নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবসরে বই পড়তে পছন্দ করি, মুভি দেখতেও ভালো লাগে। ঘোরাঘুরিও পছন্দ তবে সেটা খুব একটা হয়ে উঠে না। বাকেট লিস্ট আছে অনেক লম্বা। হয়তো কোন একদিন সম্ভব হবে, হয়তো কোনদিন হবে না। কিন্তু স্বপ্ন দেখতে জানি, প্রত্যাশা করতে জানি। তাই সেটাই করে যাচ্ছি।

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী

প্রত্যাশাদের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা আর প্রত্যাশা পূরণ হয় না... তাও তারা স্বপ্নচারিণী নামে পরিচিতি পেয়ে গেল... ইন্সটাগ্রাম ― @swarochita

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু ক্ল্যাসিক মালায়ালাম সিনেমা (পর্ব - ২)

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২





মালায়ালাম ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কথা মনে হলে প্রথমেই যে দুজন কিংবদন্তী অভিনেতার কথা মাথায় আসবে তাদের ভিতর মাম্মুতি নিঃসন্দেহে একজন। আসল নাম মুহাম্মদ কুট্টি পানিপারাম্বিল ইসমাইল হলেও স্টেজ নেম মাম্মুতি হিসেবে তিনি বেশি পরিচিত। ভক্তরা অবশ্য মাম্মুকাও বলে থাকে।

মাম্মুতি জন্মগ্রহণ করেছেন ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫১ সালে ভারতের কেরালা রাজ্যে। মূলত মালায়ালাম সিনেমা তে অভিনয় করলেও পাশাপাশি অন্য ভাষাতেও অল্প কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অভিনয়ের জন্য ভক্ত ও সমালোচকদের বিপুল প্রশংসা ও সম্মান অর্জন করেছেন। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পেয়েছেন তিনটি জাতীয় পুরষ্কার, পাঁচটি কেরালা স্টেট পুরষ্কার এবং বারোটি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার। এছাড়া সমালোচক পুরষ্কার এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবেও আরও দুটি কেরালা স্টেট পুরষ্কার লাভ করেন। অভিনয় ছাড়াও নিজেকে যুক্ত করেছেন বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে।

ব্যক্তিজীবনে স্ত্রী সুলফাত এবং দুই ছেলেমেয়ে সুরুমি এবং দুলকার সালমানকে নিয়ে দারুণ সুখী একজন মানুষ। ছেলে দুলকারও মালায়ালাম সিনেমার একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। যেহেতু মালায়ালাম মুভি আমার মোটামুটি ভালই দেখা হয় তাই এই মুভিগুলো নিয়ে মাঝে মাঝে লেখার চেষ্টা করবো বলে ভেবেছি। আজ লিখছি প্রিয় অভিনেতা মাম্মুতির থ্রিলারধর্মী তিনটি সিনেমা নিয়ে।



১) Poovinu Puthiya Poonthennal:

অ্যানী আর তার ছেলে তাদের বাসার সামনে একজনকে খুন হতে দেখে। খুনি সাক্ষী প্রমাণ সব মুছে ফেলার জন্য অ্যানীকেও খুন করে। কিন্তু তার ছেলে বাসা থেকে পালানোতে সে বেঁচে যায়। বাচ্চাটি রাস্তায় শুয়ে যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন কিরণ নামের একজন লোক তাকে দেখতে পেয়ে তার বাসায় নিয়ে যায়। এক বছর আগে কিরণের স্ত্রী আর তার ছেলে মারা যাওয়াতে কিরণ এক প্রকার জীবন-মৃত্যুর মাঝামাঝি একটা অবস্থাতে আছে। এমন অবস্থায় বাচ্চাটির মাঝে সে নিজের ছেলের ছায়া দেখতে পায়। কিন্তু পরে বুঝতে পারে বাচ্চাটি কানে শুনতে পায় না আর কথাও বলতে জানে না। কিরণ বাচ্চাটির নাম দেয় কিট্টু। কিরণ আর কিট্টুর মধ্যকার সম্পর্ক দিন দিন সুদৃঢ় হয়ে উঠতে থাকে। এর মাঝে একদিন শপিং মলে তাদের দুজনের সাথে পরিচয় হয় নীতার। নীতার সাথে ভালো বন্ধুত্ব হয়ে উঠে কিট্টুর আর কিরণের। নীতার বড় বোন সাথী তার বাবা চন্দ্রশেখরের অমতে বিয়ে করায় সাথীর সাথে তাদের কোন যোগাযোগ নেই। সাথীর স্বামী মারা যাওয়ার পরে চন্দ্রশেখর সব ভুল বুঝাবুঝির অবসান করে সাথী আর তার ছেলে বেনিকে নিজেদের বাসায় নিয়ে আসতে চায়। কিন্তু সাথী আর বেনি অনেক দিন ধরে নিখোঁজ থাকায় তাদের পরিচিত গীর্জার পাদ্রীর সঙ্গে দেখা করেন চন্দ্রশেখর। তার কাছ থেকে বেনির একটি ছবি পান তিনি। বেনির ছবি কিট্টুর সাথে মিলে যায়। আর অন্যদিকে সেই খুনি কিট্টুকে খুঁজে বের করে তার পিছু নিতে থাকে সর্বত্র। উদ্দেশ্য আর কিছুই নয়। তাকে এই পৃথিবী থেকে সরিয়ে ফেলার যত চেষ্টা আছে তাই করতে থাকে সে। কিন্তু কিরণ সব চেষ্টাই ব্যর্থ করে দিতে থাকে।

