![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একটা 'আমি' হবো এই ইচ্ছা ও আকাঙ্খায় কেটে গেছে দুইটি দশক হই হই করে হয়ে ওঠা হয়নি পূর্ণাঙ্গ ভাবে কখনই অতঃপর আমার ইচ্ছারা ডালপালা মেলেছে আজ কত শত প্রতিক্ষা প্রহর শেষে, কত শত সাধনার পর আমি একটা 'আমি' হব এই চিন্তায় কেটে যায় রাত
BREAK ওয়েফার এর বিজ্ঞাপন টা দেখছেন না চমৎকার না ? ক্লাসের স্টুডেন্ট টিচারের সাথে নাচে ? ভাল লাগছেনা আপনার ? তাহলে জেনে রাখুন আপনি একজন বিকৃত রুচি সম্পন্ন লোক । শিক্ষক ছাত্রের সম্পর্কটা সম্মানের , তাকে নিয়ে বিজ্ঞাপনের অজুহাতে নোংরামির পর্যায় নিয়ে গেছে আর আপনি তাতে সম্মতি দিছেন । দাদাগো দেশে তো ভাল অনেক কিছু হয় লুঙ্গি ড্যান্স টা নিয়ে আমাদের কালচারটা অত নিচে না নামালে হত না ? তাতে আপনার কি জান ভাই একখান BREAK ওয়েফার কেনেন আর সুন্দরী ম্যাদামরে নিয়ে নাচেন আফতার ওল ডিজিটাল বাংলাদেশ তো ... আচ্ছা আপনার বোন ,ভাবী মা কেউ শিক্ষক নাতো ? —
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৯
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: শুরুটা অনেক আগেই হয়েছে । আমরা খেয়াল করছি আস্তে আস্তে
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
স্বপনচারিণী বলেছেন: এখন বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসেও লুঙ্গি ড্যান্স হয়। কোন কিছু করার আগে আমরা মাথা খাটাইনা। এজন্যই অসুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করি।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৮
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: সহমত
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
করিম কাকা বলেছেন: এখন কার অনেক ছেলেকেই দেখি যারা মেডামকে দেখে বলে মাল একখান !
তবে এই বিজ্ঞাপনের বেপারে আমি প্রথমে তেমন খেয়াল করি নি , এক দিন আমার মা জিজ্ঞেস করে, কি রে এখনকার ছেলে পেলেরা কি শিক্ষকদের সাথে এমন করে ?
আমি উত্তর দিতে পারি নি @
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৭
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: ভাই আধুনিকতার যত দোহাই দিচ্ছি আমাদের অধঃপতন তত হচ্ছে
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
দি সুফি বলেছেন: নির্বোধের সংখ্যা আমার কল্পনার চেয়ে অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৬
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: নির্বোধ কে তা ব্যাখ্যা করাটা উচিৎ ছিল
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
ভোরের সূর্য বলেছেন: আমার কাছে এ্যাড এর করসেপ্ট ভাল লাগেনি মানে কেন অন্য দেশের একটি ছবির গান নকল করে আমাদের দেশে এ্যাড তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশে কি ভাল কোন কনসেপ্ট ছিল না? খুব নিম্নমানের মনে হয়েছে আমার কাছে এ্যাডটা।
এবার আসি আপনার পয়েন্টে। এ্যাডটার শেষ যেই দৃশ্যটি ছিল সেটি শাহরুক খানের একটি সিনেমার(ম্যায় হু না) যেখানে শাহরুখ খান একজন আর্মির মেজর ছিলেন এবং সে তার সিনিয়র অফিসারের মেয়ের বডিগার্ড হিসাবে সেই কলেজে পড়াশুনা করছিলেন এবং সেখানে দেখানো হয়েছে যে ছেলেটি অনেক আগে কলেজ থেকে চলে যায় মানে সে অনেক আগের প্রাক্তন ছাত্র এবং সে আবার কলেজে ফিরে আসে গ্রাজুয়েশন করার জন্য।
ছাত্র শিক্ষক সম্পর্ক শ্রদ্ধার কিন্তু আমারা শিক্ষক মানেই কল্পনা করি যে অনেক বয়স্ক একজন। ধরুন এই বছের মাস্টার্স এ ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়ে পরের বছর সে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে ঢুকলো তার মানে তার এক বছর জুনিয়র ভাই তাকে এখন স্যার বলে ডাকবে কিন্তু তার মানে এই না যে সেই শিক্ষক একজন বয়স্ক কেউ। দ্বিতীয়ত সব শিক্ষক তো একজন মানুষ।তাকে বিয়ে করতে হবে তাহলে সে কাকে বিয়ে করবে? সে কি তাহলে ভালবাসতে পারবে না। তো ধরন সেই নতুন শিক্ষকটি যখন মাস্টার্সে ছিল তখন সে ৩য় বর্ষের(২বছরের জুনিয়র) কোন ছাত্রীর সাথে প্রেম করতো তাহলে সে শিক্ষক হবার সাথে সাথেই কি সেই মেয়েটির সাথে প্রেম বা ভালবাসা বাদ দিয়ে দিবে? সেই শিক্ষক কে তো বিয়ে করবে। সে যদি তার ভালবাসার মেয়েটিকে বিয়ে না করে তাহলে অন্য মেয়েকেতো বিয়ে করতে হবে।হয়তো তার কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় না হোক কিন্তু অন্য কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীতো।
ঠিক একইভাবে একজন মহিলা শিক্ষক যদি একজন ছাত্রকে ভালবাসে তাতেই বা সমস্যা কি। সেটা তাদের একদম ব্যাক্তিগত ব্যাপার। তারাতো ক্লাসের মধ্যে ভালবাসা করছেনা।এখানে ছাত্র শিক্ষকের সম্পর্কের কথা টেনে আনা কেন? আমাদের ইসলামেতো এরকম বিয়ে বৈধ তাহলে আমাদের সমস্যা কোথায়?
