নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি WordPress.org তে একজন PlugIn Developer এবং আমার ঠিকানা হল https://profiles.wordpress.org/tawhidurrahmandear/

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

৭ টা বিষয় খুব সেনসিটিভ। এটা কখনো পরিবর্তন করা উচিত না ...

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৬

১. নিজের নাম (যে কোন ভাষায়)
২. বাবার নাম (যে কোন ভাষায়)
৩. মায়ের নাম (যে কোন ভাষায়)
৪. নিজের জন্ম তারিখ
৫. নিজের স্বাক্ষর
৬. অতিরিক্ত হিসাবে বাবার জন্মতারিখ (যদি কোথাও প্রয়োজন হয়)
৭. অতিরিক্ত হিসাবে মায়ের জন্মতারিখ (যদি কোথাও প্রয়োজন হয়)

একবার যেভাবে লিপিবদ্ধ হবে, সেভাবেই সব জায়গায়। পাসপোর্ট, একাডেমিক সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন সনদ, বিয়ে সংক্রান্ত ডকুমেন্টস, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট, স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি ক্রয়, অন্য যে কোন সরকারি বা বেসরকারি ডকুমেন্টস।

বিয়ের পর অনেক মেয়ে স্বামীর নামের অংশ নিজের নামের সাথে সংযুক্ত করে। এর যৌক্তিকতা কোথায়? এই কাজটা না করলে কি ভালবাসার ঘাটতি হবে?

এর বাইরে আরেকটা বিষয় এখন পরিবর্তন করা উচিত না, তা হল মোবাইল নাম্বার। যারা ঘন ঘন সিম চেঞ্জ করেন, তারা সাধারণত যোগাযোগের বাইরেই থাকেন। কোন একটি ফর্মে হয়ত এক মোবাইল নাম্বার দেয়া হল, ৬ বছর পর তার সাথে কেউ যোগাযোগ করতে চাইল - তখন আর পারবে না।

সরকারের উচিত জাতীয় পরিচয়পত্র-কে স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে নিয়ে এর একটা সমাধানের ব্যবস্থা করা। সরকারের বিভিন্ন কাজের ডাটাবেজ সরাসরি জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজের সাথে কানেক্টেড হবে এমন একটা ব্যবস্থা নেয়া। কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স করুক, সম্পত্তি কিনুক, পাসপোর্ট করুক - প্রতিটা সিস্টেম জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজ থেকে বায়মেট্রিক ভেরিফিকেশন সেরে নিবে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল বিষয় তুলে ধরেছেন।

নিজের নাম
মায়ের নাম (উন্নত দেশে মাতার নাম গুরুত্বপুর্ন, পিতার নাম জানতে চাওয়া হয় না,)
নিজের জন্ম তারিখ
নিজের স্বাক্ষর
একটি ইউনিক স্থায়ী মোবাইল নং
একটি স্থায়ী ইমেইল নং

জাতীয় পরিচয়পত্র স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে নিয়ে সরকারের বিভিন্ন কাজের ডাটাবেজ সরাসরি জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজের সাথে কানেক্টেড হবে এমন একটা ব্যবস্থা নেয়া। কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স করুক, সম্পত্তি কিনুক, গাড়ী কিনুক পাসপোর্ট করুক - প্রতিটা সিস্টেম জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজ থেকে বায়মেট্রিক ভেরিফিকেশন সেরে নিবে।

পুলিশ ভেরিফিকেশনের নামে ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। পুলিশের কাছে ব্যাক্তির ব্যাকগ্রাউন্ড চেক রিকোয়েষ্ট করবে পাসপোর্ট কতৃপক্ষ, পুলিশ দেখবে ডাটা বেজে। তার নামে চুরি মামলা, ঘুষ মামলা, খুন মামলা, জিডি, ট্রাফিক ভায়োলেশন, পার্কিং ভায়োলেশন, স্পিড ভায়োলেশন কয়টি আছে? জরিমানা বকেয়া আছে কি না। না থাকলে তাৎক্ষনিক ভেরিফাই হয়ে যেতে হবে অটোমেটিক। পলাতক আসামী না হলে, মামলা চলমান থাকলেও পাসপোর্ট দিয়ে দেয়া উচিত, শুধু মামলার বিবরন ই-পাসপোর্টে থাকবে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: এক ডাটাবেজেই সব সম্ভব। আলাদা আলাদা কেন? আমার বহুদিনের প্রশ্ন!

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। সহমত পোষণ করছি। উপরে একজনের করা মন্তব্যটিও যথার্থ মনে হয়েছে।

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: দুই তিন বছর আগে নিজের বাপ মায়ের দেওয়া নাম বদলে স্টাইলিশ নাম রাখা একটা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: ডাক নাম একশটা থাকুক। কিন্তু 'সরকারি নাম' সব সময় সব জায়গায় এক রকম হওয়া উচিত। ফেসবুকেও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.