নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
খবর
খবর
মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়ি ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। হামলা করার অপরাধে ক্ষমাও চেয়েছে। ওই ঘটনার পর থেকে জাতির কাছে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তা হলো- মজেনা ক্ষতিপূরণ পেলে দেশের সাধারণ মানুষ নয় কেন? দেশের ১৬ কোটি মানুষ তো হরতালের কাছে জিম্মি এবং কোন না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, জীবনহানি ঘটলেও হরতাল আহ্বানকারীদের কোন ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে না। অথচ বাংলাদেশের সংবিধানে ধ্বংসাত্মক, সহিংস ও জ্বালাও-পোড়াও হরতালের বিরুদ্ধে কঠোর বিধিনিষেধ রয়েছে। হরতালের এসব নেতিবাচক দিক সংবিধানে প্রদত্ত ৩৬, ৪০, ৪২ অনুচ্ছেদের সরাসরি লঙ্ঘন বলে মত দিয়েছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞরা। তবে হরতাল সাংবিধানিক অধিকার হলেও জানমালের ক্ষতিসাধন কখনও সমর্থন করা হয়নি।
এদিকে প্রচলিত ধারার হরতালগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, দলীয় ও ব্যক্তিগত স্বার্থে ডাকা হরতাল পালনে জনগণকে বাধ্য করা হচ্ছে। জনগণের মাঝে ভয়ভীতি সৃষ্টির লক্ষ্যে জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচী গ্রহণ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। দোকানপাট জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে। উপড়ে ফেলা হচ্ছে রেললাইন। বাস-ট্রাকে অগ্নিসংযোগ করে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করা হচ্ছে। বাধার সম্মুখীন হচ্ছে দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকা-। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অঘোষিতভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের দারুণভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। শিক্ষাজীবন ব্যাহত হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের।
জানা গেছে, হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দলগুলো বা সমর্থকগোষ্ঠী তাদের পক্ষে সংবিধানের ৩৭ (সমাবেশের স্বাধীনতা), ৩৮ (সংগঠনের স্বাধীনতা), ৩৯ (চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা) অনুচ্ছেদের দোহাই দেয়। কিন্তু তারা ভুলে যান ওই অনুচ্ছেদগুলোতে প্রদত্ত অধিকার নিরঙ্কুশ নয়।
সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, হরতাল সমর্থনকারীরা সংবিধানের এ তিনটি অনুচ্ছেদের দোহাই দিলেও বর্তমানে প্রচলিত জ্বালাও-পোড়াও ধারার হরতাল সংবিধান সমর্থন করে না। বরং জালাও-পোড়াও কর্মসূচীর হরতালের কারণে সংবিধানের ৩৬ (চলাফেরার স্বাধীনতা), ৪০ (পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা), ও ৪২ (সম্পত্তির অধিকার) অনুচ্ছেদ সরাসরি লঙ্ঘন করা হচ্ছে। হরতালের কারণে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে না। দেশের অর্থনীতি হয়ে পড়ছে স্থবির। সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিকের সংবিধান ও দেশের প্রচলিত আইন মানা কর্তব্য বলা হয়েছে। কিন্তু হরতালকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ এ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, হরতালে সংঘঠিত বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম রাষ্ট্রদ্রোহিতা, জনগণকে ভয়ভীতি দেখানো, বাসে আগুন দেয়া, সাধারণ জনতার জানমালের ক্ষয়ক্ষতিসাধন, ভাংচুর, লুটতরাজ ইত্যাদি বাংলাদেশের সংবিধান আদৌ সমর্থন করে না; এবং তা দ-বিধি, ১৮৬০ অনুযায়ী তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই অপরাধের আওতায় জেল জরিমানার মতো শাস্তি হতে পারে। তিনি আরও বলেন, হরতাল পালনে সাধারণ জনগণকে বাধ্য করা যাবে না। এটা সংবিধানের পরিপন্থী।
এদিকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র মিয়ানমারে গণতন্ত্রের মানসকন্যা আউং সান সূচি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করে যাচ্ছে। প্রতিবেশী ভারতে আন্না হাজারে সরকারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তোলপাড় সৃষ্টিকারী আন্দোলন করেছে। মহাত্মা গান্ধীও ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। হরতালের নামে তাঁরা কখনও ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী দেয়নি। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে হরতালের নামে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তা-ব চালানো হচ্ছে। এই তা-বে সম্পদ নষ্টের পাশাপাশি সাধারণ মানুষষের প্রাণহানি ঘটছে।
