![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০০৮ চ্যাম্পিয়ন অফ দ্য আর্থ পুরস্কার পেয়েছিলেন
বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞানী ডক্টর আতিক রহমান।
কিন্তু, আমরা কয়জনেই বা এই তথ্য জানি বা জানতাম। এই
পুরস্কার আহামারি কিছু কিনা সেই প্রশ্নে যাব না।
* কিন্তু, প্রশ্ন তোলার মতো বিষয় হলো -এই পুরস্কার
যদি বিশাল অর্জন হয় তাহলে প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে এই
পুরস্কার অর্জনকারী পরিবেশ বিজ্ঞানী ডক্টর আতিক
রহমানকে নিয়ে সাড়া শব্দ ছিল না কেন। দেশের মানুষ জানেই
না শেখ হাসিনার আগে অন্যকোন বাংলাদেশীকে এই
পুরস্কার দেয়া হয়েছিল।
* দ্বিতীয় প্রশ্ন- এই পুরস্কার যদি পরিবেশ রক্ষার
ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নগণ্য একটি পুরস্কারই হয়, তবে এই
পুরস্কার নিয়ে বর্তমানে বিশ্বজয়ের গল্প কেন? দেশের
জনগণের কষ্টার্জিত অর্থের অপচয় করে বিশাল লাটবহর
নিয়ে এই পুরস্কার গ্রহন এবং মিডিয়া দিয়ে হাইলাইটস করে
গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর চেষ্টা আদৌ কোন কাজে আসবে
কি?
কারণ, কে কাকে কি পুরস্কার দিল বা না দিলো তাতে এই
দেশের মানুষ তেমন একটা কর্ণপাত করছে না। বর্তমানে এই
দেশের মানুষের সামনে জীবন মরন ইস্যু হলো স্বৈরশাষনের
অবসান ঘটিয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। অন্যকোন গল্প
শুনিয়ে দেশের মানুষকে ঘুমপাড়ানো যাবে না। হলুদ মিডিয়ার
দৈরাত্ম শেষের পথেই বলতে হবে। কারণ,সোশ্যাল মিডিয়ার
কল্যাণে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত হচ্ছে। মিডিয়া
মোঘলদের মোড়লগিরিও নিভু নিভু করছে। সোশ্যল
মিডিয়ায় জনগণের আরো অধিক অংশগ্রহন এবং সোশ্যাল
মিডিয়ায় উঠে আসা তথ্যনির্ভর বস্তুনিষ্ঠ সংবাদটি
জনগণের দোরগোঁড়ায় পৌঁছে দিতে পারলে মিডিয়া
মোঘলদের পতন আরো বেশী ত্বরান্বিত হবে।
হলুদ মিডিয়ার দিন শেষ, সামাজিক মিডিয়ার বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৩
Fahim Hossain বলেছেন: হায়রে মিডয়া