![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লিখি আমার দেখা, শোনা আর অনুভবের গল্প। কল্পনা আর বাস্তবের মিলনে গড়ে তুলি নতুন এক জগত। কলমে আমি হলো আমার একান্ত লেখা, শুধু আমার নিজের শব্দের ভুবন।
“আসলে উনি কে’র পেছনের গল্প”—ওই জায়গায় আমি বলেছিলাম, প্রকাশক আমার কাছ থেকে লেখা চেয়েছে ফেব্রুয়ারির মধ্যে। তখন আমি বলেছিলাম, আমার “মৃত্যু” বইয়ের পর আসবে একটা উপন্যাস, যার নাম হবে “রাজকন্যা”। আর এটাও বলেছিলাম, ওই উপন্যাসের একটা অধ্যায় ব্লগে দেব। ওই কথারই অনুসারে, আজ আমি আমার বইয়ের চতুর্থ অধ্যায়টা দিলাম।
আগের অধ্যায়ে গল্পের মানুষদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি, কিন্তু এখানে দিতে হবে একটু অন্যভাবে। কারণ এটা গল্পের মাঝের একটা অধ্যায়।
পরিচয়
এই উপন্যাসের নায়ক-এর নাম কমল, আর নায়িকার নাম নূপুর। কমল পড়াশোনা শেষ করে যোগ দিয়েছে এক গ্রুপ অব কোম্পানিতে, পদবি—কমার্শিয়াল এক্সিকিউটিভ। নূপুর এখনো পড়ছে—বর্তমানে সে বিবিএ’র তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। দুজনেই ভালো পরিবার থেকে আসা, সচ্ছল, ভদ্র।
কিভাবে এই অধ্যায়টা শুরু
আজ কমলের বস তাকে একটা সুখবর দিয়েছে— কমলের ইনক্রিমেন্ট প্রোসেসে আছে। এই খবরটা সে দিতে চায় তার ছয় বছরের পরিচিত প্রেমিকা, নূপুরকে—সরাসরি মুখোমুখি। তাই কমল মতিঝিল থেকে ফেরার পথে ধানমন্ডিতে এসেছে, নূপুরের সঙ্গে দেখা করার জন্য।
তাহলে চলুন, শুরু করি। ও আচ্ছা, শুরু করার আগে একটা কথা বলে রাখা ভালো— সেদিনের আকাশটা ছিল একটু অন্যরকম। পুরোটা মেঘে ঢাকা,মনে হচ্ছিল বৃষ্টি হয়তো জানালার ধারে দাঁড়িয়ে আছে— কখন নেমে পড়বে বুঝে উঠতে পারছে না। বাকি পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা আপনি এই অধ্যায়ে পেয়ে যাবেন। আরেকটা কথা—পুরো বই জুড়ে মাঝে মাঝে আমি নিজেও গল্পের ভেতরে ঢুকে পড়ি।এই অধ্যায়েও ঢুকে পড়েছিলাম। তাই পড়তে পড়তে যদি কখনো মনে হয় আমি কোথাও এসে বসে আছি গল্পের ভেতরেই, —তাহলে অবাক হবেন না। চলুন, finally শুরু করা যাক।
------------------------------------------------
কমল নূপুরের জন্য অপেক্ষা করছে প্রায় কুড়ি মিনিট হলো।এটা নতুন কিছু নয়।প্রতিবারই তাকে অপেক্ষা করতে হয় নূপুরের জন্য। তাই এই অপেক্ষা এখন তার অভ্যেস হয়ে গেছে—ঠিক যেন বিকেলের চা, বা অফিসের ঘড়ির টুং টাং শব্দ। ঠিক ত্রিশ মিনিট পর কমল নূপুরকে দেখতে পেল— রিকশাটা ধীরে ধীরে ইউ-টার্ন নিচ্ছে। রিকশা ঘুরে রেস্টুরেন্টের সামনে এসে থামলো।এর মাঝেই কমল আর নূপুরের চোখে চোখ পড়লো। দুজনেই একটু হাসলো, তারপর দুজনেই একসাথে হাত নাড়লো— যেন কোনো পুরোনো নাটকের দৃশ্য নতুন করে শুরু হলো।
