নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিগগিরই বাতিল হচ্ছে সাঈদীর শিক্ষা সনদ : ফেঁসে যাচ্ছেন মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান!

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩২



শিগগিরই বাতিল হতে যাচ্ছে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামি জামাতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর শিক্ষা সনদ। ইতিমধ্যে তার সনদ বাতিলের সুপারিশ করেছে শিক্ষা সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। পাশাপাশি সাঈদীর বয়স জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ কমিটি মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে এ সুপারিশ করেছে। মওলানা সাঈদীর বয়স ও নাম সংশোধনের বিষয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনকল্পে গঠিত শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত ৯ নম্বর সাব-কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপনের পর এ সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি। সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন গতকাল

শুক্রবার ভোরের কাগজকে বলেন, ২০০৮ সালে যারা মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়। তিনি বলেন, ২০০৩ সাল থেকে মাদ্রাসা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ছিলেন মোঃ আবদুন নুর। এই নুর বর্তমানে মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান। তবে নুর দাবি করেন তিনি দায়ী নন, সব দোষ সাবেক চেয়ারম্যানের।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন বলেন, সাব-কমিটির তদন্তে বেরিয়ে এসেছে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। উল্লেখ্য, ফাহিমা খাতুন গত বছর ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান থাকাকালে সংসদীয় সাব-কমিটিকে তদন্তে সহায়তা করেন।

আবদুন নুর দাবি করেন তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণের জন্য তিনি একটি লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন সংসদীয় কমিটির কাছে।

জানা যায়, সাঈদীর নাম ও বয়স পরিবর্তনে অনিয়মের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সাবকমিটি গঠন করা হয়েছিল ২০১২ সালের ১২ আগস্ট। গত ২১ জানুয়ারি স্থায়ী কমিটির বৈঠকে উপ-কমিটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। ওই প্রতিবেদনে সাঈদীর সনদ বাতিল করার সুপারিশ এবং নাম ও বয়স পাল্টানোর ঘটনার সঙ্গে জড়িত মাদ্রাসা বোর্ডের কর্মকর্তাদের শাস্তির সুপারিশ না থাকায় অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। ওইদিন কমিটি পরবর্তী বৈঠকে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন উপস্থাপনের সুপারিশ করে। সাব-কমিটির দেয়া প্রতিবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে গত বৃহস্পতিবার সাঈদীর শিক্ষা সনদ বাতিলের সুপারিশ করে স্থায়ী কমিটি।

সুত্র

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

নাওেয়দ বলেছেন: উনার সার্টিফিকেট থাকলেই কি না আর না থাকলেই কি! এখন যে সার্টিফিকেট বাইর হবে সেগুলার কি হবে?

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

দিশার বলেছেন: উপ-কমিটির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মাদ্রাসা থেকে ১৯৫৭ সালে দাখিল ও ১৯৬০ সালে আলিম পাস করেন সাঈদী। ২০০৮ সালে তার আবেদনের প্রেক্ষিতে নাম ও বয়স পরিবর্তন করে মাদ্রাসা বোর্ড।

দাখিল পরীক্ষার কাগজপত্রে তার নাম ছিল মোস্তফা দেলোয়ার হোসেন। আলিম পরীক্ষার সময় তা পরিবর্তন করে আবু নাঈম মো. দেলোয়ার হোসাইন করা হয়। সর্বশেষ পরিবর্তন করে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী করা হয়। দাখিল পরীক্ষার সময় তার বয়স লেখা হয়েছিল ১৬ বছর, আর আলিমে ছিল ১৯ বছর

হারামী না হইলে এত বার কেও নিজের নাম পাল্টায়? . এরে ফাসি দিলে কম হবে . এরে ইসলামী মতে পাথর ছুড়ে মারা হোক।ইসলামের এত বড় সেবক যেহেত

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

বিজ্ঞ মানুষ বলেছেন: দিশার বলেছেন: উপ-কমিটির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মাদ্রাসা থেকে ১৯৫৭ সালে দাখিল ও ১৯৬০ সালে আলিম পাস করেন সাঈদী। ২০০৮ সালে তার আবেদনের প্রেক্ষিতে নাম ও বয়স পরিবর্তন করে মাদ্রাসা বোর্ড।

দাখিল পরীক্ষার কাগজপত্রে তার নাম ছিল মোস্তফা দেলোয়ার হোসেন। আলিম পরীক্ষার সময় তা পরিবর্তন করে আবু নাঈম মো. দেলোয়ার হোসাইন করা হয়। সর্বশেষ পরিবর্তন করে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী করা হয়। দাখিল পরীক্ষার সময় তার বয়স লেখা হয়েছিল ১৬ বছর, আর আলিমে ছিল ১৯ বছর

হারামী না হইলে এত বার কেও নিজের নাম পাল্টায়? . এরে ফাসি দিলে কম হবে . এরে ইসলামী মতে পাথর ছুড়ে মারা হোক।ইসলামের এত বড় সেবক যেহেত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.