নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৫২ আর ৭১ এর চেতনায় আছি বাধা

সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল

ধীবর

সাংবাদিক কলামিস্ট

ধীবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই দেশদ্রোহি সন্ত্রাসি সংগঠনটি নিষিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২০



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতিতে সর্বপ্রথম সন্ত্রাসিদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয় স্বৈরাচারি আয়ুব খান। তার নির্যাতন দমন পীড়নের বিরুদ্ধে ঢাবির ছাত্ররাই অগ্রনি ভুমিকা পালন করতো বলে তাদের ঠ্যাঙ্গাতে পাঁচ পাথর নামের পাঁচজন সন্ত্রাসি ছাত্রকে লেলিয়ে দেয়া হতো। তবে আন্দোলনরত ছাত্রদের প্রতিরোধের কারণে এদের একজন রমনা পার্কে খুন হয়। তার জেরে ভয়ে বাকি চারজন উধাও হয়ে যায়।



বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের মুখ্য ভুমিকা ছিল। এই ছাত্রদের মধ্যে আওয়ামী ছাত্র লিগ যেমন ছিল, তেমনি ছিল বামপন্থি ছাত্রদের বিশাল ভুমিকা।



স্বাধীনতার পর পাঁচ পাথরের স্থানে অধিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লিগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। বাকিদের ছাত্র রাজনীতিকে পায়ের তলায় গুড়িয়ে দেবার জন্য, শেখ কামালের নেতৃত্বে আঃ ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসের আশ্রয় নেয়। জন্ম নেয় আওরঙ্গ, লুকু, হান্নানদের মত ভয়ানক খুনি সন্ত্রাসিদের। তাদের ফ্যাসিস্ট মনবৃত্তির কারণে ক্যাম্পাসে ভিন্নমতালম্বি ছাত্র সংগঠনগুলি ছিল সব সময়েই কোনঠাসা। আর এই সন্ত্রাসে খোদ শেখ কামাল জড়িত থাকায়, ছাত্রলিগ হয়ে পড়ে বেপরোয়া। শুধু অন্য ছাত্র সংগঠনের ছাত্রদের পিটিয়ে সোজা করাই নয়, বরং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা নারীদের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানোও এদের কাজ হয়ে পড়ে। সম্ভবত ১৯৭৩ বা ১৯৭৪ এ ২১শে ফেব্রুয়ারি শহিদ মিনার থেকে প্রভাত ফেরি শেষে বাড়ি ফিরতে থাকা ১৭ জন ছাত্রিকে অপহরন করে নিয়ে যায় ছাত্রলিগ। ওদের লালসার শিকার হয়ে লোকলজ্জা এবং আরো ভয়াবহ নির্যাতনের আশংকায় তারা হয়ে যায় নিভৃতচারি। সংবাদপত্রগুলি ভাসা ভাসা এবং খুব অল্প গুরুত্ব দিয়ে খবরটি ছাপে। তবে যারা সে বছরগুলিতে ঢা বিতে পড়ুয়া, তাদের স্মৃতির মণিকোঠায় খবরটি ঠিকই রয়ে যায়। এর পর মহসিন হলের এক শিক্ষক প্রোভোস্টের স্ত্রীকেও ছাত্রলীগ তুলে নিয়ে সম্ভ্রমহানি করে। ঢা বির ইতিহাসে এধরণের উদাহারণ বোধ করি আর কোনদিন সৃস্টি হবে না। ব্যাপারটি এমন আলোড়ন তুলেছিল যে, খান আতা তার "আবার তোরা মানুষ হ" ছবিটিতে এই ঘটনাটি তুলে দিয়েছিলেন। তবে ঢা বির উদিয়মান আথলিট সুলতানা ছিলেন সত্যি ভাগ্যবতি। কেননা তাকে ঐ ১৭ জন নির্যাতিতা কিংবা শিক্ষকের স্ত্রীর পরিণতি বরণ করতে হয়নি। শুধু নিজ ও পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ছিনতাই হয়ে জোর করে শেখ কামালকে স্বামী হিসেবে বরণ করতে হয়েছে।



শেখ কামাল আর তার ছাত্রলীগ নামধারি সন্ত্রাসি বাহিনীর "সুকীর্তির" পরিধি ব্যাংক ডাকাতি থেকে শুরু করে খেলাধুলার মাঠে পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। রহমতগঞ্জের উদিয়মান স্ট্রাইকার কাজি সালাউদ্দিনকে অস্রের মুখে আবাহনীতে খেলতে বাধ্য করা হয়েছিল। আওয়ামী লিগের সন্ত্রাসের মুখে পড়তে পারেন এই আশংকায় সালাউদ্দিন নিজেও এব্যাপারে প্রকাশ্যে কোনদিন মুখ খুলেননি। পাঠক আমি বর্তমান বা ফু ফে প্রেসিডেন্ট কাজি সালাউদ্দিনের কথাই বলছিলাম।



