নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল হলে কি নির্বাচনে যাবে বিএনপি?

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৩



তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন হলে মানবে কি বিএনপি? আওয়ামী লীগ সরকার যদি বিএনপির দাবি অনুযায়ী আবারও সংবিধান সংশোধন করে আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করে তবেই বিএনপি কি চোখ বুজে নির্বাচনে অংশ নেবে? এমন প্রশ্ন এখন সর্বমহলে ঘুরপাক খাচ্ছে।



কারণ সরকারের কাছে খবর রয়েছে, আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে গেলেও বিএনপি মানবে না। নতুন নতুন দাবি তুলবে। প্রধান উপদেষ্টা নিয়ে জটিলতা তৈরি করবে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে তারা প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মানবে না। রাজনৈতিক জটিলতা ও সংকট এখন যা আছে এর চেয়ে বাড়বে। আবার সৃষ্টি হবে ওয়ান ইলেভেনের মতো পরিস্থিতি। এই কারণেই আওয়ামী লীগ আগের অবস্থায় ফিরে যেতেও চাইছে না।

বিএনপি আগের ফর্মুলায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চায় । এই দাবিতেই তারা আন্দোলন করছে।

কিন্তু এখানেও তারা সংশোধনী চায়। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মানতে চায় না। ফলে সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এর কারণ পূর্বের অবস্থা ফিরে এলে নিয়ম অনুযায়ী বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে প্রধান উপদেষ্টা মেনে নিতে হবে বিএনপিকে। কিন্তু তারা তাকে কোনোভাবেই মানবেন না। অথচ তিনিই নিয়ম অনুযায়ী প্রধান উপদেষ্টা হবেন। বিএনপি এটা মানবে না বলেই সমস্যা আরো বাড়বে। এর আগে ২০০৬ সালে সাবেক প্রধান বিচারপতি কে এম হাসানকে আওয়ামী লীগ দলীয় অভিযোগে অভিযুক্ত করে তাকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মেনে নিতে আপত্তি করে। কোনোভাবেই মানবেন না বলে জানিয়ে দেয়। কে এম হাসানও পরে আর প্রধান উপদেষ্টা হতে রাজি হননি। কে হবেন প্রধান উপদেষ্টা এ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। এরপর সমস্যা বাড়তে থাকায় গ্রহণযোগ্য কাউকে না পাওয়ায় প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদই প্রধান উপদেষ্টা হন। তিনি হওয়ায় সমস্যা বাড়ে। এরপর ওয়ান ইলেভেনের সৃষ্টি হয়। এবারও আগের সরকার ব্যবস্থায় ফিরে গেলে একই অবস্থা তৈরি হতে পারে। এই আশঙ্কায় শেখ হাসিনা নিশ্চিত আরো একটি ওয়ান ইলেভেন হতে পারে জেনে তিনি কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছেন না।

বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক বলেছেন, সরকার চাইলে হুবহু আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় সরকার ফিরে যেতে পারে। এজন্য আমার রায়ে কোনো বাধা নেই। আমি আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা রাখারও ব্যবস্থা রেখেছি। কিন্তু সরকার সেটি করতে রাজি হবেন কি না আর বিএনপি সেটি মানবে কি না এটি বড় বিষয়। তাদের সম্মিলিত আলোচনাতেই সমাধান বের হয়ে আসবে। তার এই কথার মধ্য দিয়ে সমাধান রয়েছে বলে মনে করছেন সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেছেন, এখন রাজনৈতিক সংকট যে অবস্থায় রয়েছে। এর সমাধান হওয়া প্রয়োজন। এজন্য সকলের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়ে শুভ সমাধান করবে সেটাই আমরা জনগণ চাইছি। এজন্য বিচারপতি খায়রুল যে কথা বলেছেন যে চাইলে আগের নিয়মেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে যেতে পারে, এতে কোনো বাধা নেই। আইনি জটিলতা নেই। সেখানে সরকার চাইলে ওই ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পারেন। এর ফলে বিএনপির দাবি পূরণ হতে পারে। খায়রুল হক নিজেই রায় দেয়ার পর তিনিই বলছেন বাধা নেই। তাহলে তো সমাধান হতেই পারে। তবে এটাও ঠিক সরকার ওই ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার পর তারা যদি আরো দাবি একের পর এক তুলতে থাকেন তাহলে সমস্যার সমাধান হবে না। এজন্য তারা যদি আগের ব্যবস্থায় ফিরে যান তাহলে ওই সরকার প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকেরই হওয়ার কথা। সেটি কি বিএনপি মানবে প্রশ্ন রাখেন জিল্লুর।

