নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি WordPress.org তে একজন PlugIn Developer এবং আমার ঠিকানা হল https://profiles.wordpress.org/tawhidurrahmandear/

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে ভ্রমণে আসা তরুণের চুল কাটা হলো

১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩১



বাংলাদেশে স্টাইল করে চুল, দাঁড়ি, গোঁফ কাটা নিষেধ।
বাংলাদেশে পার্কে বসে প্রেমিক-প্রেমিকা জুটির বাদাম চিবান নিষেধ।
বাংলাদেশে যেহেতু চুমু দিলেই বাচ্চা হয়, তাই প্রেম করা নিষেধ।
বাংলাদেশে কাবিননামা ছাড়া কক্সবাজার বা অন্য কোথাও যাওয়া নিষেধ।

কিন্তু
ইভ টিজিং জায়েজ,
বৌ থাকতেও পরকীয়া জায়েজ,
শিশু হতে বৃদ্ধা সবাইকে ধর্ষণ করা জায়েজ,
মাদ্রাসায় সমকামিতা আর বলাৎকার জায়েজ,
বাসে-রাস্তায় মেয়েদের শরীরে হাত দেয়া জায়েজ।

এবং জেলা প্রশাসকের সাথে অফিস পিওনের সাথে রঙ্গলীলা-ও জায়েজ।

পাশাপাশি ঘুষ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ভুমিদস্যুতা, ঋণখেলাপি, খুন, গুম, টেন্ডারবাজি, খাদ্য ভেজাল, ভবন নির্মানে কারচুপি, শিক্ষকের ফাঁকিবাজি, ভেজাল ঔষধ, যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা, নকল ড্রাইভিং লাইসেন্স সব কিছুই জায়েজ।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৪

জগতারন বলেছেন:
ইভ টিজিং,
বৌ থাকতেও পরকীয়্‌
শিশু হতে বৃদ্ধা সবাইকে ধর্ষণ করা,
মাদ্রাসায় সমকামিতা আর বলাৎকার,
বাসে-রাস্তায় মেয়েদের শরীরে হাত দেয়া,


উপরে বর্নিত কাজ বর্তমান বাংলাদেশে এবং
মুসলমান সমাজের দুর্সময়ের নমুনা।

১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৯

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: সেটাই। বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্থ রাষ্ট্রও, তখন কারো অনুভূতি আর চলে না।

২| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইভ টিজিং,
বৌ থাকতেও পরকীয়্‌
শিশু হতে বৃদ্ধা সবাইকে ধর্ষণ করা,
মাদ্রাসায় সমকামিতা আর বলাৎকার,
বাসে-রাস্তায় মেয়েদের শরীরে হাত দেয়া,


উপরের কাজগুলো রুখতে প্রথম পদক্ষেপ
ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে ভ্রমণে আসা তরুণের চুল কাটা।
এর পর বাকীগুলো, সমস্যা কি ?

১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৬

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: বাংলাদেশের প্রথম সমস্যা হল আপনার মত লোকজন যারা আরেকজনের ব্যক্তিগত সীমানায় হাত বাড়ায়। যার যার চুল, তার তার স্বাধীনতা। আমরা আপনার দাঁড়ি নিয়ে কথা বলছি? আপনার দাঁড়ি, আপনার স্বাধীনতা। সব চাঁদাবাজ আর সন্ত্রাসীর মাথার চুল আর্মিছাট, আর প্রায় সব ঘুষখোরের মুখে আপনার মত দাঁড়ি আছে। আমরা কিছু বলছি? যার যার চুল, তার তার স্বাধীনতা। আপনার দাঁড়ি, আপনার স্বাধীনতা। কেউ সুনির্দিষ্ট অপরাধ করলে তার শাস্তি হবে। আরেকজনের চুল কাটবে কেন?