গত ৫ মে হেফাজতের সমাবেশ কেন্দ্র করে রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল এলাকায় ভয়াবহ তা-ব চালায় ওই সংগঠনের নেতাকর্মীরা। হেফাজতের তা-বে প্রায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। এর আগে বিএনপি ও জামায়াতের সহিংস হরতাল দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। এ ধরনের কর্মকা-ের পর বরাবরই সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
পল্টনের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন। শুধু ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীই নয়, হরতাল বা অন্যান্য রাজনৈতিক কর্মসূচীর ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে সাহায্য সহযোগিতা করা হয়। কিন্তু যারা হরতাল আহ্বান করে গাড়ি, দোকানপাট পুড়িয়ে দিচ্ছে এবং নিরীহ মানুষ হত্যা করছে তাদের আইনের আওতায় এনে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হচ্ছে না। কখনও হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার হলেও দুদিন বাদে জামিনে বেরিয়ে আসছেন।
জানা গেছে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বড় বড় জাতীয় ইস্যুতে কখনও বন্্ধ ডাকে রাজনৈতিক দলগুলো। তবে দেশের ক্ষতির কথা বিবেচনা করে আদালত ওই দেশে বন্্ধ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। তারপরও বন্ধ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। জোর করে বন্ধ করলে আইনের আশ্রয় নিতে পারছে সে দেশের মানুষ। যদিও ইতোপূর্বে ভারতের একটি রাজনৈতিক দল ও একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীকে বন্ধ করার অপরাধে ২০ লাখ রুপী করে জরিমানা গুনতে হয়েছে।
২০০৪ সালে বোম্বে হাইকোর্ট বিজেপি ও শিবসেনাকে ২০ লাখ রুপী করে জরিমানা করে মুম্বাইতে বন্ধ হ্বান করার দায়ে। বিজেপি ওই কর্মসূচীর ডাক দিয়েছিল একটি বাসে বোমা বিস্ফোরণে দুজন নিহত ও ৪৯ জন আহত হওয়ার প্রতিবাদে। ওই ঘটনায় অগ্নি নামে একটি বেসরকারী সংস্থা জোর করে বন্ধ করাতে শহরের ৫০ লাখ রুপীর ক্ষতি হয়েছে দাবি করে আদালতে রিট করে।
শুধু ভারত নয়, হরতাল বা বন্ধ এ জাতীয় রাজনৈতিক কর্মসূচীর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সারাবিশ্বে সমালোচনার ঝড় বইছে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্ষয়ক্ষতির দায়ভার হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীকে নিতে বাধ্য করা উচিত। এ জন্য আইন বা সংবিধান সংশোধন হতে পারে। তাঁরা এও বলছেন, দেশের প্রচলিত আইনেও হরতাল আহ্বানকারীদের কাছ থেকে ক্ষয়ক্ষতি আদায়ের সুযোগ রয়েছে। তবে তা বাস্তবায়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। এর পক্ষে সরকারকে জনমত গড়ে তুলতে হবে। এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ বলেন, হরতাল গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও তা প্রয়োগ হচ্ছে অগণতান্ত্রিক উপায়ে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি পরিবহন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। প্রাণ যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। দেশের প্রচলিত আইনেই এটা বড় ধরনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এর বিরুদ্ধে আপাতত কোন আইন করা সম্ভব না হলেও প্রচলিত আইনের আওতায় এনে অপরাধীদের শাস্তি দেয়া উচিত। সুত্র
সংরামের পাঠক মন্তব্য করেছেন সুত্র
Aman Jannati ·
গাড়ি ভাঙচুরের জন্য আজ তারা মার্কিন দূতাবাসের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেও একাত্তরের অপরাধের জন্য দেশের মানুষের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেনি। এটাই হলো জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক চরিত্র!
ওই দিন আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন কমিশনের আপত্তির মুখে জামায়াতে ইসলামী দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে ‘ইসলামী জীবনবিধান’ বাদ দিয়ে ‘গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায়ভিত্তিক সমাজ’ প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে। এ ছাড়া এতে ‘ইসলামের সুবিচারপূর্ণ শাসন কায়েম’-এর পরিবর্তে ‘সুবিচারপূর্ণ শাসন কায়েম’ বসানো হয়েছে। এর পরও দলের নামের সঙ্গে ‘ইসলামী’ শব্দটি সংযুক্ত করার কী যুক্তি থাকতে পারে?
