![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারীরা সমান অধিকার চায়। এই সমান অধিকারটা কি? নারীরা কার কাছে এই সমান অধিকার চায়? প্রায় প্রায় শুনি নারী অধিকার নিশ্চিত করতে হবে? পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীদের জন্যে কিছু করা হচ্ছে না। খালেদা বা হাসিনা তো নারী ছিল, তবে তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন নারীর অধিকার কেন সমান করেননি? কেন তারা নারীর সমান অধিকার বিল সংসদে তুলেননি এবং পাস করেননি? তাহলে ধরে নিব খালেদা এবং হাসিনাও নারী ছিল না? এরাও কি পুরুষ ছিলেন? যদি তারা নারী হন তাহলে তারা নারীর সমান অধিকার চান না কেন?
পারিবারিক ভাবে যদি বলা যায় নারীদেরকে কি সমান অধিকার দেয়া হয় না? পুরুষরা নারীকে পেটায় কেন? পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা বলে। আসুন একটু উদাহরন দেখি। মা বউয়ের বিরুদ্ধে সন্তানের মাথা খারাপ করতে করতে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় শেষে বেটা মায়ের মন রক্ষার্থে বউরে পেটায়। এক নারীর মন রক্ষা করতে গিয়ে আর এক নারীর প্রতি নির্যাতন করতে হয় পুরুষকে। পুরুষ এমন এক চিমটার মধ্যে পড়ে আছে নারীরা জেনেও না জানার ভান করে।
এখন আসুন একটু সমাজে। আপনারা বলেন দেখি, সংসদ নির্বাচনে নারীরা যদি প্রার্থি হতে চায় তাহলে কি তাকে নমিনেশন পেপার দেয়া হয় না? তাদেরকে কি প্রতিযোগিতা করতে দেয়া হয় না? তারা পাশ করে আসলে তাদেরকে কি সংসদে বসতে দেয়া হয়না? এখন নারী যদি বেশী করে না নির্বাচিত হয়ে আসে (তুলনা মতে কম) এতে পুরুষের কি দোষ?
এখন আসুন চাকুরীর ক্ষেত্রে, পড়াশুনার ক্ষেত্রে, খেলাধুলার ক্ষেত্রে কোথায় তাদেরকে সুযোগ দেয়া হয় না? প্রতিটা ক্ষেত্রেই তাদের সুবিধা দেয়া আছে, তাহলে অধিকারটা কি? প্রতিযোগিতা করবে যে টিকবে সে আসবে। এখন মেধায় যদি পুরুষ আসে বেশী তাহলে কার কি করার আছে? এদের অধিকার চাওয়া দেখে অনেক সময় মনে হয় তারা তাদের অসহায়ত্বের পরিচয় দান করে। মনে হয় এদের কোন যোগ্যতা নাই এরা জোর করে তাদের অধিকার পেতে চায়। নারীদের এই অসহায়ত্ব কেন? কেন তারা বলে না আমরা অধিকার না, অর্জন করতে চাই আমাদের যোগ্যতা দিয়ে। আমরা দেখাতে চাই, আমরাও পুরুষের চেয়ে কম না।
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৩৩
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আমি এই প্রশ্নের উত্তর অনেক জায়গায় খুঁজার চেষ্টা করেছি, নারী অধিকারটা কি? আমি কারও কাছে এর সঠিক উত্তর খুঁজে পাইনি। আমি বহুদিন ধরে ব্লগিং করি এই বিষয় নিয়ে কখনও কোন ব্লগেও লিখিনি। দেখি সবাই এই নিয়ে লিখে, আমি পড়ি। কিন্তু সেগুলোতেও উত্তর খুঁজে পাই না।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:১৮
ইমরান মামা বলেছেন: নারী অধিকার না বলে মানুষের অধিকার নিয়ে কাজ করলে বা কথা বললে কাজের কাজ হয়। নারী অধিকার বাগধারাটা হচ্ছে মধ্যবিত্ত উচ্চমধ্যবিত্তের বিলাসী আলাপ আলোচনা। এটা কোনো কাজের কাজও না।
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৩৬
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
এতে কি নারীদের মন খুশি করাতে পারবেন? কারণ চাওয়াটা তাদের। দাবীটা তাদের।
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৩৫
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আমার ইচ্ছা নারীরা আমার এই পোস্টের মন্তব্যতে মন্তব্য করুন। আপনাদের মনের কথাটা জানতে চাই। আপনার কি চান, অধিকার না অর্জন কোনটা?
