নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
রাজধানীর শাপলা চত্বরে গত ৫ মে মধ্যরাতে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ঠিক কী ঘটেছিল, তা নিয়ে দেশব্যাপী রয়েছে নানা গুঞ্জন-গুজব। এর ১ নম্বরে আছে 'গণহত্যা'। অনেকের মতে, কয়েক হাজার মানুষ সেদিন খুন হয়ে গুম হয়েছে। ঘটনার পরদিন হেফাজতে ইসলাম দাবি করেছিল, সেই রাতে তাদের তিন হাজার কর্মী মারা গেছে।
বিরোধী দলও সেই রাতের অভিযানকে গণহত্যা বলে মন্তব্য করেছে। সঠিক তথ্য বের করার জন্য কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে অনুসন্ধান চালানো হয় রাজধানীসহ বেশ কয়েকটি জেলা-উপজেলার ৫০৪টি কওমি মাদ্রাসায়। কথা হয় সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রশাসন এবং হেফাজত নেতাদের সঙ্গেও। অনুসন্ধানে ছাত্র ও অছাত্র মিলিয়ে বিভিন্ন স্থানে হাতে গোনা কয়েকজন হতাহতের খবর পাওয়া গেলেও এখন পর্যন্ত একজন ছাত্র বা অন্য কোনো ব্যক্তিরও নিখোঁজ থাকার তথ্য মেলেনি।
রাজধানীর বেশ কয়েকটি মাদ্রাসায় ঘুরে পাঁচটির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জের ১৮৪, মানিকগঞ্জের ৪৫, রূপগঞ্জে ২৫, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৩০, নান্দাইলে ৩৫, কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ২৫, চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ১১০, মিরসরাইয়ে ৩০, সাতকানিয়ায় আট ও লোহাগাড়ায় সাতটি কওমি মাদ্রাসায় যোগাযোগ করা হয় কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে। এসব মাদ্রাসা থেকে হাজার হাজার শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সেদিনের সমাবেশে যোগ দিয়ে নিরাপদে নিজেদের গন্তব্যে ফিরে যায়। তাদের মধ্য থেকে কেউ নিখোঁজ আছে- এমন তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
ঘটনার পরদিন হেফাজতে ইসলাম এক বিবৃতিতে দাবি করে, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (মিডিয়া) মো. আবু ইউসুফ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'শাপলা চত্বরে ৫ মের ঘটনায় কয়েকজন নিহত ও আহতের খবর জানা আছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ নিখোঁজ হয়েছে, এমন তথ্য আমাদের কাছে নেই। কেউ এখন পর্যন্ত ওই ধরনের অভিযোগ নিয়েও আসেনি। নিখোঁজ থাকলে নিশ্চয়ই তার স্বজনরা থানায় অভিযোগ দিত।'
জানা গেছে, সেদিনের ঘটনায় নিহত, আহত ও নিখোঁজদের তালিকা প্রস্তুত করতে গত শনিবার থেকে মাঠে নেমেছে হেফাজতে ইসলাম। এ প্রসঙ্গে কথা বলতে হেফাজতের কেন্দ্রীয় আমির আল্লামা আহমদ শফীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মাওলানা শফিউল আলম জানান, হুজুর মোবাইল ফোনে কারো সঙ্গে কথা বলেন না। হুজুরের প্রেস সচিব মুনির আহমেদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।
মুনির আহমেদ কালের কণ্ঠকে জানান, এই মুহূর্তে দলের তেমন কোনো কার্যক্রম নেই। জ্যেষ্ঠ নেতাদের কাউকে মোবাইল ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না। দলের কোনো নেতা-কর্মী নিখোঁজ আছে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, 'এখনো এ ধরনের তথ্য আমরা পাইনি। তবে তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।' তালিকা তৈরি করতে গিয়ে নিখোঁজ থাকার খবর পাওয়া গেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'না'।