এ ব্যাপারে এ বি এম খায়রুল হক বলেছেন, তারা আগের ব্যবস্থায় ফিরে যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে আমার দায়িত্ব নেয়ার কোনো আগ্রহ নেই, হবও না। তাই বিএনপি আমাকে মেনে নেবে কি নেবে না এই বিতর্কে না গিয়ে তারাই আলোচনা করে ঠিক করুক কে হবে ওই সময়ের সরকার প্রধান। এতে সমস্যার সমাধান হতে পারে।

খায়রুল হকের এই বক্তব্যকে প্রশংসা করে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, তিনিই নিয়ম অনুযায়ী হওয়ার কথা। তিনি হবেন না এটা বলে দিয়েছেন। তাহলে তো কোনো সমস্যাই থাকছে না। দুই বড় দল আলোচনা করে ঠিক করে নিক তারা কী চান, বা কাকে চান। কিন্তু তারা আলোচনা না করলে সমস্যার সমাধান হবে না।

এদিকে সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের কেউ কেউ মনে করছে বিএনপির দাবি মেনে নিয়ে আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় রায় অনুযায়ী ফিরে গিয়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককেই প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে বিএনপি মানবে এটা তাদেরকে নিশ্চয়তা দিতে হবে। আর তারা এরপর অন্য কোনো দাবি নিয়ে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করবে না। হরতাল-ধর্মঘট করবে না। তারা শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনে যাবে। এই ভাবে বিএনপি রাজি হলে আওয়ামী লীগ চাইলেই ওই ব্যবস্থায় হুবহু ফর্মুলায় ফিরে যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে বিএনপি কি এটিই মেনে নেবে যে আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা হুবহু বহাল করা হলে নিয়ম ও বিধান অনুযায়ী সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকই হবেন নম্বর ওয়ান অপশন হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা। তিনি তা হতে রাজি হবেন কি হবেন না সেটা বড় প্রশ্ন নয়, প্রশ্ন হচ্ছে বিএনপি কি তাকে মেনে নেবে?



বিএনপি যদি তাকে মেনে না নেয় তাহলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে গেলেও কোনো লাভ হবে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আওয়ামী লীগকে কোনোভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরিয়ে নিতে পারলেই বিএনপি নতুন সুর তুলবে। সেই সুরে দাবি তুলবেন সাবেক প্রচার বিচাপরতিকে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে মানবে না কোনোভাবেই। এরপর দ্বিতীয় অপশনে যেতে বলবেন। সেই অপশন আবার আওয়ামী লীগ যেতে রাজি হবে না। এরপর আসে তৃতীয় অপশন আপিলেট ডিভিশনের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সেটাও কে হবেন এ নিয়েও সমস্যা হবে। এ নিয়ে দুই দলের মধ্যে বনিবনা ও সমঝোতা না-ও হতে পারে। এরপর আসবে পরের অপশন, সেখানেও সমস্যা। চারটি অপশন হিসেবে কাউকে না পাওয়ায় ও রাজনৈতিক দলগুলো মেনে না নেয়ায় এই কারণে শেষ অপশন হিসেবে প্রেসিডেন্ট এডভোকেট আব্দুল হামিদকে প্রধান উপদেষ্টা করার প্রস্তাব দেবে আওয়ামী লীগ। তিনি একসঙ্গে প্রেসিডেন্ট ও প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করবেন এমন সুযোগ থাকলেও বিএনপি কোনোভাবেই তাকে মেনে নেবে না প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে। সুতরাং এখনও যে সমস্যা, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করলেও সমস্যা রয়েই যাবে। আর বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা হবে না মনে করেই আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যেতে চাইছে না। কারণ আওয়ামী লীগ মনে করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ওয়ান ইলেভেনের মতো অবস্থা তৈরি হতে পারে। আর তা হলে দেশ আবারও পিছিয়ে যাবে। সেই রকম হলে দুই রাজনৈতিক দলের জন্যই সমস্যা হবে। এই আশঙ্কা থেকেই সরকার ওই ধরনের কোনো পদ্ধতিতেই যেতে চাইছে না।



সূত্র জানায়, শেখ হাসিনার কাছে খবর রয়েছে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যেতে রাজি হলে বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার প্রথম অপশন মানবে না। নিবাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করার ধুয়ো তুলবেন। পাশাপাশি প্রসাশন ঢেলে সাজাতে বলবেন। বিএনপির আরো অনেক দাবি-দাওয়া তুলবে। যতক্ষণ না তাদের মনের মতো করে চাহিদা পূরণ হচ্ছে ততক্ষণ তারা চেষ্টা করেই যাবে। নানা আশঙ্কা ও অনিশ্চয়তা থেকেই বিএনপির দাবি মেনে নিতে পারছেন না সরকার প্রধান।