আমাদের দেশে যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষক আছেন তারা তো সবাই কোন না কোন পরাশুনা করা ছাত্রীকেই বিয়ে করেছেন তাই না?হয় নিজের কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের বা অন্য কোন কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের। আসলে আমাদের দৃষ্টীভঙ্গির পরিবর্তন আনতে হবে। উদাহরন হিসাবে আমাদের সমাজে পাত্রের চেয়ে পাত্রির বয়স বেশি হলে অনেকেই মেনে নিতে পারেনা কিন্তু আজ থেকে ১৪০০বছর আগে আমাদের নবী হজরত মোহাম্মাদ (সাঃ) যখন প্রথম বিয়ে করেছিলেন তখন তার বয়স ছিল ২৫ আর খাদিজা (রাঃ) এর বয়স ছিল ৪০।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৫
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: আপনার কথা তা মেনে নিলাম সব ঠিক , কিন্তু একটা মিডিয়া যখন এইটা প্রোমট করে রুচি সম্পন্ন সংস্কৃতি কি এটা? আর আমার কে কাকে ভালবাসল আমার পয়েন্ট তো তা না পয়েন্ট হল যাদের যা সম্মান আমরা তা দিচ্ছি কিনা । আজ আপনার বড় বোন ক্লাস টেন এর একটা ছেলের সাথে প্রেম করছে মানতে পারবেন তা? অথবা তার সম্পর্কে আরালে আজে বাজে কথা বলচে মানতে পারবেন তা ?
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনাকে আগেই বলেছি সম্মানের ব্যাপারটা। এই এ্যাডে শেষের দৃশ্যটি ম্যায় হু না থেকে নেয়া হয়েছে। এবং সেখানে কিন্তু ঘটনাটা কি ছিল বলেছি। শাহরুখ খান কিন্তু রানিং স্টুডেন্ট ছিল না এবং সেখানে দেখানো হয়েছে যে সে একজন আর্মির মেজর এবং শুধু বডিগার্ড হিসাবে একটা পরিচয় দেখানোর জন্য তাকে স্টুডেন্ট বানানো হয়েছিল তাও আবার প্রাক্তন এবং গ্রাজুয়েশন করার জন্য ফিরে আসার জন্য।সম্মানের ব্যাপারটা এখানে ভিন্ন বিষয়। একজন এডাল্ট ছেলে এবং মেয়ে নিজের ইচ্ছাতে কিছু করলে সেখানে আমাদের কারো কিছু বলার নাই। সেই মুভিতেও কিন্তু সুসমিতা সেন সেটাকে এ্যাকসেপ্ট করেছে। সেখানে কিন্তু দেখানো হয়নি যে শাহরুখ খান বেয়াদবি করছে।
আমার বড় বোন যদি ক্লাস টেনের ছেলের সাথে প্রেম করে সুখি হয় তাহলে হয় তাহলে অবশ্যই কোন সমস্যা নাই। আপনাকে আমাদের নবীজীর উদাহরন কিন্তু দিয়েছি ভাই। যেখানে ইসলাম কিছু বলে না এমনকি ইসলামি কালচারে কোন সমস্যা নাই সেখানে আমাদের কেন সমস্যা? সমস্যাটা কি শুধুই ছোট আর বড়? সেটা কিন্তু সমস্যা না ভাই।সমস্যা আমাদের মানষিকতার।
ঐ এ্যাডটা আমার ভাল লাগে নাই কি কারনে সেটা বলেছি।আমাদের দেশের এত কনসেপ্ট থাকতে কেন অন্য দেশের সিনেমার কনসেপ্ট নিয়ে এ্যাড তৈরি করতে হবে।
সম্মান, ভাল খারাপ এসব বিষয় ছোট বড় এর উপর নির্ভর করেনা। এসব সম্পূর্ণ দুজন মানুষের উপর নির্ভর করে।আমি জানিনা আপনার বয়স কত।
যদিও ব্যাক্তিগত বিষয় এবং আপনি আমার বোনের কথা বলছেন তাহলে আমি একটা বিষয় শেয়ার করি আমার পরিবার থেকে। আমার ছোট বোনের সাথে যেই ছেলেটির বিয়ে হয়েছে সেই ছেলেটি আমার বোনের চেয়ে খাটো। আপনার কথা অনুযায়ী আমাদের সমাজে সহজে এটা মেনে নিতে পারেনা যে বউ এর চেয়ে জামাই উচ্চতায় ছোট হবে। ভাই তাদের ১১ বছর বিয়ে হয়েছে। তিনটা বাচ্চা এবং যতদূর ভেতরের ব্যাপার জানি তারা খুব সুখি। এবং সেটাই কিন্তু আসল। অনেকেই হয়তো আড়ালে আবডালে কিছু বলে থাকতে পারে কিন্তু দুজন মানুষ যখন সুখি হয় তখন আর কিছু বলার নাই।
