![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] www.fb.com/tasjid.ahmed.9
১. নিলপাড়া রেল স্টেশন।
যদিও এখন একটু খালি।কমে গেছে হকারের চিৎকার, নেই কালোবাজারির টিকেট নিয়ে হট্টগোল। অন্য সময়ের মত ভিড়ও নেই। কারণ এই মাত্র সর্বশেষ ইন্টার-সিটি ট্রেনটি চলে গেছে।
জন ধীরে ধীরে স্টেশন ধরে হাঁটছে। তার মেজাজ মর্জি বেশি ভাল নেই। এমনিতেই তার মেজাজ রুক্ষ। অল্পতেই ক্ষেপে যায়। তার উপর আজকে আরও বেশি খারাপ।
অনেক ঘুরে ফিরেও আজকে শুকনা পাওয়া হয়নি। যদিও পকেট খালি। আছেই মাত্র ৩০ টাকা। অবশ্য টাকা থাকার কথাও না। কারণ শুকনা খাবার অভ্যাস থাকলে পকেটে আর যাই হোক টাকা থাকবে না। আর সে কোন ধনীর আদরের দুলালও না।
সুজন হারামজাদার দিকে আর ও বেশি করে রাগ উঠছে। সে জানে যে তার কাছে টাকা নেই। তবু সে বাকিতে বিক্রি করবে না। তার এক কথা। এ লাইনে বাকি বলে কিছু নেই। যা হবে সব নগদ।
আর নেশাও আজকে যেন করে বেশি চেপে বসেছে।
সেই থেকে অনেকটা উদ্ভ্রান্তের মত হাঁটছে সে। যদি একটু সুখটান(!) দেয়া যেত?
হঠাৎ করে তার সেই পরিচিত গন্ধ নাকে গেল জনের। যে গন্ধ তার খুব ভাল করেই চেনা। এদিক ওদিক তাকায় জন। গন্ধের উৎস খুঁজে বেড়ায়।
অবশেষে গন্ধের উৎস খুঁজে পায় সে। রেল স্টেশনের শেষ প্রান্তে দুই জন মধ্যবয়স্ক পুরুষ সুখটান দিচ্ছে। একজনকেও জন চিনে না।
সে ধীরে ধীরে তাদের পাশে দিয়ে দাঁড়ায়। কিছু বলতেও হয়না। কারণ এটি একটি অলিখিত নিয়ম। দুই টান দিয়ে তারা সিগারেট টি জনের দিকে এগিয়ে দেয়। সিগারেট টা একটু অন্যরকম। কারণ তার মধ্যে নিকোটিনের সাথে অন্য কিছুও মেশানো আছে।
জন প্রাণ ভরে সুখটান দেয়। আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে দুর্গন্ধ।
মাথাটা যেন কেমন ঝিম মেরে উঠে জনের। নিজেকে এ পৃথিবীর বাদশাহ মনে হয় তার। ধীরে ধীরে সে বাড়ির পথ ধরে হাটতে থাকে। হাঁটতেই থাকে।
গাজা
২. দূর, আর কত টিভি দেখা যায়? একি প্রোগ্রাম বার বার দেখায়। আর ভাল লাগে না শুভর। নিজের বিছানায় শুয়ে এবার মোবাইলের দিকে হাত বাড়িয়ে দেয় সে। কতক্ষণ গেম খেলে সে। না, তাও ভাল লাগে না।
আসলে যখন ৬ ইঞ্চির নেশা চাপে তখন কিছু কি ভাল লাগে? না। কারণ তখন ৬ ইঞ্চির স্বাদ না পেলে শরীর বিদ্রোহ করে বসে।
অবশ্য গাজা টাজা খায় না সে। ওসব ফকিরদের । যাদের হাতে টাকা পয়সা কম, গাজা তাদের। তার মত বড়লোকদের গাজা খাওয়া মানায় না। তাদের জন্য পারফেক্ট হচ্ছে ৬ ইঞ্চি।
আরও একবার মায়ের ঘরে উকি দেয় শুভ। না, বাবা এখন বাইরে যায় নি। কখন যে বাইরে যাবে? মেজাজ পুরা বিল্লা হয়ে যায় তার।
অবশেষে প্রায় ২ ঘণ্টা পর বাইরে যায় তার বাবা।
তার পর আস্তে আস্তে সে বাবার ঘরে ঢুকে পরে সে। চেস্ট অফ ড্রয়ার খুলে টাকার বাণ্ডিলের দিকে হাত বাড়ায় সে। একটি লাল ১০০০ টাকার নোট নিয়ে নেয় সে। জানে, ধরা পরার সুযোগ নেই বললেই চলে। কারণ ওই লাখ লাখ টাকার ভিড়ে একটি নোট কম আছে, তা বাবা কোনদিনও জানতে পারবে না। আর জানলেই কি? ঘুষের টাকা! চাইলেও কিছু বলতে পারবে না।
এখন তার গন্তব্য পাশের বস্তি। যেখানে ৬ ইঞ্চি পাওয়া যায়। খুব সহজেই। ধীরে ধীরে সেদিকে পা বাড়ায় সে।
ফেন্সিডিল
৩. রাত তিনটা। রাতুলের ঘর থেকে ভেসে আসছে উচ্চ শব্দের লাউড মিউজিক।
মা বাবা কেও বাসায় নেই। বাবা দেশের বাইরে। একটি কনফারেন্স এ যোগ দিতে। আর সমাজসেবক মা গেছেন child rights এর পার্টিতে। হা, child rights ই বটে! নিজের বাচ্চার রাইট নিয়ে মা যদি কোনদিন একটু চিন্তা করতেন?
