নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইএস মোসাদের সৃষ্টি আর প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা সিআইএ জানত।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪

বৈঠক শেষে তোলা ছবিতে ম্যাককেইনের সঙ্গে আবুবকর বাগদাদি ও আইএসের আরেক শীর্ষ নেতা মোহাম্মদ নূর (গোল চিহ্নিত) -সংগৃহীত
দুনিয়াব্যাপী ‘ইসলামী খেলাফত’ প্রতিষ্ঠার যুদ্ধের স্বঘোষিত খলিফা ও সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি মুসলমান নন। তিনি একজন ইহুদি। তার আসল নাম আকা ইলিয়ট শিমন। এর চেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে, বিশ্বব্যাপী ‘ইসলামী শাসনব্যবস্থা’ কায়েমের আদর্শে মত্ত আইএস ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। এ জঙ্গিগোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের প্রত্যেকেই মোসাদের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। মোসাদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেই আইএস জঙ্গিদের ‘যুদ্ধকৌশল’ শেখানো হয়।
সুসংগঠিত এ জঙ্গিগোষ্ঠীটি ‘ইসলামিক স্টেট’ নামে আত্মপ্রকাশের আগে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনিয়র সিনেটর ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জন ম্যাককেইনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছে। গোড়ার দিকের ওই গোপন বৈঠকগুলোতে মোসাদের বেশ কয়েকজন সদস্য ও আইএসপ্রধান বাগদাদি উপস্থিত ছিলেন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও গবেষণা প্রতিবেদন ঘেঁটে বিশ্বব্যাপী আতংক সৃষ্টি করা ইসলামিক স্টেট ও এর প্রধান খলিফা আবুবকর আল বাগদাদির পরিচয় নিয়ে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সাবেক কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসএ) গোপন নথিতেও এ ব্যাপারে উল্লেখ আছে বলে জানিয়েছে ‘আমেরিকান ফ্রি প্রেস’ নামের ওয়েবসাইট। সন্ত্রাসবাদের ইতিহাসে সবচেয়ে ধনী সংগঠন বলে পরিচিত আইএসের উত্থান হয় গত বছরের জুনে। ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ দখলে নিয়ে ইসলামিক স্টেট নাম দিয়ে খেলাফত ঘোষণা করেন বাগদাদি।
প্যারিসে ভয়াবহ হামলার পর একই কথা বলেছেন কিউবার সাবেক নেতা ফিদেল ক্যাস্ত্রো ও মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ। সংবাদ সম্মেলন করে দু’জনই বলেছেন, আইএস ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসী অস্ত্র। বিশ্বব্যাপী নিজেদের আধিপত্য বিস্তার ও স্বার্থসিদ্ধির জন্য আইএস নামের এ ভয়ানক কালসাপ মাঠে নামিয়েছে তারা।
ইসলামিক স্টেট সৃষ্টির এক বছর আগে ২০১৩ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন সিরিয়ায় আবুবকর আল বাগদাদিসহ অর্ধডজন শীর্ষ জঙ্গি নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন। সম্প্রতি সেই বৈঠকের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ইউটিউবে। মার্কিন প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজ ও সিএনএনের একটি ভিডিও স্নাপশটে এ ছবির ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