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৩৯
ত্রিভুজ বলেছেন: নারী সমান অধিকারের কথা বলে বাসে নিজেদের জন্য বরাদ্দ সিট চাওয়াটা হাস্যকর। ছেলেদের মতই ধাক্কাধাক্কি করে বাসে যেতে তাদের অনেক আপত্তি।
কথাটা সমান অধিকার না হয়ে এক্সট্রা অধিকার বা ডিজুস ভাষায় এক্সট্রা খাতির বললে ভাল শুনায়।
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৪৩
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
সবচেয়ে ভাল হয় নারীদের মুখে শুনতে যে এই অধিকারটা কি?
৫| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৪৬
ইমরান মামা বলেছেন: আপনি উচ্চ মধ্যবিত্ত নারী, মধ্যবিত্ত নারীর সাথে বাংলাদেশের অধিকাংশ নারী যারা দরিদ্র তাদেরকে গুলিয়ে ফেলছেন বলেই শুধুমাত্র ভদ্দরনোকের বউবোনের মন জয়ের কথা ভাবছেন । আমার ভুলও হতে পারে।
আর মানুষের অধিকার নিয়ে কাজ করার উদ্দেশ্য যদি হয় কারো মন জয় করা- তাহলে সেটা হবে ভয়ঙ্কর ভন্ডামি।
যখন মূলধনের শাসনে দেশের ৬০% মানুষ না খেয়ে থাকে তখন ক্ষুধা নারী পুরুষ ভেদাভেদ মানে না। ক্ষুধার্ত মানুষ ভাতের জন্য আন্দোলন করে নারী পুরুষের সমান অধিকারের জন্য নয়। মধ্যবিত্তের পান চিবানো আর চা গেলা কথা বাদ দিয়ে ক্ষুধার্তের কথা ভাবুন দেখবেন সবার পেট ভরবে। নারীবাদের মত ধুয়াসা বিষয় নিয়ে বিলাসিতা করার মত সময় আমাদের হাতে নেই।
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৫২
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
ভাই আপনি একেবারই স্বার্থপর মানুষ দেখছি? ঘরে যদি শান্তি না থাকে তখন ভাত ঘরে থাকলেও পেটে ঢুকবে না, এটা বুঝেন? এই পোস্টা তাদের অধিকারের জন্যে।
৬| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৫৬
সোনার বাংলা বলেছেন:
হাসিনা খালেদা দুইটা তো মানুষই না! তয় হেরা ৫০/৫০ মানে হেরা
আদা আদা।
এইড়া(নারী অধিকার) হইলো ব্যবসা। সারা পৃথিবীর লুলেরা অতি সহজে মাইয়া লোক কাছে পাইতে চায় পন্য হিসেবে সেটা যে ভাবে হোক কিন্তু বিভিন্ন দেশে ধর্মীয় বা তাদের কালচারের নিজস্ব কিছু বাঁধা আছে যা ভাইঙা দেয়া হইলো নারী অধিকারের নামে লুইচ্ছামী করার আধুনিক ব্যবস্হা
আবার এই লুইচ্ছারাই ঐ সব দেশের অনেক কুসংস্কার কে সংস্কৃতিক
ঐটিজ্য বলে চালাইয়া দেয়..... আর চশমার ফাঁকা দিয়া মাংসো খুজে।
আমি কিন্তু প্লাস দিছি স্বাধু ভাই
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:৫১
ইন্টেল বলেছেন: Developed country goola tea dekben, nari odikar niyea tamon matamati hoy na, even middle east eo,
jesob desh e meyeara lead dicchen sesob desher obosta kharap,
ekhon r "ROKAYEA" period nai, meyera sob jaigai cheleder songea palla dicchea, tader to kothao atkiyea rakha hoy nai,
husband bou er namea flat likhea dey, baper kach theko pai,chakrio korea, eto taka koy rakhbo,
nari ra gorer gondi thekea ber hoyea ese ki kortase "face book ea nightlife group dekhen"
ehon r "ROKAYEA" er somoy nai, aj theka 25 years agea nari ra tader odikarer bastob protifolon dekhychilen. "ROKAYEA" to porashona koreachilen, onno meyeder inspire korchilen ekta marjito vongi thekea. "ROKYEA" "JAHANARA" "PRITILOTA" "SUFIA" ra jodi janten tader andolon er outcome hobea ajkear ei dejuce jamana, taholea vuleo ei poth maraten na