নিজেকে গুলশানের এ বিশাল ফ্লাটেও একা মনে হয়। বড় একা।
মাথাটা একটু ঝিম মেরে উঠে। সারা শরীর ঘামতে থাকে। শরীর কাঁপতে থাকে। তা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। একসময় তা ভয়ানক আকার ধারণ করে। সারা শরীর চুলকাতে থাকে।
রাতুল খুব ভাল করেই জানে কেন তার এ অবস্থা? কারণ তার এখন নেশা চেপেছে, মরণ নেশা। ইঞ্জেকশানের নেশা।
একসময় রাতুল গোংরাতে থাকে।
রাতুল আর সহ্য করতে পারে না। সহ্যের বাধ ভেঙ্গে যায়। কাঁপা কাঁপা হাতে সে তার ড্রয়ারের দিকে হাত বাড়ায়। যেখানে রাখা আছে তার সেই ইঞ্জেকশান।
বাম হাতের শার্ট এর আস্তিন গুটিয়ে নেই সে। যে হাত তার সব সময় গুটানো থাকে। কারণ তা যে ক্ষতবিক্ষত ইঞ্জেকশানের আঘাতে।
সেই ক্ষতবিক্ষত হাতে যোগ হয় আরও একটি ক্ষত।
ধীরে ধীরে শান্ত হয়ে যায় রাতুল। বিছানায় শুয়ে পরে। ধীরে ধীরে অনন্ত যাত্রার পথে আরেকটু এগিয়ে যায়।
পেথেড্রিন
৪. গুলশান ২, রোড নং ১৫৮।
যেখানে রাইয়ান তার বন্ধুদের নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সাথে তার প্রিয় Audi convertible .
যেটি আয়রন ম্যান কার নামেই পরিচিত। গত বার্থডেতে তার dad তাকে গিফট করেছিল। সাথে তার দুই বন্ধু মিল্টন আর ফুয়াদও আছে। তারাও কম যায় না। একজনের আছে porches আর আরেকজনের BMW 5 SERIES.
তারা সবাই টিনএজার। এমন একটি স্কুলে পড়ে যেখানে অনেক ধনী মানুষও তার বাচ্চাদের পড়াতে সাহস করেনা।
গভীর রাত। রাস্তায় মানুষজন খুব একটা নেই।
তিন ডুডের হাতে তিনটি বিয়ারের ক্যান। চুমুকে চুমুকে গিলে খাচ্ছে।
শরীর মন দুটোই খুব চাঙ্গা। ফুয়াদ তো রীতিমত উড়ছে। কারণ তাদের পেটে একটু আগে যে “বাবা” পড়েছে। বলা বাহুল্য, তারা বাংলা খুব একটা ভাল পারেনা।
This fucking thing is amazing.
What amazing. This is like a......like a..........
Sleep with a exotic girl like mila.
Son of a bitch, don’t forget, she is my ex.
So, what? Now I share my bed with her.
She is quite a dish.
সবাই অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল। কিছুক্ষণ পর বিকট শব্দে তিনটি কার গুলশান ১ এর দিকে ছুটছে.........তো ছুটছেই।
হঠাৎ রাইয়ামের Audi convertible তি ফুটপাথে ঘুমানো কয়েকজন garbage এর দিকে ছুটছে.........তো ছুটছেই।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
তাসজিদ বলেছেন: হুম্ম, অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: .অনুগল্প! !! এই অনু পরমাণু র মত গল্পের মাঝেই হারিয়ে যাচ্ছে সমাজ , পাল্টে যাচ্ছে তারুণ্যের সংজ্ঞা
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
তাসজিদ বলেছেন: তারুণ্য আজ দিকভ্রান্ত। তারা নিজেরাই জানে না তারা কি করবে?