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে একটু ভেতরে পাশাপাশি দুটি বিশাল মাদ্রাসা- জামিয়া রহমানিয়া সাতমসজিদ মাদ্রাসা এবং জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা (আলী অ্যান্ড নূর রিয়েল এস্টেট)। আড়াই হাজারের বেশি ছাত্র এখানে। হেফাজতের ৫ মে ঢাকার গাবতলীতে অবস্থান কর্মসূচিতে এবং মতিঝিলের সমাবেশে অংশ নেয় এ দুটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। মতিঝিল থেকে হেফাজতকে হঠাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের ব্যাপারে জানতে চাইলে জামিয়া রহমানিয়া সাতমসজিদ মাদ্রাসার শিক্ষা সচিব মাওলানা মো. আশ্রাফউজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ইমানি দায়িত্ব পালন করতেই আমাদের মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা সেই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিল। সেখানে গিয়ে আল্লাহর রহমত থাকায় ওরা বেঁচে আসছে। আমাদের কোনো ছাত্র নিহত হয়নি। কয়েকজন আহত হলেও তেমন গুরুতর নয়।' কোনো ছাত্রই আমাদের নিখোঁজ হয়নি বলেও জানান তিনি। একই কথা বললেন জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসার শিক্ষা সচিব মাওলানা মো. হেলাউদ্দিন আহামেদও। তবে মোহাম্মদপুর মোহাম্মদীয়া হাউজিংয়ে ঢুকতেই জামি'আ মুহাম্মাদিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কালাম কালের কণ্ঠকে জানান, তিনটি বিভাগে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী সেই কর্মসূচিতে গিয়ে আট থেকে ১০ জন আহত হয়। তবে কোনো ছাত্র নিখোঁজ নেই বলে তিনি জানান।
জানা গেছে, মতিঝিল ওয়াপদা মাদ্রাসা থেকে সেদিনের সমাবেশে কয়েক শ ছাত্র অংশ নিয়েছিল। মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মুফতি ওমর ফারুক জানান, ওই দিন কয়েকজন ছাত্র সামান্য আহত হয়েছে; কিন্তু কেউ নিখোঁজ নেই।
রামপুরার জামেয়া আরাবিয়া মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ বলেন, এ মাদ্রাসার কোনো ছাত্র নিখোঁজ নেই। এ ছাড়া মালিবাগের জামেয়া ইসলামিয়া, খিলগাঁও চৌধুরীপাড়ার মাখজানুল উলুম, মানিকনগরের জামেয়া ইসহাকিয়া, উত্তর বাড্ডা মাদ্রাসার সব ধরনের কার্যক্রম এখন বন্ধ রয়েছে। গত মঙ্গলবার সরেজমিন গিয়ে ওই সব মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি।
হেফাজতে ইসলামের প্রধান কার্যালয়টি চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে। সেখান থেকে কয়েক হাজার মানুষ সেদিন রাজধানীর সমাবেশে যোগ দেয়। কিন্তু সেখানকার কেউই হতাহত হয়নি। এখন পর্যন্ত নিখোঁজের তথ্যও মেলেনি।
হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা এ কে এম লিয়াকত আলী জানান, হাটহাজারীর কোনো ব্যক্তি হতাহত বা নিখোঁজ হয়েছে- এমন কোনো অভিযোগ থানায় আসেনি।
নারায়ণগঞ্জের পাঁচজন নিহত হলেও ১৮৪টি কওমি মাদ্রাসার কোনো ছাত্র নিখোঁজ থাকার তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের কাছে এমন কোনো তথ্য নেই, থানায়ও অভিযোগ নেই।
হেফাজতের নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির আহ্বায়ক মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান মুঠোফোনে জানান, ঢাকা ও সিদ্ধিরগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত ও ১৪৪ জন হেফাজতকর্মী আহত হয়েছে। প্রশাসনের হিসাবে, নারায়ণগঞ্জে তালিকাভুক্ত মাদ্রাসার সংখ্যা ১৯৭। এর মধ্যে ১৮৪টি কওমি, অন্যগুলো আলিয়া মাদ্রাসা। কিন্তু প্রকৃত চিত্র ভিন্ন। জেলার পাড়া, মহল্লায়, প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলে কওমি মাদ্রাসার সংখ্যা আরো বেশি বলে জানিয়েছেন মাদ্রাসাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও হেফাজত নেতারা।
জেলা পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন থানায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ জেলায় কোনো মাদ্রাসাছাত্র নিখোঁজ নেই। কোনো অভিযোগ নেই।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ কওমি মাদ্রাসা বন্ধ, তালা ঝুলছে। হেফাজতের জনসভায় যোগ দিলেও কোনো ছাত্র নিখোঁজের খবর মেলেনি।