এই ফিল্মটি অনেক গুলো ভাষাতে রিমেক হয়েছে ― তামিল, তেলুগু, কান্নাড়া, হিন্দি এবং বাংলা (বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ)। বাংলাদেশি ভার্সনটা (ক্ষতিপুরণ) দেখার সময় ছোটবেলায় বেশ ভয় ভয় লাগতো। কেউ কেউ হিন্দি ভার্সনটিও (হত্যা) দেখে থাকতে পারেন। বড় হয়ে যখন অরিজিনাল মালায়ালাম ভার্সনটির কথা জানতে পারি; লিংক পাওয়া মাত্রই সেটি দেখতে বসে যাই। মাম্মুতির মুভি বলে কথা আর সাথে ফজিলের পরিচালনা। বলায় বাহুল্য অরিজিনাল বেশিরভাগ সময়ই বেস্ট হয়। কিরণের সাথে কিট্টুর মূহুর্তগুলো ফিল্মটিকে প্রাণ দিয়েছে। কিন্তু ফিল্মের এন্ডিং টা মর্মস্পর্শী। এই জন্যই হয়তো এই ফিল্মের অন্যান্য ভার্সনের ক্লাইম্যাক্সগুলো পাল্টে দেওয়া হয়েছে।

মুক্তির তারিখ ― ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.২/১০
ব্যক্তিগত রেটিং ― ১০/১০
ইউটিউব লিংক ― Poovinu Puthiya Poonthennal - Youtube
সাবটাইটেল লিংক ― Poovinu Puthiya Poonthennal - Subtitle







২) Adayalam:

লতা আর মালিনী দুই বোন। তাদের বাবা একজন হার্টের রোগী। তাদের চাচাতো ভাই সুরেশ সব সময় টাকার জন্য তাদের পিছে লেগে থাকে। লতা একটু নম্র স্বভাবের হলেও মালিনী সবসময়ই সুরেশকে মানা করে দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সুরেশ প্রায়ই মালিনীর সাথে ঝগড়া বিবাদ করে থাকে। এর ভিতর লতার কাছে একদিন রাজি নামের একটি মেয়ের ফোন আসে। সে পাঁচ লক্ষ রুপি দাবি করে, যদি লতা দিতে রাজি না হয় তাহলে সে তার বাবার একটি গোপন কথা ফাঁস করে দিবে বলে হুমকি দেয়। লতা তাদের ফ্যামিলি এডভোকেটের শরণাপন্ন হয়। তিনি এজন্য হরিহরণকে রেফার করে, যে কিনা একসময় আর্মি অফিসার ছিল। হরিহরণ প্রথমে কেসটা নিতে চায় না কিন্তু পরে তার বন্ধুর কারণে এক প্রকার বাধ্য হয়ে কেসটা নিয়ে ফেলে। এর ভিতর প্রথমে রাজি খুন হয়, তারপর সুরেশ। কিন্তু লতার কাছে থ্রেট কল আসা বন্ধ হয় না। লতা আর মালিনী কোন উপায় খুঁজে পায় না। আর অন্য দিকে এই কেসে তাদের সাহায্য করতে এসে রাজি আর সুরেশের খুনের মামলায় হরিহরণ পুলিশের সাসপেক্ট লিস্টে পড়ে যায়।

প্রথম দিকে ফিল্মটা কিছুটা ফানি মনে হয়। আর কাহিনী কিছু বোঝা না গেলেও ধীরে ধীরে পর্দা সরতে থাকে। আর ক্লাইমেক্সে গিয়ে আসল ঘটনা বোঝা যায়।