তারা নিজেদের খুজে বেড়ায় প্রতিনিয়ত।
কত দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখলাম।
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
তাসজিদ বলেছেন: নেশা ছড়িয়ে পড়ছে চারিদিকে। কি নিম্নবিত্ত, কি মধ্যবিত্ত সবার মাঝেই ছড়িয়ে পড়ছে এ বিষবাস্প।
এ থেকে নিস্তার কোথায়?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৭
তাসজিদ বলেছেন: উপরের অভিজ্ঞতা গুল কিছু আমার, কিছু আমার কাছের মানুষদের। এ চরিত্রগুলো কিন্তু আমাদের পাঁশেই আছে। খুব একটা দুর্লভ কি? না।
আরও অনেক কিছু লেখা যেত। কিন্তু সব কিছু চাইলেই লেখা যায় না। কে যেন হাত টেনে ধরে। বাধা দেয়।
সত্যি গুপ্ত দরজা ভেঙ্গে আসার দুঃসাহস দেখায়। ভিতু আমি, আমরা গুটিয়ে যাই। আরও গর্তের ভেতর ঢুকে যাই।
৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
টুম্পা মনি বলেছেন: খুব ভালো টপিক্স নিয়ে লিখেছেন। এই নেশার ভয়াল থাবা মুক্ত সমাজ চাই। ভাবাও যায় না এই নেশা বিস্তৃতি আজ কতটা ভয়াবহ!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
তাসজিদ বলেছেন: টুম্পা মনি, আজ প্রথম এলেন আমার ব্লগে। স্বাগতম ।
আজকাল সবাই নেশা করাকে মনেকরে নরমাল। এটাই যেন স্বাভাবিক???
বলাবাহুল, দুনিয়া তাদের আস্তাকুরে নিক্ষেপ করে।
৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার থিম ।
লিখায় প্লাস ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
তাসজিদ বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আসলে থিম ভাল থাকলে লেখা খুব সহজ হয়ে যায়। কারণ তখন থিমই গল্পকে টেনে নেয়।
৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: সুন্দর টপিক।
পোস্টে +++++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
তাসজিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নেশা সর্বনাশা ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
তাসজিদ বলেছেন: এ সর্বনাশা ধ্বংস করে দিচ্ছে সমাজ, সভ্যতা আর তরুণদের ভবিষ্যৎ।
৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লিখসেন।
শেষেরটা বেস্ট||
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
তাসজিদ বলেছেন: আসলে পেশাগুত কারণে অনেকটা সময় বড়লোকের স্থান গুলশানে কাটাতে হয়েছে। কত যে বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয়েছে, তা বলার না।
যাদের মধ্যে একটি উঠে এসেছে লেখায়
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ পোষ্ট।
সমাজের কিছু সর্বনাশা চিত্র তুলে ধরেছেন।
++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
তাসজিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২১
মনে নাই বলেছেন: কি ভয়াবহভাবে এই নেশা আমাদের সমাজের উচু-নিচু সব তলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭
তাসজিদ বলেছেন: এ সর্বনাশা ধ্বংস করে দিচ্ছে সমাজ, সভ্যতা আর তরুণদের ভবিষ্যৎ।
গরীব ধনী সবাই নেশা করে আজ। শুধু মেটেরিয়ালস তা ভিন্ন
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এ নেশা থেকে মুক্তির সমাধান কী ? শুধুমাত্র পারিবারিক হতাশা, বাবা মায়ের মনোযোগহীনতাই তো এর কারণ নয়, এখানে আর কী কী কারণে মানুষ এই পথে ধাবিত হয় ? কৌতূহল ?
