![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বলে পুড়ে মরে ছাড়খার তবুও মাথা নোয়াবার নয়......
নারীর পায়ের পাতাও সুন্দর যদি নারীর প্রতি মন থাকে। নারীর চলনও সুন্দর যদি নারীর প্রতি প্রেম থাকে। নারীর অপেক্ষায় পুরুষ যখন বসে থাকে তখন নারীটিই গুরুত্বপুর্ণ হয়ে উঠে। এসব আমার কথা না, এগুলান কবি গুরুর কথা। আমার মতো স্বল্প বুদ্ধির লোক এতো সুন্দর কথা বলতে পারি এটা আমি কেন আমার স্ত্রীও বিশ্বাস করেনা।। প্রসঙ্গে ফিরি।। একবার একজন রুপবতী নববিবাহিত নারীর পেটে ব্যথা হলে তার শশুরবাড়ির লোকজন মসজিদের ইমাম সাহেবকে পানি পড়ার জন্য ঢাকলো। ইমাম সাহেবতো রোগি দেখে সুবহানাল্লাহ আর মনে মনে কি রুপবতী নারীরে বাবা। আর শালায় আমি নাকি বিয়ে করছি পেত্নি। তো শশুর মশাই জিঙ্ঘেস করলো ইমাম সাহেব কেমন দেখলেন।। ইমামের তো হুশ নাই, ঘর থেকে সবায় কে বের করে দিয়ে গ্লাসে ফু দিতে দিতে নববধূর পেটের যে অংশটুকু দেখা যাচ্ছিল সেদিকে ইমাম সাহেবের হাত চলে গেল।। মনের অজান্তে পানির গ্লাস নিয়ে রোগিকে বললো নে মা পানিটা খেয়ে নে। আর তার বা হাতটা পেটে স্পর্শ করলে, রোগি ইমাম সাহেবকে জোরে থাপ্পর মারে। ইমাম সাহেব থাপ্পর খেয়ে নাউযুবিল্লাহ বলে সবায়কে ডেকে বললো এ্ই নববধূকে জিনে ধরেছে। এখন তার নাকে গরম মরিচ প্রবেশ করাইতে হবে।। ইমামসাহেব গায়ের পাঞ্জাবি খুলে নববধূকে ধরে জোর করে ধরে তার নাকে গরম মরিচ ঢুকায় আর নববধূর কানে কানে বলে তুই আমারে তোর পেটে হাত দিতি দিলিনা, দেখ এখন তোরে কি করি।। এবলে নাকে গরম মরিচ প্রবেশ করানোর পরপরই নববধূ অঙ্ঘান হয়ে পড়ে।।
পুণশ্চ: এটা একটা অতি সত্যি ঘটনা। এমন ঘটনা আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অহরহই ঘটছে।। তবে সব ইমাম একরকম না।। ইমামদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার কোন কমতি নেই। কেবল ঘৃনা করি সেসব ইমাম ও মৌলভিদের যারা ধর্মের নামে অধর্ম করে বেড়াচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
মানিক বনিক বলেছেন: ইমামদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার কোন কমতি নেই। কেবল ঘৃনা করি সেসব ইমাম ও মৌলভিদের যারা ধর্মের নামে অধর্ম করে বেড়াচ্ছে।