ইভ টিজিং, ধর্ষণ, বলাৎকার, বাসে-রাস্তায় মেয়েদের শরীরে হাত দেয়া এসবই আপনার মত লোকজন যারা পরের বিষয়ে নাক গলাতে অভ্যস্ত তারা করে।

৩| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৭

তুহিন রহমান বলেছেন: ওই ম্যাজিস্টেটকে জুতো পেটা করুন সব ঠিক হয়ে যাবে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে যাবে ওই শয়তানের হাত থেকে। বাড়িতে বউয়ের সাথে মনে হয় গন্ডগোল করে এসেছে তাই এসব কান্ড ঘটাচ্ছে ।

১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৭

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: এই বিষয়গুলাই মানবাধিকার সূচকের বারটা বাজায়। পর্যটকরা প্রায় সবাই টাকা হলেই বিদেশে যায় এই কারনে। এর পর আবার দেশপ্রেম?

৪| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এসি ল্যান্ড। সরকারি দুর্নিতির সবচেয়ে বড় আখড়া ভুমি অফিস।
নিজ দফতরের দুর্নিতি লালন করে এখতিয়ার বহির্ভুত আকাম। করতে অন্যের বাল কাটতে গেছে ...

৫| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০০

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:
চুল কেটে দেওয়ার পরে আপনার বন্ধুর মুখের জিওগ্রাফিটি একটু আপলোডান।

আমরা দেখি তাকে কেমন লাগছে। :)

৬| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।
এটা মোটেও উচিত হয় নি।
চুল বড় রাখলে ওদের বাপের কি?

চুল না কেটে খুঁজে দেখ কত লোক না খেয়ে আছে, ওদের খাবারের ব্যবস্থা কর হারামজাদা।

১২ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৪

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: ব্যাক্তির শাসনের নমুনা

৭| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইভ টিজিং, ধর্ষণ, বলাৎকার, বাসে-রাস্তায় মেয়েদের শরীরে হাত দেয়া এসবই আপনার মত লোকজন যারা পরের বিষয়ে নাক গলাতে অভ্যস্ত তারা করে।

ব্লগে ব্যক্তিগত আক্রমন নিষিদ্ধ জানেন কি? আমার মন্তব্য পছন্দ না হলে সরাসরি বিবাদে না জড়িয়ে তৃতীয় মাত্রায় আপনার ক্ষেদ ঝাড়তে পারতেন। যা হোক আপনার জ্ঞানের বহর প্রকাশিত হয়েছে। স্বাধীনতা মানে যা খুশি তা করা নয়। আপনার ব্যক্তিগত বিষয়গুলো যখন সামাজিক অবক্ষয়ের নির্ণায়ক হয় তখন তা রোধ করা সংশ্লিষ্টদের অবশ্যকীয় কর্তব্য। আপনার ব্যক্তিগত বাসার
চারদেয়ালে সীমাবদ্ধ থাকলে কেউ নাক গলাবে না। তা যদি আপনি দিগম্বর হয়ে নিদৃষ্ট গণ্ডিতে থাকেন। কিন্ত বাইরে এলে পাগল আখ্যা পাবেন। এমনকি উত্তম মাধ্যও খেতে পারেন। মানুষ সামাজিক জীব অসামাজিক হলেই দণ্ড পেতে হয় আজ থেকে জেনে রাখুন্ ভবিষ্যতে কাজে লাগলেও লাগতে পারে।

৮| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Sad :((

৯| ১২ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:১০

সোহানী বলেছেন: ভালোইতো নাপিতের পয়সা বেচেঁ গেছে ;)

আসলে ক্ষমতা থাকলে তা যদি দেখানো না যায় তাহলে শরীরে চুলকানী রোগ হয়...... B:-/

১২ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৬

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: বাংলাদেশে এটাই বাস্তবতা। ভবিষ্যতে কোন পাওারফুল কেউ যদি উনার মুখের দাঁড়ি কেটে দেয় - ভাল লাগছে না এই অজুহাতে। তখন তার আর বিচার চাওয়ার পথ থাকবে না।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বাংলাদেশের প্রথম সমস্যা হল আপনার মত লোকজন যারা আরেকজনের ব্যক্তিগত সীমানায় হাত বাড়ায়। যার যার চুল, তার তার স্বাধীনতা। আমরা আপনার দাঁড়ি নিয়ে কথা বলছি?