নূপুর রিকশার ভাড়া দিয়ে ঠিক যখন কমলের দিকে এগোবে, রিকশাওয়ালা তখন তাকে ডেকে কিছু একটা বলছে—যা কমল শুনতে পাচ্ছে না। কমল মনে মনে ভাবলো, “মনে হয় রিকশাওয়ালা ঝামেলা করছে।” তারপর একটু এগিয়ে গেল। কাছে যেতেই বুঝতে পারলো, রিকশাওয়ালা আসলে ঝামেলা করছে না— সে আসলে আরও একটু টাকা চাইছে, কারণ সে সারাদিন কিছু খায়নি।
নূপুর শান্ত গলায় বললো, “এই রকম অনেকে বলে, টাকা পাওয়ার জন্য। তবে আপনি যেহেতু বলেছেন, আমি আপনাকে খাবার কিনে দিতে পারি, কিন্তু টাকা দেব না।” রিকশাওয়ালা একটু ভেবে রাজি হলো। কমল হেসে রিকশাওয়ালাকে বললো, “আপনি দাঁড়ান, আমি আপনার খাবার নিয়ে আসছি।”
এই বলে কমল নূপুরকে নিয়ে রেস্টুরেন্টের দিকে গেল। নূপুর হাঁটতে হাঁটতে জিজ্ঞাসা করলো, “তোমার কাছে কি খাবার কেনার টাকা আছে?” কমল একটু হেসে উত্তর দিল, “হ্যাঁ, আছে।”
রেস্টুরেন্টে ঢুকে নূপুর একটা টেবিলে বসল,কমল গেল পাশের বিরিয়ানির দোকানে— রিকশাওয়ালার জন্য বিরিয়ানি কিনতে। কিছুক্ষণ পর কমল ফিরে এলো নূপুরের কাছে। বললো, “নূপুর, একটা সুখবর আছে।”
নূপুর সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিল— “এখন শুনবো না। আকাশের যে অবস্থা, একটু পর বৃষ্টি হবে। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে তোমার সুখবর শুনবো।”
কমল: (মুচকে হেসে)
“আজ যে বৃষ্টি হবে তুমি কীভাবে বুঝলে?”
নূপুর: (মুচকে হেসে)
“গায়েবি ভাবে জানি। লাঞ্চে কী খেয়েছো?”
কমল:
“বিসমিল্লাহ বিরিয়ানি।” (একটু হেসে) “তুমি তো টিপ পরো না, আজ কী মনে করে টিপ পরলে?”
নূপুর:
“বৃষ্টি হবে এই জন্যই পরেছি। টিপ পরে বৃষ্টিতে ভিজবো।”
কমল:
“হুম, তার মানে আগেও টিপ পরে বৃষ্টিতে ভেজেছো?”
নূপুর: (একটু হেসে)
“জি জনাব, আগেও ভিজেছি—বাড়ির ছাদে। আমি কি তোমার মতো আনরোমান্টিক নাকি! তবে আজ আমি ধানমণ্ডি লেকে তোমার সঙ্গে বসে ভিজবো।”
কমল: (হেসে)
“আগে বৃষ্টি শুরু হোক। শোনো, টিপে তোমাকে সুন্দর লাগছে।”
নূপুর: (আঙুল দিয়ে টিপ ছুঁয়ে)
“Thank you, my dear handsome.”
কমল: (অনুরোধ করে)
“Please শোনো না, আমার সুখবরটা—বলতে খুব ইচ্ছে করছে।”
নূপুর:
“No way handsome. আমি শুনবই না, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে শুনবো।”
কমল কিছুটা ঢঙি ভঙ্গিতে মুখ গোমড়া করে উত্তর দিল— “Ok।”
নূপুর: (হেসে হেসে)
“শোনো জানে মান, এইরকম মুখ গোমড়া করে লাভ নাই। শুনবো না তো শুনবোই না—বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে শুনবো।”
কমল:
“যদি আজ বৃষ্টি না হয়?”
নূপুর:
“তাহলে আজ শুনবো না। যেদিন বৃষ্টি হবে, সেদিন শুনবো।”
কমল অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলো—
“কি বলো তুমি! বৃষ্টি না হলে সত্যি শুনবে না?”
