নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি তার কয়েকটি বক্তৃতায় দাবি করেছেন যে, বিএনপি একটি উদার গণতান্ত্রিক দল। এনটিভিতে একটি আলোচনা সভায় একজন তরুণের প্রশ্নের জবাবেও তিনি অন্তত দুবার দাবি করেছেন যে, বিএনপি একটি উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমি জানি না যে, ছাত্রটির প্রশ্নের জবাবে মির্জা সাহেব বিএনপিকে উদার গণতান্ত্রিক দল বলার চেষ্টা করেছেন সেই ছাত্রটি উদার গণতান্ত্রিক দলের ধারণা কতটা রাখেন- তা বোঝা গেল না। বিএনপির যেসব আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম বিএনপিকে উদারবাদী গণতান্ত্রিক দল বলে দাবি করেন- তারা গণতন্ত্রের এসব ধারা, উপধারা সম্পর্কে কতটা জ্ঞানতাত্তি¡ক ধারণা রাখেন- তাও আমার জানা নেই। তবে বিএনপি সম্পর্কে মির্জা সাহেবের এমন দাবি নিয়ে রাজনৈতিক মহল কতটা নড়েচড়ে উঠেছেন বা বিষয়টি তাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে- তাও জানি না। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই খুশি হতাম বিএনপি যদি সত্যিই একটি উদারবাদী গণতান্ত্রিক রাজনীতির ধারার দল হতো। তাতে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ধারা বাধাগ্রস্ত হওয়ার মুখে খুব বেশি পড়ত না, অনেকটা নিরাপদ হতো। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বড় দুই দল যদি পরস্পর পরস্পরের প্রতিদ্ব›দ্বী বা বিকল্প শক্তি রূপে বিবেচিত হওয়ার মতো আদর্শ এবং রাজনীতিকে ধারণ করত তা হলে দেশের গণতন্ত্র নিয়ে কোনো মহলেই দুশ্চিন্তা থাকত না। স্বীকার করতেই হবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিদ্ব›দ্বী হিসেবে যদি বিএনপি এর রাজনৈতিক আদর্শকে ধারণ বা বহন করত তা হলে দেশের রাজনীতির বিকাশ এবং চিত্র একেবারেই বর্তমানের মতো সংঘাতপূর্ণ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকত না। কিন্তু বাস্তবে যেটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার তা হচ্ছে বিএনপি আগাগোড়াই নিজেকে আওয়ামী বিরোধী দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। আওয়ামী লীগের এক সময় বোধোদয় হয়েছে যে, বিএনপি আওয়ামী লীগের প্রতিদ্ব›দ্বী বা বিকল্প শক্তির রাজনীতি করে না। বিশেষত, ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর পরিস্থিতিতে আওয়ামী নিধনের যে মিশন দেশব্যাপী লক্ষ্য করা গেছে তাতে শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, মমতাজউদ্দিন, মনজুরুল ইসলাম, আইভি রহমানসহ অনেকেই প্রাণ হারিয়েছেন, শেখ হাসিনা এবং ২১ আগস্ট মঞ্চে থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন। কিন্তু তারা সবাই নিধনের লক্ষ্যবস্তুতে ছিলেন। আওয়ামী লীগের শাসনামলে এ ধরনের টার্গেট হত্যায় যদি বিএনপির কোনো কেন্দ্রীয় নেতা বা দলের চেয়ারপারসন পড়তেন তাহলে প্রচার-প্রচারণার দৃশ্যপটটি কী হতো বলতে পারব না। আমরা কোনো অবস্থাতেই চাই না ২০০১-২০০৬ সময়ের মতো হত্যাকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি ঘটুক। সেটি বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য কতটা বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি করত তা ভাবাই যায় না। তেমনটি আমরা কল্পনা করতেও চাই না।
