নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য প্রকাশে আপোসহীন :)

তাসলিমা কাজি

এসেছি, চলেও যাবো।

তাসলিমা কাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩




প্রত্যেকের জীবনে প্রতিটা ঘটনা আলাদা করে ধরা দেয়। প্রভাব ও ফেলে সেরুপ। একজন ব্যক্তির চরিত্র তৈরি করে ঘটনাগুলো কিভাবে আসে তা। সে প্রোএক্টিভ হবে নাকি রিয়েক্টিভ হবে সেটা নিজ থেকে বেছে নিয়ে নিজেকে তৈরি করতে হয়। শৈশবকাল, কৈশরকাল, প্রথম প্রেম,ভালোবাসা,পড়ালেখা,বিয়ে,পরিবার, সফলতা একেকজনের কাছে একের রুপে ধরা দেয়। একটা ঘটনায় ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে আরেক ঘটনায় তা হয়ে ওঠে নির্মম। এভাবেই জীবন হয়ে উঠে রঙ্গিন । যদি এমনটা না হতো তাহলে জীবনের স্বাদ আমরা পেতাম না।

কারো জীবনে ভালোবাসা সব'চে বড় প্রাপ্তি;
কারো জীবনে ভালোবাসাই সব'চে বড় ব্যর্থতা।
কারো জীবনে বিয়ে সব'চে বেশি সৌভাগ্যের;
কারো জীবনে বিয়েই সব'চে বড় কলঙ্কের।
কারো জীবনে পড়াশোনা অনেক যুদ্ধের;
কারো জীবনে সেটাই অনেক সহজলভ্য ব্যথা!
কারো জীবনে তার পরিবার ই সুখের মূল;
কারো জীবনে সেটাই যেনো দুঃখের স্থান।
কারো জীবনটাই সফলতা দিয়ে বানানো;
কারো কাছে সেটাই সোনার হরিণ।


পদার্থের দ্বৈতনীতির মতো জীবনে সব ঘটনাতেই দ্বৈততা প্রকাশ ঘটে যেগুলোর ব্যখ্যা অনিশ্চিত । ব্যক্তি কিভাবে সেগুলো গ্রহণ করে সেটাই মূখ্য । একজনকে হাজার খারাপ সময়েও প্রোএক্টিভ বা পজিটিভ থাকতে হবে। তাহলে ঘটনাগুলো খারাপ মোড় থেকে ভালো মোড়ে আসবেই আর সফলতা সে ই অর্জন করবে।

(from my diary-15 August 2018)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রত্যেকটি বিষয় আপেক্ষিক যারা যে রুপ চিন্তা করেন। আপনার শিয়ার করা কথাগুলো অনেক মূল্যবান।

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০

সনেট কবি বলেছেন: পড়লাম

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৪

সাগর শরীফ বলেছেন: সুন্দর

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

নাম্ব পেডেস্ট্রিয়ান বলেছেন: খারাপ সময়ে প্রো অ্যাক্টিভ বা পজেটিভ থাকতে পারা তো মহামানবের লক্ষ্যণ, মহামানব নই তবে চেষ্টারত আছি। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.