নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানু বিনে গীত নাই জামায়াত বিনে বিএনপি নাই

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

কয়েক দিন আগে ঢাকার কাগজে একটি খবর পাঠ করে বিস্মিত হয়েছি। খবরে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তাতে বিএনপির কাছে তাদের ২০ দলীয় জোটের শরিক জামায়াত জাতীয় সংসদের ১০০টি আসনের মনোনয়ন দাবি করবে বলে জানিয়েছে। আমার বিস্মিত হওয়ার কারণ, যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াত এখন বাংলাদেশে আর নিবন্ধিত দল নয়। বিএনপির ২০ দলীয় জোটে তাদের অবস্থান রহস্যপূর্ণ। বিএনপির কোনো কোনো মহল বলছে, জামায়াত তাদের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধা কোনো দল আর নয়। তাহলে ২০ দলীয় জোটে তাদের অবস্থান কেমন করে হয়? তারা নির্বাচনে ১০০ আসন কী করে চায়?

আমার এই বিস্ময় নিরসন হয়েছে, গত শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) নতুন নির্বাচন কমিশন কিভাবে গঠিত হবে ও সেই কমিশনের অধীনে কিভাবে আগামী নির্বাচন হবে, সে সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলনে বেগম জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাব জানতে পেরে। তিনি বারবার জোর দিয়ে বলেছেন, ‘সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অথবা স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছে এমন সব রাজনৈতিক দলকে ইসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় যুক্ত করতে হবে।’

বেগম জিয়ার ১৩ দফা প্রস্তাবে অনেক ভালো ভালো কথা আছে। কিন্তু তাতে শুভংকরের ফাঁকিটা ঢাকা দিয়ে রাখা যায়নি। তিনি যদি বলতেন ইসি নিয়োগপ্রক্রিয়ায় সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে যুক্ত করতে হবে, তাহলেও কথা ছিল না। কিন্তু কথার সঙ্গে অথবা লাগিয়ে তিনি যখন বলছেন প্রথম জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছে এমন সব রাজনৈতিক দলকে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত করতে হবে; তখন তাঁর চালাকিটা ধরতে কারো অসুবিধা হয়নি।

বেগম জিয়ার মনের কথাটা এখানেই লুকানো রয়েছে। তাঁর দাবির মধ্যে সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল এই কথাটা ‘এহ বাহ্য’। আসল কথা নিবন্ধিত নয় এমন দল জামায়াতকেও ইসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় যুক্ত রাখতে হবে। আর ইসি নিয়োগের প্রক্রিয়ায় জামায়াতকে যদি যুক্ত রাখা হয়, তাহলে আগামী সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতের অংশ নিতে আর বাধা থাকবে কোথায়? নিবন্ধন-টিবন্ধন তখন বিতর্কের ধুলায় উড়ে যাবে। বেগম খালেদার এই প্রস্তাব শুনে বিএনপির এক প্রবীণ শুভাকাঙ্ক্ষী বলেছেন, ‘দলটির নেত্রী জামায়াতের গাঁটছড়া খুলতে চান না।’ এটা বুঝেই তাঁর কাছে জামায়াত আগামী নির্বাচনে তাদের জন্য ১০০ আসন বরাদ্দ করার দাবি বা আবদার জানাতে সাহসী হয়েছে। আমার বিস্ময় এখন চলে গেছে।

বিএনপি নেত্রীর প্রস্তাবে আরো শুভংকরের ফাঁকি আছে। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় তাঁর ২০ দলীয় জোটসহ (জামায়াত যে জোটের একটি দল) অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে শুধু ডাকলেই চলবে না, তাদের সবার মতৈক্যের ভিত্তিতে কমিশন গঠন করতে হবে।’ অর্থাৎ ইসি নিয়োগে শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠ দলগুলোর রায়কেই মেনে নেওয়া চলবে না, জামায়াত ও বিএনপির তাতে বাগড়া দেওয়ার অধিকার দিতে হবে।