আমেরিকান ফ্রি প্রেসের প্রতিবেদন জানায়, ইহুদি পিতা-মাতার কোলে জন্ম নেন বাগদাদি। এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা তথ্যানুযায়ী, বাগদাদিকে টানা এক বছর সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছে মোসাদ। একই সময়ে আরবি ভাষা ও ইসলামী শরিয়ার ওপর কোর্স করেছেন বাগদাদি। এ সময় তিনি ইব্রাহিম ইবনে আওয়াদ ইবনে ইব্রাহিম আল বদরি নাম ধারণ করেন। তবে বাগদাদির পরিচয় সম্পর্কে ছড়ানো হয়েছে- তিনি ১৯৭১ সালের ২৮ জুলাই ইরাকের সামারায় জন্মগ্রহণ করেন। বাগদাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক আক্রমণের সময় সামারায় একটি মসজিদে খতিবের দায়িত্ব পালন করেন বাগদাদি। পরে তিনি ‘আমিরে দায়েশ’ উপাধি গ্রহণ করেন।
এডওয়ার্ড স্নোডেন প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন দলিলের বাগদাদির তথ্য প্রথম প্রকাশ করে মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় ইন্টারনেট রেডিও আজিয়াল ডটকম। পরবর্তী সময়ে ইরানের গোয়েন্দা সংস্থা এ তথ্যের সত্যতা স্বীকার করে। ইরানি গোয়েন্দা সংস্থার পর্যালোচনা নিয়ে এ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় আরবি পত্রিকা ইজিপ্রেসে। যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজ প্রচারিত একটি ভিডিওর বরাত দিয়ে সোশিও-ইকোনমিক হিস্ট্রি নামের একটি ওয়েবসাইট দাবি করেছে, মার্কিন প্রভাবশালী সিনেটর জন ম্যাককেইন আবুবকর আল বাগদাদিসহ কয়েকজন আইএস কর্মকর্তা ও সিরিয়ার বিদ্রোহী কয়েকজন নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। ২০১৩ সালের জুনে যখন এ বৈঠকটি হয়, তখন বাগদাদির মুখে লম্বা দাড়ি ছিল না। ওই বৈঠকে বাগদাদির সহযোগী আইএসের শীর্ষ সন্ত্রাসী মোহাম্মদ নূরও উপস্থিত ছিলেন। উইকিপিডিয়ায় প্রদর্শিত আবুবকর বাগদাদির ছবির সঙ্গে ওই ছবির মিল পাওয়া গেছে। মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী গণমাধ্যম আল আরাবিয়াও ওই ছবিটি প্রকাশ করেছে। সিএনএনের একটি ভিডিওতেও বাগদাদির সঙ্গে মুখোমুখি কথা বলতে দেখা যায় জন ম্যাককেইনকে। গ্লোবাল রিসার্চ নামের একটি গবেষণা ওয়েবসাইটে দাবি করা হয়েছে, ২০০৪ সাল থেকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে আবুবকর আল বাগদাদি। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বুস্কা কারাগারে ছিলেন তিনি। পলিটিসাইট ডটকমের তথ্যানুযায়ী, সিআইএ’র তত্ত্বাবধানেও বাগদাদি সামরিক প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ইরাকের উম কাসর এলাকায় মার্কিন কারাগারে সিআইএ তাকে নিয়ে আসে। সেখান থেকে ২০১২ সালে জর্ডানের একটি গোপন ক্যাম্পে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্পেশাল ফোর্স কমান্ড বাগদাদিসহ তার সহযোগী অনেককে প্রশিক্ষণ দেয়। আইএসের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে ইসরাইলের ভূখণ্ড বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে মোসাদের। আল কায়দার সাবেক শীর্ষ কমান্ডার ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক জিহাদ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা নাবিল নাইম বৈরুতের টিভি চ্যানেল আল মাইদিনকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আল কায়দার বর্তমান নেতারা ও আইএস সিআইএ’র হয়ে কাজ করছে। এ উদ্দেশ্যে শিয়া-সুন্নি বিরোধ তারাই উসকে দিচ্ছে বলেও জানান তিনি। সুত্র

