নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঁশখালীর ঘটনায় নেপথ্যে...

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২৫


বাঁশখালী থানা সৃষ্টি ১৯৫৮ সালে। ১৯৮৩ সালে একে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়।

বাঁশখালী নামের বুৎপত্তি সম্পর্কে প্রামান্য কোন তথ্য পাওয়া যায়না, এই নামের উৎপত্তি কবে হয় তা সঠিক ভাবে জানার শত চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি, নানা মুনির নানা মত হওয়ায় যুক্তি থাকা স্বত্ত্বেও তা গ্রহনযোগ্যতা পায়নি। এ ক্ষেত্রে বাঁশখালীর প্রবাদ পুরুষ বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ড.আবদুল করিম প্রণিত “বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য” গ্রন্থে তিনটি কিংবদন্তির উল্লেখ আছে। তথ্যগত দিক দিয়ে তার বর্নিত কিংবদন্তিগুলো বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।

কিংবদন্তি-১: বাঁশখালী পাহাড়ের পূর্বে সাতকানিয়া থানা অবস্থিত। কথিত আছে যে, ঐ এলাকা য়২ ভাই ১ বোনের এক পরিবার ছিল। বোনটির বিয়ে হয় পশ্চিমে অর্থাৎ বাঁশখালীতে, সে সেখানে স্বামীসহ জমি আবাদ করে বাস করতে থাকে। পরবর্তিতে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে ভাই বোন বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। বিবাদের এক পর্যায়ে বোনের পক্ষে মারামারিতে প্রচুর বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এক পর্যায়ে বাঁশ ঝাড়ে আর কোন বাঁশ অবশিষ্ট না থাকায় বোনের পক্ষের লোকেরা বলতে থাকে বাঁশ সব শেষ করে দিল অর্থাৎ বাঁশ কেটে খালী করে দিয়েছে। এইভাবে বাঁশ খালী বলতে বলতে বাঁশখালী নামের উৎপত্তি।

কিংবদন্তি-২: কথিত আছে যে, বাঁশখালী এলাকায় প্রথম জরিপ চলাকালে এক জায়গায় একটি বাঁশ খুটিঁ স্বরূপ পুতে রাখা হয়। ঐ বাঁশ দুর থেকে দেখা যাওয়ার জন্য খুটির ডগায় একটি কাক মেরে বেধে দেয়া হয়। পরবর্তিতে কাকটিকে খুটির ডগায় আর দেখা যায়নি। তখন একে অপরকে বাঁশ খালী বলে জানায়। এভাবে বাঁশখালী নামের উৎপত্তি বলে ধরে নেয়া হয়।

কিংবদন্তি-৩: বাঁশখালীতে সোনাইছড়ি (হোনাইছড়ি)নামে একটি খাল আছে। পার্শ্ববর্তী চকরিয়া উপজেলা থেকে ব্যবসায়ীরা বাঁশ ক্রয় করে সোনাইছড়ি খালে জমা করত। পুরাখাল বাঁশের ভেলায় ভর্তি হয়ে যেত। তারপর অন্যান্য খালে নিয়ে যেতো। এর থেকেই নাম হলো বাঁশখালী।

