![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশির দশকের একজন মহিলা বললেন, "আজ সমঅধিকার বলে জামাইরা কাজ থেকে এসেও বাচ্চা দেখার দায়িত্ব নিতে হয়। আমাদের সময় আমরা একাধিক বাচ্চা রাখতাম এবং সুখীই ছিলাম। জামাইরা সারাদিন কাজ করে এসে বাসায় শান্তিতে থাকতো আমরা তাদের কোনো বিরক্ত করতাম না। আজকের বউদের স্বামীদের সাথে ব্যবহার দেখলে খারাপ লাগে।"
এটা আমার কথা নয়। মহিলাদের সমস্যা নিয়ে এক জন মহিলার মন্তব্য। তিনি সত্যই বলেছেন যে একজন লোক সারাদিন কাজ করে ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরে বউদের বিরক্তির পাত্র হতে না। মেয়েরা যেহেতু বর্তমানে সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষে জামাইদের সাথে বাচ্চা দেখা (তাদের কাজের পরে) ভাগাভাগি করতে আসে এবং জামাইরা যখন ক্লান্ত হয়ে এই ভাগাভাগিতে contribute করতে ব্যর্থ হয় তখনই সমস্যার উদ্ভব হয়।
'এহেন পরিস্থিতির কারণে বর্তমনে অনেক সংসার ভেঙে যাচ্ছে' কিন্তু এসব নিয়ে মহিলা আন্দোলনের কর্মীরা কিছু বলেন না। তাদের এই নীরবতা আমাকে তাদের ব্যাক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করে এবং তাদের বেশির ভাগেরই কোনো family নেই বা থাকলেও তাদের কোনো বাচ্চা নেই। যেহেতু তাদের কোনো ছেলেমেয়ে নেই উপরের সমস্যা নিয়ে তাদের contribution না থাকাই স্বাভাবিক।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
বারিধারা বলেছেন: চাকরি করা আর বাচ্চা পালা/রান্না বান্না - কোনটায় কষ্ট বেশি?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৩
আলগা কপাল বলেছেন: হাছা কতা। তাই আমি ঠিক করেছি বউকে (যদিও এখনো বিয়ে করিনি) দিয়ে কোনো কাজ (চাকরি) করাবো না।