সন্দেহভাজন চার হামলাকারী (বাঁয়ে)। ফ্রান্সে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা -এএফপি
প্যারিসে ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনার কথা আগে থেকেই জানত মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। সংস্থাটির পরিচালক জন ব্রেন্নান বিষয়টি স্বীকারও করেছেন। তিনি জানান, প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা আগে থেকেই জানত তার সংস্থা। বিশেষ করে ইউরোপে যে এ ধরনের হামলা চালানো হবে, সে তথ্যও সিআইএর কাছে ছিল।

সিআইএর এই পরিচালক সচরাচর জনসমক্ষে আসেন না। কিন্তু ওয়াশিংটন ডিসিতে গ্লোবাল সিকিউরিটি ফোরামের উদ্বোধনী অধিবেশনে এ মন্তব্য করেন তিনি। এর আয়োজন করেছে ওয়াশিংটনভিত্তিক মার্কিন থিঙ্কট্যাঙ্ক সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিস বা সিএসআইএস। সম্মেলনে তিনি এও বলেছেন, প্যারিসের মতো ওয়াশিংটনেও এ ধরনের হামলার ছক কষছে আইএস। ইউরোপে একই ধরনের আরও হামলার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন তিনি। জন ব্রেন্নান বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় প্যারিসে গুলি ও বোমা হামলায় সিআইএ বিস্মিত হয়নি। কারণ তার গোয়েন্দাদের কাছে তথ্য ছিল, সেখানে হামলার পরিকল্পনা বা ষড়যন্ত্র করছে আইএস। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, জঙ্গিদের হামলার পরিকল্পনাগুলো ব্যর্থ করে দেওয়ার চেষ্টা চললেও কাজটি বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, ‘ইউরোপ থেকে শত শত সদস্য সিরিয়া ও ইরাকে গিয়েছিল, যাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশে ফিরেছে। কিন্তু ইউরোপের গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো তাদের শনাক্ত করতে পারছে না, যা ভয়ংকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।’ সম্মেলনে প্যারিসে হামলার পরিকল্পনার ধরন নিয়েও কথা বলেন সিআইএ পরিচালক। তিনি বলেন, কয়েক দিনের পরিকল্পনায় এত বড় হামলা চালানো হয়নি। বরং মাসের পর মাস ধরে ভেবেচিন্তে এমন একটি পরিকল্পনা করা হয়েছে। হামলায় কারা জড়িত থাকবে, কী ধরনের অস্ত্র, বিস্ফোরক ও আত্মঘাতী হামলার বেল্ট ব্যবহার করা হবে, সে বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ব্রেন্নান বলেন, ‘আমরা যতই সজাগ হচ্ছি, সন্ত্রাসীরা এর চেয়েও বেশি সচেতন হচ্ছে। আমাদের গোয়েন্দাদের ধাঁধায় ফেলে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা। বিশেষ করে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে তারা। ফলে তাদের অবস্থান ও পরিকল্পনা তাৎক্ষণিক জানতে পারছে না গোয়েন্দারা।’ এ জন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে আরও আধুনিক হওয়ার তাগাদা দেন তিনি। তিনি জানান, আইএসের সঙ্গে জড়িতদের ধরার জন্য এখন নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ব্যাপকভাবে তৎপর রয়েছে। জানা গেছে, প্যারিসে হামলার আগে ২৯ অক্টোবর ফরাসি গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান বার্নার্ড বাজোলেতের সঙ্গে বৈঠক করেন জন ব্রেন্নান। মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অ্যান্ড সেন্টার ফর সাইবার প্যানেলের এ বৈঠকে ব্রেন্নান, বাজোলেত, ব্রিটেনের গোয়েন্দা সংস্থা এমআই১৬-এর সাবেক প্রধান জন সওয়ার্স এবং ইহুদিবাদী ইসরায়েলের সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা ইয়াকোভ আমিডোর অংশ নেন।

এদিকে ব্রেন্নান যেদিন শঙ্কার কথা জানান, ওই দিনই এক ভিডিও বার্তায় প্যারিসের মতো একই কায়দায় ওয়াশিংটনে চালানোর হুমকি দিয়েছে আইএস। ইরাকি ওয়ালিওয়াত কিরকুক নামে আইএসের একটি উপদলের কাছ থেকে ভিডিও বার্তাটি এসেছে। তবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এ খবর এলেও কেউই এর সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। তিনি সম্মেলনে বলেন, আইএসের সব হামলার পরিকল্পনা উন্মোচন করতে এবং নিজেদের করণীয় নির্ধারণে গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে কাজ করে যাচ্ছে।

জাপানে হামলার আশঙ্কা : ফ্রান্সের পর এবার জাপানে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) হামলার আশঙ্কা করছেন দেশটির নিরাপত্তা দায়িত্বে থাকা শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। হুমকি মোকাবিলায় জাপানজুড়ে পুলিশি তল্লাশি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে জাপানের জাতীয় পুলিশ সংস্থার প্রধান মাসাহিতো কানেতাকা এবং জাতীয় নিরাপত্তা কমিশনের চেয়ারম্যান তারো কনো এ কথা জানিয়েছেন। কয়েক মাস ধরে আইএস বিভিন্ন বার্তার মাধ্যমে জাপানকে হুমকি দিয়ে আসছিল। সেপ্টম্বরে প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে আইএস দমন ও শরণার্থীদের সহায়তায় প্রায় ৮০ কোটি ডলারের তহবিল সরবরাহের ঘোষণা দেন। এর পর থেকেই জাপানে হামলার হুমকি দিয়ে আসছে আইএস।