কয়েকদিন আগে দেখলাম, আগাগোড়া আওয়ামী কাদা মাখা একজন ব্লগার, নিরপেক্ষতার ভেক ধরে, আওয়ামী লিগের কুকীর্তিগুলিকে ধামাচাপা দেবার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছে। শেখ কামাল আর আওয়ামী লিগ নাকি গঙ্গাজলে ধোয়া তুলসি পাতা, ওদের বিরুদ্ধে যারা লিখছে তারা জামাতি রাজাকার ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন কি হাসিনা ও শেখ সেলিমের বিয়াইদেরও রাজাকার অপবাদমুক্ত করার জন্য তিনি তত্ত্বের জাল বুনেছেন। যেভাবে একের পর এক আঃ লিগের কুকীর্তি ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, তাতে বোধ করে আঃ লিগের থিংক ট্যাংকরা প্রমাদ গুনছেন। তাই একই ক্ষুরে মাথা কামানো ব্লগারদের দিয়ে সেগুলি ধামাচাপা দেবার এত ফন্দি ফিকির করা হচ্ছে।



৭৫ এর পট পরিবর্তনের পর এই হিংস্র পশুদের দলের অনেকে ভারতে জামাই আদরে স্থান পায়। অনেকে পালিয়ে যায়। অনেকে ঠান্ডা মেরে যায়। কিন্তু হাসিনার শ্রদ্ধাধন্য এরশাদের ক্ষমতারোহনের পর নতুন উদ্যোগে আবারও ছাত্র লিগ নামের এই সন্ত্রাসি গোষ্ঠি পথচলা শুরু করে। ১৯৯৬ সালে আ" লিগ ক্ষমতায় আসার পর এরা রীতিমত বাধহারা হয়ে যায়। যার ছোট্ট একটা নজির হলো জা বির এক ছাত্রলিগ নেতার ধর্ষনের সেঞ্চুরি পালন। ( আরেক আওয়ামী ব্লগার এই ঘটনাটিকেও শ্রেফ গুজব এবং ঐ মেয়েরা স্বেচ্ছায় তাকে দেহদান করেছিল বলে পাপ কাটানোর লজ্জাজনক প্রয়াস পেয়েছিলেন)।







আর ২০০৮ সালে নির্বাচনে আঃ লিগের বিজয়ে পৈশাচিক কর্মকান্ডে পুর্বসুরিদের যোগ্যতার প্রমান দিয়ে যাচ্ছে ছাত্রলিগ। অন্য ছাত্র সংগঠনের কথা না হয় বাদই দিলাম। নেতৃত্ব এবং লুটপাটের বখরা নিয়েও নিজেদের ভেতরেই খুনোখুনি চলছে। যার ফলে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এমন কি নিজ দলের নারী নেত্রিরাও এদের সন্ত্রাস থেকে নিরাপদ নন। টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি নারী ধর্ষন ইত্যাদি অপরাধে উন্মত্ত ছাত্র লিগের অপকর্মের দায় থেকে নিজেকে বাঁচাতে হাসিনা ছাত্র লিগের উপদেস্টার পদ থেকে সরে দাড়িয়েছিলেন। কান ও চোখের সেই বিখ্যাত নাটকের পর এটাই হাসিনার আরেকটি নাটক। কারণ তিনি চাইলে ছাত্র লিগ বাপ বাপ করে সিধে হয়ে যেত।



ছাত্রলিগ যেন পণ করেছে যে তারা ঢা বির কুকর্মের সব রেকর্ড ভঙ্গ করবে। আর সে লক্ষ্যে ঢা বি এলাকায় ছাত্রলিগের সমাবেশ থেকে জহুরুল হক হলের এক ছাত্রলিগ নেতা, ঢা বির অ-আওয়ামী লিগপন্থি শিক্ষকদের হত্যা করার প্রকাশ্য হুমকি দিয়েছে। যা ঢা বির ইতিহাসে আরেকটি কলংকজনক অধ্যায়।



স্বাধীন বাংলাদেশে কোন ছাত্র সংগঠনই নিজেদের ধোয়া তুলসি পাতা বলতে পারবে না। বিশেষ করে ছাত্রদল আর শিবির তো নয়ই। কিন্ত ছাত্রলিগের সব সন্ত্রাস সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে। তাই অনতিবিলম্বে ছাত্রলিগ নামের এই সন্ত্রাসি ধর্ষক চাঁদাবাজ টেন্ডারবাজ সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। নইলে এরা একদিন খোদ আওয়ামী লিগকেই গিলে খাবে। আর তা না হলে, ভুক্তভোগি ও অতিস্ট সাধারণ জনগণই এদেরকে চোর ডাকাত জ্ঞানে পিটিয়ে মারবে।

মন্তব্য ৮৭ টি রেটিং +২৫/-১৬

মন্তব্য (৮৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৪

কায়েস মাহমুদ বলেছেন:


আপনার ছবিটার সূত্র দেখেন,

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৬

ধীবর বলেছেন: আপনার মত মানুষেরা দেখি আওয়ামী বিরোধি লেখায় মুল বক্তব্য খন্ডন না করে শিবির জামাত রাজাকার খুজে বেড়ান। সম্ভব হলে বক্তব্যের বিরোধিতা করে লিখুন। আর এই সন্ত্রাসের উপলক্ষ্যটা কি ছিল জানেন? না জানলে বলুন, জানিয়ে দেই।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৬

