নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাসির উল মুলক মসজিদ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩


ইরানের শিরাজে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীণ মসজিদ এই নাসির উল মুলক মসজিদটি । অবশ্য এটি গোলাপী মসজিদ নামেও বেশ পরিচিত। শাহ চেরাগ মসজিদটি এর থেকে খুব দূরে নয়। মসজিদটি গোয়াদ-এ-আরবান জেলায় অবস্থিত। ইরানি স্থাপত্যশৌলীতে নির্মিত এই মসজিদ ইরানের অন্যতম সুন্দর একটি মসজিদ। এখানে ইসলামের শিয়া রীতি পালন করা হয়।মসজিদটি অনেক রঙ্গিন কাঁচ দিয়ে সাজানো হয়েছে। নকশার কারুকাজ অতুলনীয়। মসজিদের ভেতরের জলাশয় সকলের প্রশংসা অর্জন করেছে। অনেকে এই মসজিদকে গোলাপী মসজিদ বলে ডাকে। কারণ এতে অনেক গোলাপী রঙের টাইলস নকশা তৈরীতে ব্যবহৃত হয়েছে।
এই মসজিদ নির্মিত হয়েছে কাজার যুগে। বর্তমানে নাসির উল মুলক এর এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। ধারণা করা হয় যে ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলী এর আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। তিনি কাজার শাসকদের মধ্যে অন্যতম। ইরানী স্থপতি মোহাম্মদ হাসান-ই-মেমার এবং মোহাম্মদ রেজা কাশি-সাজ-ই-শিরাজ এই মসজিদের নকশা তৈরী করেন।
এই মসজিদের পুন:প্রতিষ্ঠা, সুরক্ষা এবং রক্ষণাবেক্ষণ নাসির উল মুলক মসজিদের এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে করা হয়।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: অনেক অজানা বিষয় উঠে এসেছে আপনার আলোচনার ভেতর। এমন স্থাপনা মুসলমানদের জন্য গর্বের।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: মুসলমানদের এসব মূল্যবান স্থাপনা দিনে কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! মুগ্ধ হলাম ছবি দেখে ও পোষ্টটি পড়ে।

বৈশাখী শুভেচ্ছা রইল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরি ভাই ।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

ওমেরা বলেছেন: খুব সুন্দর , তবে গোলাপী রংগের যেয়ে ব্লু ক্যালার বেশী দেখলাম ।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা ।তবু আপনার সৌভাগ্য হয়েছে দেখার আমার এখন হয়নি।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট। ছবিগুলোও দারুন। আমার মুগ্ধতা রইল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাছের মানুষ।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

সনেট কবি বলেছেন: মুগ্ধতা রইল।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রিয় সনেট কবি।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: এসব মসজিদে কি কোনো দিন নামাজ পড়তে পারবো?

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: চেষ্টা করলে সব সম্ভব।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এই মসজিদের বৈচিত্র কি? এটি কি ইতিহাস খ্যাত?

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হয়তবা।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো শেয়ার।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মির্জা হাসান আলী নিশ্চয় কমবুদ্ধিমান লোক ছিলেন; পাশেই যখন "শাহ চেরাগ" মসজিদ ছিলো, এখানে এত দামী আরেকটি মসজিদ বানানোর দরকার ছিলো না, দরকার ছিলো কলেজ বা ইউনিভার্সিটি।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকে নিয়ে মাঝে মাঝে অনেক ভাবনা হয়। তা দেশে আপনি কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুন আমরা এক সাথে কাজ করবো।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: '।"মির্জা হাসান আলী নিশ্চয় কমবুদ্ধিমান লোক ছিলেন; পাশেই যখন "শাহ চেরাগ" মসজিদ ছিলো, এখানে এত দামী আরেকটি মসজিদ বানানোর দরকার ছিলো না, দরকার ছিলো কলেজ বা ইউনিভার্সিটি।"

মসজিদকেও তেমনটি করা যায়। পশ্চিমে এটা খুবই চোখে পড়ে। যার ফলে মসজিদগুলো হয় খুব সুন্দর এবং কালচারাল সেন্টার।

২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.