![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২টি বাচ্চা রাতে শুয়ে আছে রাস্তায়।এক বৃদ্ধ রাস্তা পরিষ্কার করছে ঘুমাবার জন্যে। কেউ আকুতি করছে মসজিদের সামনে তার চিকিৎসার সাহায্যের জন্যে। এই হলো বাংলাদেশের চিত্র। মসজিদ/বাসা থেকে বেরহলেই দেখা যায় লোকজন সাহায্য চাচ্ছে।কেউ কান্দাকাটি করে, কেউবা হাত এগিয়ে দিয়ে আবার কেউ silent ভাবে। বাংলাদেশের মানুষের সমস্যার সারমর্ম হচ্ছে -
১. চিকিৎসা,
২. পরিবার কম আয়ে চালাতে হিমশিম খাওয়া এবং
৩. শিক্ষা।
এ কান্না থামাতে বা রাস্তায় বসবাস করা থেকে বিরত রাখতে মুসলমানদের যা জানতে হবে এবং মানতে হবে যে, উদা:, যখন ৫০০/২৫০ টাকার বার্গার খাওয়ার সুযোগ আছে সেখানে ২৫০টাকার খাওয়া। যেখানে ১০০০/৫০০ টাকার একটা জামা পড়ার সুযোগ আছে, সেখানে ৫০০টাকারটা পরা। এইযে ২৫০ টাকা যে বাঁচান হলো তা একসাথে করলে মাস শেষে কমকরে ৭৫০০ টাকা যা দিয়ে একজনের শিক্ষা, খাদ্য অথবা চিকিৎসা হয়ে যেতে পারে।
একজন মানুষ কেন আর একজনকে নিয়ে এত বেশি চিন্তিত হবে? যতক্ষণ একজন প্রভুর সাথে আছে তাঁর কথা তাকে শুনতে হবে। আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার সাথে সাথেই অপরকে দেবার কথা বলা হয়েছে। দেখুন কোরআন ২:৩, ৮৩, ১৭৭, ২১৫, ৩:১৩৪, ৫৭:১১, ৬৩:১০-১১ ।
অনেকে দেখা যায় মানুষ কে চিকিৎসার সুযোগ না করে দিয়ে বা একটা সংসার চালাবার ব্যবস্থা করার চেয়ে প্রতি বছর ওমরায় (হজ্জ্ব না) যাওয়াকে দায়িত্ব মনে করছে। যারা সমস্যায় তাদের সহোযগি হতে আল্লাহ যতবেশি বলেছেন এই কোরআনে, ততবেশি তাগিদ কিন্তু ওমরার বিষয়ে বলা হয়নি। আল্লাহ যেখানে নামাজের চেয়ে অপরের সহজোগি হতে বলেছেন (Q 2:177), সেখানে আমি মনে করিনা, ইমামরা যেহেতু বলতে পারে নাই, যে দেশে মানুষ চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পায় বা টাকার অভাবে পরিবার চালাতে পারেনা বা পড়াশোনা করতে পারে না, সেই দেশের মানুষের বারবার তো দূরের কথা একবারও ওমরায় যাওয়া উচিত হয় বড় অংকের টাকা (১ লক্ষ) খরচ করে।
সে যাই হোক সবাই সবাইকে বেশি করে সহজোগিতা করলে সবটুকু সমাধান না হলেও কিছু মানুষের কষ্ট লাঘব হবে।
[Next Topic: রমাদান ১১ Divorce in Islam]
২| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:০২
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন । যে দেশে এক জনের খাবার আরেক জন কেড়ে নিয়ে যায় সেই দেশে সাহায্যকারী নেই । আছে ভোগকারী । তারপরেও মানুষে সদয় রিদয় জাগুক দানের প্রন্থায় ।
৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০১
ক্স বলেছেন: অপব্যয় যারা করে, তারাই কিভাবে যেন অঢেল টাকার মালিক হয়। মিতব্যয়ীদের সম্পদ তেমন একটা জমেনা। তারা আয়ের ক্ষেত্রেও খুব চুজি।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: বছরে একবার সাহায্য সহযোগিতা করলে হবে না। কি হয় তাতে কিছুই হয় না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রথমত, যারা রাস্তায় ঘুমাচ্ছে, ওদের ভাগের সম্পদ কোথায়?