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:

এটা কিছুদিন আগে ঢা.বি-তে বাংলাদেশ জাতিয়তাবাদী ছাত্রদলের কাজ। মেয়েটিও ছাত্রদলের। এটা দলীয় কোন্দল। অথচ আপনি ছাত্রলীগ সংক্রান্ত পোস্টের মাঝে চালিয়ে দিলেন!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৯

ধীবর বলেছেন: এ ধরণের চরম মিথ্যাচার আঃ লিগপ্রেমিদের ভালোই সাজে। প্রমান দিন এটা ছাত্রদলের। আমার কাছে প্রমান আছে যে এটা ছাত্রলিগের কীর্তি। পত্রিকায় প্রকাশিত লিংক দেখুন

Click This Link

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৭

লড়াকু বলেছেন: শিবির পিটানি তো ভালা কাম। ছাত্রলীগের আকামের পুস্টে আপনে এই ছবি দিলেন ক্যান?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪১

ধীবর বলেছেন: কারে কে পিডাইতেছে, এটা পোস্টের মুল বক্তব্য না। মুল বক্তব্য ছাত্র লিগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪১

আইলা বলেছেন: আপনি কি নিরপেক্ষ ??? ১৯৭৫ সালে আপনার বয়স কত ছিল ?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৫

ধীবর বলেছেন: না, আমি নিরপেক্ষ না। আমি বাংলাদেশের পক্ষ্যে।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৫

কায়েস মাহমুদ বলেছেন:


আমি সকল ধরনের ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে, তবে শিবির পিডানের পক্ষে।
আর আমি আম্বালীগ করিনা যে আপনার যুক্তি খন্ডন করবো।

ছবিটা ঠিক আছে@দুরন্ত

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৪

ধীবর বলেছেন: বিভিন্ন পোস্টে আপনার দেয়া মন্তব্য কিন্ত আপনার বক্তব্যকে সমর্থন করে না। সে যাই হোক, দুরন্তের মিথ্যাচারটি প্রকাশ করে দেবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কায়েস ভাই।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৬

কায়েস মাহমুদ বলেছেন:


বড় করে দেখতে, [link|

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৮

কায়েস মাহমুদ বলেছেন:

লেখক বলেছেন: কারে কে পিডাইতেছে, এটা পোস্টের মুল বক্তব্য না। মুল বক্তব্য ছাত্র লিগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।

আর শিবিরকে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৫

ধীবর বলেছেন: সে সমন্ধে কিন্তু পোস্টেই বলা হয়েছে। একটু মনযোগ দিয়ে পড়ুন।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৮

আইলা বলেছেন: আগে মানুষজন বাড়ি পাহারা দেওয়ার জন্য দেশী কুত্তা পালত। কুত্তাগুলার কাজ ছিল বাড়ির আশেপাশে কাঊরে দেখলেই....
এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পালে সাংবাদিক ও কলামিষ্ট (সাংবাদিক নামের সং )। কাজ ?... ঐএকই

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৮

ধীবর বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত। উদাহারণ তো আপনি দেননি, তাই এই ধরণের সং দের পরিচয় আমিই দিয়ে দিচ্ছি।

আব্দুল গাফফার চৌধুরি, আবেদ খান, আতিকুল্লাহ খান মাসুদ, শ্যামল দত্ত, গোলাম সারওয়ার, মতিউর রহমান, মাহফুজ আনাম... আরো বলবো?

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৮

ঘু্ড্ডি বলেছেন: সেই সময়ের অনেক মানুষের কাছে শোনা ঘটনা আপনার বর্ণনার মতই কাছাকাছি। প্রথমআলো তেও ছাত্র রাজনীতিতে হত্যা এইরকম নামে একটা ফিচার এসেছিলো, সেখানেও তখনকার একটা চিত্র পাওয়া যায়।আসলে এইসব ঘটনা একটা অনুন্নত জাতির ই বঃহিপ্রকাশ।এখনকার আফ্রিকার অনেক দেশের দিকে তাকালেই বুঝা যায়।আমরা যখন উন্নত দেশ হব, তখন এরকম চিত্র হয়ত এখানেও দেখা যাবে না,তা সে সময় যে দল ই থাকুকনা কেন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২০

ধীবর বলেছেন: শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা নিয়ে একটি জাতির উন্নতি হতে পারে না। আর দলিয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতির কারনেই এই অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। তাই উন্নতি করতে হলে, এই বৃষ বৃক্ষকে সমুলে উৎপাটন করতে হবে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৯

মেঘ বলেছেন: সবধরনের ছাত্র সংগঠন(মূল রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠন যেগুলো) ই বন্ধ করা দরকার।
কল্পনার জাল বেশি বুনে ফেলেছেন যা আপনার মূল ফোকাসের বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত হিংসার পরিচায়ক হয়ে উঠেছে দিনের শেষে।
মানসচক্ষু উন্মীলিত হোক।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২২

ধীবর বলেছেন: আপনার লেখায় সাধারণত নারীবাদের জয়গান এবং নারী স্বাধীনতা বিস্তৃত করবার প্রেরনা পাওয়া যায়। এখন আপনিই বলুন, নারীর প্রতি চরম অসম্মান এবং নির্যাতনের অভিযোগে লিপ্ত ছাত্রলিগের প্রতি নরম দৃস্টিভঙ্গিকে কি সমর্থনযোগ্য?