কিংবদন্তি-৪: সাতকানিয়া থানার বাজালিয়ায় সাঙ্গু নদীর তীরে মরহুম মৌলানা শরফ-উদ-দীন বেহাল (রাঃ) এর মাজার দৃষ্ট হয়। জনশ্রুতি মতে ঐ বেহাল সাহেব মযযুব ছিলেন। আরো শোনা যায় জোর করে তিনি মগ মহিলাদের দুধ পান করতেন এতে মগেরা বিরক্ত হয়ে মস্তক কেটে তাকে হত্যা করলে দেখা যায় বার বার তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তখন মগেরা তার ছিন্ন মস্তকটি সমুদ্রে নিক্ষেপ করে আসে। অনেক দিন পরে সমুদ্র বক্ষ থেকে জেলেরা ঐ মস্তক উদ্ধার করে এবং আশ্চর্য হয় দেখে যে, মস্তকটি এখনও তাজা। ছিন্ন মস্তকটির দেহের খোঁজ নেয়ার উদ্দেশ্যে একটি বাশেঁর উপর ডগায় ঝুলিয়ে রাখা হয়। অপরদিকে মুণ্ডু বিহীন দেহটি বেশ কয়েকদিন তরতাজা থাকায় বাজালিয়া বাসী কিছু মুসলমান ও কিছু মগও খন্ডিত মস্তকটির খোঁজে সমুদ্র উপকূলে আসে। মস্তকটির খোঁজ পেলে দুই পক্ষই দেহটি (মস্তক ও দেহ) রেখে দিতে চায়। শেষ পর্যন্ত ফয়সালা হল পরের দিন শিরটি যদি সকাল পর্যন্ত বাঁশের ডগায় থাকে তবে শির সহ দেহটিকে সমুদ্র উপকূলে দাফন করতে হবে আর যদি বাঁশের ডগা থেকে শিরটি পড়ে যায় তবে দেহটি বাজালিয়ায় দাফন করা হবে। পরদিন সকালে যথারীতি দেখা যায়শিরটি মাটিতে পড়ে আছে। উল্লেখ্য উভয় পক্ষের লোক সারারাত পাহারায় ছিল তাদের অলক্ষ্যে কখন যে শিরটি মাটিতে ছিটকে পড়ল তারা বুঝতে পারেনি। সবাই বলতে লাগল বাঁশ তো খালী। পরে দেহটি বাজালিয়ায় দাফন করা হয়। সাতকানিয়ায় বেহাল সাহেবের মাজার অত্যন্ত সম্মানিত। যাত্রীবাহী গাড়ী মাজার অতিক্রমকালে যাত্রি নামিয়ে দেয়। সেই ছিন্ন মস্তক ছিটকে পড়ার পর থেকে অর্থাৎ বাঁশটি খালী হয়ে যায় । এভাবে বাঁশখালী নামের গোড়াপত্তন হয়।

ড. আবদুল করিমের আলোচিত শেষেক্তো বর্ননাটি সর্বাধিক প্রচলিত। তাঁর মতে দ্বিতীয় কিংবদন্তির যৌক্তিকতা থাকতে পারে, তবে এতে যে জরিপটির কথা উল্রেখ করা হয়েছে তা যদি ইংরেজ আমলে হয়ে থাকে তবে তা ইংরেজ আমলের আগেই বাঁশখালীর নামকরন করা হয়ে থাকবে। তাই কিংবদন্তিটি সত্য হতে পারেনা। প্রথম কিংবদন্তিটি যেহেতু বাঁশ কেটে খালী করার সাথে সম্পৃক্ত তাই এটি সত্য কিংবা সত্য নাই হউক না কেন এতে ধরে নেয়া যায় যে, বাঁশ এবং খালী দুই শব্দের সহমিলনে বাঁশখালী নামটি গঠিত।


চট্টগ্রাম শহর থেকে পূর্ব-দক্ষিণে ৪৪ কি. মি. দূরে অবস্থিত। এ উপজেলার উত্তরে সাঙ্গু নদী (শঙ্খ নদী) ও আনোয়ারা উপজেলা, পূর্বে পাহাড় শ্রেণী ও সাতকানিয়া উপজেলা, পশ্চিমে সমুদ্র (বঙ্গোপসাগর) এবং দক্ষিণে কক্সবাজার জেলার চকোরিয়া উপজেলা।
এলাকায় বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান সুসংহত করার প্রতিযোগিতার কারণে বাঁশখালী হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এর সঙ্গে ছিল আওয়ামী লীগের অতি উৎসাহী একটি পক্ষ। আর এতে ‘আগুনে ঘি ঢালা’র মতো পরিস্থিতি তৈরি করে অত্যাসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন নিয়ে পাল্টাপাল্টি প্রস্তুতি। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পক্ষে-বিপক্ষে কিংবা ভূমিহারাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া না দেওয়ার গুজব, উসকানি বা দ্রোহের নেপথ্যে এসব কারণই রয়েছে। ব্যাপক তথ্যানুসন্ধানে এমন বিষয়ই বেরিয়ে এসেছে।