বিএনপি নেত্রীর আরেকটি প্রস্তাব, ‘রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে সব দল পাঁচ সদস্যের বাছাই কমিটি গঠনের জন্য প্রতি পদের বিপরীতে দুজনের নাম প্রস্তাব করবে। বাছাই কমিটি সেখান থেকে সিইসি পদের জন্য দুটি ও চারটি কমিশনার পদের জন্য আটটি নাম বাছাই করবে। বাছাই কমিটির এই তালিকা থেকে রাষ্ট্রপতি পাঁচজনকে নিয়ে নতুন কমিশন গঠন করবেন।’

বিএনপি এই প্রস্তাবেও চাতুর্যের আশ্রয় নিয়েছে। দলনেত্রী মুখে উচ্চারণ করেননি, কিন্তু তাঁর ‘সব দলের’ তালিকায় জামায়াতের নামটি উহ্য রয়েছে। জামায়াত তাঁর ২০ দলীয় জোটের দ্বিতীয় প্রধান শরিক। ফলে ২০ দলীয় জোটের ভেতরে যে জামায়াতের অবস্থান রয়েছে সেটা তিনি আর খুলে বলতে চাননি। তাহলে থলের বিড়াল বেরিয়ে যায়। তাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী অনিবন্ধিত ও যুদ্ধাপরাধী জামায়াতকে শুধু ইসি নিয়োগপ্রক্রিয়ায় রাখলেই চলবে না; রাষ্ট্রপতি আহৃত বৈঠকেও এই দলকে রাখতে হবে। আর এই পাঁচ সদস্যই (জামায়াত ও বিএনপির মনোনীত সদস্যসহ) নাকি হবেন ‘সর্বজন শ্রদ্ধেয়, সৎ, নিরপেক্ষ, অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ, নৈতিকতা ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ব্যক্তি।’ আর বেগম জিয়ার সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের দ্বারা নির্বাচন কমিশন গঠন ও সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন না হলে সেই নির্বাচন নাকি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে না!

বেগম জিয়া তাঁর প্রস্তাবে একটি মোক্ষম তোপ দেগেছেন, যার লক্ষ্যটি একজন অবুঝ লোকও বুঝবে। তিনি বলেছেন, ‘ইসি নিয়োগপ্রক্রিয়া ও পদ্ধতি ঠিক করতে সব দলের প্রতিনিধি নিয়ে রাষ্ট্রপতি আলাদাভাবে বসবেন এবং তাতে প্রধান দুই রাজনৈতিক জোটের পক্ষ থেকে একজন করে মূল প্রতিনিধি ও তাঁকে সহায়তাদানে আরো দুজন করে প্রতিনিধি ওই বৈঠকে থাকতে পারবেন।’ এই প্রস্তাব দেওয়ার পরই মোক্ষম তোপটি দেগেছেন বিএনপি নেত্রী। বলেছেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা ও মনোনয়নের প্রশ্নে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত এই আলোচনা বৈঠক অব্যাহত রাখতে হবে।’

এটা তো দেখছি অতীতে ব্রিটিশ ভারতের মুসলিম লীগের চাতুরী অনুসরণ করতে চাইছেন বেগম জিয়া। ভারতের স্বাধীনতার প্রশ্নে গান্ধী আলোচনার জন্য জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠক করতে চাইলে জিন্নাহ বলতেন, ‘আগে পাকিস্তান দাবি মেনে নাও, তারপর আলোচনায় বসব। তা না হলে দাবি না মানা পর্যন্ত অনির্দিষ্টকাল আলোচনা চলতে পারে।’ জিন্নাহর এই দাবিতে ব্রিটিশ রাজ খুশি হতো। ভারতকে স্বাধীনতা দান বিলম্বিত করার জন্য তারা সুযোগ পেত।

বর্তমানে বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ার ব্যাপারে বিএনপির ১৩ দফা শর্ত পাঠ করলে অনেকেই সন্দেহ করতে পারেন, এর পেছনেও নির্বাচন বানচালের ও দেশের অশুভ অরাজনৈতিক শক্তিকে মদদদানের গোপন উদ্দেশ্য রয়েছে। বেগম জিয়ার প্রস্তাবগুলো থেকে এটা স্পষ্ট, ইসি নির্বাচনপ্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনায় তিনি জামায়াতসহ যেতে চান এবং এভাবে নির্বাচনে জামায়াতের অংশগ্রহণটাও বৈধ করে ফেলতে চান। নিজেদের পছন্দসই প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনার নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত তাদেরই প্রস্তাবিত আলোচনা বৈঠক তাঁরা শেষ হতে দেবেন না।