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৩

আইলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: না, আমি নিরপেক্ষ না। আমি বাংলাদেশের পক্ষ্যে।


-----------ভন্ডামির ১টা লিমিট আছে। ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলিং
এর যূগ শেষ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৪

ধীবর বলেছেন: আপনি হয় মানসিকভাবে অসুস্থ্য নইলে মানসিকভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক। যদি পোস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে যৌক্তিক আলাপ করতে পারেন, তাহলে সেটা করুন। ব্যাক্তিগত আক্রমন করে পরিবেশ নস্ট করলে, আপনাকে নির্গমনের পথ অনুসরন করার পরামর্শ দেবো।

১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৩

আইলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত। উদাহারণ তো আপনি দেননি, তাই এই ধরণের সং দের পরিচয় আমিই দিয়ে দিচ্ছি।

আব্দুল গাফফার চৌধুরি, আবেদ খান, আতিকুল্লাহ খান মাসুদ, শ্যামল দত্ত, গোলাম সারওয়ার, মতিউর রহমান, মাহফুজ আনাম... আরো বলবো?

----------- এই সব কুলাংগারদের দলে আপনার নামটাও যোগ করেন। আপনাদের সাংবাদিকদের লাজ-লজ্জা কিছুই নাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৫

ধীবর বলেছেন: আপনি হয় মানসিকভাবে অসুস্থ্য নইলে মানসিকভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক। যদি পোস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে যৌক্তিক আলাপ করতে পারেন, তাহলে সেটা করুন। ব্যাক্তিগত আক্রমন করে পরিবেশ নস্ট করলে, আপনাকে নির্গমনের পথ অনুসরন করার পরামর্শ দেবো।

শেষবারের মত আপনাকে সাবধান করা হলো।

১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৬

বর্ণচোরা বলেছেন: রুচিহীন পোষ্ট

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩২

ধীবর বলেছেন: আপনার এমন "সুন্দর" রুচির কথা বাইরে প্রকাশ পেলে, নির্ঘাত পারভার্ট উপাধি জুটবে আপনার কপালে।

১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৮

আইলা বলেছেন: বর্ণচোরা বলেছেন: রুচিহীন পোষ্ট

---সহমত

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৩

ধীবর বলেছেন: দুটি দেহ একই মেশিনের মগজ ধোলাইয়ের শিকার।

১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৯

ধ্রুব তারা বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৫

ধীবর বলেছেন: ভুক্তভোগি সকলেই একমত হবেন। ধন্যবাদ।

১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩১

আইলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি হয় মানসিকভাবে অসুস্থ্য নইলে মানসিকভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক। যদি পোস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে যৌক্তিক আলাপ করতে পারেন, তাহলে সেটা করুন। ব্যাক্তিগত আক্রমন করে পরিবেশ নস্ট করলে, আপনাকে নির্গমনের পথ অনুসরন করার পরামর্শ দেবো।

শেষবারের মত আপনাকে সাবধান করা হলো। [/sb

এর মানে কি ????????????????

১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৩৫

আইলা বলেছেন: আপনাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেটা কে ??? আপনাদের সাংবাদিকদের জ্বালায় ১টা পত্রিকাও বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় না।

১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪০

সাম্যবাদী বলেছেন:






Click This Link

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪২

আইলা বলেছেন: ছাত্রলীগ সন্ত্রাস করতেছে ---- সবাই দেখতেছে। যেটুকু ঘটছে সেটুকু বিস্তারিতভাবে লিখুন।

২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৪

আইলা বলেছেন: আপনাদের কাজ ডিটেলস খবর দেওয়া----- খবরে নিজের মন্তব্য ঢুকানো না। সেজন্য কলাম আছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৬

ধীবর বলেছেন: যেটা পত্রিকার কাজ সেটা পত্রিকায় করি। ব্লগ আমার নিজস্ব মতামত প্রকাশের স্থান। অবার্চিন মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন।

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৮

তাহের বলেছেন: লড়াকু বলেছেন: শিবির পিটানি তো ভালা (ছওয়াবের) কাম। ছাত্রলীগের আকামের পুস্টে আপনে এই ছবি দিলেন ক্যান?

