নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিন এবং মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কবি আল খানসা (রাঃ)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

তুমাদির বিনতে আমর ইবনে হারিস ইবনে শারিদ আল সুলামিয়া ছিলেন একজন আরব কবি। তিনি নজদ অঞ্চলে বা বর্তমান সৌদি আরবের মধ্যাঞ্চল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মুহাম্মদ (সাঃ) এর সমসাময়িক ছিলেন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন।তার সময়ে মহিলা কবিরা মূলত মৃতদের জন্য শোককবিতা লিখতেন এবং তা জনসম্মুখে প্রতিযোগিতায় আবৃত্তি করতেন। ভাই শাখর(রাঃ) এবং মুয়াবিয়ার(রাঃ) জন্য লেখা শোককবিতার কারণে আল খানসা সেসকল প্রতিযোগিতায় সম্মান এবং খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি সাহিত্যের মহিলা কবিদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে পরিচিত।

৬১২ সালে তার ভাই মুয়াবিয়া (রাঃ)অন্য গোত্রের এক ব্যক্তির হাতে নিহত হন। আল খানসা (রাঃ)চাইতেন যাতে তার আরেক ভাই শাখর(রাঃ) অন্যজনের হত্যার প্রতিশোধ নেন। শাখর (রাঃ)সেই প্রতিশোধ নিয়েছিলেন। আর শাখর (রাঃ)সেসময় আহতও হন এবং আঘাতজনিত কারণে এক বছর পর মারা যান। আল খানসা(রাঃ) তার মৃত্যুর পর কবিতায় নিজের শোক ফুটিয়ে তোলেন এবং কবিতার গঠনের কারণে খ্যাতি অর্জন করেন।৬২৯ সালে তিনি মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে সাক্ষাত করেন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তার চার পুত্র ছিল। তারা হলেন, ইয়াজিদ(রাঃ), মুয়াবিয়া(রাঃ), আমর(রাঃ) ও আমরাহ(রাঃ)। তারা সবাই ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। কাদিসিয়ার যুদ্ধে তার চারজন সন্তানই নিহত হন।আর সেই সংবাদ পাওয়ার পর তিনি শোকাহত না হয়ে বলে, আল্লাহর প্রশংসা যিনি আমাকে তাদের শাহাদাতের মাধ্যমে সম্মানিত করেছেন। আমি আশা করি আমার প্রভু তার দয়ার মাধ্যমে তাদের সাথে আমার সাক্ষাত করাবেন।
সূত্রঃ ইন্টারনেট


মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

হাবিব বলেছেন: ওনার দুএকটা কবিতার লিংক দিতে পারবেন?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। চেষ্টা করবো।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

বলেছেন: হযরত ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান ছিলেন একজন খ্যাতিমান সাহাবা। তার ভাই মুয়াবিয়ার এক ছেলের নামও ইয়াজিদ - বিখ্যাত কারবালার ঘটনার খলনায়ক ইয়াজিদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই d_circle বিষয়টা খোলামেলা ভাবে ভেঙে দেয়ার জন্য।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: প্রথমতঃ , খানসা রা. একজন প্রসিদ্ধ সাহাবীয়া ! তাহার নামের শেষে রা. বসানো উচিত। দ্বিতীয়তঃ , তাহার পুত্রগণ সকলেই সাহাবী রা. . তাহারা শহীদ, নিহত নহেন। তাহাদের নামের শেষেও রা. লাগানোর অনুরোধ রইলো।

তৃতীয়তঃ, ছবিটা অপসারণ করা জরুরি। আমি প্রথমে ভাবিয়াছিলাম একালের কোন কবির স্কেচ বোধহয় ! পরে দেখি সাহাবীয়া রা. , তাহার কোন ছবিও নাই , স্কেচও নাই ! অপসারণের অনুরোধ রইল।

পোস্ট চমৎকার হইয়াছে !

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই টারজান।আপনার কথা রাখার জন্য অ্যাডিত করে দিলাম।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিনদের কবিতা কোন ভাষায় লেখা?

কবির ৪ সন্তানই যুদ্ধে মারা যায়; আপনি বলছেন, ৪ সন্তানের মৃত্যু হওয়ার পর, তিনি শোকাহত হননি; আপনার মগজ কাজ করে? এমন ধরণের ভাব প্রকাশ করেন, আপনাকে জিন বলেই মনে হয়!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: কি যে বলেন চাঁদগাজী ভাই আমি জিন হলে এদেশের সব গরীবদের ধনী করে দিতাম।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: কবিতা পড়তে না পেরে অতৃপ্তি রয়ে গেল

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: খুঁজে দেখতে হবে পাওয়া যায় কিনা। দেখি আপনার অতৃপ্ত মনের জন্য তৃপ্তদিগন্ত কিছু করা যায় কিনা।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

সেলিম৮৩ বলেছেন: ঈমানী শক্তিটা অনেক বড় একটি ব্যপার। আল খানসা রা. একটি জ্বলন্ত প্রমাণ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম ।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু মনে করবেন না- আমার কাছে এটা রুপকথা মনে হচ্ছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাজীব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.