![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটি আরারাত পর্বত যা তুরস্কের সব থেকে উচ্চতম পর্বত। বরফাচ্ছাদিত এই পর্বতটি তুরস্কের উত্তর ও পূর্ব কোণে ইরান সীমান্ত হতে প্রায় ১৬ কিলোমিটার এবং আর্মেনিয়ার সীমান্ত হতে প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর উচ্চতা ৫,১৩৭ মিটার ১৬,৮৫৪ ফুট। এই আগ্নেয় পর্বতটি প্রাচীন উরারতু রাজ্যের সবচেয়ে বেশি উচ্চতা বিশিষ্ট এলাকা।এই উরারতু রাজ্য কয়েক হাজার বর্গ মাইল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত ছিল। আরারাত নামটি এই উরারতু নাম থেকেই উদ্ভূত বলে ধারণা করা হয়।আর উরারতু নামটি পাওয়া গেছে তোরাহতে। পরে বাইবেলে এই নামটির কিছুটা পরিবর্তন হয়ে আরারাত রূপ ধারণ করে। তছাড়াও ঐতিহাসিকবিধরা এই পর্বতেই নুহের মহাপ্লাবনকালীন হযরত নুহ (আঃ) এর নৌকা সংরক্ষিত আছে বলে বিশ্বাস প্রচলিত আছে। আর এ নিয়ে এখন পর্যন্ত বিস্তর অভিযান এবং গবেষণা চালানো হয়েছে এবং চালানো হচ্ছে। এটি একটি সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। এখানে সর্বশেষ অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল ২ জুন ১৮৪০ সালে।
এছাড়াও তুরস্কে আরো দুটি পর্বত আছে,ইডা পর্বতমালা এবং তোরোস পর্বতমালা ।
ইডা পর্বতমালা উত্তর ও পশ্চিম তুরস্কে অবস্থিত। এটি প্রাচীন ট্রয় নগরীর অবস্থানের দক্ষিণ ও পূর্বে অবস্থিত। যদিও এটিকে কেউ কেউ একটিমাত্র পর্বত হিসেবে ধরেন আসলে এটি অনেকগুলি চূড়াবিশিষ্ট একটি পর্বতমালা। সর্বোচ্চ চূড়া গারগারুস পর্বতশৃঙ্গ যা প্রায় ১,৭৬৭ মিটার উঁচু এবং এখান থেকে মার্মারা ও ইজীয় সাগরের সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়। এখানে প্রাচীন দেবী সিবেল এর পূজা করা হত এবং বলা হয় এখানেই ট্রয়ের রাজপুত্র প্যারিস হেরা, আথেনা এবং আফ্রোদিতির সৌন্দর্য তুলনা করেছিলেন । এখানে ট্রোজান রাজপুত্র গানিমেদিকে দেবতা জেউস বয়ে নিয়ে আসেন এবং এখানেই ট্রোজান যুদ্ধ দেখার জন্য দেবতারা অবস্থান করছিলেন ।
দক্ষিণ তুরস্কের অবস্থিত তোরোস পর্বতমালা । এটি তুরস্কের ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের সমান্তরালে প্রায় ৩২০ কিমি ধরে বিস্তৃত। আর এর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ আলাদাগ সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ৩,৭৩৪ মিটার উঁচু। তোরোস পর্বতমালার পশ্চিম প্রান্তের উত্তরে বৃহদাকার এগ্রিদির হ্রদ এবং বেইসেহির হ্রদগুলি অবস্থিত। পর্বতমালার পূর্বে অ্যান্টি তোরোস পর্বতমালা অবস্থিত। আলাদাগ শৃঙ্গের দক্ষিণে একটি গিরিপিথ সেইহান নদীর উপত্যকা পর্যন্ত চলে গেছে। এর নাম সিলিসীয় দরজা বা তুর্কি ভাষায় গুলেক বোগাজি। বহু সেনাবাহিনী প্রাচীনকাল থেকে গিরিপথটি ব্যবহার করে আসছে।তোরোস পর্বতমালা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের ইউফ্রেটিস এবং টাইগ্রিস নদী দুইটি উৎপত্তি লাভ করেছে। এর দক্ষিণ ঢাল মানাভগাত নদীর উৎপত্তিস্থল।
তথ্যসূত্র ; http://www.keyway.ca/htm2000/20000508.htm
০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫২
প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: ভালো লাগলো
০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রাইমারি স্কুল।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্লাবনের পুর্বে, হযরত নুহ (আঃ) এর নৌকার অবস্হান কোথায় ছিল?
০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: মনে হয় চাঁদ সওদাগর সাহের শশুরবাড়ির সামনে ।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২২
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার স্থান।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন।
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাল লাগল পোস্ট
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
নতুন বিচারক বলেছেন: ভাল লাগল পোস্ট ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ বিচারক ভাই ।
৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
নতুন বলেছেন: প্রশ্ন:-- নুহু আ: এর আমলের বন্যা কি সারা বিশ্বের সব ডুবে গিয়েছিলো? তিনি তার নৌকায় দুনিয়ার সকল প্রানীর ১ জোড়া নিয়েছিলেন???