* ছাত্রদল তো ছাত্রলীগের থেকেও হিংস্র

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩৭

ধীবর বলেছেন: শিক্ষদের হত্যার হুমকি কিংবা নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে আপনার সাথে একমত নই।

২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৭

সাজিদ বলেছেন: @ duronto shopnochari r ekta nomuna dekhalen awamilieage er publicra kivabe mitthchar kore. 2 years o hoi nai ekta ghotona obolilai bole dilen chatrodol er bepar. apnar sondeho thakle ask korte parten

university campus, hall, maszid a student politics bondho kora uchit. uni gula te bivnno professional, cultural soceity gulo k r o active kora uchit. different geographical club thakte pare. eshob bepar jader deicsion near tara onek valoi bujhe kintu tader sontander moddhe 95% desh er bahir a or private uni te pore. chittagong uni te hol dohol korte gie ekta chele mara gele tader mone hoi na amar chele or bhai er o ei porinoti hote pare. tara dekhe ekta political issue hishebe. so law kore eshob hobe na. student der nijeder e bujhte hobe.

২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪২

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: @ দুরন্ত স্বপ্নচারী:


সামান্যতম লজ্জা থাকলে ব্লগ ছেড়ে পালানো দরকার আপনার|

মিথ্যুক কোথাকার.....।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪০

ধীবর বলেছেন: এই রকম শ্রেণির অন্ধ আওয়ামী ভক্তদের কাছ থেকে আত্মসম্মানবোধ কিংবা সত্য অনুসন্ধান কোনটাই আশা করা বাতুলতা মাত্র।

২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪৮

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: @আইলা:

তুমি হইলা "দুগ্ধ পোষ্য ছাত্রলীগ"| লেখক ছাত্রলীগের কুকামের যে ফিরিস্তি দিছে, সে গুলা তোমার জন্মেরও অনেক আগের|

যাও, কম্পিউটার ছাইড়া ১৯৭২-১৯৭৫ সালে সাবালিকা হইছিল এমন কোন আন্টি বা আপুকে খবরের সত্যতা জিগাইয়া তার পর কমেন্ট লেখতে আইসো, ওক্কে......??

যাও যাও, আর তোমার ডাইপার চেন্জ করার সময় হইছে|
আম্মুকে বল চেন্জ করে দিতে, নিজে নিজে করার মত গিলু তোমার মাথায় আছে কি না সন্দেহ হয়|

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪২

ধীবর বলেছেন: খুবই সত্য কথা বলেছেন। এরা অত্যন্ত অল্প বয়সি হলেও, জ্ঞান সংগ্রহের চেয়ে সস্তা আবেগি কথায় কান দিয়ে মগজ ধোলাইকেই শ্রেয় জ্ঞান করেছে। এদের কথার জবাব দেয়াও সময় নস্ট।

ভালো বলেছেন বিদ্রোহি ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:০৬

বিডি আইডল বলেছেন: বাকশাল লীগের বঙ্গসেনাদের জেহাদী জোশ দেখার মত বিনোদনমূলক!!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪৩

ধীবর বলেছেন: বিনোদন মানে বিনোদন, ব্যাপকককক বিনোদন। ;)

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৮

সাপিয়েন্স বলেছেন: 'পাঁচ পাথর' না কি ? সংগ্রামী (= সন্ত্রাসী) ছাত্রসমাজের এই অবিস্মরণীয় শহীদ পথিকৃতের নাম 'পাঁচপত্তি' শুনেছিলাম। আইয়ুব-মোনেম খানের এই ছাত্র সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ফেডারেশন ( এন,এস , এফ)। পরবর্তীকালে আওয়ামী উপাচার্য এ,কে, আজাদ চৌধুরীও এর নেতা ছিলেন সেই সময়ে।

যে-দল যখন ক্ষমতায় যায়, তার ছাত্র অঙ্গটিই তখন সব চেয়ে সন্ত্রাসী হয়ে যায়, কারণ পুলিশ তাদের ধরে না ওপরের নির্দেশে। তবে তাদের মধ্যে বিভাজন হলে সমস্যার সৃষ্টি হয়, যেমন এখন ছাত্রলীগে।

১৯৭৪ নয়, তার আগে সম্ভবত ৭৩ এ ২১শে ফেব্রুয়ারীর মাঝ রাতের অনুষ্ঠানে পরিকল্পিতভাবে শহীদ মিনারে ইলেক্ট্রিসিটি ও সব বাতি অফ করে দিয়ে ছাত্রী নির্যাতন হয় বলে শুনেছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩১

ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাপিয়েন্স ভাই। সম্ভবত দুর্বল উর্দু জানা কেউ পাঁচ পাত্তি শব্দটির বাংলা অনুবাদ করতে গিয়ে পাচ পাথর বানিয়েছিল। ভুল সংশোধনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

এটা খুবই সত্যি যে, দল সরকারে গেলেই এর অঙ্গসংগঠনগুলি অপ্রতিরোদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ছাত্র লিগের বর্তমান কর্মকান্ড সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে। একারণেই একে নিষিদ্ধ ঘোষনার বিকল্প নেই।

আযাদ চৌধুরি তো এখন আঃ লিগের সমর্থনকারি হয়ে দিব্যি আছেন। সাথে বোনাস হলো তিনি বাংলাদেশ ভারত মৈত্রি সমিতির নেতা। এই লোক কি করে ঢা বির উপাচার্য হয়েছিল সেটা বিস্ময়কর। এন এস এফ এর সাথে এই লোকের সম্পৃত্ততার কথা প্রকাশ করে, পাঠকদের অনেক উপকার করলেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪১

আগুন পাখি বলেছেন: কিছু বল্লেতো আপনি আবার "শেষ বারের মতো সাবধান করে দিবেন"!!!
তাই আগেই সাবধান হ্য়ে গেলাম!!! : )

নিজে গল্প বানান...নিজে লেখেন....নিজে পড়েন.....নিজে আনন্দ পান......