তথ্যানুসন্ধানে প্রকাশ, ৬০০ একর ভূমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাক্কলিত এ বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য অনেক আগে থেকেই এস আলম গ্রুপ ভূমি ক্রয় করতে থাকে। শুরু থেকে বিবাদ তেমন দৃশ্যমান না হলেও ইউপি নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই ক্রমশ উত্তপ্ত হতে থাকে এলাকার পরিস্থিতি। এর নেপথ্যে সরকার ও বিরোধী দলের দুই পক্ষেরই দুটি অংশ জড়িত বলেও স্থানীয়দের অনেকের অভিযোগে উঠে এসেছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর অনেক তথ্য। অনুসন্ধানে প্রকাশ, গণ্ডামারায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের বিপক্ষে স্থানীয়দের প্রকাশ্যেই সংঘবদ্ধ করে সমাবেশের উদ্যোক্তা ছিলেন বিএনপি নেতা, সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী। ঘটনার পর করা তিন মামলার একটিতে তাকেই প্রধান আসামি করা হয়। জেলা প্রশাসক মেসবাহ উদ্দিন বলেন, আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি পক্ষ মাঠ বাজিমাত করার চেষ্টা করছে। এ ব্যাপারে প্রশাসন সতর্ক অবস্থায় থাকবে। আর কোনো ঘটনা ঘটতে দেওয়া হবে না। বাঁশখালীর সাবেক এমপি ও চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ইউপি নির্বাচন ঘিরে কথিত আন্দোলনকারী বিএনপি নেতা লিয়াকত আলী এলাকায় নিজের অবস্থান সুসংহত করতে বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিষয়টি এজেন্ডা হিসেবে নিয়েছেন। গতকাল রাতে মাহমুদুল ইসলাম জানান, কথিত আন্দোলনকারীরা একলা চলো নীতিতে কোনো কমিটি ছাড়াই আন্দোলনের নামে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে চেয়েছেন। শুক্রবার অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে এলাকাবাসী গণ্ডমারা বাঁচানোর লক্ষ্যে কমিটি করতে চাইলে ওই বিএনপি নেতা বাধা দেন। অবশ্য গতকাল গণ্ডামারা বাঁচাও আন্দোলন নামে এলাকাবাসী একটি কমিটি গঠন করেছে বলে জানান সাবেক এই এমপি। এদিকে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে দাফতরিক ছাড়পত্রসহ প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। সরকারি নিয়ম মেনেই বাস্তবায়ন করা হচ্ছে এ প্রকল্প। অন্যদিকে এলাকাজুড়ে সরকারবিরোধী একটি পক্ষের জোর অবস্থানের বিপরীতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একাংশের পাল্টা অবস্থানের প্রয়োজনীয়তা আদৌ ছিল কি না, কিংবা এমন পাল্টাপাল্টি অবস্থান পুলিশ প্রশাসনকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ করেছে কি না, তা নিয়েও ছড়িয়ে পড়েছে নানা প্রশ্ন। এ ছাড়া বিএনপি সমর্থিত স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের একটি অংশ এলাকায় এবং ফেসবুকে এ নিয়ে ব্যাপক সক্রিয় ছিলেন। দুপক্ষের পাল্টাপাল্টিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ওসিসহ দায়িত্বশীলরা প্রায় এক ঘণ্টা বিক্ষুব্ধদের চতুষ্পার্শ্ব ঘেরাওয়ে কার্যত জিম্মি হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে পুলিশ এই জিম্মিকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কঠোর হতে বাধ্য হয় বলে ঘটনার দিনই জানান বাঁশখালী থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার। ঘটনাটির সঙ্গে আসন্ন ইউপি নির্বাচনের যোগসূত্র থাকার কথাও স্বীকার করেন ওসি। বিএনপির পক্ষ থেকে অবশ্য ইউপি নির্বাচনের প্রস্তুতির সঙ্গে এই হতাহতের ঘটনার সম্পৃক্ততার অভিযোগ নাকচ করা হয়েছে। উপজেলার সংসদীয় আসন থেকে ইতিপূর্বে একাধিকবার নির্বাচিত সাবেক এমপি এবং সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘ঘটনাটির সঙ্গে কোনো দলীয় রাজনৈতিক বিরোধিতার যোগসূত্র নেই।’ বিএনপি নেতা লিয়াকত আলী অবশ্য বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক বা নির্বাচনী উদ্দেশ্য নয়, জনগণের ন্যায্য আন্দোলনে শরিক হয়েছি।’ স্থানীয়রা জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি স্থাপন বিষয়ে আলোচ্য বিএনপি নেতার সঙ্গে একটি পক্ষের ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে বলে একটি লিফলেটও প্রায় এক মাস আগে থেকেই বিলি হয় এলাকায়। লিফলেটে লেনদেনের চেক নম্বরও উল্লেখ করা হয়। শহরের বিভিন্ন স্থানে লিফলেটটি প্রচার হয়। ফেসবুকেও এ নিয়ে চলে তোলপাড়। ওই বিএনপি নেতা অবশ্য এ নিয়ে এত দিনেও কোনো প্রতিবাদ বা ব্যাখ্যা দেননি। এ ছাড়া দীর্ঘদিন এলাকাছাড়া সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা লিয়াকত প্রায় দুই মাস ধরে হঠাৎ এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠলে স্থানীয়দের মধ্যে আসন্ন নির্বাচনে তার অংশগ্রহণ বিষয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের হয়ে তার বিপক্ষে সম্ভাব্য তিন প্রার্থীর নামও সমানে আলোচিত হতে থাকে। আলোচ্য তিন সম্ভাব্য প্রার্থীই একে অন্যের বিরুদ্ধে কৌশলী অবস্থানে রয়েছেন। বাঁশখালীর ওসি জানান, বিএনপি নেতা লিয়াকত আগে থেকেই কয়েকটি মামলার আসামি। বিএনপির একাংশের পৃষ্ঠপোষকতায় বিদ্যুৎকেন্দ্রবিরোধী সমাবেশের বিপক্ষে আওয়ামী লীগের একাংশ ও পুলিশি অবস্থান না থাকলে রক্তপাতের ঘটনা এড়ানো যেত— স্থানীয়দের অনেকের এমন বক্তব্যকে নাকচ করে দেন ওসি স্বপন কুমার মজুমদার। তার মতে, ‘পুলিশ সমাবেশস্থলে না গেলে আরও ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতো।’ ওসি বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন ঘিরে যখন সাজ সাজ রব, তখনই উত্তেজনা ও গুজব ছড়িয়ে অঘটন পরিস্থিতি তৈরি করা হয়।’ স্থানীয়রা জানান, বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য জেলা প্রশাসনের ভূমি অফিস বন্দোবস্তকৃত ভূমির মধ্যে মাত্র ১৫০ পরিবারের অবস্থান স্বীকার করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত অনেকেরই ক্ষতিপূরণ প্রাপ্তি থেকে বাদ পড়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে এবং এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি করা হয়। উল্লেখ্য, ঘটনার দিন সোমবার গণ্ডামারায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান ও পুলিশি অ্যাকশনে গতকাল পর্যন্ত চারজনের লাশের হদিস মেলে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত অর্ধশত। দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি সমাবেশে অন্তত চার হাজার মানুষ মুখোমুখি হন। চায়না সেবকা এইচটিজির সঙ্গে এস আলমের যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পটি দেশে বেসরকারি পর্যায়ে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের এ কেন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের। সুত্র