আইএসকে অর্থ দিচ্ছে ৪০টি দেশ-পুতিন : রাশিয়ার প্রসিডেন্ট ভ­ক্ষাদিমির পুতিন অভিযোগ করেছেন, গোটা বিশ্ব আপাতত যাদের ভয়ে কাঁপছে, সেই আইএস জঙ্গিদের অর্থের জোগানদাতা ৪০টি দেশ। এর মধ্যে রয়েছে জি-২০ জোটের কয়েকটি দেশও। অবশ্য তিনি এটিও স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ওই দেশগুলো থেকে সরকারিভাবে কোনো মদদ পাচ্ছে না আইএস জঙ্গিরা। আইএসকে বিপুল পরিমাণ অর্থ জুগিয়ে যাচ্ছেন ওই দেশগুলোর কিছু নাগরিক বা কোনো বেসরকারি এজেন্সি। তবে শুধু যে ওই অর্থসাহায্যের ভরসাতেই রয়েছে আইএস তা নয়। পুতিন জানিয়েছেন, অর্থের জন্য বেআইনিভাবে তেলের কূপ খনন ও চড়া দামে সে তেল বিক্রি করে চলেছে আইএস জঙ্গিরা। মহাকাশযান ও বিমান থেকে তার প্রামাণ্য ছবিও তুলেছে রুশ গোয়েন্দা সংস্থা।

আইএস জঙ্গিরা ‘মনোবিকারগ্রস্ত দানব’-জন কেরি : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠন আইএস জঙ্গিদের ‘মনোবিকারগ্রস্ত দানব’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়, শুক্রবার প্যারিসে আইএসের হামলার পর সমবেদনা জানাতে ফ্রান্সে গিয়ে কেরি এ মন্তব্য করেন। গতকাল ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেন কেরি। এএফপি, বিবিসি।
সুত্র

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সংবাদ মিডিয়াও বহু সময়ে আসল তথ্যটি প্রচার করেন না। কারন এটিও মূলতঃ একটি বিশেষ গোষ্ঠির খপ্পরে। আইএস এর প্রধান যে মোসাদ এর এজেন্ট, এটি খোদ ফ্রান্স এর নিরাপত্তা বাহিনীই তথ্য দিয়েছিল।
লিংকটি নিচে দিচ্ছি
লিংক দেখুন[link||view this link]

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

তালপাতারসেপাই বলেছেন: আত্নঘাতি বোমারুকে রুখে দেয় মুসলমান নিরাপত্তারক্ষী!

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

সাবু ছেেল বলেছেন: রাশিয়া আইএসকে পুরাপুরি ধ্বংস না করার জন্য কত টাকা পাচ্ছে?? রাশিয়ার বিমান হামলার কথা কিন্তু আর শোনা যাচ্ছেনা।

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

অেসন বলেছেন: যারা আইএস এর পক্ষে যুদ্ধ করছে তারা কি মুসলিম না ইহুদী ? যদি মুসলিম হয়ে থাকে তাহলে যে তথ্যটি আপনি জানেন তা কি ওরা জানে না ? মুসলিম হয়ে মসাদ সৃষ্ট সংগঠনের জন্য জীবন দিচ্ছে !

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৯

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আই এস কোন আদর্শ বাদী সংগঠন নয়;
পৃথিবীর বহু দেশ আছে যেখানে সাধারন জনগন এতই ব্যস্ত বা অসচেতন যে তারা কোন আগ্রহই দেখান না তার নেতা বা নেত্রী কতটুকু নৈতিক মূল্যবোধ, আদর্শ, আত্মত্যাগ করনের অধিকারী। অর্থাৎ সাধারন জনগণের একাংশ দেশ পরিচালনার রাজনীতি থেকে নিজেদেরকে দুরে সরিয়ে রাখেন।
এদের কাছ থেকে ইন্টলিজেন্স সংবাদ কেমনি আশা করেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.