![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গোপসাগর কিংবা ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে রোয়ানুর পর কোনো ঝড় হলে এর নামকরণ করবে ‘মিয়ানমার’। ইউএনএ্যাসকাপের একটি প্যানেল এ অঞ্চলের আট দেশের প্রতিনিধি ভারত মহাসাগর থেকে উত্থিত ঝড়ের নামকরণ করে থাকে।
গতকাল বাংলাদেশে আঘাত হানা ঝড় রোয়ানুর নামকরণ করেছিল দ্বীপ দেশ মালদ্বীপ। রোয়ানু’র অর্থ ‘নারকেল ছোবড়ার দড়ি’।
মিয়ানমারের দেয়া ঝড়ের নামটি হবে ‘কিয়ান্ট’ (Kyant)। মিয়ানমারের পরের নামটি হবে ওমানের ‘নাদা’ (Nada)। ওমানের পর নামকরণ করবে যথাক্রমে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ, ভারত। এ নামগুলো হবে যথাক্রমে ভারদাহ, মা’রুথা, মোরা, সাগর ও অক্ষি।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, অনেক ঘূর্ণিঝড় সাগরে সৃষ্টি হয়ে আবার সাগরেই দুর্বল হয়ে যায়। সে কারণে এসব ঘূর্ণিঝড়ের নাম তেমন পরিচিতি পায় না। যেমন পরিচিতি পেয়েছিল ২০০৭ সালে বাংলাদেশে আঘাত হানা সিডর অথবা আইলার নাম। সিডর ও আইলা বাগেরহাট অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছিল। এখনো বাগেরহাট অঞ্চলের মানুষ সিডরের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
সিডর ও আইলার পর বেশ কিছু ঝড় বয়ে যায়। কিছু ঝড় ভারতে আঘাত হানে আবার কিছু মিয়ানমারে।
২০০৮ সালে মিয়ানমারে আঘাত হানা নার্গিসকে অনেকেই মনে রেখেছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নার্গিস ব্যাপক ক্ষতি করে। সেনা অধ্যুষিত মিয়ানমারে মিডিয়ার বিচরণ তেমন নেই বলে নার্গিসের ক্ষতির কথা বাইরে তেমনভাবে আসেনি। কিন্তু বাংলাদেশের টেকনাফ অঞ্চলের মানুষ বেশ মনে রেখেছে ওই ঝড়টিকে। কারণ টেকনাফের অনেক ব্যবসায়ী মিয়ানমারে ব্যবসার উদ্দেশে যান এবং মিয়ানমারের ব্যবসায়ীরাও এখানে আসেন।
নার্গিস ছাড়াও সাইক্লোন লায়লা ২০১০ সালে, থেইন ২০১১ সালে, নিলম ২০১২ সালে ও পাইলিন ২০১৩ সালে আঘাত করে ভারতে। ২০১৩ সালের মে মাসে মহাসেন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, বরিশাল ও পটুয়াখালী অঞ্চল দিয়ে বয়ে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
suvokhan বলেছেন: লেখাটি আমার না ।এরকম আরো লেখা পরতে এখানে ক্লিক করুন ।