এভাবে নির্বাচন অনির্দিষ্টকাল ঝুলিয়ে রাখতে পারলে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। বিএনপির বিদেশি মিত্ররা বাংলাদেশে অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে এই অজুহাতে হস্তক্ষেপ করতে চাইবে। দেশের ভেতরের অশুভ অরাজনৈতিক শক্তি এই সাজানো সংকটে ত্রাণকর্তা (ঝধারড়ঁৎ) সেজে ক্ষমতা দখল করতে চাইতে পারে। তাতে বিএনপি-জামায়াতের লাভ। সম্মুখ সমরে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে না পেরে নেপথ্যের চক্রান্ত দ্বারা সরানোর আশায় তারা চাঙ্গা হয়ে উঠতে পারেন।

আর নানা কৌশলে যদি নিজেদের পছন্দমতো নির্বাচন কমিশন গঠন করা যায় তাহলে বিএনপি-জামায়াতের পোয়াবারো। দেশের নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার, এমনকি নির্বাচন কমিশনকে পর্যন্ত নিজেদের কুক্ষিগত করে কিভাবে বৈধ-অবৈধ পথে ক্ষমতা দখলের কাজে লাগানো যায়, অতীতে সেই দক্ষতা বিএনপি একাধিকবার দেখিয়েছে। সাহাবুদ্দীন-লতিফুরের তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ২০০১ সালের নির্বাচনে কিভাবে বিএনপি প্রভাবান্বিত করেছে ও ইয়াজউদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সম্পূর্ণ নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে গোটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে দূষিত ও অগ্রহণযোগ্য করে ফেলেছে, তার ইতিহাস তো এখনো পুরনো হয়ে যায়নি।

তারপর তত্কালীন নির্বাচন কমিশনকে বিএনপি সরকার কিভাবে তাদের আজ্ঞাবহ কমিশনে পরিণত করে হাজার হাজার ভুয়া ভোটারের তালিকা তৈরি করেছিল, নির্বাচনে বড় রকমের কারচুপি করা, সুধীসমাজ, এক শ্রেণির বিদেশি কূটনীতিক ও মিডিয়ার সাহায্যে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ‘বিরাট পরাজয়’ দেখানোর জন্য যে বিরাট ফাঁদ পেতেছিল ও দেশকে ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের মুখে ঠেলে দিয়েছিল, সে ইতিহাস তো এত শিগগির কারো ভুলে যাওয়ার কথা নয়।

বিএনপি নেত্রী জানেন, পুত্র তারেক রহমানের কুপরামর্শে চালিত হতে গিয়ে বিএনপি এখন বিপর্যয়ের মুখে। তাঁর ২০ দলীয় জোট আসলে দ্বিদলীয় জোট। প্রধান দুই দল বিএনপি ও জামায়াত। বাকি অধিকাংশ দলই সাইনবোর্ডসর্বস্ব—‘নামের খসম আজিজ মেসের’। জামায়াতের বাহুবল (সন্ত্রাস), কিছুটা অর্থবল ও জনবল ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে জয় লাভের আশা করে না। আবার বিএনপির আশ্রয় ছাড়া জামায়াতেরও নির্বাচনে ভোট লাভ দূরের কথা, অস্তিত্ব রক্ষাই অসম্ভব। ফলে দুই দলের এই ভুজবন্ধন। এই ভুজবন্ধন থেকে বিএনপি নেত্রীর মুক্তিলাভের উপায় থাকলেও ইচ্ছা নেই। লন্ডন থেকে পুত্র যা নির্দেশ দেন, জননী সেই নির্দেশ মেনে দল চালান। প্রকৃত কর্মী ও নেতাদের পরামর্শে দল চালিত হয় না।