চনপাড়ার বাইতুর রসুল কওমিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জাকির হোসেন বলেন, ওই দিনের কর্মসূচিতে সব ছাত্র অংশ নিলেও তারা অক্ষত অবস্থায় মাদ্রাসায় ফেরত এসেছে। কোনো নিখোঁজ নেই।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ মালিকিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার সহসভাপতি ও হরগজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার জানান, হেফাজতের মহাসমাবেশে যোগ দেওয়া সবাই ফিরে এসেছে। কেউ নিহত, আহত কিংবা নিখোঁজ হয়নি।
সিংগাইর উপজেলার গোবিন্দর মুসলিমনগর কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা জিলাল উদ্দিন জানান, সামাবেশ থেকে তাঁর মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ফিরে এসেছে। একই মন্তব্য করেছেন মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার উচুটিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক মো. ইউসুফ।
হেফাজতের মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা সাঈদ নূরের মাদ্রাসা 'আবু হুরাইরা' আল মারকাজুল ইসলাম নামের একটি এনজিওর আর্থিক সহযোগিতায় চলে। এই মাদ্রাসা থেকেই সবচেয়ে বেশি কর্মী সমাবেশে যোগ দিয়েছিল বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ছিল শিশু। সাঈদ নূরের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মাদ্রাসার কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী জানিয়েছে, তাদের কেউ নিখোঁজ বা হতাহত হয়নি। জেলা পুলিশ সুপার বিধান ত্রিপুরা বলেন, 'কোনো নিখোঁজ সংবাদ আমাদের কাছে নেই।'
ঈশ্বরগঞ্জ থেকে তিনটি বাসযোগে কওমি মাদ্রাসাগুলোর প্রায় দুই শতাধিক ছাত্র ওই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। ঐতিহাসিক ইসলামপুর মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা নুরুল আলম কালের কণ্ঠকে জানান, উপজেলায় প্রায় ৩০টি কওমি মাদ্রাসা রয়েছে। এখন পর্যন্ত কারো নিখোঁজ বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
নান্দাইল উপজেলার কওমী মাদ্রাসা অ্যাসোসিয়েশন কমিটির সাধারণ সম্পাদক অলি মাহমুদ ও মাদ্রাসার সুপার মাওলানা গোলাম মোস্তফা জানান, নান্দাইলে ৩৫টির মতো কওমি মাদ্রাসার অনেক ছাত্র-শিক্ষক ঢাকায় গেলেও কোনো নিখোঁজ বা হতাহতের খবর নেই।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম ও নান্দাইল থানার ওসি খন্দকার জাহিদুল ইসলাম জানান, তাঁদের থানায় এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ করা হয়নি।
দাউদকান্দি উপজেলা হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা মো. আবু ইউসুফ মুন্সী জানান, কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে ২৫টি মাদ্রাসা থেকে প্রায় দুই হাজার নেতা-কর্মী ওই দিন মতিঝিল যায়। ওই সময় হেফাজতের উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মো. ইউনুছ মারা যান। গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩৫ নেতা-কর্মী আহত হয়। পরের দিন দাউদকান্দি আসার পর শতাধিক নেতা-কর্মী নিখোঁজ ছিল। তবে এক সপ্তাহের মধ্যে সবাই ফিরে আসে।
স্বল্প পেন্নাই জামেয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল ও হেফাজতে ইসলামের দাউদকান্দি উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা নাজির আহমেদ বলেন, 'আমার মাদ্রাসার ১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে মাহবুব, আ. কাদের, আবু সুফিয়ান ও হারুন গুলিবিদ্ধ হয়। তারা এখনো চিকিৎসাধীন। অনেক ছাত্র-শিক্ষক ভয়ে এলাকায় না আসায় আমরা মনে করেছিলাম নিখোঁজ রয়েছে। দুই-তিন দিনের মধ্যে তারা সবাই চলে আসে।'
দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি আবুল ফয়সল বলেন, এখানকার একজন নিহত হলেও কেউ নিখোঁজ হয়েছে- এমন অভিযোগ আসেনি।
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার প্রায় ৩০টি কওমি মাদ্রাসা থেকে ওই দিন সহস্রাধিক ছাত্র ঢাকায় আসে। তাদের সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীরাও ছিল। সাহেরখালী এলাকার জামায়াত নেতা শিহাব উদ্দিন ঢাকায় গুলিতে নিহত হন।