"still there r some respectable women who take the lead by contesting and implementing contribute towards the society,a great salam towards them"
(sorry to write in english as it is from mobile)
৩১ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৩১
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
আমার প্রশ্ন হলো নারীর সমান অধিকার, যেটা বর্তমানে নারী আন্দোলনের মুখ্য বিষয়। আমি উত্তরটা খুঁজছি এই বিষয়টার উপর।
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:০৩
ইন্টেল বলেছেন: Ekta mozar bapar holo, paper ba tv tea jara odikar niyea kotha bolen, most of them r divorced, two or three marriaged,
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:১৫
নাজমুল। বলেছেন: সব নারীকে এক ভাবে দেখা ঠিক না।হাঁ এইটা ঠিক কিছু নারী নেএী তারা নিজেদেরকে নারী মনেকরে না।
৩১ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৩৩
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
তাহলে নারী নেত্রীরা নিজেদেরকে কি মনে করে?
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:২৪
দুঃখবিলাস বলেছেন: "নারী" শব্দটা বাদ দিয়ে যখন থেকে মানুষ ভাববেন, দেখবেন সমস্যাগুলো আর ঠিক এরকমভাবে আসবে না।
মাইনাস
১১| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৪১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নারী অধিকার ব্যাপারটা আসলে কী ? নারীদের বিশেষ সুবিধা দেয়া ? না, আসলে এটা হচ্ছে, তাদের বিশেষ কিছু অসুবিধা বা নির্যাতন থেকে রক্ষা করা। নারী নির্যাতন আছে বলেই নারী অধিকারের প্রশ্ন আছে।
প্রকৃতিগতভাবেই নারী দৈহিকভাবে দুর্বল বলে সে দৈহিকভাবে নির্যাতিত হয়। সে মারধরের শিকার হয়, উত্ত্যক্ত হয়, যৌন নিপীড়ন বা ধর্ষণের শিকার হয়। পুরুষ দৈহিকভাবে সবল বলে এই সব নির্যাতন পাওয়ার সুযোগ তার নাই।
আমার কাছে মনে হয়, নারীদের দৈহিক নির্যাতনসহ সকল প্রকার নির্যাতন থেকে রক্ষা করাই হচ্ছে নারী অধিকার।
৩১ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৪৫
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
লেশা ভাই, আপনি আমার অসল প্রশ্নটা থেকে সরে গেছেন। আমার প্রশ্ন হলো নারীর সমান অধিকার, যেটা বর্তমানে নারী আন্দোলনের মুখ্য বিষয়। আমি উত্তরটা খুঁজছি এই বিষয়টার উপর।
নারীর নির্যাতন কে করে এটা বিশাল বিতর্কের বিষয়। শশুর বাড়ীতে একটি নারীর নির্যাতন একজন পুরুষদ্বারা যত না হয় তার চেয়ে নারীর দ্বারা হয়। একজন গৃহপরিচারিকার নির্যাতন, পুরুষের চেয়ে নারীর দ্বারাই বেশী হয়। এইসব বিষয় নেয়ে আসলেই অনেক বিতর্কের বিষয়। তবে ধর্ষন এটা সামাজিক রোগ, এটার প্রতিকার নিয়ে গণআন্দোলন গড়া যেতে পারে। এই রোগ থেকে সমাজ একা নারীর আন্দোলন দ্বারা মুক্ত হতে পারে না। এই আন্দোলনে নারী পুরুষ উভয়ের সম্পৃক্ততার প্রয়োজন।
১২| ৩১ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ২:৫৭