তা হলে শুনুন যাদের দাাঁড়ি নাই তারা কি বলেছেনঃ

রওনক সালাম
প্রথম আলোর মত পত্রিকা এমন একটা নেগেটিভ নিউজ কেন করল জানিনা। এখানে আমার দৃষ্টিতে কয়েকটি বিষয় বিবেচ্য।
প্রথমত: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজটা ভাল উদ্দেশ্যেই করেছেন বোঝা যায়, যদিও চুল না কাটলে ভাল হত, প্রয়োজনে প্রমানাদি সাপেক্ষে আরো কঠিন সাজা দেয়া যেত। কিন্তু, এই নবীন কর্মকর্তা হয়তঃ কিছুটা ইমোশোনের বশবর্তী হয়ে, যথেস্ট প্রমানাদি না থাকায়, সামাজিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে একটা খারাপ কাজকে নিরুৎসাহিত করতে এমনটি করেছেন। আমি ব্যাক্তিগতভাবে এমন কাজকে নিরুৎসাহিত করতে চাইনা।
দ্বিতীয়ত: ওখানে অনৈতিক কাজ হচ্ছিল সেটা বুঝতে ডক্টরেট করা লাগেনা।
তৃতীয়ত: প্রথম আলোর এ ধরনের আমার দৃষ্টিতে সমাজ বিরোধী, নেতিবাচক রিপোর্ট এইরকম নবীন কর্মকর্তাদের ভবিষ্যতে ভাল কাজ করতে নিষ্পৃহ করবে। আর এর ফলে মাদক, অনৈতিক কাজ সহ বিবিধ অপরাধ প্রবণতাকেই প্রথম আলো পরোক্ষভাবে সমর্থন দিল বলে আমি মনে করি। বরং, এই ধরনের ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটকে উৎসাহ দেয়াটাকেই আমি সামাজিক দৃষ্টিকোন থেকে যুক্তিযুক্ত মনে করি।
আইন মানুষ বা সমাজের জন্য, সমাজ বা মানুষ আইনের জন্য নয়। আমার সাথে যে কেউই দ্বিমত পোষণ করতে পারেন, যা স্বাভাবিক। আমি আমার চিন্তা থেকে বলছি। এই দুর্গন্ধ যত কম ছড়ায় তত ভাল। প্রত্যেকের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা।

মেহেদি হাসান
চরিত্রবান হবার অভ্যাস ছোটবেলা থেকেই করতে হয়। বড় হলে চরিত্রবান হবো এটা সম্ভব নয়। রুচির অভ্যাস ছোট বেলা থেকেই করতে হয়৷ বড় হয়ে রূচিশীল মানুষ হবো এটাও হয় না। যেসব সন্তানেরা রূচিহীন চুলের স্টাইল করে তাদের পিতামাতাকে জিজ্ঞাসা করলেই জানা যাবে যে তাতে পিতা মাতার কতটুকু সম্মতি আছে। পিতামাতার অবাধ্য সন্তানদেরকে অনেক সময় পিতামাতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সেখানে ম্যাজিস্ট্রেট তার ক্ষমতা বলে কিছু করলে ভালই করেছেন।
এখানে যারা ম্যাজিস্ট্রেটের বিরোধীতা করছেন তারা "তরুন বয়সে চরিত্রহীন থাকবো, পরে চরিত্রবান হবো" সেই থিয়োরীতে চলেন যেটা আসলেই অবাস্তব।