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বলতে পারলাম না ।তবে প্রানী এক জোড়া করে নিয়েছিল ।
৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
কূকরা বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: প্লাবনের পুর্বে, হযরত নুহ (আঃ) এর নৌকার অবস্হান কোথায় ছিল
লেখক বলেছেন: মনে হয় চাঁদ সওদাগর সাহের শশুরবাড়ির সামনে ।
সাবাস লেখককে। পাঁদগাজীর পাঁদ তার শশুরবাড়ির দিকে ঠেলে পাঠায় দেওয়ার জন্য।
+++++++++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: কোন তর্কের জন্য নয়,আসলে ওনার মন্তব্যগুলো ইদানিং কেমন জানি ব্যখাপ্তা মনে হছে ।
১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ মুল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্টটির জন্য ।
নীচে কিছু ছবি দেয়া হলো
তুরস্কের আরারাত পর্বতের যে স্থানে নুহ ( আ) এর কিস্তির আলামত পাওয়া গেছে বলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে দেখা যায়
নেদারল্যন্ডে অবমুক্তকৃত কিস্তিটির একটি রেপ্লিকা
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই ।শুভকামনা থাকল ।
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
নতুন বলেছেন: 39°26'26.3"N 44°14'05.3"E ( গুগুল আথে` দেখতে পারেন)
ভিডিও দেখতে পারেন,,,
https://www.youtube.com/watch?v=iCyOVGBnNp8
এটা বাইবেলের অনুসারীরা প্রচারকরে থাকে....
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বলতে পারলাম না ।তবে প্রানী এক জোড়া করে নিয়েছিল ।
একটু খুজে দেখুন.... এটা কি সারা বিশ্বের সব ডুবে গিয়েছিলো? তিনি তার নৌকায় দুনিয়ার সকল প্রানীর ১ জোড়া নিয়েছিলেন???
ক্যাঙ্গারু যদি ১ জোড়া নিয়ে থাকে.... তবে বন্যার পরে তারা শুধুই অস্ট্রেলিয়াতেই গিয়েছিলো? যদি তুরস্ক থেকে অস্ট্রেলিয়াতে গিয়ে থাকে তবে পথে কোন ফসিল নাই কেন??
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=F4OhXQTMOEc
একুটু দেখুন সারা বিশ্বের বন্যা সম্ভব কিনা এবং এতো বড় নৌকা সম্ভব কিনা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=bVaVbn7eIFs
আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে একটা নৌকা বানাতে কেমন খরচা এবং সময় লাগে একটা ধারনা পাবেন।
বুঝতে পারবেন যে এটা নুহু আ: এর সময়ে সম্ভব ছিলো কিনা?
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সোহানী বলেছেন: ধর্ম ও যুক্তি সম্পূর্ন বিপরীত। ধর্ম হলো বিশ্বাস আর যুক্তি হলো সাইন্স।..................
০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ এবং অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপু সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য । এই বিষয় গুলো কেও বুঝার চেষ্টাও করে না ।
বিজ্ঞান শুধু মানুষের মাথা থেকেই না বা মানুষের চিন্তা থেকেই না, বরং কুরআন ও বাইবেল এবং আধুনিক শিক্ষা থেকেই রিচার্য বা প্রাপ্ত।
তার পরেও কপাল আমাদের ভালো আপু, সৃষ্টিকর্তা আমাদের জীবন মরণ ও রিজিক এবং চন্দ্র সূর্য নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা তার হাতে
রেখে দিয়েছেন না হলে হয়ত এ বিষয়গুলো আরো মারাক্ত অবিশ্বাসকর পরিস্থিতির মুখোমুখি করত আধুনিক বিজ্ঞানগণদের।
১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
ইমরান আশফাক বলেছেন: হযরত নুহ্ (আ এর কিছু মোজেজা ছিলো আল্লাহর প্রেরিত নবী বলে। নৌকা তৈরীতে আদ জাতীর একজন ছিলো সহযোগী হিসাবে। মোট কথা আল্লাহর ইচ্ছায় সবকিছু সহজ হয়ে গিয়েছিলো হযরত নুহ্ (আ
এর জন্যে।
তবে ঘটনা টা ঠিক কত সময়কাল পূর্বের সে সম্পর্কে কোরআন নিরব এবং গোটা পৃথিবী যে এই মহাপ্লাবনে ডুবে গিয়েছিলো সে আভাস ও কোরআন দেয় নাই। তবে এটা যে একটা বিশাল প্লাবন ছিলো সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ইমরান আশফাকে সুন্দর একটি মন্তব্য তুলে ধরার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।