ওহাবি'শিবির তোদের জান্নাত নাই ·
আমেরিকার কাছে তাৎক্ষনিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চাইতে আর ক্ষতিপুরনের আশ্বাস দিতে এদের বাঁধে না, কিন্তু স্বাধীনতার এত বছর পরও এদেশের অসংখ্য স্বজন হারানো পরিবারের কাছে নিজেদের '৭১ এর কৃতকর্ম বা রাজনৈতিক অবস্থানের জন্য ক্ষমা চায় না - এরা কেমন মানুষ?
এদের যদি এতই ক্ষতিপুরন দেওয়ার ইচ্ছা থাকে তবে আগে সেই সব বাংলাদেশি মানুষকে ক্ষতিপুরন দিক যাদের জীবন,জীবিকা আর সম্পদ ধ্বংস হয়েছে এই হরতালে ; ক্ষতিপুরন আর চিকিৎসার খরচ দিক সেই সব পুলিশ সদস্যদের যাদেরকে জামাতের ক্যাডাররা গত একমাসে আহত করছে ; দুঃখ প্রকাশ করা উচিত আহত পুলিশ সদস্যদের স্বজনদের কাছে ।জামাত এর নেতারা যদি সত্যি দেশের মানুষের কথা ভেবে থাকে তাহলে আমেরিকার পা চাটার আগে নিজের দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত.
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
মোঃ জুম্মা বলেছেন: ক্ষতিপূরণ না দিলে তালেবান বানিয়ে দেবে এই জন্য ক্ষতিপূরন দেওয়া । তছাড়া জামাতের সাথে আমেরিকার তলে তলে ভালো সম্পর্ক আছে।
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
তালপাতারসেপাই বলেছেন:
৩| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
রাতুল রেজা বলেছেন: আমেরিকা হল জামাতের প্রভু। ওদের ক্ষতিপুরন দেবে না তো কি দেশের মানুষ কে দেবে? জামাত তো বাংলাদেশ স্বীকার ই করেনা। ওরা তো আমেরিকা কেই ক্ষতিপুরন দেবে। দুঃখের বিষয় হল জামাতের এই ব্যাপারটা সামনে আসার পরেউ আমাদের দেশের মানুষ শুধুমাত্র অশিক্ষিত হওয়ার কারনে এখন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। অন্য দেশ হলে এদের নাগরিকত্ত বাতিল করা হত। তবে আমি আশা রাখি এখনো জামাইরা বাংলাদেশ থেকে বিতারিত হবে।
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
রাতুল রেজা বলেছেন: আমেরিকা হল জামাতের প্রভু। ওদের ক্ষতিপুরন দেবে না তো কি দেশের মানুষ কে দেবে? জামাত তো বাংলাদেশ স্বীকার ই করেনা। ওরা তো আমেরিকা কেই ক্ষতিপুরন দেবে। দুঃখের বিষয় হল জামাতের এই ব্যাপারটা সামনে আসার পরেউ আমাদের দেশের মানুষ শুধুমাত্র অশিক্ষিত হওয়ার কারনে এখন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। অন্য দেশ হলে এদের নাগরিকত্ত বাতিল করা হত। তবে আমি আশা রাখি এখনো জামাতিরা বাংলাদেশ থেকে বিতারিত হবে।
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: যৌক্তিক প্রশ্ন ................... আশা করি জামাতীরা লেজ গুটিয়ে পালাবে না এই পোস্টে মন্তব্য করা থেকে।
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ কিন্তু মন্তব্য করা মত সত সাহস ওদের নাই।
৬| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
শিনজন বলেছেন: জামাতের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের পুরনো গভীর সম্পর্ক। উভয়েই বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। ধন্যবাদ সাহসী সেপাই।
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: বেজন্মা ছাগুর বাচ্চাগুলা কই??? জবাব দেয় না ক্যান???
১৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
তালপাতারসেপাই বলেছেন: মন্তব্য করা মত সত সাহস ওদের নাই।
৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মন্তব্য করা মত সত সাহস ওদের নাই।
নারে ভাই, সবই খেলা। এখন খেলায় বিরতি দিয়েচে। পচন্দ হয়নি প্রশ্ন।
৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: যৌক্তিক প্রশ্ন ................... আশা করি জামাতীরা লেজ গুটিয়ে পালাবে না এই পোস্টে মন্তব্য করা থেকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যৌক্তিক প্রশ্ন হওয়ায় প্রিয়তে রইল।
আমাদের জীবনও জীবন, আমাদের রিকশাও রিকশা। আমরাও মানুষ, এই পৃথিবীতেই থাকি।