নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপার হয়ে বসে আছি.........

সুজন দেহলভী

আমি একা রইলাম ঘাটে ভানু সে বসিল পাটে- আমি- তোমা বিনে ঘোর সংকটে না দেখি উপায় পাড়ে লয়ে যাও আমায়.....

সুজন দেহলভী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগোরার মেয়াদ উত্তীর্ন দই খেয়ে শিশু হাসপাতালে

০৯ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

ভোক্তার অভিযোগে দণ্ড দেওয়া হয়েছে সুপারশপ আগোরার মূল প্রতিষ্ঠান রহিমআফরোজ সুপারস্টোর্সের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক সৈয়দ হায়াত ইবনে রাশেদকে। মেয়াদোত্তীর্ণ দই বিক্রির দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওই কর্মকর্তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

অভিযোগের পর ন্যায়বিচার পেতে ওই ভোক্তাকে পুরো দিন সময় দিতে হয়েছে।

ভোক্তা মোহাম্মদ শামীম মিয়া বলেন, গত বুধবার দুপুরে তাঁর শাশুড়ি মগবাজার আগোরা থেকে দুই পাত্র স্ট্রবেরি ফ্লেবারের শক্তি দই কেনেন। বাসায় নিয়ে তাঁর ১৫ মাস বয়সী শিশুটিকে দই খাওয়ানোর পর থেকে তার বমি শুরু হয়। তিনি দইয়ের পাত্র পরীক্ষা করে দেখেন এগুলো অনেক আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উঠেই শামীম দইয়ের পাত্র হাতে আগোরায় যান। কিন্তু আগোরার কর্মীরা মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেন। ক্ষুব্ধ শামীম এরপর রমনা থানা পুলিশের কাছে যান। পুলিশ আগোরার ব্যবস্থাপককে ডেকে আনেন।

দিনভর আগোরার লোকজন দায় অস্বীকার করে গেছেন। বলেছেন, এই দই বাইরের কোনো দোকান থেকে কেনা হয়েছে। এরপর বিকেলে থানায় আসেন ম্যাজিস্ট্রেট রেজানুল হকের ভ্রাম্যমাণ আদালত। আদালতের কাছেও আগোরার কর্মকর্তারা দায় স্বীকার করেননি। তাঁরা নানাভাবে শামীম মিয়াকে মিথ্যা প্রমাণিত করে হেনস্থা করার চেষ্টা করেছেন। এক পর্যায়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিজে আগোরা সুপারশপে গিয়ে সিসিটিভির ফুটেজ পরীক্ষা করলে বিষয়টি প্রমাণিত হয় যে এই দই এখান থেকেই কেনা। পরে ম্যাজিস্ট্রেট হায়াত ইবনে রাশেদকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।

রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের রায়ের পর হায়াত ইবনে রাশেদকে কারাগারে পাঠানোর আনুষ্ঠানিকতা চলছে। সন্ধ্যায় তিনি থানা পুলিশের হেফাজতেই ছিলেন। - তথ্যসূত্র প্রথম আলো



আগোরার পুর্ববতী কুকীর্তি সম্পর্কে জানতে নীচে দেখুন

আবারও আগোরায় ভেজাল পন্য ধরা পড়লো !!!

আগোরার অভিনব কৌশল

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১০

নতুন বলেছেন: জনগন সচেতন হইলে এই রকমের পন্য বিক্রি বন্ধহবে...

০৯ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

সুজন দেহলভী বলেছেন: সহমত। এ ধরনের সচেতনতা গড়ে তোলা জরুরি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.