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

নতুন বলেছেন: মানুষ মেরে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে?

এটা অন্যভাবে করা যায়না?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

মুসাফির নামা বলেছেন: জগাখিছুড়ি পোস্ট।আর বাঁশখালির নামটি তৃতীয় মতটই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

আশমএরশাদ বলেছেন: নামের উৎপত্তি অংশটা পোস্টখানাকে ভারী করে ফেলেছে। বাহুল্য না দিয়ে মেইন ঘটনা দিলে পাঠকরা আরামে পড়তে পারতো।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ডাকাত আলমদের দলে শেখের মেয়েও যোগ হয়েছে; আপনি ওদের কাউয়া

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: বাঁশখালি নাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো।

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪২

অগ্নি-মশাল বলেছেন: কোন ব্যাখ্যা দ্বারাই মানুষ হত্যা সমর্থন করা যায় না। বিএনপি-জামায়াত যদি রাজনৈতিক ফায়দা নিতেই চায়, তবে আমরা কেন সে ফাঁদে পা দিতে যাবো?

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২৮

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: পুলিশের দায়িত্ব মানুষের নিরাপত্তা প্রদান। মানুষ হত্যা করা নয়। সেখানে অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে মানব হত্যা জায়েজ করা যায় না।

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

পাখির চোখে বিশ্ব দেখি বলেছেন: লেখায় দালালির গন্ধ পাচ্ছি।

৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


"পাখির চোখে বিশ্ব দেখি বলেছেন: লেখায় দালালির গন্ধ পাচ্ছি। "

-এগুলো সরকারের পালিত কাউয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.