গুড...গুড

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫

স্বপ্নচারী সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৭

১১স্টার বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইছি =p~ =p~

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫

স্বপ্নচারী সুমন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৭

টাকিলা বলেছেন: i am dead! Awesome!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

স্বপ্নচারী সুমন বলেছেন: ধইন্যা পাতা।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৮

মেঘদুত বলছি বলেছেন: সব গুলাই পুরান

:( :( :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

স্বপ্নচারী সুমন বলেছেন: জোকস সৃষ্টি করার ক্ষমতা আমার নেই। আর পুরাতন ব্যাপারটা আপেক্ষিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.