খালেদা জিয়ার ১৩ দফা শর্ত থেকে এটা স্পষ্ট, তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি থেকে সরে যাননি। তাঁর দলের হাতেই ব্যবস্থাটি এমনভাবে দূষিত হয়েছে যে জনগণের কাছেই তার কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই, ফলে নাম পাল্টে তিনি এই সরকারের নাম দিয়েছেন ‘নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকার’। ভবিষ্যতে এই সরকারের রূপরেখা তিনি ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন। অর্থাৎ সারা বিশ্বে প্রচলিত ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ধারাবাহিকতা তিনি দেশে প্রতিষ্ঠিত হতে দিতে চান না। তিনি চান একটি সংখ্যালঘু বিরোধী দল, বর্তমান সংসদেও যার কোনো অধিষ্ঠান নেই, তাদের শর্ত মেনে বিশ্বময় প্রচলিত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এড়িয়ে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে। এ জন্য তিনি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের কয়েকটি ধারাও সংশোধনের দাবি তুলেছেন।

বেগম জিয়ার নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন অনুষ্ঠান সংক্রান্ত ১৩ দফা দাবির অধিকাংশই আরো অগণতান্ত্রিক এবং দেশের সুস্থ রাজনীতির জন্য আরো বিপজ্জনক। তা নিয়ে পরবর্তী কোনো লেখায় বিশদ আলোচনা করব। ‘আগেরবারের মতো এবারও সার্চ কমিটি গঠন করে রাষ্ট্রপতি নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেবেন’—আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের এই ঘোষণাকে আমি স্বাগত জানাই। আমার ধারণা, এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই বিএনপি নির্বাচন করবে।
সূত্র

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


"কানু বিনে গীত নাই জামায়াত বিনে বিএনপি নাই ",
-ভারত বিনা আওয়ামী নাই।

আওয়ামী লীগ কলোনিয়েল সিস্টেম চালু করেছে, জনসাধারণকে বাজার হিসেবে ব্যবহার করেছে।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

ভিরাট বলেছেন: STATE সিস্টেম চালু করেছে INDIA.

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আগামী নির্বাচনও ৫ই জানুয়ারী স্টাইলে করতে চায় আওয়ামী লীগ .................।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

ভুতের ছানা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ আত্মভোলা।অবরোধের নামে বাসের শত শত যাত্রীকে যে বিএনপি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মেরেছে।মেয়র নির্বাচনের সময় সে বিএনপি কে বাস মার্কায় মানুষ ভোট দিয়েছে।আর তত্বাবধায়ক সরকারতো এর কাছে কিছুই না।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯

বিলুনী বলেছেন: আগেরবারের মতো এবারও সার্চ কমিটি গঠন করে রাষ্ট্রপতি নতুন নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দেবেন’—আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের এই ঘোষণাকে আমি স্বাগত জানাই। আমার ধারণা, এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই বিএনপি নির্বাচন করবে।
এই কথার সাথে সম্পুর্ণ একমত ।
বিএনপির প্রস্তাব অসাংবিধানিক । এর কোন প্রয়োজন নেই । এতিমের মাল চুরীর বিষয়টার বিচার হওয়ার দরকার আগেই । সরকার ঐ বিচার নিয়ে যত্‌ই টালবাহানা করবে ততই ঝামেলা বাড়বে । একটা চুরীর বিচার করতে ৭ বছর লাগিয়ে দিছে এমন অথর্ব বিচার ব্যবস্থা দুনিয়াতে আর নাই ।
আওয়ামী লীগের নেতাদের মাথায় ঘিলু নাই । মানুষের হাত তালি দিয়ে আর কতদিন চলবে । পেটে মনে হয় বেশী দানাপানি পরে গেছে । তা না হলে তাদের মাথা মোটা নেতাদের একটার মুখ থেকেও কেন এই পোস্ট এর লিখার মত কোন যুক্তির কথা বেড় হয়না । কথায় যুক্তি না দিয়ে ঘুরিয়ে পেচিয়ে নেতারা শুধু এক কথায়ই ঘ্যানর ঘ্যানর করে ।
একটি কথা দেশের সকলকে মনে রাখতে হবে , দেশী বিদেশী কোন দুস্তরাই সরকারের স্থিতিশীলতা চায়না ।
ধন্যবাদ মুল্যবান পোস্টির জন্য ।


৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ামম্ভনত "আব্দুল গাফফার চৌধুরূর" কলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.