মুক্তির তারিখ ― ১০ মে ১৯৯১
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.১/১০
ব্যক্তিগত রেটিং ― ৯/১০
ইউটিউব লিংক ― Adayalam - Youtube
সাবটাইটেল লিংক ― Adayalam - Subtitle








৩) Nirakkoottu:

শশীকলা ভার্গিস একটি সংবাদপত্রে নিউজ রিপোর্টার হিসেবে কাজ শুরু করে। শশীকলাকে একজন ফাঁসির আসামী রবি ভার্মার সাক্ষাৎকার নিতে বলা হয়। সে তার স্ত্রী মার্সিকে হত্যার জন্য সাজা ভোগ করছে। রবি ভার্মা শশীকলাকে কোন কিছুই বলতে রাজি হয় না। এক পর্যায়ে শশীকলা তাকে প্রশ্ন করতে করতে উত্তেজিত হয়ে পড়ে কিন্তু রবি ভার্মা কোনভাবেই মুখ খুলে না। এদিকে জানা যায় রবি ভার্মার স্ত্রী মার্সি শশীকলার বড় বোন ছিল। মার্সির পরিবার অন্য শহরে থাকায় এবং মার্সি খ্রিষ্টান ও রবি হিন্দু হওয়ায় তারা নিজেরা বিয়ে করে মার্সির পরিবারের অনুপস্থিতিতে। তবে শশীকলার সাথে মার্সির মাঝে মাঝে যোগাযোগ হত, কিন্তু রবি ভার্মা মার্সির পরিবারের কাউকেই কখনও দেখেনি। শশীকলা নিজে যা কিছু জানতো আর সাথে কিছু অনুমানের ভিত্তিতে রবি আর মার্সির কাহিনী লিখে নিউজপেপারে। শশীর লেখার প্রশংসা হিসেবে অনেক চিঠি পত্রিকা অফিসে আসতে থাকে। সাথে একটি চিঠি রবি ভার্মার থাকে। সে জানায় কাহিনীটা অনেক ভালো লিখেছে, সে এই নিউজ রিপোর্টারের ভালো ভবিষ্যতের কামনা করে, সাথে এটাও জানায় যা ছাপা হয়েছে পুরো কাহিনীটাই ভুল।

এর ভিতর একদিন রবি জেল থেকে পালায়। পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য সে মারাত্মক জখম অবস্থায় একটি বাড়িতে গিয়ে উঠে। সেই বাড়ি আর কারও নয়, মার্সির বান্ধবী ডাক্তার সুমার বাড়ি সেটি। শশীকলাও তার সাথে থাকে। রবি ভার্মা দোষী নাকি নির্দোষ সেটা জানার জন্য ফিল্মটি দেখতে হবে। মাম্মুতির অভিনয় অসাধারণ ছিল। এই ফিল্মে অভিনয়ের জন্য তিনি কেরালা স্টেট অ্যাওয়ার্ডে স্পেশাল জুরি পুরস্কার পান।


মুক্তির তারিখ ― ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.২/১০
ব্যক্তিগত রেটিং ― ৮/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― কেরালা স্টেট পুরস্কার (২টি), ফিল্মফেয়ার (১টি)
এইন্থুসান লিংক ― Nirakkoottu - Einthusan
ইউটিউব লিংক ― Nirakkoottu - Youtube
সাবটাইটেল লিংক ― Nirakkoottu - Subtitle








*** নিরাক্কুটু ফিল্মটি এইন্থুসানে হার্ডকোডেড সাবটাইটেল সহ পেয়ে যাবেন। তবে আমার কাছে এইন্থুসানে ভিডিও প্লে করার সময় বেশ স্লো মনে হয়। তাই এখান থেকে ফিল্ম ডাউনলোড করে দেখি। এইন্থুসান থেকে কিভাবে ভিডিও ডাউনলোড করতে হয় তার একটি ছোট ভিডিও টিউটোরিয়াল ইউটিউবে আছে। এই লিংকে গেলে সেটি পেয়ে যাবেন।
আর সব গুলো ফিল্মের ইউটিউব লিংক এবং সাবটাইটেল লিংক দিয়ে দিয়েছি। এক্ষেত্রে ইউটিউব থেকে মুভি ডাউনলোড করে সাবটাইটেল সংযুক্ত করে দেখতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে সিংক করা লাগতে পারে




আগের পর্বের লিংক - কিছু ক্ল্যাসিক মালায়ালাম সিনেমা (পর্ব -১)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার লেখা !! আমি মালায়ালাম মুভির একজন নতুন দর্শক। এখন ও সাবটাইটেল না থাকলে মজা পাই না। উনি যে উনি যে মেগাস্টার এবং দুলকারের বাবা সেটাই জানতাম না। তবে হাতে সময় থাকলে মুভি দেখতে পছন্দ করি। আশা করছি আপনার এই সিরিজ আমার জন্য দারুণ একটা গাইডলাইন হবে।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৩