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩

ধীবর বলেছেন: মানসিক অপ্রাপ্তবয়স্কদের না পড়লেও চলবে।

২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৯

রাজর্ষী বলেছেন: এসব আপনের একপেশে গোয়েবলেসিয় প্রপাগান্ডা। ছাত্রদল আর লীগের মাঝে এসব আকামে কোন পার্থক্য নাই এখন। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে এই ছাত্রলীগের যে অবদান তা একমা্ত্র রাজাকার মানস ই ভুলে যেতে পারে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৮

ধীবর বলেছেন: একটা কথা বলুন দেখি। স্বাধীনতার আগেরটা তো জানি। স্বাধীনতার পর ছাত্রলিগের অবদানটা কি? আপনার দৃস্টিভঙ্গিকে আমলে আনলে, স্বাধীনতার জন্য অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরুপ মাৎসন্যায় ঘটানোর অধিকার পেয়ে গিয়েছে ছাত্রলিগ, তাই নয় কি? মুলত সে রকম বিকৃত মানসিকতার কারণেই ছাত্রলিগ আর আঃ লিগ যা খুশি তাই করছে।

আর বিরোধি মতকে বিশেষ খেতাববাজির তকমা এটে দেবার অভ্যাস নিতান্তই যুক্তি দিতে ব্যার্থ, নিদারুন হতাশায় ভোগা একদল অন্ধদের কম্ম বৈত নয়।

২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৩

দ্বীপবালক বলেছেন: এই সংগঠনটি নিষিদ্ধ করলেই সন্ত্রাস বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ৭৫% কমে যাবে। আপনাকে ধন্যবাদ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৯

ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত। সরকারি দলে থাকলেও যা, বিরোধি দলে থাকলে একটু কম, এই যা ফারাক। নইলে ছাত্র লিগের সন্ত্রাসের ইতিহাস স্বাধীনতার পর থেকেই কিংবদন্তি হয়ে আছে।

৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১১

স্বপ্ন নীল বলেছেন: ধ্রুব তারা বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২১

ধীবর বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি মানে যদি হয় নারী ধর্ষন, চাদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলবাজি, পেটোয়াবাজি, সেসন জট, রাজনোইতিক দলের লেজুড়বৃত্তি, তাহলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছাত্র রাজনীতি। আর এই রাজনীতি নিষিদ্ধের বিকল্প নেই।

৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন:
আমি এই ছবিটির সংগে আপনার ছবিটি গুলিয়ে ফেলেছিলাম। এধরনের ছবি সব সরকারের আমলে সব দলের কর্মীদের সৌজন্যেই আমরা প্রতিবছর কয়েকডজন করে দেখে থাকি। তাই গুলিয়ে ফেলা অসম্ভব নয়। তবে আপনি যেভাবে গালাগালি করলেন, তাতে আপনাকে সম্মান করে কথা বলার আর সুযোগ রাখলেন না।

আমি আপনাকে আরও কিছু ছবি ও সংবাদের লিংক দিচ্ছি, দয়া করে এবার ছাত্রদল ও শিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষনার দাবী করে পোস্ট দিয়ে আপনার নিরপেক্ষতার প্রমান দিবেন।


এইটা শিবিরের কাজ
সংবাদের লিংক


এখানে ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ একসাথে দাবড়ানি দিচ্ছে শিবিরকে
লিঙ্ক

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮

ধীবর বলেছেন: আপনি আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা নস্ট করে ফেলেছেন। দুঃখিত আপনার কোন কথাকেই আর বিশ্বাস করতে পারছি না।

৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫

রহমানরক্তিম বলেছেন: বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: @ দুরন্ত স্বপ্নচারী:

সামান্যতম লজ্জা থাকলে ব্লগ ছেড়ে পালানো দরকার আপনার|

মিথ্যুক কোথাকার.....।

রণ ক্লান্ত ভাই ঐ দূরন্ত মিথ্যাচারীকে ব্লগ থেকে বহিষ্কার করা হোক, অবশ্য তাকে দোষ দিয়েও কি আর লাভ? যেখানে প্রথম আলো ডেইলী স্টার ও এ কাজ করে থাকে প্রায়শ।
একবার CMC মারামারির ২ দিন পর প্রথম আলো একটা রিপোট ছবি সহ দেয়, নিচে লিখে "গোপনে শিবির ক্যাডার রা মেডিকেলে চিকিৎসা করছে, এ সময় ছবি তুলতে গেলে এক শিবির ক্যাডার জামা দিয়ে তার মুখ ঢেকে ফেলে"
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ওখানে একটা ছেলে আহত ছেলেটার পাশে বসা ছিলো এবং উনি মহানগর ছাত্রলীগের নেতা এবং যে মুখ ঢাকছে সে একজন দাগী লীগ সন্ত্রাসী।
দেখেন শুধুমাত্র এন্টি-শিবির স্ট্যান্ডের কারণে তারা এ কাজটা করেছিলো। কিন্তু কয়জন আসল ব্যাপারটা জানতে পেরেছে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০১

