নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাদের হাট

অন্ধকারকে ঠেলে আলোকেই ভালোবাসি। যে আলো চাদর মতো স্নিগ্ধ। কোমল স্নেহে কাছে টেনে নেয়। সূর্যের মতো দগ্ধ করে অস্থির করে তোলে না।

নও হেলাল

নও হেলাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহলে কি একজন নারীর ধর্ষিত হওয়ার পিছনে তার নারীসুলভ মানসিকতাও দায়ী?

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩১


ধর্ষণ সম্পর্কিত অভিযোগগুলোই অধিকাংশই একপেশে। কেবল নারীদের থেকে। শতকরা নিরান্নব্বই ভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষিত হওয়ার অভিযোগ নারীরাই করে থাকে। কোন পুরুষকে তো কখনো বলতে শুনিনি, যে অমুক নারী আমাকে জোরপূর্বক যৌনমিলনে বাধ্য করেছে। আমি তার পক্ষ থেকে ধর্ষণের শিকার। আমি এর উপযুক্ত বিচার কামনা করি। তাহলে নারীরাই কেবল কেন এ অভিযোগ অধিক পরিমাণে করে?

শুধু তাই নয়। ভালোবাসা বা সম্পর্কের কারণে কোন নারী কোন পুরুষের সাথে মিলিত হলে, গো ধরে বসে তাকে বিবাহ করতে হবে। অথবা বিবাহ করবে এই প্রতিশ্রæতি নিয়েই মিলিত হয়। কেন? কোন পুরুষকে তো কখনো শুনিনি নারীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপনের পর গো ধরে বসতে যে এবার আমাকে বিবাহ করতে হবে। অথবা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে এমন কোন প্রতিশ্রæতি নিয়ে এরপর নারীর সাথে মিলিত হতে।

আমরা জানি নারী-পুরুষের মিলন চাহিদা সৃষ্টিগত। উভয়েই এর তারণা অনুভব করে। সে তারণা পূরণ করতে গিয়েই একজন অপরজনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। কিন্তু বাস্তবতায় দেখা যায় এ তারণা পূরণে পুরুষ যতটা উদার নারী ততটা উদার নয়। পুরুষ যতটা সহজে সৃষ্টিগত এই প্রয়োজন পূরণে নিজেকে সপে দিতে পারে নারী ততটা দেয় না। এই প্রয়োজন পূরণ করতে গিয়ে পুরুষ বিষয়টাকে যতটা শর্তমুক্ত রাখে নারী বিষয়টাকে ততটাই শর্তযুক্ত করে দেয়। ফলে সৃষ্টি হয় ভারষাম্যহীনতা। সৃষ্টি হয় সংকট- এমনকি ধর্ষণও। তাহলে আমরা কি বলব ধর্ষণের পিছনে নারীর এই অনুদার, সংকীর্ণ, নারীসুলভ মানসিকতাও অনেকাংশে দায়ী???

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

জনতার রায় বলেছেন: আপনি কি পুরুষ? যদি তাই হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন যৌন উত্তেজনা পুরুষের মধ্যে যতটা তীব্র, নারীর মধ্যে ততটা নয়। তাই কোন পুরুষকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন মিলনে বাধ্য করা কোন নারীর পক্ষে সম্ভব নয়। নারীর ক্ষমতা হল তীব্রভাবে ভালবাসার ক্ষমতা। যেসব পুরুষ ভালবাসার কাঙ্গাল - কেবল তারাই নারীর কাছে ঠেকা। বাকীদের কাছে নারী একটা ফালতু ভোগের সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়। নারীর সমধিকার আদায়ে গলা ফাটানো পুরুষেরাও এই ক্যাটেগরিতেই পড়ে।

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

নও হেলাল বলেছেন: বুঝলাম, নারী কেন পুরুষকে ধর্ষণ করতে পারে না এর কারণ আপনি বর্ণনা করতে চেয়েছেন।

আমি যে, যে বিষয়টাকে দেখাতে চাচ্ছি যে, "ধর্ষণের পিছনে পুরুষের তুলনায় নারীর অনুদার, সংকীর্ণ ও একধরনের নারীসুলভ মনোভাব বিশেষভাবে দায়ী" এ বিষয়টাকে কিভাবে দেখেন?

আপনি বলেছেন- "নারীর সমধিকার আদায়ে গলা ফাটানো পুরুষেরাও এই ক্যাটেগরিতেই পড়ে।" ব্যাপক মজার কথা....

ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.