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: ভালো লাগলো মালায়ালাম ফিল্মের একজন দর্শককে দেখে। :)
আমার আসলে পুরানো ফিল্ম দেখতে অনেক ভালো লাগে। মালায়ালামও যেহেতু পছন্দ তাই আর এটাও বাদ থাকবে কেন। গত বছর থেকে আমি পুরানো মালায়ালাম ফিল্ম দেখা শুরু করেছি। পুরানো বাংলা এবং হিন্দি ফিল্মের মত এগুলোও বেশ উপভোগ্য। কিন্তু সমস্যা হল সাবটাইটেল নিয়ে। আশি আর নব্বইয়ের দশকের বেশ কিছু মালায়ালাম ফিল্মের সাবটাইটেল পাওয়া গেলেও এর আগের গুলো পাওয়া যায় না। তাই আপাতত এগুলোই দেখছি। এগুলোই আসলে অনেক আছে। দেখে শেষ করতে আমার কয়েক বছর লেগে যাবে।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার আগের পোস্টগুলিতে আপনার সিনেমার টেস্ট ভালো মনে হয়েছে। তাই এইবার মালায়ালাম ছবির ক্ষেত্রেও আপনার পরামর্শ সঠিক হবে বলেই মনে করি। আশা করি ছবিগুলি সময় পেলে দেখবো।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৩

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: আপনার সৌদি রাজকন্যা নিয়ে লেখা পোস্টটি পড়ছিলাম আর দেখি আপনার কমেন্ট।
যাই হোক, অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। এখন ফিল্ম যদিও অনেক কম দেখা হয় সময়ের অভাবে। ফিল্মগুলো দেখা হলে জানাবেন কেমন লাগলো। :)

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি তো দেখতে বসলে, সব বাদ দিয়ে সময় নিয়ে বসি। তখন অবশ্য লেখালিখি মাথায় উঠে এক লাইন ও লিখি না। পুরনো বাংলা হিন্দি উর্দু মোটামুটি ভাবে দেখা। তবে এটা সত্যি যা দেখতে চাই সেগুলো দেখতে ও অনেক বছর চলে যাবে। হোপ ততদিনে ভাষা কিছুটা আয়ত্তে আসবে, সাব ছাড়াই কিছুটা বুঝবো।
আশা করছি আপনার ব্লগে আমার দারুণ কিছু সময় কাটবে।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৬

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: আমিও আশা করছি আপনার ব্লগে আমার সময়ও বেশ ভালো কাটবে। :)
আপনি উর্দু চলচ্চিত্র নিয়মিত দেখেন? আমার এই ইন্ডাস্ট্রির ফিল্ম দেখা হয়নি। শুধু একটা দেখেছিলাম আমাদের দেশের অভিনেত্রী শবনমের একটি উর্দু ফিল্ম। আপনি লেখা শুরু করুন না এটা নিয়ে। তাহলে বেশ কিছু সাজেশন পাব। :)

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: তার বেশ কিছু মুভি আমি দেখেছি।
কয়েকদিন আগেও ইউটিউবে তার একটা মুভি দেখলাম। আমি স্যরি মুভির নামটা ভুলে গেছি।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৮

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: তার মুভি আমারও বেশ কতগুলো দেখা হয়েছে। তবে বেশিরভাগই পুরানো গুলো দেখেছি।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নিয়মিত না হলেও, যখন হাতে অনেক সময় থাকে দেখি উর্দু মুভি যেহেতু ভাষা টা বুঝি। তবে এ নিয়ে লেখা আমার কাপের চা বা কফি কোনটাই না। তার চাইতে আপনার পছন্দের লিস্ট দেখে মুভি দেখা বেশি আনন্দের।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪১

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: আচ্ছা আপু। মুভি দেখে জানাবেন কেমন লাগলো।
আর মুভি নিয়ে পোস্ট না লিখলেও সময় করে কিছু পুরানো ভালো ভালো উর্দু মুভির (আমাদের দেশি অভিনেতা-অভিনেত্রী দের মুভি হলে বেশি ভালো হয়) সাজেশন দিয়েন একদিন।

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখনি একটি দক্ষিণা ছবি দেখবো

০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৪

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: দক্ষিণ ভারতের ছবির ভিতর আমার মালায়ালাম শুধু বেশি দেখা হয়। গতানুগতিক তামিল আর তেলুগু তেমন দেখা হয় না, গল্প পছন্দ হলে দেখি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.