এদিকে বিএনপির এক নেতা বলেন, সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবি মেনে নিক। এরপর আমরা আলোচনা করেই ঠিক করব ওই সরকারের প্রধান কে হবেন। বিএনপি থেকে আমরা কোনোভাবেই সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মেনে নেব না। এমন একজনকে বানাতে হবে যিনি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। তিনি বলেন, ওয়ান ইলেভেনের জন্য আওয়ামী লীগ সব সময় বিএনপিকে দায়ী করে কিন্তু এটা ঠিক নয়। মূলত আওয়ামী লীগের জেদের কারণেই দেশে ওয়ান ইলেভেনের জন্ম হয়েছিল। এবারও তারা আবার সেটিই করতে যাচ্ছে।



এদিকে সংসদের চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহিদ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এটা বাতিল হয়ে গেছে। বিএনপি যে দাবি তুলছে এর কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। যে সরকারপ্রথা কোর্ট বাতিল করেছে সেটা নতুন করে করার দরকার নেই। বরং তারা সংসদে আসুক এখানে এসে তারা আগামী নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা কেমন হওয়া উচিত, তারা কী চান তা প্রস্তাব দিক। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে বসে থাকলে তো পরিস্থিতির উন্নতি হবে না। আমরা অপেক্ষা করছি তারা আসুক। আসার পর প্রস্তাব দিয়ে সংসদে আলোচনা করুক। সরকার তাদের জবাবে কী বলে তা-ও দেখতে হবে। এরপর সমাধান হবে। তারা পদ টেকানোর জন্য সংসদে আসবেন আবার বক্তৃতা করেই চলে যাবেন সেটা তো হতে পারে না। আগে তারা আসুক দেখা যাক কী করেন ও কী বলতে চান। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কথা তারা বড় করে দেখছেন, আমরা দেখছি না। আমরা দেখছি সংবিধানের আলোকেই আগামী দিনে কেমন করে দেশ চলবে এর উপর গুরুত্ব দেয়ার। সরকার সংবিধানের বাইরে কোনো কিছুই করবে না। তারা বিচারপতি খায়রুল হককে প্রধান উপদেষ্টা মানবেন না এটা বার বার বলছেন এটা কি তাদের বলা উচিত। এর আগের সরকার ব্যবস্থায় ফিরে গেলে তো তাকেই প্রধান উপদেষ্টা মানতে হবে।



এদিকে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারুক বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবি সরকারকে মানতে হবে। তারা তত্ত্বাবধায়ক নাম না রাখতে চাইলে অন্তবর্তীকালীন সরকারই করুক। কিন্তু সেখানে তাদের দলের প্রধানকে প্রধান করতে পারবেন না। আমরা দলীয় কোনো সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না, এটা নিশ্চিত। তাই আওয়ামী লীগ সেই চেষ্টা করলেও কোনো লাভ হবে না। আমরা কোনো দলীয় নির্বাচন হতেও দেব না। আর আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় সরকার ফিরে গেলে খুবই ভালো। তাহলে ঝামেলা কমে যায়। তবে আমাদের আপত্তি বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ব্যাপারে। তাকে কোনোভবেই প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আমরা মেনে নেব না। এটা নেয়া যায় না। আর আমরা এই সুযোগ নতুন করে তৈরি করছি না। তৈরি ও শুরু করে আওয়ামী লীগ নিজেই। কারণ তারা বিচারপতি কে এম হাসানকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মেনে নেননি। তাদের কারণেই দেশে এত সমস্যা হল।



এদিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সম্প্রতি বলেছেন, শেখ হাসিনা নয় বরং অন্তবর্তীকালীন সরকার প্রধান কে হবেন এটা নিয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। এই অবস্থায় দুই দলই তাদের অবস্থানে অনড় রয়েছে। আর সমঝোতার কোনো লক্ষণ এখনও নেই।



জয়নুল আবদীন ফারুক বলেন, আমরা প্রস্তাব দিয়েই যাচ্ছি। দাবি জানিয়েই যাচ্ছি। সরকার তো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য কোনো ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে না।

Click This Link

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

মোহাম্মদ হারুন বলেছেন: অনেক লম্বা আর গুরুত্ব পূর্ণ পোষ্ট, ভাল করে পড়তে হবে সময় নিয়ে আপাতত সেভ করে রাখলাম।

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

সরদার হারুন বলেছেন: A bad man always tries to take shelter of plea for his own interest .

৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

মোঃ জুম্মা বলেছেন: সেভ করে রাখলাম

৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: ইতিহাস খালি ঘুরে ফিরেই আসে। পার্থক্য হইলো এখন এইটা সংবিধান বিরোধীবলে পাব্লিসিটি হচ্ছে, আর আগে ছিল গণতন্ত্র বিরোধী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.