রামন বলেছেন: দেশে নারীর সমান অধিকার নাই সেটি প্রমানিত হয়েছে যখন সরকার কর্তৃক নারী উন্নায়ন নীতি নামে একটি নীতিমালা প্রনয়ন করার চেষ্টাকে ধর্মান্ধ মহল একটি স্বর্থান্বেসী ধর্মব্যবসায়ীদের মদদে ধর্মের দোহাই দিয়ে সহিংসতার মাধ্যেমে নীতিটিকে বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি করে । এই নীতি শেখ হাসিনা তার সরকার অমলে প্রনয়ন করেছিলেন এবং খালেদা জিয়া পরবর্তিতে নিজামী মুজাহিদের ষড়যন্ত্রে পড়ে এটি কাট-ছাট করে। নারীর সমান অধিকার ও নারীনীতি সাথে বৌ পেটানোর কোন সম্পর্ক নেই।
৩১ শে জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
রামন বলেছেন: নারীর সমান অধিকার ও নারীনীতি সাথে বৌ পেটানোর কোন সম্পর্ক নেই।
বুঝলাম এই সব নাই, তবে আমার প্রশ্ন হলো নারীর সমান অধিকারটা কি? যেটা বর্তমানে নারী আন্দোলনের মুখ্য বিষয়। আমি উত্তরটা খুঁজছি এই বিষয়টার উপর।
১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৫:৩৭
রামন বলেছেন: নারীর অধিকারটা কি এটি না বুঝার কারণ আমার বধোগম্য নয়। তবে এ কথাটি হয়ত শুনে থাকবেন নারীর অধিকার আদায়ের প্রশ্নে দেশের ধর্মাশ্রয়ী দলগুলোর পক্ষ থেকে চিৎকার করে বলা হয় ইসলাম ধর্মে নারীকে বেশী অধিকার দেয়া হয়েছে, সম্পত্তিতে তাদের বেশী হিস্সা দেয়া হয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, পুরুষের বেলায় কেন এই বৈষম্য ?সমজে সর্বক্ষেত্রে নারীপুরুষ নিবিশেষে সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করাকেই মোটামুটি ভাবে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হিসেবে ধরে নিতে পারি।
০১ লা আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৫২
স্বাধীনতা তুমি বলেছেন:
রামন বলেছেন: সমজে সর্বক্ষেত্রে নারীপুরুষ নিবিশেষে সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করাকেই মোটামুটি ভাবে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হিসেবে ধরে নিতে পারি।
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন, নারী পুরুষের সমান অধিকারটা কি? শ্রমের ক্ষেত্রে নারী পুরুষের সমান অধিকার কি ভাবে নির্ধারণ করবেন? নারী এবং পুরুষ সমান শ্রম কোন দিনই দিতে পারবে না। কারণ দৈহিক শক্তি এবং স্টেমিনার দিক থেকে পুরুষ নারী থেকে এগিয়ে আছে। অতএব যে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদনের আউটপুটের উপর ভিত্তি করে মজুরী নির্ধারণ করে। তাহলে একজন পুরুষ যেহেতু দৈহিক ভাবে একজন নারীর চেয়ে শক্তি এবং স্টেমিনার দিক থেকে বেশী তাহলে একজন নারীর বেতন কি একজন পুরুষের বেতনের সমান হতে পারে? কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান কি সেটা মেনে নেবে?
একটি উদাহরণ দেই তাহলে সহজ হবে। এক সিএফটি খোয়া ভাঙ্গতে যদি দশ টাকা দেয়া হয় তাহলে আট ঘন্টায় একজন পুরুষ বিশ সিএফটি এবং একজন নারী পনের সিএফটি খোয়া ভাঙ্গে তাহলে দুজনের সারা দিনের মজুরী সমান ভাবে পাবে নাকি সিএফটি অনুসারে পাবে? অর্থাৎ পুরুষ পাবে ২০০ টাকা এবং নারী পাবে ১৫০ টাকা। নাকি দুজনেই ২০০ টাকা পাবে সারাদিনের মজুরী হিসাবে? তাহলে প্রশ্ন হলো নারী পুরুষের সমান অধিকার বলতে কোনটি বুঝাবে? দুজনেই ২০০ টাকা করে পাওয়াটা? নাকি পুরুষ এবং নারীর মজরী ধরা হবে উৎপাদনের আউটপুট হিসাবে তাদের ন্যায্য পাওয়াটা?
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:১৭
স্বাধীন বাংলা বলেছেন: নারী অধিকার নয়
বলুন মানবাধিকার