তবে মির্জা ফখরুল ইসলাম বিএনপিকে যেভাবে উদারবাদী গণতান্ত্রিক দল বলে দাবি করছেন- সেটি কি দলের গঠনতন্ত্রে লেখা আছে? না, সেটি লেখা নেই। উদার গণতান্ত্রিক দল কোনো নেতার মুখে দাবি করার বিষয় নয়। এটি দলের আদর্শ ও প্রয়োগের মধ্যেই পরিস্ফুট হয়। গণতন্ত্রের সবচেয়ে অগ্রসর ধারা হচ্ছে উদার গণতান্ত্রিক যা সমাজ ও রাষ্ট্র নির্মাণে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য। গণতন্ত্রে রক্ষণশীল ধারা বলেও একটি বাস্তবতা রয়েছে। পশ্চিমা দুনিয়ায় রক্ষণশীল দলগুলো দেশে ও বিদেশে উগ্র মতাদর্শকে সমর্থন করে, গির্জা তথা ধর্মতত্ত্বের আশ্রয় গ্রহণ করে, আবার ভিন্ন জাতি, জনগোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষাকে অগ্রাহ্যও করার চেষ্টা করে থাকে। রক্ষণশীল গণতান্ত্রিক দলগুলোর মধ্যে দেশভেদে তারতম্য রয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কনজারভেটিভ বা রক্ষণশীল দলগুলো বড় বড় ব্যবসায়ী, কর্পোরেট হাউজ, অস্ত্র ব্যবসায়ী, আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় প্রভুত্ব বিস্তারকারী গোষ্ঠীর অর্থায়নে পরিচালিত হয়। জাতীয় স্বার্থের নাম ব্যবহার করলেও কোনো রক্ষণশীল দলই দেশের অভ্যন্তরে সব শ্রেণি পেশা ও জাতিগোষ্ঠীর সমানাধিকারকে সমানভাবে গুরুত্ব দেয়নি, বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়ার প্রবণতা যে কোনো রক্ষণশীল দলের মধ্যেই কমবেশি পরিলক্ষিত হয়। পশ্চিমা দুনিয়ায় রক্ষণশীল দলগুলো পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার একটি গোষ্ঠীতন্ত্র তৈরি করতে পেরেছেন। ফলে রক্ষণশীল শক্তির প্রভাব সে সব দেশে দৃশ্যমান। তবে উদারবাদী গণতান্ত্রিক ধারার গণতান্ত্রিক, লেবার পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি- যে নামেই হোক না কেন- তারা দেশে সব মত, পথ, শ্রেণিপেশা, জাতিগোষ্ঠীর অধিকারকে অনেকটাই গুরুত্ব দিয়ে চলে। সে কারণে অবহেলিত, দারিদ্র্য অথবা সহনশীল, মানবতাবাদী মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ মানুষ রাজনীতিতে উদার গণতান্ত্রিক ধারার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে। ক্ষমতায় এসে এসব দল পশ্চাৎপদ এবং সমানাধিকারে বিশ্বাসী মানুষের পাশে বিশেষভাবে থাকার অবস্থান নেয়। সমাজ এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে সব নাগরিকের উপযোগী করে গড়ে তোলার দায়িত্ব নেয় উদার গণতান্ত্রিক শক্তি যখন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে রক্ষণশীল গণতন্ত্রে বিশ্বাসী দলগুলোর ঝোঁক থাকে চরমপন্থীর দিকে। যদিও পৃথকভাবে চরমপন্থায় বিশ্বাসী দলের উপস্থিতিও সে সব দেশে কিছু কিছু দেখা যাচ্ছে। তবে এদের চরম রক্ষণশীল বলা হয়। দীর্ঘদিন গণতান্ত্রিক ধারায় বিকাশের ফলে পশ্চিমা দুনিয়ায় একেবারে চরমপন্থার রক্ষণশীল দল ক্ষমতায় খুব একটা যাওয়ার মতো জনসমর্থন পায় না, ভোটও সেভাবে পায় না। একটা মাঝারি রক্ষণশীল চিন্তাধারার মানুষ উদারবাদী দলগুলোকে এড়িয়ে চলেন, মাঝারি রক্ষণশীল দলে অবস্থান নেন। তবে রক্ষণশীল দলে অনেক চরমপন্থায় বিশ্বাসী রক্ষণশীলেরও আশ্রয় ঘটে। একটি দলে সবাই একই ধারায় চলেন, বিশ্বাস করেন- তা কিন্তু নয়। উদারবাদী গণতান্ত্রিক ধারাতেও একাধিক উপধারার অবস্থিতি রয়েছে। এটি রাজনৈতিক সংগঠনের বহুমাত্রিক বৈশিষ্ট্যের বিষয়।