জানার ইচ্ছে রইলো, যেহেতু ভুক্তভুগি কিছুটা আপনিও।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
তাসজিদ বলেছেন: আজ প্রথম আমার ব্লগে এলেন। সেই জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা।
আসলে নেশা থেকে মুক্তির সমাধান কি ? জটিল প্রশ্ন।
তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। নেশা থেকে দূরে থাকতে হবে। ঘৃণা করতে হবে নেশা কে।
একেবারে ছোট কাল থেকেই বুঝিয়ে দিতে হবে কোনটা ভাল আর কোনটা মন্দ। আমি তো বলব বাচ্চাদের ব্রেইন ওয়াশ করে দিতে হবে।
আর হা। সব কোতুহল ভাল না।
তবে এক ডাক্তারের একটি কথা আমার খুব মনে ধরেছিল। তিনি বলেছিলেন, “সিগারেট হল গুরু, ওইটা থেকেই শুরু। ”
আপনি এমন একজন ও মাদকাসক্ত খুজে পাবেন না যে কিনা স্মকিং করে না।
যদি স্মকিং বন্ধ/নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তাহলে মাদকাসক্তি এমনিতেই কমে যাবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
তাসজিদ বলেছেন: অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জানার ইচ্ছে রইলো, যেহেতু ভুক্তভুগি কিছুটা আপনিও।
আমার ধারণা আপনি হয়ত ভেবেছেন আমিও হয়ত কোন সময়.........ছিলাম। কিংবা উপরের যে কোন একটি হয়ত আমারই কথা।
আসলে তা না
অনেকেই বিশ্বাস করবে না, আমি এখনও সিগারেট এর ফিল্টার মুঝেও নেই নি। আর .........সেতো অনেক দূরের বিষয়
কিন্তু আমাকে দেখতে হয়েছে কাছের কিছু মানুষ নেশা করছে। হয়ত আমার সামনেই। অথচ আমি কিছুই করতে বা বলতে পারছি না।
No one can imagine how painful that is
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ৩ নাম্বার কমেন্টের রিপ্লাইয়ে আপনি বলেছেন --
উপরের অভিজ্ঞতা গুল কিছু আমার, কিছু আমার কাছের মানুষদের।
এনিওয়ে, সে হিসেবেই বলেছিলাম জানার ইচ্ছে রইলো।
আপনার ' দ্য ব্রেকিং নিউজ' গল্পেও আমার কমেন্ট আছে
শুভকামনা আপনার জন্য।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: আমার বলতে আমি আমার নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা বুঝেয়েছি।
আমার কাছের মানুষদের অভিজ্ঞতা বলতে তাদের দেখা অভিজ্ঞতা বুঝিয়েছি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
তাসজিদ বলেছেন: আমি কিছুতেই চাই না যে কেও যখন আমার লেখা পড়বে, তখন যাতে সে না ভাবে যে আমি তাকে ভেবে লেখাটি লেখেছি।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: ভালোই তো!!!!
সব চিনে নিলাম!!!!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
তাসজিদ বলেছেন: এ ধরনের বস্তুগুলকে সমাজ থেকে বের করে দেয়ার সময় হয়েছে।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
ভাল চিত্রায়ন তাসজিদ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
তাসজিদ বলেছেন: ভাল করতে চেষ্টা করি। জানি না পারি কিনা!
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন !
শুভকামনা !
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫
তাসজিদ বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল অনেক শুভকামনা।
ভাক থাকবেন, শুভ রাত্রি।
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: নেশার বিরুদ্ধে লেখালেখি একটা বড় অস্ত্র হোক।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
তাসজিদ বলেছেন: আসলে এ মরণ নেশার বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে জেগে উঠতে হবে। কারণ এটি এমন এক যুদ্ধ যেখানে হেরে যাবার কোন স্কোপ নেই।
প্রিয়া হামা ভাই, অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গুড পোস্ট +++
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১
তাসজিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই।
১৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৮
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
এই পোষ্টটা আপনাকে অন্যরুপে চেনাল তাসজিদ ভাই।
লিখতে থাকুন অবিরত।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
তাসজিদ বলেছেন: লিখতে চেষ্টা করছি, কিন্তু পড়াশোনা আর নতুন জবের মাঝে সমন্বয় করতে গিয়ে ত্রাহি মধুশুধন অবস্থা।
[
১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
রাশেদ অনি বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্ট।ভাল লাগল।মাদক চাইনা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
তাসজিদ বলেছেন: আসুন আমরা সবাই মাইলে মাদকের গলা টিপে ধরি। শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করি এ পিশাচ কে।
২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: এই ধ্বংসের সমাপ্তি কোথায়?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
তাসজিদ বলেছেন: আমি জানি না, আমি জানি না। আমি সত্তেই জানি না
২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ছোট ছোট ঘটনায় মাদকের ভয়াবহতা সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। সমাজের সর্বস্তরেই দেখছি এর বিস্তার! পরত্রাণের উপায় কী?
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
তাসজিদ বলেছেন: পরিত্রাণের উপায় নিশ্চয়ই আছে। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
ছোটকাল থেকেই বোঝাতে হবে মাদকের ভয়াবহতা।
আর জানতে হবে যে সন্তান কি করছে, কার সাথে মিশছে।
আর অতিরিক্ত টাকা যাতে সে না পায়, সে লক্ষ রাখতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টাকা বাজে অভ্যাস সৃষ্টি করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: হুম পড়লাম।