![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের
মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়।
ফলে আমাদের সৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।
২।নামাজের যখন আমরা দাড়াই তখন আমাদের
চোখ জানামাজের সামনের ঠিক
একটি কেন্দ্রে স্থির
অবস্থানে থাকে ফলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
৩।
নামাজের মাধ্যমের আমাদের
শরীরেরএকটি ব্যায়াম সাধিত হয়। এটি এমন
একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সবাই
করতে পারে।
৪।নামাজের মাধ্যমে আমাদের মনের
অসাধারন পরিবর্তন আসে।
৫।নামাজ সকল মানুষের দেহের
কাঠামো বজায়
রাখে। ফলে শারীরিক বিকলঙ্গতা লোপ
পায়।
৬।নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার
রাখে যেমন
ওজুর সময় আমাদের দেহের
মূল্যবান অংশগুলো পরিষ্কার করা হয় এর
ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবানু
হতে আমরা সুরক্ষিত থাকি।
৭।নামাজে ওজুর সময় মুখমন্ডল ৩বার ধৌত
করার
ফল আমাদের মুখের ত্বক উজ্জল হয় এবং মুখের
দাগ কম দেখা যায়।
৮।ওজুর সময় মুখমন্ডল যেভাবে পরিস্কার
করা হয় তাতে আমাদের মুখেএকপ্রকার মেসেস
তৈরি হয় ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ
বৃদ্ধি পায় এবং বলিরেখা কমে যায়।
৯।কিশোর বয়সে নামাজ আদায়করলে মন
পবিত্র
থাকে এর ফলে নানা প্রকার অসামাজিক
কাজ
সে বিরত থাকে।
১০।নামাজ আদায় করলে মানুষের
জীবনি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
১১।কেবল মাত্র নামাজের মাধ্যমেই চোখের
নিয়ম মত যত্ন নেওয়া হয় ফলে অধিকাংশ
নামাজ আদায় কারী মানুষের
দৃষ্টি শক্তি বজায় থাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শারিরীক উপকার আছে। নিঃসন্দেহে নামাজ একটি ব্যায়াম।
তবে যেকোনো বাধ্য বাধকতা সৃষ্টিশীলতার পরিপন্থী। মনে করুন একজন কবির মাথায় মাল উঠে গেল, তিনি কবিতা রচনা শুরু করলেন, এই সময়ে আযান দিল। তিনি নামাজে গেলে তার আর ওই কবিতা নাও লেখা হতে পারে। একজন গবেষক, গবেষণার চরম মুহুর্তে রয়েছেন, তখনও একই অবস্থা হবে। একজন সাহিত্যিক, একজন চিত্রকর তাদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। মোটকথা যে কোনো ধরনের বাধ্যবাধকতা সৃষ্টিশীলতার পরিপন্থী। ধন্যবাদ।