উপরে উল্লিখিত ব্যাখ্যার সঙ্গে মিলিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে রাজনৈতিক ধারা হিসেবে যে কটি পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যে বিএনপির অবস্থান উদার গণতান্ত্রিক ধারায় পড়ে কি না তা পাঠক মিলিয়ে দেখতে পারেন। বিএনপি জন্মলগ্ন থেকে যেসব আদর্শকে বিশ্বাস করে আছে তাদের সাম্প্রদায়িকতাকে অস্বীকার করার কোনো সুযোগ আছে কি? গণতন্ত্র হচ্ছে সব নাগরিকের অধিকারকে স্বীকার করার রাজনীতি। কিন্তু কোনো দল যদি বিশেষ কোনো ধর্ম-সম্প্রদায়ের স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়, অন্য ধর্মাবলম্বীদের ব্যাপারে কুম্ভিরাশ্রæ বর্ষণ করে- সেটি দ্বিচারিতা ছাড়া আর কিছু নয়। কোনো দল বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে না, অথচ পার্বত্য চট্টগ্রামে ‘বাঙালি পরিষদ’ গঠন করে, নৃজাতিগোষ্ঠীসমূহের স্বার্থকে অবজ্ঞা করে করে তাহলে সেই দল তো উদার গণতন্ত্রের মৌলনীতিই মানে না- সেটি প্রমাণিত হয়। অন্যদিকে রাজনীতিতে এমন অবস্থানটিকে রক্ষণশীলই শুধু নয়, চরমপন্থায় বিশ্বাসীদেরই স্বার্থ রক্ষা করে। বিএনপির জন্ম থেকে বিভিন্ন শাসনামলে হিন্দু সমাজের প্রতি কতখানি বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়েছে- তার উদাহরণ তুলে ধরা হলে মির্জা ফখরুল সাহেব উত্তরে কী বলবেন- তা শোনার ইচ্ছা আমার রয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যেও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিষয়গুলো কতটা উহ্য, কতটা মুখরোচক তা কি নতুন করে বলার বিষয়? ২০০১ সালের নির্বাচনের পর হিন্দু নারী ধর্ষণ, সম্পদ দখল, নির্যাতন, তাদের দেশত্যাগে বাধ্য করার বিষয়গুলো কি খুব বেশি অস্বীকার করা যাবে? অথবা বিএনপির শাসনামলে মেধা ও যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের চাকরি প্রদানে অনীহা, অবজ্ঞা এবং তাড়িয়ে দেয়ার ঘটনা কী প্রমাণ করে তা কি মির্জা ফখরুল সাহেবকে খুব বেশি বলে দিতে হবে?
মির্জা ফখরুল সাহেব এক সময় ভাসানীপন্থী রাজনীতি করেছেন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে হয়তো কিছুটা উদারবাদী হতে পারেন- যেহেতু তার অতীতে বামের একটা পাঠ বা রাজনৈতিক সংস্কৃতি রয়েছে। বিএনপিতে ভাসানী শিষ্যদের আশ্রয় ঘটেছে নিরঙ্কুশভাবে। কিন্তু ভাসানীর বাম-ডান মিশ্রিত আদর্শের শিষ্যরা খুব কমই সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে উঠতে পেরেছেন, উদার গণতন্ত্রী হওয়া তো তাদের পক্ষে বুর্জোয়া হওয়ারই নামান্তর ছিল। নানা বৈপরীত্যে ভরপুর রাজনৈতিক চিন্তা নিয়েই এদেশে এককালের ভাসানী শিষ্যদের পথচলা, বিএনপিতে আশ্রয় নেয়া। অথচ বিএনপির মূল নেতৃত্ব হচ্ছে চরমভাবে আওয়ামী বিরোধী- যা চরমপন্থার রাজনীতির আশ্রয়স্থল হিসেবে বিবেচিত হয়। বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মীই বুঝে হোক না বুঝে হোক চরমপন্থার অবস্থান থেকে আওয়ামী লীগকে