উপজেলা হেফাজতের সাধারণ সম্পাদক ও তেমুহানি মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা জমির উদ্দিনের নেতৃত্বে ওই দিন বিভিন্ন মাদ্রাসার ছাত্ররা সমাবেশে অংশ নেয়। তিনি নিশ্চিত করেছেন, এ উপজেলার কোনো মাদ্রাসাছাত্র ওই দিনের ঘটনায় নিখোঁজ হয়নি। মিরসরাই থানার ওসি ইফতেখার হাসান জানান, থানায় এ-সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ আসেনি।
সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা থেকে হেফাজতে ইসলামের কয়েক শ কর্মী অংশ নিলে জনার কেওচিয়া ওবায়দিয়া মাদ্রাসার ছাত্র তাজুল ইসলাম (১৪) এবং এ উপজেলার মো. ফেরদৌস (৩৫) নামের দুই ব্যক্তি আহত হন। জনার কেওচিয়া মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা মো. মাহবুবুল আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, একজন ছাত্র আহত হলেও নিখোঁজ হয়নি কেউ।
হেফাজতে ইসলামের সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শোয়াইব চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁর নেতৃত্বে ওই দিন দুই শতাধিক মানুষ ঢাকায় এসেছিল। কিন্তু একজনও নিখোঁজ থাকার খবর তিনি পাননি। হতাহতের ঘটনাও নেই।
সাতকানিয়া থানার ওসি আবদুল লতিফ কালের কণ্ঠকে বলেন, ওই দিনের ঘটনায় হতাহত বা নিখোঁজ থাকার কোনো তথ্য তাঁদের কাছে যায়নি। একই মন্তব্য করেছেন লোহাগাড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শহীদুল্লাহও।সুত্র
আগের পর্বঃ হেফাজতী জুজুঃ 'নিহত' হইয়াও মরিলনা সোহেল!
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩০
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আমি ইসলামের পথে হাটি তাই ইসলাম নিয়া বানিজ্য বরদাস্ত করিনা। Click This Link নাস্তিক দের সাবধান কেরে আল্লাকে ভয় করতে বেল ব্লগে আমই পোস্টাই।
সন্মান দেয়ে কমেন্ট করবেন নয়ত গদাম।
টাকা দিতে চান? দিয়েন ।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩২
তালপাতারসেপাই বলেছেন: Click This Link
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪
তালপাতারসেপাই বলেছেন: Click This Link
২| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: কালের কন্ঠ কইল আর ইহাই সত্য ....
আর হেফাজতের সবাই কি মাদ্রাসার ছাত্র ছিল নাকি???
পরের দিন ২২ আর রাতে ১১ জন তো সরকারই স্বিকার উক্তি??
ইনু সাহেব তো বলছেন কাটা(হুজুর দের) তুলতে তো কিছু রক্ত পাত হবেই।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনার কাছে তথ্য আছে মনে হয়। পুলিশের কাছে যান রিমান্ড কনফার্ম
৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম যে হেফাজতে জামাত তা এখন প্রুভড ...
৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
বিডি আমিনুর বলেছেন: আওয়ামী শূয়রদের রক্ষা নাই।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন: "বিডি আমিনুর বলেছেন: আওয়ামী শূয়রদের রক্ষা নাই।" ছাগু ল্যদা হতে?
৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১২
সাদা পাখি বলেছেন: এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম যে হেফাজতে জামাত তা এখন প্রুভড ...
৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
saamok বলেছেন: ডাইল খাইয়া ফটোশপ শিখলে এইরকমই মনে হইবো। অরিজিনাল ছবিগুলির লিংকটা কেন প্রকাশ করতে পারলেন না???
মালিবাগে বিএনপির মিছিলে ডা: ইকবালের গুন্ডা বাহিনীর ওপেন গুলি করার ছবি গুলিরেও আপনেরা আপনার নেত্রী সহ এডিটিং ছবি হিসাবে ঘোষনা দিয়েছিলেন। আপনাদের ফটোশপ জ্ঞান কতটুকু তা জাতি জানে।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬
তালপাতারসেপাই বলেছেন: কি আর কমু
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
taarokaraawaj বলেছেন: সেই শুরু থেকা দেখতাছি, তুই ইসলামের পিছনে লাইগা আছছ। তুই কে রে ? কত কইরা পাস ?