ঢঙি ভঙ্গিতে নূপুর কমলের নাক ধরে এপাশ-ওপাশ করে উত্তর দিল—
“No মানে No…”
কমল দুই হাত তুলে দোয়ার ভঙ্গিতে বললো—
“হে আল্লাহ, বৃষ্টি দাও, তাড়াতাড়ি বৃষ্টি দাও।”
কমলের এই দুই হাত তুলে দোয়ার ভঙ্গিটা দেখে নূপুর হেসে ফেললো। (একটা জিনিস তো আমি খেয়ালই করি নি— নূপুরের হাসিটা আসলেই অনেক সুন্দর। মনে হচ্ছে, সমুদ্রের গভীর থেকে মুক্তো উঠে এসে আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। পাঠকরা ক্ষমা করবেন—আসলে কমলের অফিসের কাজ আর বাসে যাওয়া-আসা নিয়ে বলতে বলতে নূপুরের দিকে তাকানোই হয়নি।)
নূপুরের সেই সমুদ্রের গভীর থেকে মুক্তো উঠে আসা আলো ছড়ানো হাসি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। গম্ভীর হয়ে কমলকে বললো—“শোনো কমল…” (কথার মাঝে আমি একটু বিরতি নিচ্ছি— নূপুর যখন কোনো সিরিয়াস কথা বলতে চায়, তখনই শুধু বলে “কমল”; তা ছাড়া নূপুর সাধারণত কমলকে এই নামে ডাকে না— ডাকে “জানে মান” বা “my handsome”, ব্লা ব্লা… চলুন শুনি নূপুর কী বলতে চায় কমলকে— আবার শুরু করি।)
নূপুরের সেই সমুদ্রের গভীর থেকে মুক্তো উঠে আসা আলো ছড়ানো হাসি বন্ধ হয়ে গেল। গম্ভীর হয়ে কমলকে বললো— “শোনো কমল, আমরা তো সিদ্ধান্ত নিয়েছি— আমরা বিয়ের পর কোনো দিন ফাইন্যান্সিয়ালি ফ্যামিলির সাপোর্ট নেব না। যেহেতু এখন আমরা নিজেদের আর ফ্যামিলির সাহায্যে চলছি, আমি চাই বিয়ের আগে তোমাকে নিয়ে আমার কিছু স্বপ্ন আছে, ওগুলো পূরণ করতে। কারণ আমি জানি, বিয়ের পর আমাদের ফাইন্যান্সিয়ালি অনেক স্ট্রাগল করতে হবে— বাড়ি ভাড়া, খাবার খরচ, ফার্নিচার—অনেক কিছু।” (এই বলে একটু হেসে) “বুজলা জানে মান, নাকি বুঝো নাই? এই শোনো, কফি অর্ডার দাও—কফি খেতে ইচ্ছে করছে।”
কমল কফির অর্ডার দিল। এই কফি শপের অনেকে তাদের চিনে—কারণ এর আগেও তারা এখানে এসেছে। আসলে তারা বেশিরভাগ সময়ই এখানে এসে গল্প করে। কফি আসছে, ওরাও টুকরো-টাকরা গল্প করছে, আমরা বরং ওগুলো না শুনে চলুন আকাশটা দেখে আসি— বৃষ্টি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে কি না।
আজ সারাদিনই ছিল মেঘলা। আকাশের নীলচে ভাবটা ছিল না বলতেই চলে, এখন দিগন্তজুড়ে ঘন কালো মেঘ জমে আছে। চারপাশে এক ধরনের ভারী আবহাওয়া— মনে হচ্ছে বাতাসের ভেতরেই বৃষ্টি ঝুলে আছে। রাস্তায় গাড়ি চলছে বটে, তবে সংখ্যা খুব কম। হেডলাইট জ্বেলে কয়েকটা গাড়ি আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে, তাদের চাকায় ধুলো উড়ছে হালকা করে। ফুটপাতের মানুষজন আকাশের দিকে তাকিয়ে দ্রুত হাঁটছে, যেন ঝড় নামার আগেই আশ্রয় খুঁজবে।দোকানিরা ছাতা মেলে রাখছে হাতের কাছে, চায়ের দোকানে ভিড় একটু বেড়েছে। সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে, শহরটা অপেক্ষা করছে— মেঘের বুক চিরে যে কোনো মুহূর্তে বৃষ্টি নেমে আসবে। মনে হচ্ছে, নূপুরের গায়েবি ভাবে জানা টা হয়তো সত্যিই হবে। যাই হোক, ফিরে যাই কফি শপে। কফি শপে কমলের কী যেন হয়েছে, চলুন দেখে আসি।
কমল তাড়াহুড়া করে কফিতে চুমুক দেওয়ার সময় তার জিহ্বা পুড়ে গেল। এইজন্য কমল “আহা উহো” করছে। আর বসে বসে নূপুরের বকা-ঝকা শুনছে। বকা-ঝকা শুনেও কমল আসলে আনন্দ পাচ্ছে, কারণ নূপুরের এই বকা-ঝকা টা তার ভালো লাগে। কমল বকা-ঝকা শুনে যাক, আমরা আরেকবার উঁকি দিই বাইরে।
হায় হায়, বৃষ্টি তো শুরু হয়ে গেছে। আকাশ থেকে বড় বড় ফোঁটার বৃষ্টির পানি পড়তে শুরু করেছে। তাড়াতাড়ি চলুন, কফি শপে— নূপুর তো কমলকে নিয়েই ব্যস্ত, একবারও কি পাশে ফাঁক দিয়ে বাইরে তাকিয়েছে!
