নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
অর্থপাচার মামলা ছাড়াও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আরো কয়েকটি মামলা বিচারাধীন।
তাঁর বিরুদ্ধে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দায়ের করা হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের দুটি মামলা ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ বিচারাধীন। এখন এ মামলাগুলোর সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গ্রেনেড হামলা মামলাটির অধিকতর তদন্ত হয়। পুলিশের অপরাধী তদন্ত সংস্থা তদন্ত করে তারেক রহমানের সম্পৃক্ততা পাওয়ায় এ মামলায় অভিযোগপত্রে তাঁকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত হরকাতুল জিহাদ (হুজি) এই গ্রেনেড হামলা চালায়। তারেক রহমান হাওয়া ভবনে বসে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে সোনালী ব্যাংকের ঋণ খেলাপের দায়ে একটি মামলা হয়।
এ ছাড়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের অর্থ আত্মসাতের মামলাটি ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন। এটি বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দায়ের করা হয়। এ নিয়ে বর্তমান সরকারের আমলে তাঁর বিরুদ্ধে মোট পাঁচটি মামলা হয়।
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে তারেক রহমানকে ওই বছরের ৭ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগে তারেক রহমান, তাঁর বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ১২টি মামলা হয়। এ ছাড়া ঘুষ গ্রহণের অভিযোগেও একটি মামলা হয়। এসব মামলার কার্যক্রম উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে। একটি মামলা সরকার প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
অবৈধ উপায়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় আরেকটি মামলা করে দুদক। এ মামলায় তারেকের স্ত্রী জোবায়দা রহমানকেও আসামি করা হয়। এ মামলাটিও হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত রয়েছে।
এ ছাড়া কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে ২০০৮ সালের ৪ আগস্ট ঢাকার বিশেষ আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা করে এনবিআর। এ মামলাটি এখন স্থগিত রয়েছে।
সুত্র
©somewhere in net ltd.