RAFIQUL ISLAM
হ্যা মেজিস্টেড হয়তো তাৎক্ষণিক অধর্য্য হয়েছেন নয়তো অন্য ভাবে ভালো কিছু করা যেতো তবে এটা ঠিক কিছু ছেলেমেয়েরা তাদের ড্রেস আর চুল এমন ভাবে করে যা বরাবরই অরুচিকর অসোভোনীয়।আমাদের জাতিগত প্রথার দিকেই লক্ষ রাখা উচিৎ যাতে অন্যের খাদ্যভাস চালচলন সংস্কৃতি আমাদের মধ্যে না আসে।

golam
বখাটেদের উৎপাত যখন বেড়ে যায় তখন এমনটাই করা উচিত।সব ক্ষেত্রে আইন মেনে শাস্তি দেয়া যায় না

Faruk Ahamed
এটা ভালো উদ্যোগ। শিক্ষার্থীদের বিকৃত রুচির লাগাম টেনে ধরেতে হবে। যা কিছু অসুন্দর অশুভ তা প্রতিহত করতে হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
মেজিষ্ট্রেট মহোদয় ‘তরুণের’ চুল কাটেনি। তিনি একজন বখাটের চুল কাটার নির্দেশ দিয়েছেন। ধন্যবাদ ওই কর্মকর্তাকে।

Shamsuddin
ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব সঠিক কাজ করেছেন, অদ্ভুতস্টাইলের চুল রেখে বখাটেরা আজকাল অপকর্ম করছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
কিছু চুলের কাট খুবই দৃষ্টিকটু ও বিরক্তিকর লাগে। সেরকম হয়ে থাকলে কেটে ভদ্র গোছের করে দিলে দোষের কিছু দেখিনা বরং তা সমাজ ও ঐ ছেলেটার জন্য মঙ্গলজনক বলেই মনে করি।

SHARIF_SHAHIDULLAH
মেজিষ্ট্রেট মহোদয় ‘তরুণের’ চুল কাটেনি। তিনি একজন বখাটের চুল কাটার নির্দেশ দিয়েছেন। ধন্যবাদ ওই কর্মকর্তাকে।

ফ. উদ্দিন
উশৃঙ্খলদের শাস্তি তাৎক্ষনিক হওয়া দরকার। এতে সমাজ ভাল থাকে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল গুলিয়াখালী সৈকতে তাঁবু টাঙিয়ে রাতে অসামাজিক কার্যকলাপ চলে। সে অভিযোগের ভিত্তিতে তিনি সেখানে অভিযান চালিয়ে সাতটি তাঁবু জব্দ করেছেন। সেখানে একটি ছেলে উল্টাপাল্টা আচরণ করেছিল। স্থানীয় কেউ তাঁর চুল ছোট করে দিয়েছে।

আমি বুঝলামনা আপনার জ্বলুনিটা কোথায় !!!!

১১| ১২ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪১

নতুন বলেছেন: সবাই ধরে নিয়েছে ঐখানে অনৈতিক কাজ হচ্ছিলো। অনুমান করা কি ঠিক?

ভ্রমন করে ক্যাম্পিং করা নতুন ট্রেন্ড তাই অনেকের সহ্য হচ্ছেনা।

যারা নিজেই আইন ভঙ্গ করে অন্যের চুল কেটে দিতে পারে তার ভালোকরে ট্রেনিং দরকার, তাকে একটা কোচিং লেটার দিতে হবে।

যদি কেউ অপরাধ করে তাকে সাজা দিতে হবে যাতে ক্যাম্পিং এ অপরাধ না করে।

কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেটের কাজযে মানুষের গুপ্তকেশ কাটা না সেটা ঐ ম্যাজিস্ট্রেটকে ট্রেনিং দিতে হবে।

১২ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৭

তাওহীদুর রহমান ডিয়ার বলেছেন: সরকার লাই দেয়াতে ম্যজিস্ট্রেট আজকে আইনের শাসনকে পাশ কাটাচ্ছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.