নূপুরকে বলছে কমল—
কমল: “চলো, উঠা যাক, বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।”
নূপুর: “না, আরেকটু পর যাবো। আরও ভালো করে বৃষ্টি শুরু হোক, তারপর।”
কমল: “ওকে, তোমার যা ইচ্ছে। আচ্ছা, তুমি তো বলেছিলে—বিয়ের আগে আমাকে নিয়ে তোমার কী কী ইচ্ছে, সে কথা বলবে।”
নূপুর: “বলবো, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে।”
কমল: (একটু রাগান্বিত হয়ে) “আরে ভাই, তাহলে তো আমার সুখবর তোমাকে দিতেই পারবো না, যদি সবই বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বলো।”
নূপুর: “আগে তোমার সুখবর শুনবো, তারপর আমার ইচ্ছের কথা বলবো।”
নূপুরের কথা শুনে কমল খুশি হলো, উত্তর দিল— “ওকে, মাই মহিলা হ্যান্ডসাম।”
বৃষ্টি বেড়ে চলেছে। একটু আগেও রাস্তায় মানুষজন ছুটাছুটি করছিল বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার জন্য। এখন সেই ছুটাছুটি অনেকটাই থেমে গেছে বলা চলে।কফি শপে কয়েকজন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। রাস্তায় হঠাৎ হঠাৎ কয়েকটা রিকশা দেখা যাচ্ছে, গাড়ির চাপ তেমন একটা নেই বলা যায়।
যে কফি শপে কমল ও নূপুর বসে ছিল, সেই কফি শপেও এখন কিছু মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু দুজন মানুষ এই বৃষ্টির মধ্যেও কফি শপ থেকে বের হয়ে গেল। ওরা আর কেউ নয়—কমল ও নূপুর।
ওরা এখন ধানমণ্ডি লেকের কোথাও বসে গল্প করবে। অনেক অনেক গল্প। আমরা বরং ওদের গল্পের মধ্যে না যাই। শুধু দুটি জিনিস জেনে নিই ওদের গল্পের বিষয়।
প্রথমটি হলো—
কমল তার ইনক্রিমেন্টের সুখবরটা নূপুরকে জানালো। কিন্তু নূপুরের মধ্যে কোনো পরিবর্তন দেখা গেল না। এর জন্য অবশ্য কমলের মন খারাপ হলো না। কারণ নূপুর কোনো সময়ই আর্থিক ব্যাপারে খুব একটা আগ্রহ দেখায়নি— পরে দেখাবে কি না, কমল জানে না। যদিও নূপুরের বাবা মোটামুটি ধনী গোছের মানুষ, বড় ভাই থাকে কানাডায়।
দ্বিতীয়টি হলো—
১. নূপুর বিয়ের আগে তার ইচ্ছেগুলো কমলকে জানালো। চলুন নূপুরের ইচ্ছেগুলো শুনে নিই। নূপুর তার দুইজন প্রিয় মানুষ— তার মা ও তার দাদা, যারা এখন আর বেঁচে নেই— তাদের কবরের কাছে নিয়ে যাবে কমলকে।
২. শরতের প্রথম বৃষ্টিতে তারা রিকশায় করে ঘুরবে। সেদিন নূপুর পরবে কালো শাড়ি আর লাল টিপ।
কমল পরবে কালো পাঞ্জাবি আর সাদা পায়জামা।শরতের বৃষ্টির সেই দিনে নূপুর চাইবে ভেজা কাপড়ে প্রথমবারের মতো তার ঠোঁটে কমলের ঠোঁটের ছোঁয়া, এক গভীর আলিঙ্গন। সেই আলিঙ্গনের সময় নূপুর কমলকে অনেক চুমু দেবে— কমলের ঘাড়ে, গালে, কপালে। কিন্তু কমল তাতে বাধা দিতে পারবে না।
পরিশেষে
এখনও জানি না, শরতের বৃষ্টিতে তাদের ভেজা হবে কি না। কারণ আমি এখনও তাদের বিয়ে দিতে পারিনি। বিয়ে দেবো, নাকি বিয়ের আগেই শেষ করে দেবো— বুঝতে পারছি না।এখনও লিখছি, আর লিখছি। ফেব্রুয়ারিতেই দিতে হবে পাণ্ডুলিপি। উপন্যাসের নাম হবে— “রাজকন্যা”।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বইমেলা পিছিয়ে গেছে না ? এখন কিনে নতুন বই একেবারে পড়া হয় কম। কাগজের দাম বেড়ে যাওয়ার পর থেকে বই কেনা কঠিন হয়ে পড়েছে । আপনার বই পাবলিশড হলে এখানে লিখে জানাইয়েন ।