বিরোধিতা করাটাকে তাদের দলীয় রাজনীতি মনে করে থাকে। এটি করতে গিয়ে তারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করছে, যুদ্ধাপরাদীদের বিচারকে অস্বীকার করতে চাচ্ছে, ভারতকে বিরোধিতা করা, রাষ্ট্রীয় মৌলনীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়াকেও সমর্থন করছে। আওয়ামী বিরোধিতার নামেই এসব করা হচ্ছে। দলটি জন্ম থেকেই জামায়াতকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে, আশির দমকে সাতদলীয় জোট করেছে, জামায়াতের সমর্থন ও ভোট নিয়ে সরকার গঠন করেছে, ১৯৯১ সালে ৪ দলীয় জোট গঠন এবং ২০০১ সালে ক্ষমতায় আরোহণের পর মন্ত্রিত্ব প্রদানসহ এমন সব কাজ করেছে যা কোনো উদার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী দলের পক্ষে করা সম্ভব নয়। একইভাবে ২০১১, ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে সরকার উৎখাতে জামায়াত-শিবিরের ক্যাডারের ওপর আস্থা স্থাপন করে দেশজুড়ে ভয়াবহ নৈরাজ্য স্থাপন করা হয়েছে, হেফাজতে ইসলামকে ব্যবহার করার চেষ্টা হয়েছে। এসবই চরমপন্থায় বিশ্বাসী কোনো দলের রাজনীতিই কেবল হতে পারে, সেটি উদারবাদীদের নয়। বিএনপিতে অপেক্ষাকৃত উদারবাদী চিন্তাধারায় বিশ্বাসী নেতাকর্মী নেই- এমনটি বলা হচ্ছে না। তবে দলের নীতিনির্ধারণীতে যে ধারার প্রভাব একচ্ছত্র দল সেই আদর্শে পরিচালিত হয়। বিএনপিতে থাকা উদারবাদীদের প্রভাব কতটুকু তা বোঝার বিষয়। বিএনপির প্রচার-প্রচারণা এবং দৃশ্যমান কাজগুলোতে ভাসানী শিষ্যদের দেখা গেলেও নীতিনির্ধারণী অবস্থানে তাদের অবস্থান শূন্যের কোটায়। বিএনপিতে দৃশ্যমান হচ্ছে স্যুটেড-বুটেডদের, কিন্তু অন্তরালে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় দক্ষিণ-পন্থায় বিশ্বাসীদের, জামায়াতসহ দক্ষিণপন্থায় বিশ্বাসীদের সমর্থন এবং অবস্থান ধরে রাখার চিন্তা থেকে। বিএনপিতে চূড়ান্তভাবে প্রভাব বিস্তার করেন রক্ষণশীলরা, ডানপন্থায় বিশ্বাসীরা। খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান বিএনপিকে আওয়ামী লীগের বিকল্প কোনো উদারবাদী গণতান্ত্রিক দলে রূপান্তরিত করছেন এমন কোনো লক্ষণ নেই, বরং আওয়ামী বিরোধী তথা উদারবাদী ধারার বিরুদ্ধে শক্তি হিসেবেই ধরে রাখতে সচেষ্ট আছেন।
রাজনীতির পাঠ খুব সহজ নয়, গলাবাজি দিয়েও হয় না, এটি মতাদর্শের জ্ঞানতত্ত্বকে বিচার-বিশ্লেষণ করেই বুঝতে হয়, নিতে হয়। এটি বোধহয় আমাদের দেশে বেশ দুর্বল অবস্থানে রয়েছে। সে কারণেই রাজনীতির ময়দানে শ্রæতিমধুর বক্তৃতা শুনেই আমরা বিগলিত হয়ে যাই। সূত্র
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৫
বিজন রয় বলেছেন: হয়তো।
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
ফাহিম আবু বলেছেন: আপনি যা লিখেছেন , তাই বা কতটুকু সঠিক ??
০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন: কতটুকু ভুল ??
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
সাধারন বাঙালী বলেছেন: "রাজনীতির পাঠ খুব সহজ নয়, গলাবাজি দিয়েও হয় না, এটি মতাদর্শের জ্ঞানতত্ত্বকে বিচার-বিশ্লেষণ করেই বুঝতে হয়"
জী না ইহা পরাশক্তির গোলামীর মাধ্যমে হয়। ইহার উত্তম উদাহরন বর্তমান গণতন্ত্র