ধীবর বলেছেন: মিথ্যে কথা দিয়েই যাদের উৎপত্তি, তার শেকর যেমন মিথ্যা তেমনি কান্ড শাখা প্রশাখা, সবই মিথ্যা। এরা অনেকদিন ধরেই মানুষকে ধোকা দিয়ে আসছে। তবে দিন দিন এদের আসল রুপ সামনে আসছে।

৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৮

বাতাসের রূপকথা বলেছেন: We should stop these stupid student politics except the real student politics, only for the well being of the student.
The responses seems like barking of dogs.

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫

ধীবর বলেছেন: লক্ষ্য করে দেখুন। পোস্টের দাবির ব্যাপারে বিরোধিতা করা হচ্ছে অন্য প্রসঙ্গ টেনে এনে। অদ্ভুত ইনাদের মানসিকতা।

৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২০

মনির হাসান বলেছেন: হে হে হে হে ... কিরাম আছেন ধীবর সাব ... ???

দুরন্ত মিথ্যাচারীরে ৫০৫টি দোররা মাইরা কল্লা কাটা হৌক । এত্ত বড় শাহস ... এছলামের ঝান্ডাবাহিনি শিবিরের বিরুদ্দে মিত্যা কুতসা রটায় ...

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৭

ধীবর বলেছেন: ক্যামন আর থাকি মনির সাব? আপনারা যা শুরু করছেন দল বল জ্ঞাতি গুস্টি মিল্লা তাতে ইস্যুও কমে না, আমাদেরও ব্যাস্ত থাকতে হয়। কিছুদিন একটু ভালো মত থাকেন, তাতে আমাদের মত আম জনতা কিছুটা শান্তিতে থাকুক।

ইয়ে, ভাইজান মনে হয় তাড়াহুড়া কইরা চশমা ছাড়া লেখাটা পড়ছেন।

৩৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৩

আগুন পাখি বলেছেন: মানলাম আমি মানসিক ভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক : )।

কিন্তু আপনি খুব বেশি প্রাপ্তবয়স্ক। দুই চোখ দিয়ে দেখার ব্য়স শেষ হয়ে গেছে... তাই শুধু এক চোখ দিয়ে দেখেন.............।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০১

ধীবর বলেছেন:

৩৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৮

সাজিদ বলেছেন: duronto shopnochari vul shikar krechen take personal attack bondho kora hoke. etao fassibad.

media to ei kaj ta ohoroho kore jacche. jake ba jader k like kore na tader somporke onek sotto mittha mishie likhe. onek somoi sompurno ulta likhe. amar ek attio singapore a chilen open heart sergeryr jonno. vorer kagoj a likhechilo hawa vobon er asirbadpustho kormokorta sorkari takai bideshe promod voromon korche.

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪

ধীবর বলেছেন: মিডিয়ার বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ অবশ্যই সত্য। কিন্ত দিনকে রাত আর রাতকে দিন বানানোর মত প্রতারণায় আওয়ামী মিডিয়ার সমকক্ষ আর কেউ নয়। (স্মরণ করুন গাফফার চৌ এর বিখ্যাত সেই ফটো ট্রিক্স তত্ত্বের কথা)

৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: আইলা বলেছেন: বর্ণচোরা বলেছেন: রুচিহীন পোষ্ট

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৫

ধীবর বলেছেন: এর উওরটিও দেখে নিন।

৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ধীবর ভাই, অনেক ধন্যবাদ সত্যকে উন্মোচিত করার জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ জুলভার্ন ভাই। আমি নিশ্চিত, ছাত্রলিগের কলঙ্কময় ইতিহাস নিয়ে আপনারও অনেক কথা জানা আছে।

৩৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৪

বান_দর বলেছেন: আপনার ১০ নম্বর মন্তব্যকারিনীর কাছে কি প্রত্যাশা করবেন-উনি নিজেই একজন "গুপ্ত কেশ" বিশেষজ্ঞ হয়ে বারবার তা প্রদর্শনেই ব্যাস্ত থাকেন!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯

ধীবর বলেছেন: তাকে প্রশ্ন করেছিলাম। জবাব না পেলে অন্যরকম ভাবতে বাধ্য হবো।

৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৮

লুকোচুরি বলেছেন: আমিও একজন নিরপেক্ষ মানুষ নই-আমি আমার মাতৃভুমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের পক্ষের মানুষ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯

ধীবর বলেছেন: সেটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয় হওয়া উচিত।

৪১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪

নাজমুল আহমেদ বলেছেন: আওয়ামী বিরোধী ঘবেসনা পুষ্ট ভালৈছে। অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং নিজের জ্ঞানকে আরো উন্নতি করলাম। এইজন্য লেখকের কাছে চীর কৃতজ্ঞ থাকব। আশা করি আপনি এই ধরনের আরো ঘবেষনা পুষ্ট লিখে আমাদের জ্ঞানকে উন্নতির চরম শিখরে পৌছে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখবেন!!!


বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত দাদা'র কমেন্ট বিশেষভাবে ভালো লাগছে। আশা করি উনি এই ধরনের আরো বিদ্রোহী বিদ্রোহী কমেন্ট করে ছাত্রদলের ঠান্ডা রক্ত কে ছাত্রলীগের গরম রক্তের মত টগবগে করে তুলতে সাহায্য করবেন। যদিও সহকর্মী শিবির ভাইরা ছত্রছায়া দেওয়ার কারনে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, সম্মুখ সংঘর্ষ কিংবা টেন্ডারবাজি কোনটাতেই আমাদের তেমন কোন সমস্যা হয় না। তারপরও ছাত্রদল ও সহকর্মী শিবির ভাইদের উপর সহমর্মী থাকার কারনে আপনাদের এই অবদান ছাত্রদল কৃত্জ্ঞচীত্তে স্মরন করবে আজীবন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

ধীবর বলেছেন: ঘটে সামান্য বুদ্ধি থাকলে অন্তত কিছু প্রশ্নের উত্তর খুজতেন আপনি। সেটা যখন করেননি, তাহলে ধরে নিতে হচ্ছে......

৪২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬

অজানা আমি বলেছেন: সকল প্রকার ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক। আর ছাত্রশিবিরকে ধরে ধরে ক্রসফায়ারে দেয়া হোক, কারণ তারা মোনাফেক এবং ধর্মের নামে নীরিহ মানুষদের ধোকা দেয়।

৪৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬

অজানা আমি বলেছেন: পোস্টে + দিলাম

০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৮

ধীবর বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বন্ধে আপনার সাথে সহমত। ধন্যবাদ প্লাসের জন্যেও। ধর্মের নামে, দেশের নামে, জাতির নামে যে বা যারাই ধোকাবাজি করুক, ওদের ক্রসফায়ারে দেবার বিকল্প নেই।

৪৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +। যারা নিজ দলের নারী কর্মীদের প্রহার করে। তারা সব কিছুই করতে পারে। অসভ্য-বর্বর ছাত্রলীগের কর্মকান্ড তুলে ধরাতে কারো কারো গত্রদাহ শুরু হয়েছে দেখা যায়..........অপরাধ যে করে সেটাকে আমলে না নিয়ে অন্যের সমালোচনা মূল বিষয়কে পাশ কাটানোর ব্যার্থ চেষ্টা! :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৯

ধীবর বলেছেন: আর নতুন কি? যার যা স্বভাব !

৪৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১২

ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: না, আমি নিরপেক্ষ না। আমি বাংলাদেশের পক্ষ্যে।

আমিও বাংলদেশের পক্ষে ।

দেশের ছাত্র রাজনীতী নতুন ভাবে শুরু করতে হবে ।

সহমত ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৭

ধীবর বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। কিন্ত ছাত্র রাজনীতি এমন একটা পর্যায়ে চলে গেছে, যেখানে বড় দলদুটির আশির্বাদ এবং ভাড়াটে সন্ত্রাসি হিসাবে কাজ না করতে পারলে, প্রায় কেউকেই পাবেন না। সাথে সৎ ও আদর্শের ছাত্র রাজনীতির কথা বলার জন্য, বাকি ছাত্র সংগঠনগুলি আপনার উপর চড়াও হবে। এভাবে কি করে টিকে থাকবেন বলুন? এর চেয়ে অন্তত ২০-২৫ বছরের জন্য পুরোপুরি নিষিদ্ধ হোক। এর পর শুধুমাত্র মেধাবি এবং ধীমান ছাত্র ছাত্রীদের দিয়ে লেজুড়বৃত্তি মুক্ত ছাত্র রাজনীতি চালু করা হোক।

৪৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৩

রাজুঈ বলেছেন: ভাইজান,যারা প্রমান পেয়ে ও মানতে রাজি নয়,এদের তালিকা নিয়ে একটা পোস্ট দিবেন প্লিজ

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৯

ধীবর বলেছেন: তালিকা দেয়া যায় ভাই। সমস্যা হলো, ইনাদের লজ্জা শরমের বালাই নেই। কিছুদিন এরা মুখ ঢেকে থাকবেন, আবার যেইকার সেই। মাঝখান থেকে সময় নস্ট। বরং এদের প্রতিটি পোস্টে গিয়ে আপনার যৌক্তিক মন্তব্য করতে পারেন। তাতে আর যাই হোক, প্রকাশ্য মিথ্যাচার বা অপপ্রচার বাধাগ্রস্থ হবে। ধন্যবাদ।

৪৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২৪

এস এইচ খান বলেছেন: এই সংগঠনটি নিষিদ্ধ করলেই সন্ত্রাস বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ৭৫% কমে যাবে। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬

ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ এস এইচ খান ভাই। দলীত অন্ধত্বের কারণে এই বাস্তবতাকে যেমন অস্বীকার করা হচ্ছে, তেমনি দেশের বৃহত্তর স্বার্থকে উপেক্ষা করা হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.