আবারো বলছি সম্মানের বিষয়টা মানুষের উপর নির্ভর করে। এটা নিজের ভেতর থেকে আসে। চলন্ত বাসে কত দেখেছি অনেক বয়স্ক মানুষ কিভাবে অন্য মেয়েদের গায়ে কৌশলে হাত দেয়। তাদের রুখবে কে? মানুষের মনের রিপুকে আগে নিজেদেরই দমন করতে হবে। আর আপনি যে বল্লেন ম্যাডামদের খারাপ চোখে দেখা। সেটা এই ইন্টারনেট আর স্যাটেলাইটের যুগে কেউ কাউকে বেধে রাখতে পারবেনা সেটা এ্যাডে প্রচারিত হোক বা না হোক। নিজের রিপু দমন করতে না পারলে সেটা শিক্ষক হোক আর ফ্রেন্ডের বড়বোন হোক সবার দিকেই নজর চলে যাবে। আমার মা শিক্ষক,আমার খালাতোবোন শিক্ষক এবং পরিশেষে আমার সহধর্মিণী মেডিকেল কলেজের শিক্ষক। আপনাকে এতক্ষন যা বল্লাম সবকিছু খুব ভেবে চিন্তে এবং সবার অভিজ্ঞতা থেকেই বলা। আর ছোট বড় বয়সের ব্যাপারটার জন্য মনে হয় আমাদের নবীজির প্রথম বিয়ের উদাহরণের চেয়ে আর কোন বড় উদাহরন দেয়ার দরকার নাই।
আমাদের মন মানষিকতা নিয়ে একটা শেষ উদাহরণ দেই।কয়েকদিন আগে এক ব্লগার ভাই একটা কনডমের এ্যাড নিয়ে লিখেছিলেন যে কনডমের এ্যাডটা ভাল না। আসলেই ভাল ছিল না।আপনিও মনে হয় দেখেছেন যে স্ত্রী ঘুম থেকে উঠে জামাই কে মেডেলে দেয়। ধন্য হয়েছি আমি ধন্য..........এই গানটা আছে। কিন্তু উনি আরো একটা কথা বল্লেন যে এই এ্যাড দেখার সময় তার ছোট বোন তার পাশে ছিল এবং তিনি খুব শরম পেয়েছেন এবং এরকম এডাল্ট এ্যাড রাত ১০টার পর প্রচারিত হওইয়া উচিৎ। কিন্তু এই বিষয়টা আমি একমত হতে পারিনি কারণ এটা শুধুই কিন্তু কনডমের এ্যাড না বরং এটা একটা সচেতনতার এ্যড। আমার বা আপনার ছোটবোন ঘরের বাইরে কি করছে বা না করছে সেটা দেখা আমাদের পক্ষে সম্ভব না কিন্তু যাতে উলটা পাল্টা কিছু না হয়ে যায়। আমরা জানি যে অপিরণত বয়সে প্রেগনেন্ট হলে মা এবং বাচ্চার অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যা হয়। এছাড়া ভয়ংকর এইডস রোগ ছড়ানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে কনডম ব্যাবহার না করা এছাড়াও অন্যান্য অসুখ একজন থেকে আরেকজনের কাছে চলে যায় তাই আমাদের সচেতন হওয়ার জন্যেও এই এ্যাড দরকার।দেশের বাইরে বয়ঃসন্ধির সময় ছেলে মেয়েদের এসব বিষয়ে স্কুলে পর্যন্ত পড়ানো হয় এবং সচেতনতা তৈরি করা হয়ে ছোট বেলা থেকে।তার পর কে মানলো আর না মানলো সেটা অন্য ব্যাপার।
ভাই অনেক কথা বলে ফেল্লাম। কিছু মনে করবেন না। আমি শুধু আমার মতামত দিলাম। আপনার সাথে আমার মতামত নাও মিলতে পারে। তবে আমার কথাগুলো ভেবে দেখবেন গভীরভাবে।আপনার মনে আঘাত দিয়ে থাকলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
ক্ষুদ্র মস্তিস্ক বলেছেন: বর্তমান সময়ে প্রায় সবক্ষেত্রেই এখন এই ধরনের বিকৃত মন মানসিকতা দেখা যাচ্ছে।
বিদেশীদের কিছু বাজে সংস্কৃতির প্রভাব পড়া শুরু করছে আমাদের সমাজে।।