![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের (অথবা বিশ্বের আরও জায়গায়) অধিকাংশ মানুষের নাম ইসলামিক এবং মুসলিম পরিবার থেকে আসা কিন্তূ তার মানে এইনাযে তারা মুসলিম হতে হবে (in the sense of Quran 3:102, 4:136 and 49:14 and so on)
Indeed, ইসলামিক নাম এবং মুসলিম পরিবারে জন্ম নিলেই মুসলিম হয় না। আল্লাহর উপর বিশ্বাস নিজ থেকে আসতে হবে। আমি যদি না পারি আমাকে satisfy করেতে যে কেনো আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি (theoritically & practically), আমি কিভাবে মুসলিম হবো অথবা আমাকে বাধ্য করা উচিত না (Quran 88:21-22)।
এই অবস্থারপর অনেকেই কোনো পড়াশোনা বা চিন্তাভাবনা করতে চায় না বিষয়টি নিয়ে। অন্যদিকে আল্লাহও বাধ্যনা কাওকে তার উপর বিশ্বাস আনবার জন্য পথ দেখানো যদিনা সে খুঁজে আলাহকে।
মানুষকে আল্লাহ সাধীনতা দিয়েছে, মুসলিম পরিবারে জন্মাবার পর আল্লাহকে বিশ্বাস না করার। কিন্তূ ইসলামিক নাম এবং (vain) মুসলমান পরিচয় প্রকৃত মুসলিমদের প্রতারিত করে। তাদের কথা শুনার সাথেসাথে প্রকৃত মুসলিমরা উত্তেজিত হয়ে যায় এই ভেবে যে একজন মুসলিম কিভাবে আল্লাহ বিরুধী কথা বলে। এই উত্তেজনা থেকে বিরত থাকার এক মাত্র উপায় হলো নাম বা পরিবার না দেখে মুসলিম সাব্যস্ত করা (Indeed, এটা আমার দায়িত্ব না যে কে মুসলিম তা পরীক্ষা করা। আল্লাহ ultimately decide করবে কার মনে কি)।
আমি যাই হইনা কেন (মুসলিম/অমুসলিম), আমাকে একটা বিষয়ে একমত হতে হবে যে, আমি প্রভুতে বিশ্বাসী না হলেও "যারা বিশ্বাসী তাদের provoke করা আমার দ্বারা ঠিক হচ্ছে (না) কি?" (আবারও same প্রশ্ন: কোনটা সঠিক/বেঠিক আমি বুঝবো কিভাবে যদি আমি কোনো ঐশী গ্রন্থ অনুসরণ না করি। আমি বাধ্য না করিম/হরেন্দ্র কোনটা সঠিক বলে এবং করিম/হরেন্দ্র বাধ্য না মানতে কোনটা আমি সঠিক মনে করি। তাহলে কে বলবে কোনটা সঠিক/বেঠিক?)।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
তুহীদ বলেছেন: চিন্তায় ছিলাম
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: হুমম গভীর চিন্তার বিষয়